শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৭, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৪:১৩, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৪

সমাজ রাষ্ট্রের অধীনে চলে গেছে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
সমাজ রাষ্ট্রের অধীনে চলে গেছে

একটা কথা প্রায়ই শোনা যায় যে সমাজ এখন আর সমাজের হাতে নেই, রাষ্ট্রের হাতে চলে গেছে। কথাটা যে অসত্য, তা নয়। রাষ্ট্রই তো প্রধান। রাষ্ট্রের হাতে ক্ষমতা আছে; তার আছে বাহিনী, আছে তার আইন-আদালত।

দিনকে রাত করে দিতে পারে, রাতকে দিন। কিন্তু একালে রাষ্ট্র ও সমাজকে বিচ্ছিন্ন করাটা কি আদৌ সম্ভব? না, সম্ভব নয়। ওই চেষ্টাটা আমরা ব্রিটিশ যুগে করতাম; আমাদের মনীষীরা আমাদের শেখাতেন যে রাষ্ট্র তো আসবে যাবে, ভাঙবে গড়বে, কিন্তু সমাজ রয়ে যাবে প্রবহমান। রাষ্ট্র বহিরাগতদের হতে পারে, সমাজ তো আমাদেরই।

কিন্তু সমাজ যে রাষ্ট্রের অধীনে চলে যায়, অর্থাৎ বাধ্য হয় চলে যেতে, তার কী হবে? আর রাষ্ট্রের শাসকদের আদর্শই যে সমাজের ওপর নাজিল হয়ে থাকে, তারই বা প্রতিকার কী? রাষ্ট্রকে বৈরী হিসেবে দেখাটা বেঠিক নয়; ঠিকই আছে, তাকে বদলানোর দায়টা কিন্তু সমাজেরই, অর্থাৎ সমাজের অগ্রসর মানুষদেরই। মুশকিল হলো ওই অগ্রসর মানুষদের এখন খুঁজে পাওয়াটা ভার হয়েছে। পুঁজিবাদ তাদের চেনে, সম্ভাব্য শত্রু হিসেবে জানে এবং দমন করতে চায়। দমন করার কাজে রাষ্ট্রের বিশেষ রকমের অস্ত্র হচ্ছে দুটি—ভীতি ও প্রলোভন।

রাষ্ট্র ভয় দেখায়, শাস্তি দেবে বলে জানায়, শাস্তি দিতে কসুরও করে না। এ ব্যাপারে সদাজাগ্রতই থাকে। রাষ্ট্র আবার প্রলোভনও দেখায় পুরস্কার দেবে বলে। দেয়ও। অগ্রসর মানুষরা নত হয়ে পড়ে—ভীতিতে এবং প্রলোভনে।

ভীতি প্রদর্শন ও পুরস্কার প্রদানের জন্য আবশ্যক টাকাটা রাষ্ট্র কিন্তু নিজে উৎপাদন করে না, সে ক্ষমতা তার নেই; টাকা আসে লুণ্ঠন থেকে। লুণ্ঠনের টাকা আবার জনগণের শ্রম ও ঘামেই উৎপাদিত হয়। জনগণের অর্থ লুণ্ঠন করে ব্যবহার করা হয় জনগণকে তো বটেই, জনগণের পক্ষে বলার সম্ভাব্য শক্তিকেও দমনের জন্য। এমনটা আগেও ঘটেছে, এখনো ঘটছে। এখন অবশ্য এর তৎপরতাটা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং পাচ্ছে; রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন এখন আগের চেয়ে বেশি বৈ কম নয়। যেমন তার বিস্তার, তেমন তার নিষ্ঠুরতা।

আব্রাহাম লিংকন তাঁর গেটিসবার্গ বক্তৃতায় গণতন্ত্রের যে সংজ্ঞা দিয়েছিলেন, সেটা আজও স্মরণীয় হয়ে আছে। সংজ্ঞা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে সংজ্ঞায়িত ওই গণতন্ত্র, অর্থাৎ জনগণের জন্য গঠিত, জনগণের দ্বারা পরিচালিত এবং জনগণের পক্ষের সরকার, পৃথিবী থেকে কখনো নিশ্চিহ্ন হবে না। সরকার ও রাষ্ট্রকে সেদিন তিনি পৃথক করেননি। সরকার ও রাষ্ট্র যে এক নয়, এটা এখন সর্বদাই বলা হচ্ছে, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে দিব্যি তারা এক হয়ে যায়; সরকারে যারা থাকে পারলে রাষ্ট্রকে তারা নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি বানিয়ে ফেলে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কেবল সরকারকে নয়, রাষ্ট্রকেও জনগণের কর্তৃত্বাধীন করা চাই। কেননা রাষ্ট্র সরকারের চেয়েও শক্তিশালী ও দীর্ঘস্থায়ী প্রতিষ্ঠান। স্থূল সত্য বরং এটাই যে রাষ্ট্রকেই গণতান্ত্রিক করা দরকার, তাহলে সরকারও বাধ্য হবে গণতান্ত্রিক হতে; কান ধরে টান দিলে মাথাও চলে আসবে। কিন্তু পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের সেই গণতন্ত্রীকরণটা কি সম্ভব? না, মোটেই সম্ভব নয়। গণতন্ত্রের একেবারে প্রাথমিক শর্তটা হচ্ছে মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা। ওদিকে পুঁজিবাদের প্রধান কাজই হলো মানুষে-মানুষে বৈষম্য বাড়ানো। একের সন্ধ্যা আর অপরের সকাল; তারা মিলবে কী করে? মিলছে না।

তা যথার্থ গণতন্ত্র তো লিংকনের নিজের দেশেই প্রতিষ্ঠিত হয়নি। সেখানকার ‘অগণতান্ত্রিক’ সহিংসতা এখন অনেক দেশকে লজ্জায় ফেলে দেয়। ৪ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে থাকে, কয়েক বছর আগে শিকাগো শহরে স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজে এক বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত হয় ১৬ জন, আহত ২৪ জন। এবং আব্রাহাম লিংকন নিজেই তো তাঁর ওই বক্তৃতাদানের দুই বছরের মধ্যেই নিহত হন আততায়ীর হাতে। লিংকন নিহত হওয়ার পর ১৬০ বছর পার হতে চলেছে, দ্বিদলীয় ‘গণতান্ত্রিক’ ব্যবস্থা তাঁর ‘গণতান্ত্রিক’ যুক্তরাষ্ট্রে এখন চরম হুমকির মুখে পড়েছে; ভবিষ্যতে শান্তিপূর্ণ উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর সম্ভব হবে কি না সে বিষয়েই এখন সংশয়। একটি জরিপ বলছে, তরুণ আমেরিকানদের মধ্যে এখন শতকরা ৯৩ জনই মনে করে যে তাদের দেশে ‘সুস্থ’ গণতন্ত্র নেই। লিংকন জ্ঞানী এবং আশাবাদী মানুষ ছিলেন, কিন্তু তিনি ধারণা করতে পারেননি যে তাঁর দেশে পুঁজিবাদ এভাবে বিকশিত হবে এবং হওয়ার ফলে তাঁর সেই দেশ উপনিবেশবাদী গ্রেট ব্রিটেনের তুলনায়ও বড় রকমের সাম্রাজ্যবাদী শক্তিতে পরিণত হয়ে যাবে। অপেক্ষা থাকবে কেবল সময় ও সুযোগের।

বিশ্বযুদ্ধকালে জাপান কিছু কম নৃশংসতার পরিচয় দেয়নি, কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে তারা শান্তিপ্রিয় বলেই পরিচিত; যুক্তরাষ্ট্রের ঠিক উল্টো। জাপানে বন্দুক আইন রীতিমতো কঠোর—রাজনৈতিক হিংস্রতার খবর পাওয়া যায় না, গোলাগুলির ঘটনা বিরল। সেই জাপানের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী এক নির্বাচনী সভায় বক্তৃতা করতে গিয়ে আততায়ীর গুলিতে নিহত হয়েছেন। দুই দফায় তিনি ৯ বছর দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। আততায়ীটা বিক্ষুব্ধ ছিল, ওইভাবে তার ক্ষোভের প্রকাশ ঘটিয়েছে। ডেনমার্কও শান্তিপ্রিয় দেশ বলে খ্যাত। ছাড় দিয়ে দিয়ে কল্যাণ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা ঘটিয়েছে। সেই ডেনমার্কের কোপেনহেগেন শহরের শপিং মলে এক বন্দুকধারীর গুলিতে তিনজন নিহত এবং কয়েকজন আহত হয়েছিল।

মায়ানমারে একসময়ে কমিউনিস্ট আন্দোলন বেশ ভালো রকমের শক্তিশালী ছিল; কমিউনিস্টরা রাষ্ট্রক্ষমতা নিয়ে নেবে এমনও মনে হয়েছে। সেই দেশে সামরিক বাহিনী যে তাণ্ডব ঘটিয়েছে তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী নির্যাতিত, নিহত ও দেশান্তরিত রোহিঙ্গারা। অং সান সু চি সামরিক বাহিনীর নেতাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছিলেন। রোহিঙ্গাদের পক্ষে টুঁ শব্দটাও করেননি, তাদের ওপর সামরিক ও সামাজিক নিপীড়নকে নীরবে সমর্থনই করেছেন। এখন টের পাচ্ছেন সেনাবাহিনী কতটা নৃশংস হতে পারে। প্রতিবাদকারীদের সেখানে নিয়মিত হত্যা করা হচ্ছে; চারজন সুপরিচিত গণতন্ত্রপন্থীকে প্রহসনের বিচারে প্রাণদণ্ডাদেশ দিয়েছে, দণ্ডাদেশ কার্যকরও করে ফেলেছে। বিশ্ব কী বলবে তার তোয়াক্কা করেনি। আর বিশ্ব তো তেমন কিছু বলেও না। দেশটার প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক সম্পদের ওপর পুঁজিবাদীদের চোখ রয়েছে।

আমরা টাকার শাসনের কথা বলছিলাম। গণচীন যে এখন আর কমিউনিস্ট নেই তার নানা ধরনের প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। সেখানে কিছু মানুষ অতি দ্রুত অসম্ভব রকমের ধনী হয়ে গেছে; তাদের অনেকেই দেশে থাকতে চাচ্ছে না, বিদেশে চলে গেছে বা সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে চলে যাওয়ার। খবর পাওয়া যায় যে চীনের একজন সাবেক বিচারমন্ত্রী দুর্নীতির দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন।

আমাদের প্রতিবেশী পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য মোটেই কমিউনিস্ট নন, কখনো ছিলেন না, ভবিষ্যতেও হবেন না; উল্টো ঘোরতর কমিউনিস্টবিরোধী বলেই তিনি সুপরিচিত। তবে ভারতের কমিউনিস্ট নেতাদের মতোই তিনি যে খুবই সাধারণ জীবন যাপন করেন, সেটা তো সুবিদিত। তাই টাকা-পয়সার দিকে ঝুঁকবেন না এটাই প্রত্যাশিত, কিন্তু তাঁর দলের মস্ত বড় নেতা পার্থ চক্রবর্তী তো দেখা যাচ্ছে ঘুষ গ্রহণে পুঁজিবাদী নেতাদেরও হার মানিয়ে ছেড়েছেন। কানাঘুষা ছিল যে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী থাকার সময়ে তিনি শিক্ষক ও কর্মচারীদের নিয়োগদানের বেলায় টাকা নেওয়ার ব্যাপারে কোনো রকম বাছবিচার করেননি, দুই হাতে তো বটেই, থাকলে ১০ হাতকেই কাজে লাগাতেন; আর এ ধরনের উপার্জনের স্বভাবটাই এ রকমের যে কেবল একজনের সেবাদাস হয়েই সে সন্তুষ্ট থাকে না, ওপরের দিকেও চলে যায়; এ ক্ষেত্রেও সে রকমের চলমানতার সন্দেহের গুঞ্জন যে নেই, তা নয়। সে যা-ই হোক, পার্থ চক্রবর্তী, যিনি দোর্দণ্ড প্রতাপের নেতা, সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক এবং নেত্রীর ডান হাত বলেই সুপরিচিত, তাঁর সংগৃহীত নগদ ৫০ কোটি রুপি, প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা, স্বর্ণালংকার ও স্থাবর সম্পত্তি যে ধরা পড়ল তার ব্যাখ্যাটা কী? শোনা যাচ্ছে, টাকা নাকি বিদেশেও পাচার হয়েছে। এই টাকা নিশ্চয়ই মাটি ফুঁড়ে গজায়নি কিংবা আকাশ থেকে ঝরে পড়েনি, এটা জনগণেরই টাকা; তৃণমূল যে জনগণের ‘রক্ষক’ বলে পরিচিত।

বুঝতে কোনো অসুবিধা নেই যে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ মোটেই সুবিধায় নেই। তারা আস্থা রেখেছিল মার্ক্সবাদী কমিউনিস্ট পার্টির ওপর। ওই দল ৩৪ বছর ক্ষমতায় ছিল, কিন্তু দেখা গেল দলটা শেষ পর্যন্ত আর কমিউনিস্ট থাকেনি, ‘সংসদীয় গণতন্ত্রে’ বিশ্বাসী একটি রাজনৈতিক সংগঠনে পরিণত হয়েছে। এবং বুর্জোয়াদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে গিয়ে পিছু হটেছে। ভোট সংগ্রাহক ও জনসমর্থক সেজে সংগঠনের স্থানীয় স্তরে সুবিধালোভীরা দলে ঢুকে পড়েছে এবং যখন দেখেছে দল (মূলত তাদের কারণেই) জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে, তখন তৃণমূলে গিয়ে শামিল হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাঙালি জাতীয়তাবাদের পতাকা শক্ত হাতে উচ্চে তুলে ধরেছেন, কিন্তু তিনি যে কতটা বাঙালিপ্রেমিক, তা তো বোঝা যায় রাজ্যে পেশিশক্তি ও আর্থিক দুর্নীতিকেই তাঁর আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া থেকেই। অতিরিক্ত প্রমাণও অবশ্য রয়েছে বেশির ভাগ বাঙালির বাসভূমি বাংলাদেশকে তার পাওনা পানি দিতে তাঁর জোরালো অসম্মতির ভেতরে। তিনি কেমন বাঙালিপ্রেমিক, যিনি বিপুলসংখ্যক বাঙালির জলকষ্ট বৃদ্ধি করেন? ভালো কথা, বাম জোট ছেড়ে অনেকে বুদ্ধিজীবী কিন্তু মমতার স্কুলে নাম লিখিয়েছিলেন; তাঁদের জন্য টানটা নিশ্চয়ই মতবাদগত ছিল না। ওদিকে পার্থ বলছেন যে টাকা তিনি সংগ্রহ করেছেন দলের অজান্তে নয়, দলের জ্ঞাতসারেই। এবং দলের নির্দেশেই টাকা তাঁর হেফাজতে রেখেছিলেন। আর যে টাকা ধরা পড়েছে, সেটা নাকি আসলের ভগ্নাংশ মাত্র। এবং তিনি একা নন, সংগ্রহ অন্যরাও করেছেন।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক প্রকৌশলী তারেক রহমান, শুভ জন্মদিন
রাজনৈতিক প্রকৌশলী তারেক রহমান, শুভ জন্মদিন
পাচার হওয়া অর্থের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রয়োজন
পাচার হওয়া অর্থের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রয়োজন
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল উৎসব
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল উৎসব
বিমান দুর্ঘটনায় যেভাবে বেঁচে যান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত
বিমান দুর্ঘটনায় যেভাবে বেঁচে যান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত
‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক...’
‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক...’
বাফুফের নির্বাচন এবং আমাদের প্রত্যাশা
বাফুফের নির্বাচন এবং আমাদের প্রত্যাশা
সংস্কারের পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গন সচল রাখা হোক
সংস্কারের পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গন সচল রাখা হোক
প্রবাসীরা ভয়াবহ ঝুঁকির মুখে পড়েছেন
প্রবাসীরা ভয়াবহ ঝুঁকির মুখে পড়েছেন
‘এক বৃন্তে দু’টি কুসুম’
‘এক বৃন্তে দু’টি কুসুম’
খেলোয়াড় তৈরির উদ্যোগেও বসুন্ধরা কিংস প্রথম
খেলোয়াড় তৈরির উদ্যোগেও বসুন্ধরা কিংস প্রথম
নিজেকে বাঁচাই কী করে
নিজেকে বাঁচাই কী করে
স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী
স্মার্ট কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী
সর্বশেষ খবর
দ্বন্দ্ব চরমে, এবার নয়নতারাকে ধানুশের আল্টিমেটাম
দ্বন্দ্ব চরমে, এবার নয়নতারাকে ধানুশের আল্টিমেটাম

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে সাধুসঙ্গ ও লালন মেলা নির্বিঘ্নে করার দাবি
নারায়ণগঞ্জে সাধুসঙ্গ ও লালন মেলা নির্বিঘ্নে করার দাবি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের

১ ঘন্টা আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে জাতীয় শিশু কিশোর ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
খাগড়াছড়িতে জাতীয় শিশু কিশোর ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন একমাত্র পারে পার্লামেন্ট : হাসান আরিফ
সংবিধান সংশোধন একমাত্র পারে পার্লামেন্ট : হাসান আরিফ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে নাগরিক সংলাপ
লক্ষ্মীপুরে নাগরিক সংলাপ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের কুলাউড়া স্টেশনে ট্রেনে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হেনস্থার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
সিলেটের কুলাউড়া স্টেশনে ট্রেনে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হেনস্থার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বাল্টিক সাগরে সাইবার ক্যাবল নষ্ট, রাশিয়ার দিকে অভিযোগের তীর
বাল্টিক সাগরে সাইবার ক্যাবল নষ্ট, রাশিয়ার দিকে অভিযোগের তীর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন সাকিব
ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন সাকিব

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন মঈন আলী
ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন মঈন আলী

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় হাসপাতালের নানা সমস্যা নিয়ে মতবিনিময়
নেত্রকোনায় হাসপাতালের নানা সমস্যা নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ২
প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চতুর্থ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
চতুর্থ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন বাদী-বিবাদীরা
ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন বাদী-বিবাদীরা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে হতাহতে সিরিয়াকে টপকে শীর্ষে মিয়ানমার
ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে হতাহতে সিরিয়াকে টপকে শীর্ষে মিয়ানমার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোপাসের বুদ্ধিমত্তা কি মানবসভ্যতার ভবিষ্যৎ বিকল্প?
অক্টোপাসের বুদ্ধিমত্তা কি মানবসভ্যতার ভবিষ্যৎ বিকল্প?

২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেল ভাঙানো মেশিনের ফিতায় জড়িয়ে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
তেল ভাঙানো মেশিনের ফিতায় জড়িয়ে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুবলীগ কর্মীর মামলা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুবলীগ কর্মীর মামলা

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল লিডার মাহমুদ হাসান খান
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল লিডার মাহমুদ হাসান খান

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বেতন বৃদ্ধির দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ভেতরে হামলা
ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ভেতরে হামলা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো উসকানিতে পা না দিতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান আসিফ মাহমুদের
কোনো উসকানিতে পা না দিতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান আসিফ মাহমুদের

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’
‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামে ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন
এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামে ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল পুনর্গঠন
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল পুনর্গঠন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে পিরোজপুরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের সংবাদ সম্মেলন
৩১ দফা বাস্তবায়নে পিরোজপুরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের সংবাদ সম্মেলন

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে নিজের ব্যানার নিজেই ছিড়লেন মেয়র
পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে নিজের ব্যানার নিজেই ছিড়লেন মেয়র

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধা পৌরসভার বাজেট বাস্তবায়নে পর্যালোচনা সভা
গাইবান্ধা পৌরসভার বাজেট বাস্তবায়নে পর্যালোচনা সভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মদ্যপানে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, অসুস্থ আরেক ছাত্রী
মদ্যপানে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, অসুস্থ আরেক ছাত্রী

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমাদের ডিস্টার্ব করছেন’, তল্লাশিতে খেপে গিয়ে বলেন ‘দরবেশ’
‘আমাদের ডিস্টার্ব করছেন’, তল্লাশিতে খেপে গিয়ে বলেন ‘দরবেশ’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে ৩৫ আন্দোলন থেকে সরে গেলেন আহ্বায়ক শুভ
দুধ দিয়ে গোসল করে ৩৫ আন্দোলন থেকে সরে গেলেন আহ্বায়ক শুভ

১৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ
ঢাকা ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টার দেখতে গিয়ে গুলিতে নিহত সুমাইয়ার মরদেহ উত্তোলন
হেলিকপ্টার দেখতে গিয়ে গুলিতে নিহত সুমাইয়ার মরদেহ উত্তোলন

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদ’ নামে ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
‘স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদ’ নামে ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

এ আর রহমান ও সায়রা বানুর বিবাহ বিচ্ছেদ!
এ আর রহমান ও সায়রা বানুর বিবাহ বিচ্ছেদ!

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কিনা নির্ধারণ করবে জনগণ: মির্জা ফখরুল
আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কিনা নির্ধারণ করবে জনগণ: মির্জা ফখরুল

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বোমা হামলা থেকে বাঁচতে আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
পারমাণবিক বোমা হামলা থেকে বাঁচতে আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’
‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা
প্রথমবার সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সবার ভালবাসা আর দোয়ায় থাকতে চান, জন্মদিনে এটাই প্রত্যাশা বুবলীর
সবার ভালবাসা আর দোয়ায় থাকতে চান, জন্মদিনে এটাই প্রত্যাশা বুবলীর

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের হটলাইন বন্ধ
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের হটলাইন বন্ধ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসনিয়ার কসাই কারাদজিচের মতো জিয়াউল আহসান: চিফ প্রসিকিউটর
বসনিয়ার কসাই কারাদজিচের মতো জিয়াউল আহসান: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার আত্মরক্ষার অধিকার আছে : এরদোয়ান
রাশিয়ার আত্মরক্ষার অধিকার আছে : এরদোয়ান

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় অর্জনে ইউক্রেনকে আরও কোণঠাসা করছে রাশিয়া
বড় অর্জনে ইউক্রেনকে আরও কোণঠাসা করছে রাশিয়া

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদা বকশ-আলী ইমামরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন : রিজভী
খোদা বকশ-আলী ইমামরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন : রিজভী

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সমুদ্রে তৈরি হচ্ছে ভয়ংকর ‘বোম্ব সাইক্লোন’
সমুদ্রে তৈরি হচ্ছে ভয়ংকর ‘বোম্ব সাইক্লোন’

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের ৬০তম জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের ৬০তম জন্মদিন আজ

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দয়াগঞ্জে অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ
দয়াগঞ্জে অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

‘সংঘর্ষ এড়াতে’ সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
‘সংঘর্ষ এড়াতে’ সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বানরের হামলায় অবরুদ্ধ থানা, উদ্ধারে ডাকা হলো অন্য বাহিনী
বানরের হামলায় অবরুদ্ধ থানা, উদ্ধারে ডাকা হলো অন্য বাহিনী

১০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২২ সালের সংশোধিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল
২০২২ সালের সংশোধিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক পুলিশ প্রধানসহ ৮ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
সাবেক পুলিশ প্রধানসহ ৮ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যের ডাক দিয়ে হাসনাতের পোস্ট
ঐক্যের ডাক দিয়ে হাসনাতের পোস্ট

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে বছর শেষ করলো আর্জেন্টিনা
জয় দিয়ে বছর শেষ করলো আর্জেন্টিনা

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামুন ছিলেন গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা: চিফ প্রসিকিউটর
মামুন ছিলেন গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের জয়ে হতাশ মার্কিনরা ১ ডলারে বাড়ি পাবেন ইতালিতে
ট্রাম্পের জয়ে হতাশ মার্কিনরা ১ ডলারে বাড়ি পাবেন ইতালিতে

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ২৮ বছরেও উড়ছে না উড়োজাহাজ
বগুড়ায় ২৮ বছরেও উড়ছে না উড়োজাহাজ

২০ ঘন্টা আগে | এভিয়েশন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ তৈরি করলে সরকার এক সপ্তাহও টিকবে না
বিরোধ তৈরি করলে সরকার এক সপ্তাহও টিকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ কোটিতে দফারফা
১০ কোটিতে দফারফা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার শঙ্কা বাড়াচ্ছে অবৈধ স্যাটেলাইট ফোন
নিরাপত্তার শঙ্কা বাড়াচ্ছে অবৈধ স্যাটেলাইট ফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাকে দেশনায়ক রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না
আমাকে দেশনায়ক রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আপত্তি নেই
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তা কাটছেই না সরকারি কর্মকর্তাদের
দুশ্চিন্তা কাটছেই না সরকারি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ লাখ টাকার কাজেও চুরি
৭ লাখ টাকার কাজেও চুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিক অসন্তোষ সমাধান কোন পথে
শ্রমিক অসন্তোষ সমাধান কোন পথে

পেছনের পৃষ্ঠা

পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী
পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী

সম্পাদকীয়

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রয়োগ করুন
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রয়োগ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছদ্মবেশী মাদক মাফিয়াদের রাজত্ব
ছদ্মবেশী মাদক মাফিয়াদের রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিভোর্স নিয়ে মৌসুমী হামিদ
ডিভোর্স নিয়ে মৌসুমী হামিদ

শোবিজ

বাড়বে সেচ খরচ, কমবে আবাদ
বাড়বে সেচ খরচ, কমবে আবাদ

নগর জীবন

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে আইন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুতি ম্যাচে হাসান মুরাদের হ্যাটট্রিক
প্রস্তুতি ম্যাচে হাসান মুরাদের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আপনাদের ওপর সন্দেহ আসতে শুরু করেছে
আপনাদের ওপর সন্দেহ আসতে শুরু করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় হাইটেক পার্কের নির্মাণকাজ শুরুর দাবি
খুলনায় হাইটেক পার্কের নির্মাণকাজ শুরুর দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করা হবে
হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই তিন বিচারপতির পদত্যাগ
সেই তিন বিচারপতির পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের গোড়াপত্তন ১৯৭২ সালে
ফ্যাসিবাদের গোড়াপত্তন ১৯৭২ সালে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার ভূখণ্ডে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
রাশিয়ার ভূখণ্ডে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় এবার পুলিশ
ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় এবার পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সংকট কাটলেও উচ্চ দর খোলাবাজারে
ব্যাংকে সংকট কাটলেও উচ্চ দর খোলাবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সংবিধান সংস্কার
নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সংবিধান সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেইলি রোডের সেই নাটকপাড়া এখন
বেইলি রোডের সেই নাটকপাড়া এখন

শোবিজ

শিল্পীরা ভালো নেই : সালমা
শিল্পীরা ভালো নেই : সালমা

শোবিজ

ববির কমিটি থেকে বাদ অধ্যাপক কলিমুল্লাহ
ববির কমিটি থেকে বাদ অধ্যাপক কলিমুল্লাহ

নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

নগর জীবন

বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় কমনওয়েলথ
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় কমনওয়েলথ

প্রথম পৃষ্ঠা