শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী

সুমন পালিত
পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে বলা হয় রাজনীতির দিকপাল লাখ লাখ ভক্তের কাছে তিনি ছিলেন কামেল পীর ১৯৫৪ সালে মীরজাফরের বংশধর-পূর্ব বাংলার সে সময়কার গভর্নর ইস্কান্দার মির্জার দৃষ্টিতে তিনি ছিলেন কমিউনিস্ট ভারতের দালাল কারও কারও কাছে চীনপন্থি হিসেবে পরিচিতি ছিল মজলুম জননেতার রাজনীতির সিংহপুরুষ ছিলেন ক্ষমতাবিমুখ তরুণ বয়সে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একবার পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত হয়েছিলেন একপর্যায়ে তিনি পদত্যাগও করেন সে পদ থেকে মওলানা ভাসানীর জন্ম এক অতিসাধারণ পরিবারে বিয়ে করেছিলেন জয়পুরহাটের পাঁচবিবির জমিদার শামসুদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর একমাত্র কন্যাকে শ্বশুরবাড়ির সব সম্পত্তি তিনি বিলিয়ে দিয়েছিলেন ভূমিহীনদের মাঝে মওলানা ভাসানী যে কুঁড়েঘরে আজীবন বসবাস করেছেন তাঁর সঙ্গে গাঁও-গ্রামের হতদরিদ্রদের জীবনযাপনের কোনো পার্থক্য ছিল না গত ১৭ নভেম্বর ছিল মহিরুহের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, কালের বিবর্তনে আমাদের নতুন প্রজন্মের অনেকের কাছে মওলানা ভাসানী প্রায় অজানা এক নাম বলা হয়, বাঙালি এক অকৃতজ্ঞ জাতি আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের দিকে তাকালে সে সত্যটি ফুটে ওঠে দেশে মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা কে ফজলুল হক, শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো বিশাল মাপের নেতারা জন্মগ্রহণ করলেও তাঁরা ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছেন স্মৃতিপট থেকে যেসব রাজনৈতিক নেতা একটি নতুন রাষ্ট্র নতুন জাতির অভ্যুদয়ে স্মরণযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন তাঁদের অন্যতম মওলানা ভাসানী যাঁকে বলা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা উপমহাদেশের রাজনীতিতে নতুন মাত্রা দান করেছেন মওলানা ভাসানী সমাজবাদী আন্দোলনের যেমন পুরোধা ছিলেন তিনি, তেমন আধ্যাত্মিক জগতেরও শিরোমণি হিসেবে নন্দিত হয়েছেন মহান নেতা

মওলানা ভাসানীকে তাঁর অর্বাচীন সমালোচকরা অভিহিত করতেনঅশিক্ষিত রাজনীতিকহিসেবে এমনকি তাঁকে মূর্খ হিসেবে অভিহিত করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন কেউ কেউ মওলানা ভাসানীর রাজনীতি, জীবনদর্শন, আধ্যাত্মিক সাধনা এর কোনোটিই অবশ্য কোনো অতিজ্ঞানীর উর্বর বক্তব্য কিংবা সার্টিফিকেটের ওপর নির্ভরশীল ছিল না আপন গুণেই তিনি ছিলেন গুণান্বিত মওলানা ভাসানীর তুলনা ছিলেন তিনি নিজেই যে কারণে জীবদ্দশায়ই কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছিলেন মহানায়ক তিনি ছিলেন বহুধাসত্তার এক অনন্য উদাহরণ

মওলানা ভাসানী ছিলেন ক্ষমতাবিমুখ এক রাজনীতিক রাজনৈতিক দল সম্পর্কে সংজ্ঞা দিতে গিয়ে একবার মওলানা ভাসানীর সবচেয়ে প্রিয় শিষ্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, তাঁর দল আওয়ামী লীগ আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম কিংবা রামকৃষ্ণ মিশন নয় তাঁর দলের নির্দিষ্ট আদর্শ কর্মসূচি রয়েছে কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য ক্ষমতায় যাওয়াই তাঁর লক্ষ্য

ক্ষমতায় যাওয়াকে দলের বা নিজের লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করলেও বঙ্গবন্ধু যেনতেনভাবে ক্ষমতায় যাওয়ারপক্ষপাতী ছিলেন না আদর্শের জন্য জীবনের এক বড় অংশই জেলে কাটিয়েছেন জাতীয় নেতা পরাধীন বাংলাদেশে তিনি ছিলেন বাংলাদেশের মানুষের অহংকার আমাদের আরেক জাতীয় নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম তাঁর এক লেখায় বঙ্গবন্ধুর অবস্থানকে স্বীকার করেছেন আর মওলানা ভাসানী রাজনৈতিক অঙ্গনের প্রাণপুরুষ হিসেবে বিবেচিত হলেও তিনি কখনো নিজেকে ক্ষমতার সঙ্গে সম্পৃক্ত করেননি পাকিস্তান আমলে প্রথম থেকে যে দলটি ছিল এককভাবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে সেই আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মওলানা ভাসানী ১৯৫৭ সালে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় পূর্ব বাংলায় সরকার গঠন করলেও মওলানা ভাসানী ক্ষমতার সঙ্গে সম্পৃক্ত হননি তার আগে ১৯৫৪ সালে মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা কে ফজলুল হক হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর যৌথ নেতৃত্বে গঠিত হয় যুক্তফ্রন্ট তৎকালীন পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে ২৩৭ আসনের ৯টি বাদে সব কটিতে জয়ী হয় তারা যুক্তফ্রন্ট সরকার গঠন করলেও তাতে জড়িত হননি মওলানা ভাসানী যুক্তফ্রন্টের শীর্ষ নেতা মওলানা ভাসানী ওই বছরের ২৫ মে সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে যোগদান করেন ৩০ মে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ব বাংলার যুক্তফ্রন্ট সরকার ভেঙে দেয় গভর্নরের শাসন জারি করে মওলানা ভাসানীকে কমিউনিস্ট ভারতের দালাল হিসেবে অভিহিত করে তাঁর দেশে প্রত্যাবর্তনের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় মওলানা ভাসানী ছিলেন ১৯৬৯ সালের আইয়ুববিরোধী গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম নায়ক গণ অভ্যুত্থানের পরিণতিতে বঙ্গবন্ধু আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে মুক্তি পান আমেরিকান সাংবাদিক ড্যান কোগনিন টাইম ম্যাগাজিনে ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থান উসকে দেওয়ার জন্য ভাসানীকে কৃতিত্ব দিয়েছেন গণ অভ্যুত্থানের কারণেই পাকিস্তানের সেনাপতি শাসক ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের ১১ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের পতন হয়

ইতিহাসের মহিরুহের জন্যই ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের ১৬০টি আসনের দুটি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণের স্বাধিকার আন্দোলন নতুন মাত্রা পায় স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে মওলানা ভাসানী গিয়েছিলেন খুলনায় উঠেছিলেন মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ন্যাপের সিনিয়র সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল জব্বারের বাসভবনে শহীদ জব্বারের পুত্র জুলফিকার জব্বার মুকুল ভাইয়ের সৌজন্যে মজলুম জননেতার সঙ্গে দেখা করার সুযোগ হয় তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ১৯৭০ সালের নির্বাচনের আগে তিনিভোটের আগে ভাত চাইসেøাগান তুলে কেন নির্বাচন বর্জন করেছিলেন? জানতে চেয়েছিলাম, বর্জন তাঁর দল ন্যাপের জন্য আত্মঘাতী ছিল কি না? মওলানা ভাসানী জবাব দিয়েছিলেন তাঁর সিদ্ধান্তই যে সঠিক ইতিহাস প্রমাণ রেখেছে সত্তরের নির্বাচন ছিল বাংলাদেশের জনগণের স্বাধিকারের ম্যান্ডেট লাভের নির্বাচন নির্বাচনে ন্যাপ অংশ নিলে স্বাধিকারের পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগ ন্যাপের ভোট ভাগাভাগিতে বিরোধী পক্ষ লাভবান হতো মওলানা ভাসানী বলেছিলেন তিনি কখনো ব্যক্তি বা দলের স্বার্থে রাজনীতি করেন না রাজনীতি করেন জনগণের শোষণমুক্তির জন্য তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে লক্ষ্য অর্জনে নিজের প্রতিষ্ঠিত দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে ১৯৫৭ সালে সম্পর্ক ছিন্ন করতে পিছপা হননি মওলানা ভাসানী প্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা ভাবেন ১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে তিনি পাকিস্তানি শাসকদের আসসালামু আলাইকুম বলে বিচ্ছিন্নতার ঘণ্টা বাজান নিজের রাজনীতি কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত বা লাভবান হলো এটি তাঁর ভাবনার বিষয় ছিল না তিনি বাংলাদেশের আপামর জনগণের স্বার্থকেই বড় চোখে দেখেছেন

।।দুই।।

মুক্তিযুদ্ধকালে মওলানা ভাসানী ছিলেন প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের প্রধান উপদেষ্টা তাঁকে কেন্দ্র করেই পাকিস্তান আমলে সমাজবাদী রাজনীতি দানা বাঁধেমওলানা ভাসানী ষাটের দশকে সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন চীন মস্কোপন্থি এই দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে চীনপন্থিরা ছিলেন মওলানা ভাসানীর ওপর নির্ভরশীল যে কারণে চীনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল ঘনিষ্ঠ নয়া চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং এবং প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই মওলানা ভাসানীর প্রতি ছিলেন বিশেষ শ্রদ্ধাশীল কৌশলগত কারণে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে চীন পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেয় তাদের আশঙ্কা ছিল মুক্তিযুদ্ধ সফল হলে এলাকায় মস্কোর প্রভাব বেড়ে যাবে কিন্তু মওলানা ভাসানীর কারণেই তারা পাকিস্তানের সমর্থনে মুক্তিযুদ্ধে হস্তক্ষেপ থেকে বিরত থাকে স্বাধীন বাংলাদেশে মওলানা ভাসানীই শাসকশ্রেণির অন্যায় গণবিরোধী ভূমিকার বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদী ভূমিকা পালন করেন ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের প্রতিবাদে তিনি ভুখা মিছিলে নেতৃত্ব দেন ১৯৭৬ সালে বৃদ্ধ বয়সে ফারাক্কাবিরোধী লংমার্চে নেতৃত্ব দেন মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী ভারতের কাছ থেকে গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষিত হয় লংমার্চের মাধ্যমে

।।তিন।।

বাংলাদেশের মানুষ মওলানা ভাসানীকে ভুলতে চললেও তাঁকে ভোলেননি কানাডার কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক তিনি পশ্চিমা বিশ্বেরেড মওলানাহিসেবে পরিচিত মওলানা ভাসানীকে নিয়ে থিসিস করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন এক বাংলাদেশি শিক্ষককে তাঁর অনুপ্রেরণাতেই মওলানা ভাসানীকে নিয়ে গবেষণাকর্মে ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছেন . আবিদ সলিমুল্লাহ বাহার এটিই ইংরেজি ভাষায় মওলানা ভাসানীকে নিয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জনের প্রথম ঘটনা . বাহার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক থাকা অবস্থায় কানাডায় যান সেখানকার অন্টারিও ইউনিভার্সিটি অব উইন্ডসর থেকে সমাজতত্ত্বে মাস্টার্স ডিগ্রি নেন তারপর থেকে চট্টগ্রামের কৃতী সন্তান কানাডার কুইবেক প্রদেশের মন্ট্রিলের ডওশন কলেজে শিক্ষকতায় নিয়োজিত ছিলেন তাঁর থিসিসের বিষয়বস্তু ছিলদ্য রিলিজিয়াস অ্যান্ড ফিলসফিক্যাল বেসিস অব ভাসানিজ পলিটিক্যাল লিডারশিপ

. বাহার বলেছেন, তিনি ভাসানীর রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন না কিন্তু প্রবাসে থাকলেও দেশের টানে কোনো দেশি বিষয়ের ওপর থিসিস করার কথা ভাবেন তাঁর ভাবনায় অনুপ্রেরণা জোগান দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক এক কানাডিয়ান বিশেষজ্ঞ তিনিই মওলানা ভাসানীর জীবন কর্মের ওপর গবেষণা করতে বলেন

গবেষণা করতে গিয়ে . আবিদ নিশ্চিত হন মওলানা ভাসানী রাজনীতিতে আসেন সুফি আদর্শবাদে অনুপ্রাণিত হয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি বিধানই ছিল তাঁর লক্ষ লক্ষ বাস্তবায়নে তিনি সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের মতো জীবনযাপন করেছেন তিনি কখনো অন্য অনেক রাজনীতিবিদের মতো বিলাসী জীবনযাপন করেননি ব্যক্তিস্বার্থে কখনো বিসর্জন দেননি আদর্শবোধ মওলানা ভাসানীর আধ্যাত্মিক সাধনা রাজনৈতিক মতবাদ ভারতের আসাম, আজকের বাংলাদেশ পাকিস্তানে বিপুল প্রভাব ফেলে

. আবিদ বলেছেন, তিনি এক যুগ মওলানা ভাসানীর ওপর গবেষণা চালিয়েছেন উদ্দেশ্যে ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশে এসে মরহুম নেতার ওপর তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ শুরু করেন মওলানা ভাসানীর ওপর প্রকাশিত প্রায় সব ধরনের বই, সরকারি দলিল সংগ্রহ এবং মুরিদ রাজনৈতিক সহকর্মীদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি ১৯৯৬ সালেও একই কারণে আবার দেশে আসেন মওলানা ভাসানীকে বলা হয় বাম রাজনীতির প্রবক্তা কেউ কেউ তাঁকে কমিউনিস্ট বলেও নাক সিটকিয়েছেন অথচ ভাসানীকে যারা চেনেন, তারা স্বীকার করবেন গরিব-দুঃখী মানুষের মুক্তির এই মহান দিশারি কমিউনিস্ট ছিলেন না ছিলেন একজন খাঁটি মুসলমান একজন আধ্যাত্মিক সাধক লাখ লাখ মুরিদের কাছে তাঁর পরিচিতি ছিল কামেল পীর হিসেবে বলা যায়, রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রিয় সাহাবি হজরত আবু জর গিফারীর (রা.) অনুসারী ছিলেন তিনি বিশ্বাসী ছিলেন ইসলামি সমাজবাদে তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার মূর্ত প্রতীক মওলানা ভাসানীর মতো বড় মাপের নেতা পৃথিবীতে খুব কমই জন্ম নিয়েছেন জীবদ্দশায় তাঁকে বলা হতো আফ্রো-এশিয়া লাতিন আমেরিকার কণ্ঠস্বর মজলুম জননেতা সারা জীবন দেশের গরিব-দুঃখী মানুষের জন্য লড়লেও আজ তিনি বিস্মৃত প্রায় এর চেয়ে দুঃখের কথা আর কীই-বা থাকতে পারে?

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রসুল (সা.)কে যেভাবে পরীক্ষা করেছিলেন ইহুদি পণ্ডিত
রসুল (সা.)কে যেভাবে পরীক্ষা করেছিলেন ইহুদি পণ্ডিত
রোহিঙ্গা সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
 সোনালি ঐতিহ্য
সোনালি ঐতিহ্য
সংস্কার হোক ওয়াজ মাহফিল
সংস্কার হোক ওয়াজ মাহফিল
ব্যবসাবাণিজ্য
ব্যবসাবাণিজ্য
নির্বাচনি রোডম্যাপ
নির্বাচনি রোডম্যাপ
নারীর মর্যাদা
নারীর মর্যাদা
বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কষ্টগাথা
বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কষ্টগাথা
ক্রীড়াঙ্গনে নারী : গর্বিত যাত্রাপথ
ক্রীড়াঙ্গনে নারী : গর্বিত যাত্রাপথ
ব্যবসায় মজুতদারি ও কালোবাজারি ইসলাম সমর্থন করে না
ব্যবসায় মজুতদারি ও কালোবাজারি ইসলাম সমর্থন করে না
টোলে তুঘলকি
টোলে তুঘলকি
সর্বশেষ খবর
তোশাখানা মামলায় জামিন পেলেন ইমরান খান
তোশাখানা মামলায় জামিন পেলেন ইমরান খান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বন্দ্ব চরমে, এবার নয়নতারাকে ধানুশের আল্টিমেটাম
দ্বন্দ্ব চরমে, এবার নয়নতারাকে ধানুশের আল্টিমেটাম

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে সাধুসঙ্গ ও লালন মেলা নির্বিঘ্নে করার দাবি
নারায়ণগঞ্জে সাধুসঙ্গ ও লালন মেলা নির্বিঘ্নে করার দাবি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের

১ ঘন্টা আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে জাতীয় শিশু কিশোর ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
খাগড়াছড়িতে জাতীয় শিশু কিশোর ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন একমাত্র পারে পার্লামেন্ট : হাসান আরিফ
সংবিধান সংশোধন একমাত্র পারে পার্লামেন্ট : হাসান আরিফ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে নাগরিক সংলাপ
লক্ষ্মীপুরে নাগরিক সংলাপ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের কুলাউড়া স্টেশনে ট্রেনে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হেনস্থার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
সিলেটের কুলাউড়া স্টেশনে ট্রেনে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হেনস্থার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বাল্টিক সাগরে সাইবার ক্যাবল নষ্ট, রাশিয়ার দিকে অভিযোগের তীর
বাল্টিক সাগরে সাইবার ক্যাবল নষ্ট, রাশিয়ার দিকে অভিযোগের তীর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন সাকিব
ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন সাকিব

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন মঈন আলী
ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন মঈন আলী

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় হাসপাতালের নানা সমস্যা নিয়ে মতবিনিময়
নেত্রকোনায় হাসপাতালের নানা সমস্যা নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ২
প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ২

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চতুর্থ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
চতুর্থ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন বাদী-বিবাদীরা
ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন বাদী-বিবাদীরা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে হতাহতে সিরিয়াকে টপকে শীর্ষে মিয়ানমার
ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে হতাহতে সিরিয়াকে টপকে শীর্ষে মিয়ানমার

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোপাসের বুদ্ধিমত্তা কি মানবসভ্যতার ভবিষ্যৎ বিকল্প?
অক্টোপাসের বুদ্ধিমত্তা কি মানবসভ্যতার ভবিষ্যৎ বিকল্প?

২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেল ভাঙানো মেশিনের ফিতায় জড়িয়ে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
তেল ভাঙানো মেশিনের ফিতায় জড়িয়ে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুবলীগ কর্মীর মামলা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুবলীগ কর্মীর মামলা

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল লিডার মাহমুদ হাসান খান
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল লিডার মাহমুদ হাসান খান

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বেতন বৃদ্ধির দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ভেতরে হামলা
ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ভেতরে হামলা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো উসকানিতে পা না দিতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান আসিফ মাহমুদের
কোনো উসকানিতে পা না দিতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান আসিফ মাহমুদের

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’
‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামে ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন
এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামে ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল পুনর্গঠন
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল পুনর্গঠন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে পিরোজপুরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের সংবাদ সম্মেলন
৩১ দফা বাস্তবায়নে পিরোজপুরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের সংবাদ সম্মেলন

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে নিজের ব্যানার নিজেই ছিড়লেন মেয়র
পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে নিজের ব্যানার নিজেই ছিড়লেন মেয়র

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধা পৌরসভার বাজেট বাস্তবায়নে পর্যালোচনা সভা
গাইবান্ধা পৌরসভার বাজেট বাস্তবায়নে পর্যালোচনা সভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমাদের ডিস্টার্ব করছেন’, তল্লাশিতে খেপে গিয়ে বলেন ‘দরবেশ’
‘আমাদের ডিস্টার্ব করছেন’, তল্লাশিতে খেপে গিয়ে বলেন ‘দরবেশ’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে ৩৫ আন্দোলন থেকে সরে গেলেন আহ্বায়ক শুভ
দুধ দিয়ে গোসল করে ৩৫ আন্দোলন থেকে সরে গেলেন আহ্বায়ক শুভ

১৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ
ঢাকা ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হেলিকপ্টার দেখতে গিয়ে গুলিতে নিহত সুমাইয়ার মরদেহ উত্তোলন
হেলিকপ্টার দেখতে গিয়ে গুলিতে নিহত সুমাইয়ার মরদেহ উত্তোলন

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’
‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদ’ নামে ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
‘স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদ’ নামে ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

এ আর রহমান ও সায়রা বানুর বিবাহ বিচ্ছেদ!
এ আর রহমান ও সায়রা বানুর বিবাহ বিচ্ছেদ!

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কিনা নির্ধারণ করবে জনগণ: মির্জা ফখরুল
আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কিনা নির্ধারণ করবে জনগণ: মির্জা ফখরুল

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বোমা হামলা থেকে বাঁচতে আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
পারমাণবিক বোমা হামলা থেকে বাঁচতে আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা
প্রথমবার সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের হটলাইন বন্ধ
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের হটলাইন বন্ধ

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ভালবাসা আর দোয়ায় থাকতে চান, জন্মদিনে এটাই প্রত্যাশা বুবলীর
সবার ভালবাসা আর দোয়ায় থাকতে চান, জন্মদিনে এটাই প্রত্যাশা বুবলীর

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বসনিয়ার কসাই কারাদজিচের মতো জিয়াউল আহসান: চিফ প্রসিকিউটর
বসনিয়ার কসাই কারাদজিচের মতো জিয়াউল আহসান: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার আত্মরক্ষার অধিকার আছে : এরদোয়ান
রাশিয়ার আত্মরক্ষার অধিকার আছে : এরদোয়ান

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদা বকশ-আলী ইমামরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন : রিজভী
খোদা বকশ-আলী ইমামরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন : রিজভী

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বড় অর্জনে ইউক্রেনকে আরও কোণঠাসা করছে রাশিয়া
বড় অর্জনে ইউক্রেনকে আরও কোণঠাসা করছে রাশিয়া

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে তৈরি হচ্ছে ভয়ংকর ‘বোম্ব সাইক্লোন’
সমুদ্রে তৈরি হচ্ছে ভয়ংকর ‘বোম্ব সাইক্লোন’

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংঘর্ষ এড়াতে’ সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
‘সংঘর্ষ এড়াতে’ সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের ৬০তম জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের ৬০তম জন্মদিন আজ

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দয়াগঞ্জে অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ
দয়াগঞ্জে অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বানরের হামলায় অবরুদ্ধ থানা, উদ্ধারে ডাকা হলো অন্য বাহিনী
বানরের হামলায় অবরুদ্ধ থানা, উদ্ধারে ডাকা হলো অন্য বাহিনী

১০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২২ সালের সংশোধিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল
২০২২ সালের সংশোধিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক পুলিশ প্রধানসহ ৮ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
সাবেক পুলিশ প্রধানসহ ৮ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যের ডাক দিয়ে হাসনাতের পোস্ট
ঐক্যের ডাক দিয়ে হাসনাতের পোস্ট

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে বছর শেষ করলো আর্জেন্টিনা
জয় দিয়ে বছর শেষ করলো আর্জেন্টিনা

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামুন ছিলেন গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা: চিফ প্রসিকিউটর
মামুন ছিলেন গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের জয়ে হতাশ মার্কিনরা ১ ডলারে বাড়ি পাবেন ইতালিতে
ট্রাম্পের জয়ে হতাশ মার্কিনরা ১ ডলারে বাড়ি পাবেন ইতালিতে

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ২৮ বছরেও উড়ছে না উড়োজাহাজ
বগুড়ায় ২৮ বছরেও উড়ছে না উড়োজাহাজ

২১ ঘন্টা আগে | এভিয়েশন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ তৈরি করলে সরকার এক সপ্তাহও টিকবে না
বিরোধ তৈরি করলে সরকার এক সপ্তাহও টিকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ কোটিতে দফারফা
১০ কোটিতে দফারফা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার শঙ্কা বাড়াচ্ছে অবৈধ স্যাটেলাইট ফোন
নিরাপত্তার শঙ্কা বাড়াচ্ছে অবৈধ স্যাটেলাইট ফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাকে দেশনায়ক রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না
আমাকে দেশনায়ক রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আপত্তি নেই
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তা কাটছেই না সরকারি কর্মকর্তাদের
দুশ্চিন্তা কাটছেই না সরকারি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ লাখ টাকার কাজেও চুরি
৭ লাখ টাকার কাজেও চুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিক অসন্তোষ সমাধান কোন পথে
শ্রমিক অসন্তোষ সমাধান কোন পথে

পেছনের পৃষ্ঠা

পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী
পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী

সম্পাদকীয়

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রয়োগ করুন
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রয়োগ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছদ্মবেশী মাদক মাফিয়াদের রাজত্ব
ছদ্মবেশী মাদক মাফিয়াদের রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিভোর্স নিয়ে মৌসুমী হামিদ
ডিভোর্স নিয়ে মৌসুমী হামিদ

শোবিজ

বাড়বে সেচ খরচ, কমবে আবাদ
বাড়বে সেচ খরচ, কমবে আবাদ

নগর জীবন

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে আইন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুতি ম্যাচে হাসান মুরাদের হ্যাটট্রিক
প্রস্তুতি ম্যাচে হাসান মুরাদের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আপনাদের ওপর সন্দেহ আসতে শুরু করেছে
আপনাদের ওপর সন্দেহ আসতে শুরু করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় হাইটেক পার্কের নির্মাণকাজ শুরুর দাবি
খুলনায় হাইটেক পার্কের নির্মাণকাজ শুরুর দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করা হবে
হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই তিন বিচারপতির পদত্যাগ
সেই তিন বিচারপতির পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের গোড়াপত্তন ১৯৭২ সালে
ফ্যাসিবাদের গোড়াপত্তন ১৯৭২ সালে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার ভূখণ্ডে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
রাশিয়ার ভূখণ্ডে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় এবার পুলিশ
ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় এবার পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সংকট কাটলেও উচ্চ দর খোলাবাজারে
ব্যাংকে সংকট কাটলেও উচ্চ দর খোলাবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সংবিধান সংস্কার
নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সংবিধান সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেইলি রোডের সেই নাটকপাড়া এখন
বেইলি রোডের সেই নাটকপাড়া এখন

শোবিজ

ববির কমিটি থেকে বাদ অধ্যাপক কলিমুল্লাহ
ববির কমিটি থেকে বাদ অধ্যাপক কলিমুল্লাহ

নগর জীবন

শিল্পীরা ভালো নেই : সালমা
শিল্পীরা ভালো নেই : সালমা

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

নগর জীবন

বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় কমনওয়েলথ
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় কমনওয়েলথ

প্রথম পৃষ্ঠা