শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০২, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

পাচার হওয়া অর্থের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রয়োজন

নিরঞ্জন রায়
পাচার হওয়া অর্থের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রয়োজন

বিদেশে অর্থপাচার নিয়ে আমাদের দেশে আলোচনা দীর্ঘদিনের। দুই দশকের বেশি সময় ধরে শুনে আসছি যে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। যখন যে দল ক্ষমতায় থেকেছে, তাদের বিরুদ্ধেই বিশাল অঙ্কের অর্থ পাচারের অভিযোগ তোলা হয়েছে। বিগত সরকারের আমলে এই অভিযোগ অনেক বেশি। এর কারণও আছে। বিগত সরকার দেড় যুগের বেশি সময় ক্ষমতায় ছিল, ফলে তাদের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের অভিযোগ অনেক বেশি ও লম্বা হবে, এটাই স্বাভাবিক। তা ছাড়া বিগত সরকারের দীর্ঘ শাসনামলে ব্যাংকিং খাতে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। বিশেষ করে বিশাল বিশাল অঙ্কের ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছে।

নামে-বেনামে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূতভাবে বিশাল অঙ্কের ঋণ নেওয়া হয়েছে। ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারির অর্থই বিদেশে পাচার হয়েছে মর্মে অভিযোগ রয়েছে। সবচেয়ে হতাশার বিষয় হচ্ছে, আগের সরকারের সময় অর্থ পাচার হওয়া নিয়ে গুরুতর অভিযোগ ওঠা এবং ব্যাপক আলোচনা হওয়া সত্ত্বেও এই অপরাধ বন্ধ করতে সেই সরকারকে তেমন কোনো পদক্ষেপ নিতে আমরা দেখিনি। আবার বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে অনেক আলোচনা করলেও সেই অর্থ ফিরিয়ে আনতে হলে যে ধরনের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হয় সেটিও আমরা লক্ষ করছি না।

বিষয়টি আলোচনা, দুদক ও এফআইইউর (ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছে। বড়জোর গভর্নর কিছু কঠোর কথা বলেছেন, কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন এবং বিভিন্ন দেশে পত্র প্রেরণের ঘোষণা দিয়েছেন। এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে আশাবাদী হওয়া বেশ কঠিন। কেননা পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে যে ধরনের পদক্ষেপ নিতে হয়, তা এখনো শুরুই হয়নি। তা ছাড়া বাস্তবতা হচ্ছে, পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার কাজটা আসলে দুঃসাধ্য। তা না হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো মহা ক্ষমতাধর দেশ তাদের দেশ থেকে অন্যত্র সরিয়ে রাখা শত শত বিলিয়ন ডলার অনেক আগেই ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হতো।

পাচার হওয়া অর্থের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রয়োজনবিদেশে অর্থ পাচার নিয়ে যত আলোচনা হয়েছে, সে তুলনায় সঠিক তথ্য আমরা পাইনি। অর্থ অবশ্যই পাচার হয়েছে এবং এ ব্যাপারে কারো কোনো দ্বিমত পোষণের অবকাশ নেই। কিন্তু যে তথ্যটা জনসমক্ষে আসেনি তা হচ্ছে, কোন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কী পরিমাণ অর্থ কোন বছর কোন দেশে কিভাবে অর্থাৎ ব্যাংক না হুন্ডির মাধ্যেম পাচার করেছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ঢালাও অভিযোগ আনা হয়েছে যে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। এসব বক্তব্য যে শুধু রাজনৈতিক মহল থেকে এসেছে তেমন নয়, অনেক পেশাদার সংস্থা থেকেও একই রকম অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে। বিশেষ করে সিপিডি (সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ) ও টিআইবি (ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ) একইভাবে বলে আসছে যে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। এ রকম ঢালাও বক্তব্য দিয়ে দেশ থেকে অর্থ পাচারের গুরুতর অভিযোগকে হালকা করে ফেলা হয়।

রাজনৈতিক বক্তব্য এ রকম হতেই পারে। কেননা রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়া হয় প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য এবং জনগণকে নিজেদের পক্ষে টানার উদ্দেশ্যে। ফলে সেই বক্তব্য যে সব সময় তথ্যনির্ভর হয়, তেমন নয়। কিন্তু পেশাদার সংস্থা থেকে যখন অর্থপাচারের মতো অভিযোগ আনা হবে, তখন সেটা অবশ্যই তথ্যনির্ভর হতে হবে। তাদের কাছে সঠিক তথ্য থাকতে হবে যে কোন বছর কোন কোন ব্যক্তি কত টাকা কিভাবে কোন চ্যানেলে অর্থাৎ ব্যাংক না হুন্ডির মাধ্যমে কোন দেশে পাচার করেছে। সেই তথ্য টিআইবি ও সিপিডির কাছে তাদের অভিযোগের ভিত্তি হিসেবে থাকা বাঞ্ছনীয়। শুধু তা-ই নয়, তাদের কাছে এই তথ্যও থাকতে হবে যে পাচার হওয়া অর্থ কোথায় কিভাবে আছে, অর্থাৎ বিশ্বের কোন ব্যাংকে গচ্ছিত আছে বা কিভাবে বিনিয়োগ করে রাখা হয়েছে। এসব তথ্য নিয়ে যখন পেশাদার প্রতিষ্ঠান অভিযোগ করবে, তখন সেসব অভিযোগ একদিকে যেমন বিশ্বাসযোগ্যতা পাবে, অন্যদিকে তেমনি এই অভিযোগের ভিত্তিতে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনাও সম্ভব হবে।

একজন পেশাদার ব্যক্তি বা সংস্থা কিভাবে অর্থপাচারের মতো অভিযোগ নিয়ে কথা বলতে পারে তা জানতে হলে আমাদের গ্যাব্রিয়াল জাকম্যানের লেখা ‘দ্য হিডেন ওয়েলথ অব নেশনস’ বইটি পড়া উচিত। সেই বইয়ে লেখক স্পষ্টভাবে এবং তথ্যসূত্র উল্লেখ করে দেখিয়েছেন যে আমেরিকাসহ উন্নত বিশ্বের কোন কোন দেশ থেকে কারা কী পরিমাণ অবৈধ অর্থ অন্যত্র গোপন আস্তানায় সরিয়ে রেখেছে। বিষয়টি নিশ্চিত এবং পরিষ্কার। শুধু এ বইয়ের কথা বলি কেন, ক্যারিবীয় দ্বীপ দেশের কথা কমবেশি সবারই জানা।

ক্যারিবীয় দ্বীপ দেশ হচ্ছে অবৈধ এবং পাচার হওয়া অর্থ জমা রাখার সবচেয়ে নিরাপদ স্থান। সেসব দ্বীপ দেশে অসংখ্য শেল কম্পানি গড়ে উঠেছে, যেখানে শুধু অবৈধ অর্থ জমাই রাখা হয় না, সেখান থেকে অবৈধ অর্থ বৈধ করারও সুব্যবস্থা আছে। উল্লেখ্য, শেল কম্পানি হচ্ছে এমন এক ধরনের প্রতিষ্ঠান, যা কাগজে-কলমে থাকলেও এর অবস্থান খুঁজে পাওয়া কষ্টকর এবং এর পেছনে কারা আছে তা-ও জানার উপায় নেই। বেশির ভাাগ ক্ষেত্রে পশ্চিমা বিশ্বের ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরাই এসব শেল কম্পানির মালিক এবং তারাই এই প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে থাকেন। এখন অনেকেই ভাবতে পারেন যে এ রকম সুনির্দিষ্ট তথ্য জানা সত্ত্বেও আমেরিকা বা অন্যান্য উন্নত দেশ কেন সেই অর্থ ফিরিয়ে আনতে পারছে না? উত্তর একটাই, তা হচ্ছে আইনের সীমাবদ্ধতা এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে সদিচ্ছার অভাব।

কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ফিন্যানশিয়াল টাইমস পত্রিকার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন যে বিগত সরকার বাংলাদেশ থেকে ১৭ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে। এ প্রসঙ্গে গভর্নর এটাও বলেছেন যে কিভাবে এই অর্থ পাচার করা হয়েছে। তার বক্তব্য অনুযায়ী, ব্যাংক অধিগ্রহণের সময় নতুন অংশীদারদের ঋণ এবং আমদানি খরচ বেশি দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে ১৬.৭ বিলিয়ন ডলার পাচার করা হয়েছে। এই প্রথম বিদেশে অর্থ পাচার নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর সুনির্দিষ্ট কিছু তথ্য দিলেন, যা এই মুহূর্তে খুব বেশি প্রয়োজন। অবশ্য এই অর্থ দেশের কোন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বিশ্বের কোন কোন দেশে পাচার করে কোন কোন ব্যাংকে জমা রেখেছেন, সেই তথ্য তিনি উল্লেখ করেননি। আমাদের বিশ্বাস, এই তথ্য তার কাছে নিশ্চয়ই আছে। এখন সেই তথ্যের সূত্র ধরে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারলেই দেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

গভর্নরের সুনির্দিষ্ট বক্তব্যের কয়েক দিন পরই টিআইবির প্রধান এক সংবাদ সম্মেলনে স্পষ্ট করে বলেছেন যে বিগত সরকার বছরে ১৫ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে। অর্থাৎ আমরা যদি বিগত ১০ বছরের শাসনামল বিবেচনায় নিই, তাহলেও দেখা যাবে যে এই সময়ে দেশ থেকে ১৫০ বিলিয়ন ডলার পাচার করা হয়েছে। বছরে যদি রপ্তানির পরিমাণ ৫০ বিলিয়ন ডলার হয়, তাহলেও মোট রপ্তানির এক-তৃতীয়াংশ টিআইবির ভাষ্য অনুযায়ী বিদেশে পাচার হয়েছে। পরিমাণটি বিশাল। বাংলাদেশের রপ্তানির বেশির ভাগ তৈরি পোশাক, যা আমদানি করে বিশ্বের খ্যাতনামা সব প্রতিষ্ঠান, যাদের আছে নিজস্ব কঠোর কমপ্লায়েন্স পদ্ধতি। এমনকি তৈরি পোশাক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের কমপ্লায়েন্স সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়; এবং এর মান ও কঠোরতা আমাদের দেশের ব্যাংকগুলোর চেয়ে অনেক উন্নত। এসব কমপ্লায়েন্স ভেদ করে রপ্তানির মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচার করার কাজটি শুধু কঠিনই নয়, বলা চলে প্রায় অসম্ভব। কেননা এই ধরনের কাজে সহযোগিতার প্রমাণ পেলে বিশাল অঙ্কের জরিমানা গুনতে হবে আমেরিকার নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে। কিছুদিন আগে এ রকম কাজের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে থাইল্যান্ডের এক প্রতিষ্ঠানকে প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা গুনতে হয়েছে। এসব কারণে বিভিন্ন মহল থেকে যেভাবে অর্থপাচারের অভিযোগ করা হয়, তার হিসাব মেলানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়।

যা হোক, টিআইবির প্রধান যেহেতু প্রকাশ্যে বছরে ১৫ বিলিয়ন ডলার, অর্থাৎ ১০ বছরে ১৫০ বিলিয়ন ডলার দেশ থেকে পাচারের অভিযোগ করেছেন, তাই তাদের কাছে এই অর্থ পাচারের সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ নিশ্চয়ই আছে। কেননা টিআইবির মতো প্রতিষ্ঠান, যারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার, তারা নিশ্চয়ই আন্দাজে কথা বলবে না। তাই তাদের প্রধান কাজ হবে এই ১৫০ বিলিয়ন ডলার পাচারের তথ্য-প্রমাণ অর্থ উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া। এর ফলে তাদের কাজটা অনেক সহজ হবে এবং বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ খুব দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে। সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ নিয়ে কাজ করার ফলে বিশ্বের অনেক দেশ তাদের পাচার হওয়া অর্থ নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে এবং এ রকম দৃষ্টান্ত যে একেবারে নেই, তেমন নয়। সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপনের মাধ্যমে সঠিকভাবে এগোতে না পারলে পাচার হওয়া অর্থ তো ফেরত আনা সম্ভব হবেই না, উল্টো দেশ আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ভাবমূর্তির সংকটে পড়তে পারে। আর এ কারণেই দেশ থেকে বিশাল অঙ্কের অর্থ পাচারের যে অভিযোগ তা সুনির্দিষ্ট ও তথ্য-প্রমাণভিত্তিক হওয়া প্রয়োজন।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিষ্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক প্রকৌশলী তারেক রহমান, শুভ জন্মদিন
রাজনৈতিক প্রকৌশলী তারেক রহমান, শুভ জন্মদিন
সমাজ রাষ্ট্রের অধীনে চলে গেছে
সমাজ রাষ্ট্রের অধীনে চলে গেছে
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল উৎসব
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল উৎসব
বিমান দুর্ঘটনায় যেভাবে বেঁচে যান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত
বিমান দুর্ঘটনায় যেভাবে বেঁচে যান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত
‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক...’
‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক...’
বাফুফের নির্বাচন এবং আমাদের প্রত্যাশা
বাফুফের নির্বাচন এবং আমাদের প্রত্যাশা
সংস্কারের পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গন সচল রাখা হোক
সংস্কারের পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গন সচল রাখা হোক
প্রবাসীরা ভয়াবহ ঝুঁকির মুখে পড়েছেন
প্রবাসীরা ভয়াবহ ঝুঁকির মুখে পড়েছেন
‘এক বৃন্তে দু’টি কুসুম’
‘এক বৃন্তে দু’টি কুসুম’
খেলোয়াড় তৈরির উদ্যোগেও বসুন্ধরা কিংস প্রথম
খেলোয়াড় তৈরির উদ্যোগেও বসুন্ধরা কিংস প্রথম
নিজেকে বাঁচাই কী করে
নিজেকে বাঁচাই কী করে
স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী
স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী
সর্বশেষ খবর
দ্বন্দ্ব চরমে, এবার নয়নতারাকে ধানুশের আল্টিমেটাম
দ্বন্দ্ব চরমে, এবার নয়নতারাকে ধানুশের আল্টিমেটাম

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে সাধুসঙ্গ ও লালন মেলা নির্বিঘ্নে করার দাবি
নারায়ণগঞ্জে সাধুসঙ্গ ও লালন মেলা নির্বিঘ্নে করার দাবি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের

১ ঘন্টা আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে জাতীয় শিশু কিশোর ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
খাগড়াছড়িতে জাতীয় শিশু কিশোর ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন একমাত্র পারে পার্লামেন্ট : হাসান আরিফ
সংবিধান সংশোধন একমাত্র পারে পার্লামেন্ট : হাসান আরিফ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে নাগরিক সংলাপ
লক্ষ্মীপুরে নাগরিক সংলাপ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের কুলাউড়া স্টেশনে ট্রেনে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হেনস্থার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
সিলেটের কুলাউড়া স্টেশনে ট্রেনে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হেনস্থার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বাল্টিক সাগরে সাইবার ক্যাবল নষ্ট, রাশিয়ার দিকে অভিযোগের তীর
বাল্টিক সাগরে সাইবার ক্যাবল নষ্ট, রাশিয়ার দিকে অভিযোগের তীর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন সাকিব
ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন সাকিব

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন মঈন আলী
ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন মঈন আলী

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় হাসপাতালের নানা সমস্যা নিয়ে মতবিনিময়
নেত্রকোনায় হাসপাতালের নানা সমস্যা নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ২
প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চতুর্থ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
চতুর্থ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন বাদী-বিবাদীরা
ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন বাদী-বিবাদীরা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে হতাহতে সিরিয়াকে টপকে শীর্ষে মিয়ানমার
ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে হতাহতে সিরিয়াকে টপকে শীর্ষে মিয়ানমার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোপাসের বুদ্ধিমত্তা কি মানবসভ্যতার ভবিষ্যৎ বিকল্প?
অক্টোপাসের বুদ্ধিমত্তা কি মানবসভ্যতার ভবিষ্যৎ বিকল্প?

২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেল ভাঙানো মেশিনের ফিতায় জড়িয়ে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
তেল ভাঙানো মেশিনের ফিতায় জড়িয়ে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুবলীগ কর্মীর মামলা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুবলীগ কর্মীর মামলা

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল লিডার মাহমুদ হাসান খান
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল লিডার মাহমুদ হাসান খান

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বেতন বৃদ্ধির দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ভেতরে হামলা
ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ভেতরে হামলা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো উসকানিতে পা না দিতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান আসিফ মাহমুদের
কোনো উসকানিতে পা না দিতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান আসিফ মাহমুদের

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’
‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামে ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন
এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামে ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল পুনর্গঠন
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল পুনর্গঠন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে পিরোজপুরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের সংবাদ সম্মেলন
৩১ দফা বাস্তবায়নে পিরোজপুরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের সংবাদ সম্মেলন

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে নিজের ব্যানার নিজেই ছিড়লেন মেয়র
পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে নিজের ব্যানার নিজেই ছিড়লেন মেয়র

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধা পৌরসভার বাজেট বাস্তবায়নে পর্যালোচনা সভা
গাইবান্ধা পৌরসভার বাজেট বাস্তবায়নে পর্যালোচনা সভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মদ্যপানে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, অসুস্থ আরেক ছাত্রী
মদ্যপানে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, অসুস্থ আরেক ছাত্রী

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমাদের ডিস্টার্ব করছেন’, তল্লাশিতে খেপে গিয়ে বলেন ‘দরবেশ’
‘আমাদের ডিস্টার্ব করছেন’, তল্লাশিতে খেপে গিয়ে বলেন ‘দরবেশ’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে ৩৫ আন্দোলন থেকে সরে গেলেন আহ্বায়ক শুভ
দুধ দিয়ে গোসল করে ৩৫ আন্দোলন থেকে সরে গেলেন আহ্বায়ক শুভ

১৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ
ঢাকা ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টার দেখতে গিয়ে গুলিতে নিহত সুমাইয়ার মরদেহ উত্তোলন
হেলিকপ্টার দেখতে গিয়ে গুলিতে নিহত সুমাইয়ার মরদেহ উত্তোলন

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদ’ নামে ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
‘স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদ’ নামে ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

এ আর রহমান ও সায়রা বানুর বিবাহ বিচ্ছেদ!
এ আর রহমান ও সায়রা বানুর বিবাহ বিচ্ছেদ!

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কিনা নির্ধারণ করবে জনগণ: মির্জা ফখরুল
আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কিনা নির্ধারণ করবে জনগণ: মির্জা ফখরুল

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বোমা হামলা থেকে বাঁচতে আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
পারমাণবিক বোমা হামলা থেকে বাঁচতে আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’
‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা
প্রথমবার সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সবার ভালবাসা আর দোয়ায় থাকতে চান, জন্মদিনে এটাই প্রত্যাশা বুবলীর
সবার ভালবাসা আর দোয়ায় থাকতে চান, জন্মদিনে এটাই প্রত্যাশা বুবলীর

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের হটলাইন বন্ধ
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের হটলাইন বন্ধ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসনিয়ার কসাই কারাদজিচের মতো জিয়াউল আহসান: চিফ প্রসিকিউটর
বসনিয়ার কসাই কারাদজিচের মতো জিয়াউল আহসান: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার আত্মরক্ষার অধিকার আছে : এরদোয়ান
রাশিয়ার আত্মরক্ষার অধিকার আছে : এরদোয়ান

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় অর্জনে ইউক্রেনকে আরও কোণঠাসা করছে রাশিয়া
বড় অর্জনে ইউক্রেনকে আরও কোণঠাসা করছে রাশিয়া

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদা বকশ-আলী ইমামরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন : রিজভী
খোদা বকশ-আলী ইমামরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন : রিজভী

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সমুদ্রে তৈরি হচ্ছে ভয়ংকর ‘বোম্ব সাইক্লোন’
সমুদ্রে তৈরি হচ্ছে ভয়ংকর ‘বোম্ব সাইক্লোন’

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের ৬০তম জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের ৬০তম জন্মদিন আজ

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দয়াগঞ্জে অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ
দয়াগঞ্জে অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

‘সংঘর্ষ এড়াতে’ সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
‘সংঘর্ষ এড়াতে’ সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বানরের হামলায় অবরুদ্ধ থানা, উদ্ধারে ডাকা হলো অন্য বাহিনী
বানরের হামলায় অবরুদ্ধ থানা, উদ্ধারে ডাকা হলো অন্য বাহিনী

১০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২২ সালের সংশোধিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল
২০২২ সালের সংশোধিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক পুলিশ প্রধানসহ ৮ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
সাবেক পুলিশ প্রধানসহ ৮ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যের ডাক দিয়ে হাসনাতের পোস্ট
ঐক্যের ডাক দিয়ে হাসনাতের পোস্ট

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে বছর শেষ করলো আর্জেন্টিনা
জয় দিয়ে বছর শেষ করলো আর্জেন্টিনা

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামুন ছিলেন গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা: চিফ প্রসিকিউটর
মামুন ছিলেন গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের জয়ে হতাশ মার্কিনরা ১ ডলারে বাড়ি পাবেন ইতালিতে
ট্রাম্পের জয়ে হতাশ মার্কিনরা ১ ডলারে বাড়ি পাবেন ইতালিতে

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ২৮ বছরেও উড়ছে না উড়োজাহাজ
বগুড়ায় ২৮ বছরেও উড়ছে না উড়োজাহাজ

২০ ঘন্টা আগে | এভিয়েশন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ তৈরি করলে সরকার এক সপ্তাহও টিকবে না
বিরোধ তৈরি করলে সরকার এক সপ্তাহও টিকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ কোটিতে দফারফা
১০ কোটিতে দফারফা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার শঙ্কা বাড়াচ্ছে অবৈধ স্যাটেলাইট ফোন
নিরাপত্তার শঙ্কা বাড়াচ্ছে অবৈধ স্যাটেলাইট ফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাকে দেশনায়ক রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না
আমাকে দেশনায়ক রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আপত্তি নেই
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তা কাটছেই না সরকারি কর্মকর্তাদের
দুশ্চিন্তা কাটছেই না সরকারি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ লাখ টাকার কাজেও চুরি
৭ লাখ টাকার কাজেও চুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিক অসন্তোষ সমাধান কোন পথে
শ্রমিক অসন্তোষ সমাধান কোন পথে

পেছনের পৃষ্ঠা

পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী
পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী

সম্পাদকীয়

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রয়োগ করুন
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রয়োগ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছদ্মবেশী মাদক মাফিয়াদের রাজত্ব
ছদ্মবেশী মাদক মাফিয়াদের রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিভোর্স নিয়ে মৌসুমী হামিদ
ডিভোর্স নিয়ে মৌসুমী হামিদ

শোবিজ

বাড়বে সেচ খরচ, কমবে আবাদ
বাড়বে সেচ খরচ, কমবে আবাদ

নগর জীবন

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে আইন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুতি ম্যাচে হাসান মুরাদের হ্যাটট্রিক
প্রস্তুতি ম্যাচে হাসান মুরাদের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আপনাদের ওপর সন্দেহ আসতে শুরু করেছে
আপনাদের ওপর সন্দেহ আসতে শুরু করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় হাইটেক পার্কের নির্মাণকাজ শুরুর দাবি
খুলনায় হাইটেক পার্কের নির্মাণকাজ শুরুর দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করা হবে
হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই তিন বিচারপতির পদত্যাগ
সেই তিন বিচারপতির পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের গোড়াপত্তন ১৯৭২ সালে
ফ্যাসিবাদের গোড়াপত্তন ১৯৭২ সালে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার ভূখণ্ডে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
রাশিয়ার ভূখণ্ডে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় এবার পুলিশ
ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় এবার পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সংকট কাটলেও উচ্চ দর খোলাবাজারে
ব্যাংকে সংকট কাটলেও উচ্চ দর খোলাবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সংবিধান সংস্কার
নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সংবিধান সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেইলি রোডের সেই নাটকপাড়া এখন
বেইলি রোডের সেই নাটকপাড়া এখন

শোবিজ

শিল্পীরা ভালো নেই : সালমা
শিল্পীরা ভালো নেই : সালমা

শোবিজ

ববির কমিটি থেকে বাদ অধ্যাপক কলিমুল্লাহ
ববির কমিটি থেকে বাদ অধ্যাপক কলিমুল্লাহ

নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

নগর জীবন

বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় কমনওয়েলথ
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় কমনওয়েলথ

প্রথম পৃষ্ঠা