শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৯, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৪:৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার

অ্যাডভোকেট সাইদুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার

বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য বিষয়ক আলোচনায় তামাকজাত সিগারেটের তুলনায় নিরাপদ বিকল্পের গুরুত্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশ এই ধরনের বিকল্পের জন্য একটি নিয়ন্ত্রিত কাঠামো গ্রহণ করেছে, যা ধূমপানজনিত মৃত্যু হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে স্বীকৃত হয়েছে। বিপরীতে ২৫টিরও কম দেশ সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যা অনেক ক্ষেত্রে কালো বাজারের প্রসার ও রাজস্ব ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশ নিরাপদ বিকল্পের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে, যেখানে নীতিনির্ধারণে ভোক্তাদের কল্যাণ ও বৈজ্ঞানিক প্রমাণের চেয়ে অন্যান্য চাপের প্রভাব বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। এটি আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ হিসেবে অনুধাবন করতে পেরেছি।

২০২২ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী, দেশে ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে ১৩.১% জনগোষ্ঠী প্রচলিত তামাকজাত সিগারেটে আসক্ত থাকার কারণে সম্প্রতি বাংলাদেশে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপকে ভুল সিদ্ধান্ত হিসেবেই দেখা হচ্ছে। বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত ঝুঁকি-হ্রাসকারী নিরাপদ বিকল্পগুলোর বাজার সীমিত করার মাধ্যমে এই নীতি মূলত ধূমপায়ীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমানোর নিরাপদ পথ রুদ্ধ করছে। অনেকেই যারা প্রচলিত তামাকজাত পণ্য থেকে সরে আসার প্রক্রিয়ায় ছিলেন, তাদের এখন নিরাপদ বিকল্পের বিপরীতে শেষ পর্যন্ত আবারও প্রচলিত সিগারেটের ওপর নির্ভরশীল করে তুলতে পারে। এই কঠোর নীতি একদিকে যেমন সিগারেট আসক্তি কমাতে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে, তেমনি ভোক্তাদের অধিকারও খর্ব করছে। তামাকজাত সিগারেটের আসক্তি থেকে বের হয়ে সুস্থ জীবনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পরিবর্তে, এই নিষেধাজ্ঞা তাদের সেই সুযোগ থেকে বঞ্চিত করছে।

বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, প্রচলিত সিগারেটের তুলনায় নিরাপদ বিকল্পগুলো উল্লেখযোগ্যভাবে কম ক্ষতিকর। যদিও কিছু মহল থেকে দাবি করা হয় যে এসব ডিভাইস তরুণদের আকৃষ্ট করছে এবং তাদের আসক্ত করে তুলছে, তবে পরিসংখ্যান ভিন্ন বাস্তবতা তুলে ধরছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ৩.৬ কোটি তরুণ এসব ডিভাইস ব্যবহার করছে, যেখানে প্রচলিত তামাকজাত পণ্যের ব্যবহারকারীর সংখ্যা এক বিলিয়নেরও বেশি। এই বিশাল সংখ্যক ধূমপায়ী যদি নিরাপদ বিকল্পে স্থানান্তরিত হতে পারেন, তবে তারা এই আসক্তির চক্র থেকে বেরিয়ে এসে স্বাস্থ্যকর জীবনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবেন। আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, গত দুই দশকে বিশ্বব্যাপী নিরাপদ বিকল্প ব্যবহারের কারণে ১০০ জনেরও কম মৃত্যুর ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে, অথচ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্য অনুযায়ী, ধূমপানজনিত রোগ প্রতি বছর ৮ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। এই পরিসংখ্যান স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দেয় যে, নিরাপদ বিকল্পের ওপর বিধিনিষেধ আরোপের পরিবর্তে এগুলোর গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করা আরও কার্যকরী হতে পারে।

বাস্তবভিত্তিক ও ঝুঁকি-হ্রাসমূলক নীতির পরিবর্তে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বাহ্যিক শক্তির প্রভাবে এখনো সেকেলে নিষেধাজ্ঞামূলক ধারণাকে এগিয়ে নিচ্ছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সরে যাওয়ার পর ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিজ ও গেটস ফাউন্ডেশন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অন্যতম প্রধান অর্থায়নকারী হিসেবে কাজ করছে।

বৈজ্ঞানিক গবেষণাগুলো এসব বিকল্পকে তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতিকর এবং ধূমপায়ীদের জন্য কার্যকরী সমাধান হিসেবে প্রমাণ করেছে। এই পরিস্থিতি স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত করে যে এসব উন্নয়নশীল দেশের নীতিনির্ধারণে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ ও ভোক্তাদের স্বার্থের চেয়ে বাহ্যিক প্রভাবই বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখছে।

তবে, বিশ্বজুড়ে এই বাহ্যিক প্রভাব তীব্র প্রতিরোধের মুখে পড়েছে। ফিলিপাইনের আইনপ্রণেতারা বিদেশি অনুদানের মাধ্যমে জাতীয় নীতিনির্ধারণে হস্তক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। ভারত ব্লুমবার্গ-অর্থায়িত একটি তামাক নিয়ন্ত্রণ সংস্থাকে নিষিদ্ধ করেছে, কারণ তারা তাদের প্রকৃত অর্থায়নের উৎস প্রকাশে ব্যর্থ হয়েছিল। এ ধরনের হস্তক্ষেপ জাতীয় সার্বভৌমত্বকে দুর্বল করে, যেখানে জনস্বাস্থ্য নীতির নিয়ন্ত্রণ সরকারগুলোর হাত থেকে সরে গিয়ে এনজিওগুলোর হাতে চলে যাচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে অস্ট্রেলিয়াকে দেখা যেতে পারে, যেখানে নিরাপদ বিকল্প নিষিদ্ধ করে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের ফলে বাজারের প্রায় ৬০% অবৈধ পথে পরিচালিত হচ্ছে। এর ফলে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ক্ষতি হচ্ছে এবং অবৈধ বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাচ্ছে।

নিরাপদ বিকল্পগুলোর প্রতি বাংলাদেশের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি আর্থিক সম্ভাবনা বাড়াতে পারে। বাংলাদেশে কৃষকরা নিরাপদ বিকল্প ব্যবহারের ফলে তামাকের অতিরিক্ত পরিমাণটি রপ্তানি করতে পারবে। ফলে নিষেধাজ্ঞার কারণে অনিশ্চয়তার পরিবর্তে নতুন রাজস্ব প্রবাহ তৈরি হবে। এ ছাড়াও খুচরা বিক্রেতাদের নিরাপদ বিকল্পগুলো বৈধভাবে বিক্রি করার অনুমতি দিলে এই খাতটি বিকশিত হবে এবং সরকারের কর রাজস্ব বাড়বে। ব্ল্যাক মার্কেটের দিকে গ্রাহকদের ঠেলে দেওয়ার পরিবর্তে, একটি গঠনমূলক নিয়ন্ত্রক কাঠামো গ্রাহক সুরক্ষা, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং জনস্বাস্থ্য উন্নতির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
 
লেখক : আইনজীবী, ঢাকা জজ কোর্ট

বিডি-প্রতিদিন/এডি

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
সর্বশেষ খবর
বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ
বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ

২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ খুন
ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ খুন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
কিশোরগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র
তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮
দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন
ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়
ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ
বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২
গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও ফাঁকা ঢাকা
আজও ফাঁকা ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম
দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়
১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা
মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ
দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন
কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা
চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন
আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক