শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২৮, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫

দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিগত জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মহান গণ-অভ্যুত্থানের পর আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অর্থাৎ সার্বিক দিক থেকে বাংলাদেশ বর্তমানে এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে এসে পৌঁছেছে। দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা, বিশেষ করে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সুচিন্তিত এবং ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তই এখন এই সংগ্রামী জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বলে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের বদ্ধমূল ধারণা। এ দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ অন্যান্য সংগঠনের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টাই আমাদের যাবতীয় সংকট মোকাবেলায় সাহায্য করতে পারে এবং দেখাতে পারে মুক্তি ও সমৃদ্ধির পথ। এ কথা ঠিক যে দল-মত-নির্বিশেষে এ দেশের সবাই বিশ্বাস করে, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও কারচুপিমুক্ত নির্বাচনই পারে জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল একটি সরকার উপহার দিতে।


সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা পাবে, যেখানে প্রকৃত অর্থে নাগরিকদের মানবাধিকারসহ আইনের শাসন নিশ্চিত হবে।
এখন শুধু একটি প্রশ্নই বারবার ঘুরেফিরে আসছে আর তা হচ্ছে, কখন অনুষ্ঠিত হবে সেই কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন? চলতি বছর ডিসেম্বরের মধ্যে, নাকি আগামী বছর জুনের মধ্যে? এ ব্যাপারে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অভিমত হচ্ছে, কাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র মেরামত কিংবা জাতীয় জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে কিছু সংস্কার অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে, যা না হলে দেশ আবার এক চরম নৈরাজ্য, অপশাসন, দুর্নীতি এবং অচলাবস্থার দিকে ফিরে যাবে, যেখান থেকে গঠনশীল রাজনীতি, সমৃদ্ধিশালী অর্থনীতি কিংবা একটি কাঙ্ক্ষিত স্থিতিশীল সমাজব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। সে কারণেই দল-মত-নির্বিশেষে সবার সঙ্গে পরামর্শ করে গঠন করা হয়েছিল ছয়টি সংস্কার কমিশন, যারা এখন তাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবাবলি নিয়ে প্রস্তুত বলে জানা গেছে। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, বিভিন্ন সংস্কার কমিশন তাদের বিভিন্ন সুপারিশ নিয়ে দেশের রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে খুব শিগগির বসবে এবং মতবিনিময় করবে।


এবং সে প্রক্রিয়ায়ই নির্ধারিত হবে ঠিক কখন জাতীয় নির্বাচন চূড়ান্তভাবে অনুষ্ঠান করা সম্ভব হবে। তার আগেও নয়, পরেও নয়।
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সবার সঙ্গে পরামর্শ করে নির্বাচনের ব্যাপারে একটি গ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্তে পৌঁছা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কারো একক সিদ্ধান্তে যেমন জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়টি আগানো যাবে না, তেমনি পেছানোও যাবে না।


এ ক্ষেত্রে বিএনপি কিংবা জামায়াতে ইসলামী বিগত ১৬ বছর ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের হাতে কিভাবে নিগৃহীত হয়েছে কিংবা ক্ষমতায় আসতে পারেনি, সেটি বিবেচ্য বিষয় নয়, সর্বাধিক আলোচিত বিষয় হচ্ছে, সে ধরনের পরিস্থিতি যেন ভবিষ্যতে জাতির ওপর আবার চেপে বসতে না পারে। কোনোভাবেই যেন দেশে আবার ফ্যাসিবাদ কিংবা চরম আধিপত্যবাদের পুনরুত্থান না ঘটতে পারে, সে ব্যাপারে যথাযথ সাংবিধানিক, প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক ও বিচার বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। নতুবা জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার মহান গণ-অভ্যুত্থান এবং ছাত্র-জনতা, নারী-পুরুষ-শিশু-নির্বিশেষে এ দেশের নাগরিকদের অকাতরে জীবনদান সম্পূর্ণ বৃথা যাবে। এ ক্ষেত্রে জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মহান গণ-অভ্যুত্থানের নেতাদের বক্তব্য অত্যন্ত পরিষ্কার। তাঁদের মতে, তাঁরা দেশকে আবার আগের অরাজক পরিস্থিতি কিংবা দুঃশাসনের দিকে ঠেলে দিতে চান না।

দেশ ও জাতি চায় সব ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার। অন্যদিকে বিএনপি নেতারা মনে করেন, অবিলম্বে দেশে নির্বাচন দেওয়া প্রয়োজন। নির্বাচিত দল ক্ষমতায় এসে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন করবে। কিন্তু সংগ্রামী তরুণ ছাত্র-জনতার মতে, দেশে ত্বরিত নির্বাচন দেওয়ার মতো পরিবেশ-পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। আগে জরুরি সংস্কার প্রস্তাবগুলো গৃহীত ও বাস্তবায়িত হোক, তারপর দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও কারচুপিমুক্ত একটি নির্বাচন অর্থবহ হবে। সেই প্রক্রিয়া ছাড়া শুধু কারো ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচন দেওয়া যুক্তিসংগত হবে না।
বিএনপি নেতা তারেক রহমান সম্প্রতি লন্ডন থেকে একটি ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁরা ক্ষমতায় গেলে জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কার আনা কিংবা পরিবর্তন আনা হবে। একটি নির্বাচিত সংসদে সেই সংস্কার প্রস্তাবগুলো ধারাবাহিকভাবে আনা হবে এবং বাস্তবায়ন করা হবে। কিন্তু ছাত্র-জনতার সংগ্রামী অংশের আপসহীন অবস্থান হচ্ছে, যাঁরা দশকের পর দশক ক্ষমতায় কিংবা বিরোধী দলে থেকে দৃশ্যমান বা অর্থবহ কোনো রাজনৈতিক কিংবা আর্থ-সামাজিক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হননি, তাঁদের নিয়ন্ত্রণমুক্ত অবস্থায় ক্ষমতায় পাঠালে কায়েমি স্বার্থের কাছে আবার হেরে যাবে এ জাতি। তারপর রয়েছে দেশীয় রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর ওপর বৈদেশিক প্রভাব। যে কায়দায় কোনো কোনো বিদেশি শক্তি পতিত হাসিনা সরকারকে ক্ষমতায় রাখার প্রশ্নে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশকে শোষণ করেছে, তাঁবেদার বানিয়ে রেখেছে কিংবা একটি প্রায় করদরাজ্যে পরিণত করেছিল, নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় এবং অতি জরুরি সংস্কারগুলো সম্পন্ন না হলে যেকোনো নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় অবস্থান কিংবা স্থিতিশীলতা রক্ষার প্রশ্নে আবার তাদের চক্রান্ত কিংবা ষড়যন্ত্রের গ্যাঁড়াকলে নিপতিত হতে বাধ্য। বাংলাদেশে ক্ষমতাপ্রত্যাশী যেকোনো রাজনৈতিক দলকে এগুলো বুঝতে হবে।

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্ধারণ এবং বাংলাদেশ-ভারত উদ্বেগজনক সম্পর্কের প্রেক্ষাপটে ২৬ থেকে ২৯ মার্চ চীনে অনুষ্ঠেয় আন্তর্জাতিক বোয়া সম্মেলনে যোগ দিতে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। চীনের দক্ষিণ হাইনান প্রদেশের বোয়া সম্মেলনে যোগদান এবং ভাষণদানের পর চীনের সঙ্গে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগ দিতে বেইজিং গমন করবেন ড. ইউনূস। তথ্যাভিজ্ঞ মহলের মতে, বাংলাদেশ-চীন অর্থনৈতিক সম্পর্ক, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও সামরিক বা প্রতিরক্ষা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. ইউনূস আলোচনা করবেন তাঁর চার দিনের সফরের শেষের দিকে। এই প্রস্তাবিত সফর বাংলাদেশের জন্য বহু দিক থেকে একটি ‘গেম চেঞ্জার’ হতে পারে বলে আন্তর্জাতিক সংবাদ বিশ্লেষকরা মনে করছেন। চীন বাংলাদেশের প্রস্তাব অনুযায়ী তার সোলার প্যানেল (প্লান্টস) ফ্যাক্টরিগুলো বাংলাদেশে স্থানান্তর করতে পারে। এতে চীনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের প্রদত্ত বিধি-নিষেধগুলো দূর হতে পারে। প্রস্তাব অনুযায়ী চীনের এত বড় একটি শিল্প (কারখানা) বাংলাদেশে স্থানান্তর করলে আমরা বিশালভাবে লাভবান হতে পারি। তা ছাড়া বাংলাদেশকে সামরিক প্রযুক্তি হস্তান্তরের ব্যাপারেও চীন গভীরভাবে বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে একটি অন্যতম প্রধান বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশকে চীন একটি ৩৫০ কিলোমিটার রেঞ্জের ক্ষেপণাস্ত্র (মিসাইল) প্রযুক্তি দিচ্ছে, যা বাংলাদেশের প্রতিরক্ষাক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হচ্ছে। এর পাশাপাশি অন্যান্যের মধ্যে রয়েছে চীনের উন্নতমানের বহুমুখী যুদ্ধবিমান জে-১০সি (J10C Jet fighter) বাংলাদেশকে প্রদানের বিষয়টি নিয়ে কথাবার্তা। তা ছাড়া চট্টগ্রামে চূড়ান্তভাবে সাবমেরিন ঘাঁটির কাজ সম্পন্ন করা এবং লালমনিরহাটে অবস্থিত পুরনো বিমানঘাঁটিটি উন্নয়ন করে একটি আধুনিক মানের সামরিক ও বেসামরিক ঘাঁটি নির্মাণ করা। এই বিমানবন্দরটি ভারতের শিলিগুড়ি করিডরের (চিকেন নেক) নিকটবর্তী হওয়ায় ভারত এরই মধ্যে সে ব্যাপারে তাদের প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এসব ছাড়াও মিরসরাই ও আনোয়ারা শিল্পাঞ্চলে চীনের বিশাল বিনিয়োগের একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, যা নিয়ে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে প্রাথমিক পর্যায়ে কাজ শুরু করেছে বলে জানা গেছে। তারপর আরেকটি বিশাল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে তিস্তা মহাপ্রকল্প, যা নিয়ে চীন অনেক অনুসন্ধান ও গবেষণামূলক কাজ করেছে। কিন্তু বর্তমান পর্যায়ে ড. ইউনূসের সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের চূড়ান্ত আলোচনার পরই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও কর্মকৌশল নির্ধারিত হতে পারে।

উল্লিখিত দৃশ্যপটের পরিপ্রেক্ষিতে ভারত বাংলাদেশ ও চীনের দ্বিপক্ষীয় আলোচনার বিষয় কিংবা অগ্রগতি নিয়ে যথেষ্ট উদগ্রীব বলে জানা গেছে। তা ছাড়া ভারত তার শিলিগুড়ি করিডরের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তায় এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যের অখণ্ডতা রক্ষার ব্যাপারেও তাদের নিরাপত্তাব্যবস্থা ক্রমেই আরো জোরদার করছে বলে জানা গেছে। ভারত শিলিগুড়ি করিডর ও তার ভুটান এবং চীন সংলগ্ন সীমান্ত অঞ্চলকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তাব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার করেছে। তা ছাড়া চিকেন নেক নিকটবর্তী এলাকায় বাংলাদেশের দিকে তাক করে ভারত যথেষ্ট ক্ষেপণাস্ত্র বসিয়েছে বলে জানা গেছে। শিলিগুড়ি করিডর ও দুকলাম সীমান্তকে কেন্দ্র করে ভারত সামরিক ঘাঁটি এবং নিরাপত্তা স্থাপনা নির্মাণ করেছে হাসিমারাসহ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি স্থানে। সেই অঞ্চলের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করার জন্য যে বিমানঘাঁটিটি নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে ফরাসি জঙ্গিবিমান রাফালের একটি বহর রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। ভারতের সেই ‘যুদ্ধংদেহি’ অবস্থায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি স্থলবেষ্টিত রাজ্যকে নিয়ে একটি ‘বাণিজ্যিক বলয়’ গড়ে তোলার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, চট্টগ্রামের কুমিরা থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সেই প্রস্তাবিত বাণিজ্যিক বলয়ের জন্য বন্দরব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে বিস্তৃতভাবে। সেই বলয়ে নেপাল ও ভুটানের উৎপাদিত জলবিদ্যুৎ ব্যবহার করা যাবে অত্যন্ত কম মূল্যে। তা ছাড়া অভ্যন্তরীণভাবে সাত রাজ্য ও চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে সড়ক ও রেলপথ নির্মাণেরও ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এসব বিষয় হয়তো বাংলাদেশ চীনের কূটনৈতিক ক্ষেত্রে ৫০ বছর অর্থাৎ সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে আলোচনাকালে ড. ইউনূস উত্থাপন করতে পারেন। তবে এই বিষয়টি নিয়ে নেপাল, ভুটান ও সাত রাজ্যের জনগণ অত্যন্ত উৎসাহী বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে ভারত সরকারিভাবে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আসন্ন চীন সফরের বিষয়টি নিয়ে সম্পূর্ণ দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রও গভীর উৎসাহ নিয়ে অপেক্ষা করছে। অনেকের দৃষ্টিই এখন সেদিকে বলে মনে হয়।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে মেডিকেল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা
নড়াইলে মেডিকেল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ
বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ

৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ খুন
ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ খুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
কিশোরগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র
তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮
দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন
ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়
ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ
বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২
গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও ফাঁকা ঢাকা
আজও ফাঁকা ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম
দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়
১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা
মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ
দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন
কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা
চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন
আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক