শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪২, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব

ইয়াও ওয়েন
অনলাইন ভার্সন
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব

চীন এবং অন্যান্য দেশের পণ্যের উপর একতরফাভাবে অযৌক্তিক শুল্ক আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রশাসন পূর্বসূরি সরকারের বিভ্রান্তিকর নীতি অব্যাহত রেখেছে। এ ধরনের কার্যকলাপ সত্যকে বিকৃত করে, সাদা এবং কালোকে একসাথে মিশিয়ে দেয়, যা আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে আরও জটিল করে তোলে। এর পাশাপাশি, এটি একতরফা অর্থনৈতিক চাপ তৈরির একটি উদাহরণ। একটি দায়িত্বশীল বিশ্ব শক্তি হিসেবে, চীন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO) এর বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থাকে দৃঢ়ভাবে রক্ষা করে আসছে এবং সব ধরনের সুরক্ষাবাদী ও হেনস্তা করার কৌশলের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এসব পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক বহুপাক্ষিক নিয়ম এবং নীতিমালার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে রয়েছে। একতরফাভাবে শুল্ক আরোপের মাধ্যমে, যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক অর্থনীতি এবং বাণিজ্য ব্যবস্থাকে স্পষ্টভাবে চ্যালেঞ্জ করছে, বাজারনীতির ধারণা এবং মুক্ত বাণিজ্যের মূলমন্ত্রকে উপেক্ষা করছে এবং বিশ্বায়নের প্রবাহের বিপরীতে অবস্থান নিচ্ছে। বছরের পর বছর ধরে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ‘জাতীয় নিরাপত্তা’ অজুহাতে ‘লং- আর্ম জুরিসডিকশন’ এবং একতরফা নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে রাজনীতিকরণ, যন্ত্রায়ন এবং অর্থনৈতিক-বাণিজ্যিক ইস্যুগুলোকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে। এই ধরনের পদক্ষেপ শুধু ‘বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা’ এর বৈষম্যহীন নীতি লঙ্ঘন করে না, বরং ন্যায্য বাণিজ্যের মাধ্যমে উন্নয়ন অর্জনের পথে চলা উন্নয়নশীল দেশসমূহের অধিকারকেও নষ্ট করে।

চীন সবসময় আন্তর্জাতিক নিয়মাবলী ও আদর্শের দৃঢ় সমর্থক এবং সংঘাতের পরিবর্তে আলোচনা ও পরামর্শের মাধ্যমে মতপার্থক্য সমাধানের পক্ষে অবস্থান করে। বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একমাত্র কার্যকর উপায় হল বহুপাক্ষিকতা, এবং কোনো দেশেরই নিজেকে আন্তর্জাতিক নিয়মের ঊর্ধ্বে অবস্থান করানো উচিত নয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গৃহীত পদক্ষেপ বিশ্বব্যাপী শিল্প এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নকে গুরুতরভাবে হুমকির মুখে ফেলেছে। শিল্প এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের স্থিতিস্থাপকতা রক্ষা করা বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি সব দেশের যৌথ স্বার্থে কাজ করে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বজায় রাখা, উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা উচিত। তবে, দুঃখজনকভাবে, কিছু মার্কিন নীতিনির্ধারক ‘শক্তির অবস্থান’ থেকে আধিপত্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে, যা প্রযুক্তিগত বিনিময়ে বাধা সৃষ্টি করে, চীনের শিল্প উন্নয়নকে অবমূল্যায়ন করে এবং ‘অতিরিক্ত ক্ষমতার’ ভিত্তিহীন দাবি করে, সেই সঙ্গে ‘সরবরাহের’ উপর জোর দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই ধরনের পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে গভীর উদ্বেগ এবং তীব্র বিরোধিতার জন্ম দিয়েছে, যা ‘মুক্ত প্রতিযোগিতা’ ধারণার বিপরীতে দাঁড়িয়েছে।

চীন ধারাবাহিকভাবে উন্মুক্ততার নীতিতে বিশ্বাস রেখে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা গ্রহণ করেছে এবং মানবজাতির জন্য একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ, আন্তরিক ও পারস্পরিক উপকারিতা ভিত্তিক সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠার পথে এগিয়ে চলেছে। এই নীতি বিশ্বব্যাপী শিল্প ও সরবরাহ চেইনের স্থিতিশীলতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। অন্যদিকে, নতুন মার্কিন প্রশাসনের কর্মক্রম এই দৃষ্টিভঙ্গির বিপরীতে দাঁড়িয়েছে, যা আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।

এই ধরনের দ্বিমুখী আচরণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের স্থিতিশীলতা এবং পারস্পরিক আস্থা গঠনের পক্ষে ক্ষতিকর। একদিকে চীনের সাথে উন্নত সম্পর্ক এবং বাস্তবসম্মত সহযোগিতার দাবি জানালেও, অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একতরফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, যা পারস্পরিক বিশ্বাসকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং বিশ্ব অর্থনীতির স্থিতিশীলতাকে বিপদে ফেলে।

চীন দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক একে অপরের পরিপূরক। একপক্ষ সবসময় হারায় এবং অন্যপক্ষ লাভবান হয়, এমন কোন দৃশ্য নেই। তথ্য প্রমাণে স্পষ্ট যে, শুল্কের মাধ্যমে ‘প্রাচীর নির্মাণ’ বাজারের নীতিমালা পরিবর্তন করতে পারে না, এবং এটি সহযোগিতার গতিকে বাধাগ্রস্ত করতে সক্ষম নয়। ২০২৪ সালে চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য ৬৮৮.২ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছে, যা ২০১৭ সালের তুলনায় ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। চীনে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্সের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, মার্কিন সংস্থাগুলোর অর্ধেকেরও বেশি ২০২৫ সালে চীনে তাদের বিনিয়োগ বাড়ানোর আশা করছে। সহযোগিতাই চীন-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একমাত্র সঠিক পথ। যদি যুক্তরাষ্ট্র তার ভুল পথে অটল থাকে, তবে চীন সর্বদা যথাযথ প্রতিক্রিয়া জানাতে প্রস্তুত।

বিশ্ব আজ অস্থিরতা এবং ভঙ্গুর অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের মুখোমুখি, তাই উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে জরুরি সংহতি ও সহযোগিতা অপরিহার্য। চীন এবং বাংলাদেশ, দুইটি দেশই বিশ্বায়নের সুবিধাভোগী ও অবদানকারী, এবং তাদের মধ্যে সহযোগিতার বিষয়ে ব্যাপক ঐকমত্য বিদ্যমান। গত বছর, উভয় দেশের নেতৃত্বের পরিচালনায় এবং জনগণের দৃঢ় সমর্থনে, চীন-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক জটিল চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও অসাধারণ স্থিতিস্থাপকতা ও শক্তি প্রদর্শন করেছে, যা দক্ষিণ এশিয়া ও বিশ্বের স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধিতে আরও দৃঢ় ভূমিকা রেখেছে।

চীন ও বাংলাদেশ বিজয়ী সহযোগিতা ও মুক্ত বাণিজ্যের আদর্শ উদাহরণ হতে পারে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ধারাবাহিকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে, যেখানে চীন টানা ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে। চীনা পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪ সালে চীন-বাংলাদেশ বাণিজ্যের পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বেড়েছে। এর পাশাপাশি, চলতি বছরের মে মাস থেকে বাংলাদেশ চীনে আম রপ্তানি শুরু করতে যাচ্ছে, যা দেশের ফল শিল্পের জন্য নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে এবং দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ককে আরও ভারসাম্যপূর্ণ করবে।

চীন বাংলাদেশের সঙ্গে বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী রাখতে, একতরফাবাদের বিরোধিতা করতে ও চীন-বাংলাদেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনাকে ত্বরান্বিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সহযোগিতায় বাস্তব অগ্রগতি অর্জনে চীন সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

আমি জানি, অনেক বাংলাদেশি চীনে ইলিশসহ বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করতে আগ্রহী। চীন দ্বিপাক্ষিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির কাঠামোর আওতায় এই প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করবে। আমরা বাংলাদেশের উচ্চমানের পণ্যকে স্বাগত জানাই, এবং চীনের বাজার ক্রমাগত আরও উন্মুক্ত ও সম্প্রসারিত হবে।

চীন এবং বাংলাদেশ শিল্প ও সরবরাহ শৃঙ্খলে সহযোগিতা জোরদার করতে এবং বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। অবকাঠামো, তথ্যপ্রযুক্তি, যোগাযোগ, টেক্সটাইল, গার্মেন্টস এবং সবুজ অর্থনীতির মতো খাতে চীনের অভিজ্ঞতা ও সুবিধা বাংলাদেশের উন্নয়ন কৌশল, শিল্প কাঠামো এবং জনগণের চাহিদার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ফলে, চীন অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের জন্য এক অপরিহার্য অংশীদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

চীনের এন্টারপ্রাইজগুলো বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী এবং এখানকার বাজারে তাদের সম্পৃক্ততা আরও গভীর করতে আগ্রহী। চীনা পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশে চীন থেকে সঞ্চিত বিদেশী প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) ৪.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা চীনকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এফডিআই উৎসে পরিণত করেছে।

২০২৩ সালের আগস্টে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তত ১৪টি চীনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ২৩ কোটি ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করেছে। এসব বিনিয়োগ মূলত টেক্সটাইল, গার্মেন্টস, ব্যাগেজ, পাদুকা, উইগসহ বিভিন্ন উৎপাদন খাতে প্রবাহিত হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সর্বাধিক বিনিয়োগকারী দেশ হিসেবে চীনই শীর্ষে রয়েছে।

২০২৫ সালের বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন আগামী এপ্রিল মাসে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চীন এই সম্মেলনে আরও বেশি ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বকে উৎসাহিত করতে আগ্রহী এবং চীনা কোম্পানিগুলোকে এতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হবে। চীন-বাংলাদেশ বিনিয়োগ চুক্তিকে আরও কার্যকর করতে এবং উভয় দেশের উদ্যোগগুলোর জন্য নতুন ব্যবসায়িক সুযোগ উন্মোচন করতে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে প্রস্তুত। অভিন্ন উন্নয়নের লক্ষ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও সুসংহত করার মাধ্যমে দুই দেশই অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করতে পারে।

রাজনৈতিক পারস্পরিক বিশ্বাস এবং পারস্পরিক সুবিধার ভিত্তিতে চীন ও বাংলাদেশ একসাথে প্রকল্প সহযোগিতায় কাজ করতে পারে। প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন সম্ভব হয় রাজনৈতিক বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে। বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠার পর থেকে, এটি বারবার চীনের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে প্রকল্প এগিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, এবং চলমান ও নির্মাণাধীন প্রকল্প অপরিবর্তিত থাকবে, যার মধ্যে ইতিমধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তিগুলো কার্যকর হবে। এটি চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর রাজনৈতিক সম্পর্ক এবং দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের প্রমাণ, যা ব্যাপক জনসমর্থন ও সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা প্রকাশ করে। চীন ও বাংলাদেশের আন্তঃ-সরকারি সহযোগিতা প্রকল্প সফলভাবে এগিয়ে চলছে এবং বাধাহীনভাবে ত্বরান্বিত হচ্ছে। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ, ডাবল পাইপলাইন প্রকল্প এবং সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং স্থাপন কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিট এবং ঢাকা উত্তর সিটিতে ডব্লিউটিই পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রকল্পও সফলভাবে শুরু হয়েছে। চাইনিজ ইকোনমিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন প্রকল্প শুরু হতে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে, চীন বাংলাদেশের উন্নয়নে সহায়তার জন্য আরও যুগান্তকারী প্রকল্প এবং ‘ছোট ও সুন্দর’ জীবিকা প্রকল্প আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। চীন থাকবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদার।

ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে যে প্রাচীর নির্মাণ শুধুমাত্র বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি করে, অন্যদিকে খোলামেলা সম্পর্ক সমৃদ্ধি এবং সহযোগিতাকে উৎসাহিত করে। চীন ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে, চীন বাংলাদেশের সঙ্গে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সমর্থন বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। চীন ও বাংলাদেশ একে অপরকে সমান হিসেবে গ্রহণ করে এবং একে অপরের সঙ্গে জয়-জিতের ভিত্তিতে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। আমরা ডব্লিউটিও-এর মতো বহুপাক্ষিক কাঠামোতে সমন্বয় ও সহযোগিতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দুই দেশের শিল্প ও সরবরাহ চেইনের সমন্বিত উন্নয়নকে উৎসাহিত করব এবং চীন-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও গভীর করব, যা উভয় দেশের জনগণের জন্য আরও বাস্তব সুবিধা বয়ে আনবে।

লেখক : বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত।

ভাষান্তর : জিসান আল যুবাইর।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
সর্বশেষ খবর
৮ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি কমলো ৪.৪১ শতাংশ
৮ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি কমলো ৪.৪১ শতাংশ

৫৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হঠাৎ উত্তপ্ত সিলেট: আওয়ামী লীগের ৪ নেতার বাসায় হামলা
হঠাৎ উত্তপ্ত সিলেট: আওয়ামী লীগের ৪ নেতার বাসায় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ এপ্রিল)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ প্রতিবন্ধীর লাশ মিললো ডোবায়
নিখোঁজ প্রতিবন্ধীর লাশ মিললো ডোবায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় মাহেন্দ্র-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
টুঙ্গিপাড়ায় মাহেন্দ্র-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে বোনের হাতে প্রাণ হারালো ভাই
জমি নিয়ে বিরোধে বোনের হাতে প্রাণ হারালো ভাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের তৃতীয় দিনে দেড় লাখ দর্শনার্থীতে মুখর চিড়িয়াখানা
ঈদের তৃতীয় দিনে দেড় লাখ দর্শনার্থীতে মুখর চিড়িয়াখানা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা নদীতে গোসল করতে নেমে তরুণ নিখোঁজ
মেঘনা নদীতে গোসল করতে নেমে তরুণ নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন ঘুরতে বেরিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার
ঈদের দিন ঘুরতে বেরিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!
১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্টারিকার নোবেলজয়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের মার্কিন ভিসা বাতিল
কোস্টারিকার নোবেলজয়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের মার্কিন ভিসা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবি উপাচার্যের নাম ও ছবি ব্যবহার করে প্রতারণা, থানায় জিডি
বাউবি উপাচার্যের নাম ও ছবি ব্যবহার করে প্রতারণা, থানায় জিডি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আনন্দকে বাড়াতে যমুনার চরে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
ঈদের আনন্দকে বাড়াতে যমুনার চরে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুই কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
রাজধানীতে দুই কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড়
কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’
ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশাশুনিতে নদীর ভাঙনরোধ ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
আশাশুনিতে নদীর ভাঙনরোধ ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে পরমব্রত’র সঙ্গে কৌশানীর অভিনয়ে আপত্তি ছিল বনির
যে কারণে পরমব্রত’র সঙ্গে কৌশানীর অভিনয়ে আপত্তি ছিল বনির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালুরঘাটে রেল ও সড়ক সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ১৪ মে
কালুরঘাটে রেল ও সড়ক সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ১৪ মে

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে
নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা
ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যের তরে দৈত্যের সাথে লড়াই করাই সাংবাদিকতা: কাদের গণি চৌধুরী
সত্যের তরে দৈত্যের সাথে লড়াই করাই সাংবাদিকতা: কাদের গণি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনের ছাদে টিকটক করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই যুবকের
ট্রেনের ছাদে টিকটক করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই যুবকের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে
রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দিনাজপুরে ঈদ পুনর্মিলনী
দিনাজপুরে ঈদ পুনর্মিলনী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় এক মাস ধরে বন্ধ ত্রাণ প্রবেশ, দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা
গাজায় এক মাস ধরে বন্ধ ত্রাণ প্রবেশ, দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট পেয়েছে প্রসিকিউশন
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট পেয়েছে প্রসিকিউশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা
গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে
নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা
লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ
সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা
গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু
মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে ফেসবুকে ইসরায়েলি বসতির প্রচার
আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে ফেসবুকে ইসরায়েলি বসতির প্রচার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা পেরিয়ে হামলা চালাল পাকিস্তানি সেনারা, ভারত বলছে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন
সীমানা পেরিয়ে হামলা চালাল পাকিস্তানি সেনারা, ভারত বলছে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা
ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র
হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!
১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫
সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
যদি থাকে নসিবে, আপনি আপনি আসিবে
যদি থাকে নসিবে, আপনি আপনি আসিবে

সম্পাদকীয়

চোখের পলকে চুরি-ছিনতাই
চোখের পলকে চুরি-ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বত্র ভোটের আলোচনা
সর্বত্র ভোটের আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় প্রাণহানি অর্ধশত
ঈদযাত্রায় প্রাণহানি অর্ধশত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপচে পড়া ভিড় বিনোদন কেন্দ্র ও চিড়িয়াখানায়
উপচে পড়া ভিড় বিনোদন কেন্দ্র ও চিড়িয়াখানায়

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলা
রংপুরে তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলা

নগর জীবন

শাকিবের প্রশংসায় বুবলী
শাকিবের প্রশংসায় বুবলী

শোবিজ

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই

সম্পাদকীয়

ইউনূস-মোদি বৈঠক কাল
ইউনূস-মোদি বৈঠক কাল

প্রথম পৃষ্ঠা

৩২ শহীদ পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন জামায়াত আমিরের
৩২ শহীদ পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো উঠছে টেবিলে
গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো উঠছে টেবিলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোংলায় হচ্ছে বাণিজ্য হাব
মোংলায় হচ্ছে বাণিজ্য হাব

দেশগ্রাম

আবারও ডেঙ্গু বিস্তারের শঙ্কা
আবারও ডেঙ্গু বিস্তারের শঙ্কা

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেউ ঢাকায় ফিরছেন আবার কেউ ছাড়ছেন
কেউ ঢাকায় ফিরছেন আবার কেউ ছাড়ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের ঘটনার প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশে দেখা যায়
ভারতের ঘটনার প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশে দেখা যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মোদির চিঠি শাহবাজের টেলিফোন
মোদির চিঠি শাহবাজের টেলিফোন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়াতে নিয়ে রাতভর শিশু ধর্ষণ
বেড়াতে নিয়ে রাতভর শিশু ধর্ষণ

দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে হত্যা ভাঙচুর লুটপাট
ঈদের ছুটিতে হত্যা ভাঙচুর লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনাপ্রবণ ১৫৯ কিলোমিটার
দুর্ঘটনাপ্রবণ ১৫৯ কিলোমিটার

দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু প্রবেশ করা মাত্র গ্রেপ্তার করুন
নেতানিয়াহু প্রবেশ করা মাত্র গ্রেপ্তার করুন

পূর্ব-পশ্চিম

দেশে নদনদীর সংখ্যা এখন ১২৯৪
দেশে নদনদীর সংখ্যা এখন ১২৯৪

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদ মিছিলে মূর্তিবাদী সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ
ঈদ মিছিলে মূর্তিবাদী সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সংস্কার প্রয়োজন
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সংস্কার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণ রাজনীতিবিদদের জন্য অনুকরণীয় একজন
তরুণ রাজনীতিবিদদের জন্য অনুকরণীয় একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি মার্কিন পারমাণবিক বোমারু বিমান
ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি মার্কিন পারমাণবিক বোমারু বিমান

পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে প্রাণ ফিরেছে পর্যটনে
ঈদে প্রাণ ফিরেছে পর্যটনে

নগর জীবন

গলার কাঁটা অবৈধ অটোরিকশা
গলার কাঁটা অবৈধ অটোরিকশা

রকমারি নগর পরিক্রমা

স্বস্তির ঈদ উদ্‌যাপন
স্বস্তির ঈদ উদ্‌যাপন

প্রথম পৃষ্ঠা