শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৮, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

শ্বাসকষ্ট : ফুসফুসের না হার্টের সমস্যা

ডা. এম শমশের আলী
শ্বাসকষ্ট : ফুসফুসের না হার্টের সমস্যা

শ্বাসকষ্টের রোগীরা প্রায়ই একটা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতে থাকেন, উনি কোন ধরনের চিকিৎসকের চিকিৎসা গ্রহণ করবেন, বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ না হার্ট স্পেশালিস্ট। সাধারণভাবে চিন্তা করলে এটাই সঠিক মনে হয় যে, শ্বাসকষ্ট যেহেতু ফুসফুসের মাধ্যমে পরিচালিত হয় তাই বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলেই ভালো হবে। তবে একথা সত্য, সাধারণভাবে যেসব শ্বাসকষ্ট হয় তার বেশির ভাগই হার্টের অসুস্থতার জন্য হয়ে থাকে এবং বাচ্চাদের বেলায় এবং শেষ বয়সে ফুসফুসের সমস্যা বেশি দেখা যায়।

আমরা প্রায় সবাই গরু-ছাগলের ফেপরা বা ফুসফুস দেখেছি এক একটি স্পঞ্জের মতো বস্তু, যার মধ্যে অনেক ফাঁপা অংশ থাকে এর একটি কিন্তু চুপসে যায় না যদি সিদ্ধ বা রান্নাও করা হয় তবুও কিন্তু ফেপরা চুপসে যায় না, এর প্রধান কারণ হলো ফুসফুসে অসংখ্য বায়ুভর্তি ছোট ছোট বেলুনের মতো জায়গা থাকে, এদের চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এলভিওলি বলা হয়। মানুষ শ্বাসকার্যের মাধ্যমে যখন বাতাস গ্রহণ করে তখন এসব বেলুন স্ফীত হয় বা বড় আকার ধারণ করে মানে, এতে বেশি পরিমাণ বাতাস ভর্তি হয়ে যায়। কিন্তু একইভাবে যখন মানুষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে বা বাতাস বের করে দেয় তখন বেলুনগুলো থেকে বাতাস বেরিয়ে যায়। ফলে বেলুনের আকার ছোট হয়ে যায়। এলভিওলিগুলোতে বাতাস ঢোকা এবং বের হওয়ার জন্য একটি নালি থাকে যার মাধ্যমে প্রতিবার নিঃশ্বাস নেওয়া ও ছাড়ার সময় বাতাস আসা যাওয়া করে এই বায়ু নালিগুলো একটি আর একটির সঙ্গে সঙ্গে পর্যায়ক্রমে যুক্ত হতে হতে এক সময় একটি বড় শ্বাসনালিতে পরিণত হয়, যাকে আমরা গলার সামনের অংশে শ্বাসনালি হিসাবে চিনে থাকি। এলভিওলিগুলোর বাইরের দিকে এবং এর দেয়ালে প্রচুর পরিমাণ রক্তনালি বিদ্যামান থাকে এতবেশি  রক্তনালি দ্বারা এলভিওলি আরও থেকে থাকে আমরা বলতে পারি যে, এলভিওলি রক্তের সাগরে ডুবে আছে। এইসব এলভিওলির মাধ্যমে রক্ত থেকে কার্বন ডাই- অক্সাইড ও অন্যান্য দূষিত গ্যাস বেলুনের (এলভিওলির) বাতাসে প্রবেশ করে শরীর থেকে দূষিত গ্যাস শ্বাসকার্যের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। অপর দিকে বেলুনের বাতাসে থাকা অক্সিজেন রক্তে মিশে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন বাতাস থেকে রক্তের মাধ্যমে শ্বাস শরীরে সরবরাহ হয়ে থাকে মানব দেহে ও অন্যান্য প্রাণীর দেহে রক্ত কিন্তু সদাসর্বদাই চলমান থাকে এবং একটি হার্ট দ্বারা প্রতিনিয়ত রক্ত পাম্পের মাধ্যমে করে থাকে, মজার ব্যাপার হলো যেহেতু ফুসফুস একটি আবদ্ধ জায়গার মধ্যে বাতাস থাকে এবং রক্তের সাগর থাকে তাই প্রায়ই ফুসফুসের জায়গা দখলের জন্য রক্ত এবং বাতাসের মধ্যে এক ধরনের প্রতিযোগিতা পরিলক্ষিত হয়। শ্বাসকার্য সঠিকভাবে সম্পাদন করার জন্য ফুসফুসে রক্ত এবং বাতাস একটা অনুপাত রক্ষা করে চলে। যদি কোনো কারণে এই অনুপাত নষ্ট হয়ে যায় মানে যদি বাতাস বেশি এবং রক্ত কমে যায় অথবা রক্ত বেশি এবং বাতাস কমে যায় তবে শ্বাসকার্য ব্যাহত হবে এবং ব্যক্তি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হবে। ফুসফুসে বাতাস কিন্তু একই নালি দিয়ে আশা যাওয়া করে থাকে অপর দিকে রক্ত এর পাশ দিয়ে ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং অন্য পাশ দিয়ে ফুসফুস থেকে বের হয়ে যায়। এখানে হার্টের ডান পাশ সারা শরীর থেকে দূষিত রক্ত সংগ্রহ করে পরিশোধনের জন্য ফুসফুসে প্রেরণ করে এবং ফুসফুসে পরিশোধিত রক্ত হার্টের বাম পাশের মাধ্যমে সারা শরীরে সরবরাহ করে থাকে। ফুসফুসের যেসব সমস্যার জন্য শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ফুসফুসে বায়ুনালি চেপে যাওয়া। যার ফলে ফুসফুসে বায়ু চলাচল ব্যাহত হয়, যাকে আমরা সাধারণভাবে অ্যাজমা বলে থাকি। যা অনেক সময়ই বংশগত প্রবণতা থেকে হয়ে থাকে। ব্যক্তি প্রায় সময়ই ছোটবেলা থেকেই এ ধরনের শ্বাসকষ্টে ভুগে থাকেন। এলার্জির কারণে বা জীবাণু সংক্রমণের জন্য অ্যাজমার শ্বাসকষ্ট মাঝে মাঝে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। সালবিউটামল বা অনুরূপ অন্যান্য ওষুধ মুখে খেলে বা ইনহেলারের মাধ্যমে গ্রহণ করলে বায়ুনালি প্রসারিত হয়ে শ্বাসকষ্ট কমে যায়। ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস ও সিওপিডিতে আক্রান্ত ব্যক্তি শ্বাস ও বায়ুনালিতে প্রদাহ হওয়ার জন্য ফুসফুসে বায়ু চলাচল ব্যাহত হয়ে, শ্বাসকষ্ট দেখা দিয়ে থাকে এক্ষেত্রেও জীবাণুর সংক্রমণ অসুস্থতার মাত্রা বৃদ্ধি করে শ্বাসকষ্ট তীব্র আকার ধারণ করতে পারে এ ক্ষেত্রে অ্যান্ট্রিবায়োটিক এবং সালবিউটামল জাতীয় ওষুধ বেশ কার্যকরী। অনেক সময় ফুসফুসে জীবাণু সংক্রমণের জন্য এলভিওলিতে পুঁজ জাতীয় জমা হয়ে এলভিওলি ভর্তি হয়ে যায় এবং বাতাস প্রবেশ করতে না পারায় কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। জীবাণু সংক্রমণের জন্য কাশি ও জ্বর হয়ে থাকে এবং ফুসফুসের গ্যাস অদল বদল হতে না পারায় শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, এই অসুস্থতাকে নিউমোনিয়া বলা হয়। শিশু ও বয়ঃবৃদ্ধ ব্যক্তিরা সবচেয়ে বেশি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকে। উপরে উল্লেখিত অসুস্থতাগুলো যেহেতু জীবাণু সংক্রমণের মাধ্যমে ঘটে থাকে তাই কাশি এবং জ্বর প্রায় সব ক্ষেত্রেই বিদ্যমান থাকে। হার্টে যেহেতু তার মাংসপেশি সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত পাম্প করে শরীরের প্রতিটি কোনায় রক্ত প্রবাহ (সরবরাহ) নিশ্চিত করে, তাই হার্টের যে কোনো ধরনের অসুস্থতা রক্ত সরবরাহের সমস্যা দেখা দেয়। হার্টে ভাল্বের সমস্যা হলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কমে যাওয়ায় শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় আর কোনো ক্ষেত্রে ফুসফুসে অধিক রক্ত সরবরাহের ফলে ফুসফুসের বায়ুপ্রবাহ কমে গিয়ে শ্বাসকষ্ট দেখা দিয়ে থাকে। পূর্বে আলোচনা করেছি, রক্ত এবং বাতাসের মধ্যে সব সময় একটা প্রতিযোগিতা  লক্ষ্য করা যায়। ছোট বাচ্চাদের বেলায় যাদের হার্টে জন্মগত সমস্যা থাকে তাদেরও ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কখনো প্রয়োজনের চেয়ে কম এবং কখনো প্রয়োজনের চেয়ে বেশি হওয়ায় দুই ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে থাকে। যেসব ব্যক্তির হার্ট দুর্বল হতে হতে এমন এক মারাত্মক পর্যায়ে উপনীত হয় যে, হার্ট প্রয়োজনীয় পরিমাণ রক্ত পাম্প করতে অপারগ হয়ে পড়ে ফলশ্রুতিতে হার্ট পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত পাম্পের মাধ্যমে ফুসফুসে প্রেরণ করতে না পারায় ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কমে যায়। যার ফলে সারা শরীরে অক্সিজেন ঘাটতি দেখা দেয় এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড জমা হতে থাকে। এ অবস্থায়ও রোগী সারাক্ষণ শ্বাসকষ্টে ভুগতে থাকে। যারা উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসারে ভুগছেন তাদের হার্ট বাম পাশে ঠিকমতো কাজ না করতে পারায় ফুসফুস থেকে রক্ত অল্প মাত্রায় বেড় হয়ে হার্টে বাম পাশে প্রবেশ করায় ফুসফুসে অধিক পরিমাণে রক্ত জমা হতে থাকে ফলশ্রুতিতে ব্যক্তি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে প্রাণঘাতী রোগ ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ বা হার্টের রক্তনালিতে ব্লক হওয়ার ফলে হার্টের পাম্পিং পাওয়ার কমে যায় বিশেষ করে বাম পাশে এবং প্রায় ক্ষেত্রেই হার্টের ডান পাশের পাম্পিং পাওয়ার ঠিক থাকে। এই কারণে ফুসফুসে রক্ত প্রবেশ ঠিক থাকে কিন্তু বাম পাশে কার্যকারিতা কমে যাওয়ায় রক্ত অধিক পরিমাণে জমা হয়ে শ্বাসকষ্টের সৃষ্টি হয়। এ ক্ষেত্রে প্রায়ই তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। হার্ট ব্লকের রোগীরা যখন বিশ্রামে থাকেন, তখন সাধারণত শ্বাসকষ্ট থাকে না কিন্তু রোগী যখনই কোনো কাজ যেমন হাঁটাহাঁটি সিঁড়িতে উপরে উঠা ও শক্তি প্রয়োগের কোনো কাজ করতে যান তখনই শরীরে অক্সিজেনের প্রয়োজন বেশি হয় এবং রোগী বুকব্যথা, বুকচেপে আসা, শরীরে ঘাম সৃষ্টি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন এবং রোগী বিশ্রাম গ্রহণ করলে শরীরে অক্সিজেন চাহিদা কমে যায় এবং তার সঙ্গে শারীরিক অন্যান্য উপসর্গের সঙ্গে সঙ্গে সৃষ্ট কষ্ট ও দূরীভূত হয়ে যায়। পরিশেষে এটা বলা যায়, ফুসফুসজনিত কারণে বাচ্চা এবং বয়ঃবৃদ্ধ ব্যক্তিরা বেশির ভাগ সময় শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন এর সঙ্গে সঙ্গে প্রায় সময়ই জ্বর-কাশি বিদ্যমান থাকে। হার্টজনিত কারণে সাধারণত মাঝবয়সী ব্যক্তি  ও প্রবীণরা শ্বাসকষ্টে বেশি আক্রান্ত হন এবং তাদের জ্বর থাকে না খুব বেশি, কাশিতেও আক্রান্ত হতে দেখা যায় না কারও কারও শুকনা কাশি থাকতে পারে। অনেক ক্ষেত্রেই হার্টজনিত শ্বাসকষ্ট পরিশ্রমকালীন দেখা দেয় এবং বিশ্রাম গ্রহণে নিবারণ হয়ে যায়।

লেখক : চিফ কনসালটেন্ট শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
হিককাপ অব মাইন্ড কী
হিককাপ অব মাইন্ড কী
দূরে থাক শীতের শুষ্কতা, রইল সমাধান
দূরে থাক শীতের শুষ্কতা, রইল সমাধান
শিশুর কন্ডাক্ট ডিজ-অর্ডার
শিশুর কন্ডাক্ট ডিজ-অর্ডার
শীতকালে হাঁপানি থেকে রক্ষা পেতে
শীতকালে হাঁপানি থেকে রক্ষা পেতে
কুষ্টিয়ায় বসুন্ধরা আই হসপিটালের সেবা পেলেন শতাধিক মানুষ
কুষ্টিয়ায় বসুন্ধরা আই হসপিটালের সেবা পেলেন শতাধিক মানুষ
হাড় ক্ষয় রোগ প্রতিরোধ জরুরি
হাড় ক্ষয় রোগ প্রতিরোধ জরুরি
 স্তন ক্যান্সারে এশিয়ায়  শীর্ষে পাকিস্তান
স্তন ক্যান্সারে এশিয়ায় শীর্ষে পাকিস্তান
ডায়াবেটিস রোগীদের আতঙ্ক
ডায়াবেটিস রোগীদের আতঙ্ক
কোলেস্টেরল ও হৃদরোগ
কোলেস্টেরল ও হৃদরোগ
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
কোমর ব্যথার সাতকাহন
কোমর ব্যথার সাতকাহন
রেক্টাল ক্যান্সারের উপসর্গ
রেক্টাল ক্যান্সারের উপসর্গ
সর্বশেষ খবর
দ্বন্দ্ব চরমে, এবার নয়নতারাকে ধানুশের আল্টিমেটাম
দ্বন্দ্ব চরমে, এবার নয়নতারাকে ধানুশের আল্টিমেটাম

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে সাধুসঙ্গ ও লালন মেলা নির্বিঘ্নে করার দাবি
নারায়ণগঞ্জে সাধুসঙ্গ ও লালন মেলা নির্বিঘ্নে করার দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের

১ ঘন্টা আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে জাতীয় শিশু কিশোর ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
খাগড়াছড়িতে জাতীয় শিশু কিশোর ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন একমাত্র পারে পার্লামেন্ট : হাসান আরিফ
সংবিধান সংশোধন একমাত্র পারে পার্লামেন্ট : হাসান আরিফ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে নাগরিক সংলাপ
লক্ষ্মীপুরে নাগরিক সংলাপ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের কুলাউড়া স্টেশনে ট্রেনে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হেনস্থার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
সিলেটের কুলাউড়া স্টেশনে ট্রেনে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হেনস্থার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বাল্টিক সাগরে সাইবার ক্যাবল নষ্ট, রাশিয়ার দিকে অভিযোগের তীর
বাল্টিক সাগরে সাইবার ক্যাবল নষ্ট, রাশিয়ার দিকে অভিযোগের তীর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন সাকিব
ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন সাকিব

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন মঈন আলী
ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন মঈন আলী

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় হাসপাতালের নানা সমস্যা নিয়ে মতবিনিময়
নেত্রকোনায় হাসপাতালের নানা সমস্যা নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ২
প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চতুর্থ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
চতুর্থ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন বাদী-বিবাদীরা
ট্রাইব্যুনালে আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারবেন বাদী-বিবাদীরা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে হতাহতে সিরিয়াকে টপকে শীর্ষে মিয়ানমার
ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে হতাহতে সিরিয়াকে টপকে শীর্ষে মিয়ানমার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোপাসের বুদ্ধিমত্তা কি মানবসভ্যতার ভবিষ্যৎ বিকল্প?
অক্টোপাসের বুদ্ধিমত্তা কি মানবসভ্যতার ভবিষ্যৎ বিকল্প?

২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেল ভাঙানো মেশিনের ফিতায় জড়িয়ে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
তেল ভাঙানো মেশিনের ফিতায় জড়িয়ে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুবলীগ কর্মীর মামলা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুবলীগ কর্মীর মামলা

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল লিডার মাহমুদ হাসান খান
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল লিডার মাহমুদ হাসান খান

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বেতন বৃদ্ধির দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ভেতরে হামলা
ব্রিটিশ স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ভেতরে হামলা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো উসকানিতে পা না দিতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান আসিফ মাহমুদের
কোনো উসকানিতে পা না দিতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান আসিফ মাহমুদের

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’
‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামে ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন
এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামে ১১০০ জনেরও বেশি হৃদরোগীর এনজিওপ্লাস্টি সম্পন্ন

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল পুনর্গঠন
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল পুনর্গঠন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে পিরোজপুরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের সংবাদ সম্মেলন
৩১ দফা বাস্তবায়নে পিরোজপুরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের সংবাদ সম্মেলন

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে নিজের ব্যানার নিজেই ছিড়লেন মেয়র
পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে নিজের ব্যানার নিজেই ছিড়লেন মেয়র

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধা পৌরসভার বাজেট বাস্তবায়নে পর্যালোচনা সভা
গাইবান্ধা পৌরসভার বাজেট বাস্তবায়নে পর্যালোচনা সভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মদ্যপানে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, অসুস্থ আরেক ছাত্রী
মদ্যপানে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, অসুস্থ আরেক ছাত্রী

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমাদের ডিস্টার্ব করছেন’, তল্লাশিতে খেপে গিয়ে বলেন ‘দরবেশ’
‘আমাদের ডিস্টার্ব করছেন’, তল্লাশিতে খেপে গিয়ে বলেন ‘দরবেশ’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে ৩৫ আন্দোলন থেকে সরে গেলেন আহ্বায়ক শুভ
দুধ দিয়ে গোসল করে ৩৫ আন্দোলন থেকে সরে গেলেন আহ্বায়ক শুভ

১৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ
ঢাকা ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টার দেখতে গিয়ে গুলিতে নিহত সুমাইয়ার মরদেহ উত্তোলন
হেলিকপ্টার দেখতে গিয়ে গুলিতে নিহত সুমাইয়ার মরদেহ উত্তোলন

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত
নতুন আইজিপি বাহারুল ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদ’ নামে ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
‘স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদ’ নামে ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’
‘ইয়েমেনের সামরিক শক্তি ওয়াশিংটনের কল্পনার বাইরে’

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ আর রহমান ও সায়রা বানুর বিবাহ বিচ্ছেদ!
এ আর রহমান ও সায়রা বানুর বিবাহ বিচ্ছেদ!

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কিনা নির্ধারণ করবে জনগণ: মির্জা ফখরুল
আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কিনা নির্ধারণ করবে জনগণ: মির্জা ফখরুল

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বোমা হামলা থেকে বাঁচতে আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!
পারমাণবিক বোমা হামলা থেকে বাঁচতে আশ্রয়কেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া!

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা
প্রথমবার সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের হটলাইন বন্ধ
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের হটলাইন বন্ধ

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ভালবাসা আর দোয়ায় থাকতে চান, জন্মদিনে এটাই প্রত্যাশা বুবলীর
সবার ভালবাসা আর দোয়ায় থাকতে চান, জন্মদিনে এটাই প্রত্যাশা বুবলীর

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বসনিয়ার কসাই কারাদজিচের মতো জিয়াউল আহসান: চিফ প্রসিকিউটর
বসনিয়ার কসাই কারাদজিচের মতো জিয়াউল আহসান: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার আত্মরক্ষার অধিকার আছে : এরদোয়ান
রাশিয়ার আত্মরক্ষার অধিকার আছে : এরদোয়ান

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদা বকশ-আলী ইমামরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন : রিজভী
খোদা বকশ-আলী ইমামরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন : রিজভী

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বড় অর্জনে ইউক্রেনকে আরও কোণঠাসা করছে রাশিয়া
বড় অর্জনে ইউক্রেনকে আরও কোণঠাসা করছে রাশিয়া

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে তৈরি হচ্ছে ভয়ংকর ‘বোম্ব সাইক্লোন’
সমুদ্রে তৈরি হচ্ছে ভয়ংকর ‘বোম্ব সাইক্লোন’

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের ৬০তম জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের ৬০তম জন্মদিন আজ

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দয়াগঞ্জে অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ
দয়াগঞ্জে অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

‘সংঘর্ষ এড়াতে’ সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
‘সংঘর্ষ এড়াতে’ সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বানরের হামলায় অবরুদ্ধ থানা, উদ্ধারে ডাকা হলো অন্য বাহিনী
বানরের হামলায় অবরুদ্ধ থানা, উদ্ধারে ডাকা হলো অন্য বাহিনী

১০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২২ সালের সংশোধিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল
২০২২ সালের সংশোধিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক পুলিশ প্রধানসহ ৮ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
সাবেক পুলিশ প্রধানসহ ৮ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যের ডাক দিয়ে হাসনাতের পোস্ট
ঐক্যের ডাক দিয়ে হাসনাতের পোস্ট

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে বছর শেষ করলো আর্জেন্টিনা
জয় দিয়ে বছর শেষ করলো আর্জেন্টিনা

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামুন ছিলেন গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা: চিফ প্রসিকিউটর
মামুন ছিলেন গণহত্যার সুপ্রিম কর্মকর্তা: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের জয়ে হতাশ মার্কিনরা ১ ডলারে বাড়ি পাবেন ইতালিতে
ট্রাম্পের জয়ে হতাশ মার্কিনরা ১ ডলারে বাড়ি পাবেন ইতালিতে

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ২৮ বছরেও উড়ছে না উড়োজাহাজ
বগুড়ায় ২৮ বছরেও উড়ছে না উড়োজাহাজ

২১ ঘন্টা আগে | এভিয়েশন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ তৈরি করলে সরকার এক সপ্তাহও টিকবে না
বিরোধ তৈরি করলে সরকার এক সপ্তাহও টিকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ কোটিতে দফারফা
১০ কোটিতে দফারফা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার শঙ্কা বাড়াচ্ছে অবৈধ স্যাটেলাইট ফোন
নিরাপত্তার শঙ্কা বাড়াচ্ছে অবৈধ স্যাটেলাইট ফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাকে দেশনায়ক রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না
আমাকে দেশনায়ক রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আপত্তি নেই
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তা কাটছেই না সরকারি কর্মকর্তাদের
দুশ্চিন্তা কাটছেই না সরকারি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ লাখ টাকার কাজেও চুরি
৭ লাখ টাকার কাজেও চুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিক অসন্তোষ সমাধান কোন পথে
শ্রমিক অসন্তোষ সমাধান কোন পথে

পেছনের পৃষ্ঠা

পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী
পীর ও কমিউনিস্ট মওলানা ভাসানী

সম্পাদকীয়

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রয়োগ করুন
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রয়োগ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছদ্মবেশী মাদক মাফিয়াদের রাজত্ব
ছদ্মবেশী মাদক মাফিয়াদের রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিভোর্স নিয়ে মৌসুমী হামিদ
ডিভোর্স নিয়ে মৌসুমী হামিদ

শোবিজ

বাড়বে সেচ খরচ, কমবে আবাদ
বাড়বে সেচ খরচ, কমবে আবাদ

নগর জীবন

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে আইন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুতি ম্যাচে হাসান মুরাদের হ্যাটট্রিক
প্রস্তুতি ম্যাচে হাসান মুরাদের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আপনাদের ওপর সন্দেহ আসতে শুরু করেছে
আপনাদের ওপর সন্দেহ আসতে শুরু করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় হাইটেক পার্কের নির্মাণকাজ শুরুর দাবি
খুলনায় হাইটেক পার্কের নির্মাণকাজ শুরুর দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করা হবে
হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই তিন বিচারপতির পদত্যাগ
সেই তিন বিচারপতির পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের গোড়াপত্তন ১৯৭২ সালে
ফ্যাসিবাদের গোড়াপত্তন ১৯৭২ সালে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার ভূখণ্ডে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
রাশিয়ার ভূখণ্ডে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় এবার পুলিশ
ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় এবার পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সংকট কাটলেও উচ্চ দর খোলাবাজারে
ব্যাংকে সংকট কাটলেও উচ্চ দর খোলাবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সংবিধান সংস্কার
নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সংবিধান সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেইলি রোডের সেই নাটকপাড়া এখন
বেইলি রোডের সেই নাটকপাড়া এখন

শোবিজ

শিল্পীরা ভালো নেই : সালমা
শিল্পীরা ভালো নেই : সালমা

শোবিজ

ববির কমিটি থেকে বাদ অধ্যাপক কলিমুল্লাহ
ববির কমিটি থেকে বাদ অধ্যাপক কলিমুল্লাহ

নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

নগর জীবন

বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় কমনওয়েলথ
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় কমনওয়েলথ

প্রথম পৃষ্ঠা