শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৪, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:১১, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। আসন্ন বাজেট, অর্থনৈতিক সংকট ও সম্ভাবনা, দেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা। এসব বিষয়ে দেশের বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টি ফোরের সঙ্গে একান্তে কথা বলেছেন দেশের খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (CPD) সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান। যেখানে তিনি তুলে ধরেছেন শৈশবের স্মৃতি, কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা এবং দেশের অর্থনীতির সমস্যা ও সম্ভাব্য সমাধান।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য সাক্ষাৎকারটি তুলে ধরা হলো।

প্রশ্ন: আপনাকে আমাদের বিশেষ আয়োজনে পেয়ে আমরা সত্যিই খুবই আনন্দিত। আপনার কাছ থেকে জানতে চাই ঈদের আয়োজনটা আপনি কীভাবে উদযাপন করেন? সময়টা কীভাবে কাটান? পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন অনেক কিছু আপনাদের আছে। আপনার কাছে জানতে চাই, আপনার এই ঈদটা কীভাবে কাটে?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: সারা বছরই তো ব্যস্ততার মধ্যে থাকতে হয়। ঈদের সময় বেশ কয়েক দিনের একসাথে ছুটি পাওয়া যায়। তখন আত্মীয়-স্বজনের সাথে দেখা সাক্ষাতের সুযোগ হয়। সারা বছরের রমজানের পরে তখন তাদের সাথে কিছুটা সময় কাটানো যায়। তখন পরিবারের সাথে তো অবশ্যই কিছুটা সময় তখন ব্যয় করতে পারি।

আমার তিন বোন আছেন। ঢাকা শহরে আমার আব্বা আছেন, তার বয়স ৯৬ বছর। আমার দুই বোন চিটাগাংয়ে থাকে। কিন্তু অন্তত ঢাকায় যারা থাকেন, আমার আব্বা এবং আমার বোনদের সাথেও কিছুটা সময় আমি দিতে পারি। সবচেয়ে বড় কথা যেটা, এ সময় সবার সাথে আনন্দ ভাগ করার সময়। তো সেটাও চেষ্টা করি, যাতে করে শুধু নিজেদের আনন্দ না, আমাদের আশেপাশেও যারা আছেন তাদের সাথেও যাতে আনন্দটা ভাগ করতে পারি।

প্রশ্ন: স্যার, এখনকার ঈদ এবং আপনার ছোটবেলার ঈদের মাঝে আসলে পার্থক্যট কোথায়?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: যখন আমি ছোট ছিলাম, বিশেষত আমার জীবনের প্রথম কয়েকটি বছর কেটেছে ফেনীতে সোনাপুর গ্রাম আমাদের নানা বাড়িতে। মাঝে মাঝে দাদার বাড়ি ছাগলনাইয়া পশ্চিমপুর গ্রামে যেতাম । কিন্তু নানার বাড়িতে বড় হয়ে ওঠা আমার। তখন তো নানা-নানু, আমার মামারা ছিল। তাদের সাথে এবং গ্রামের পরিবেশে সবার সাথে মিলে ঈদের সময়ে এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে যাওয়া, সেমাই খাওয়া, আনন্দ করা। আমার ছোটবেলার বন্ধু-বান্ধব যারা ওই সময় যাদের সাথে আমি ক্লাস ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর-এ পড়েছি, তাদের সাথে আনন্দ করা, হই-হুল্লোড় করা, এটা ছিল বিশেষ আনন্দের একটা সময়।

প্রশ্ন: স্যার, আপনাকে আমরা সবসময় দেশের অর্থনীতি, গবেষণা এবং সার্বিক অর্থনীতি নিয়ে কথা বলতে শুনি। আমরা আজকের এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আপনার ছোটবেলা, বাল্যকালের গল্পগুলো জানতে চাই। আপনার স্কুল কীভাবে শুরু হয়েছে, কত সালে, কোথা থেকে, কীভাবে আপনি পড়াশোনা শুরু করেছেন, সেই বিষয়ে জানতে চাই।

মুস্তাফিজুর রহমান: ছোটবেলায় আমি আমার নানার বাড়িতে প্রাথমিক যে স্কুল ছিল, সেখানে আমি পড়াশোনা করি ক্লাস ফোর পর্যন্ত। তখনকার দিনে যেটা ন্যাশনাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান, সেখানে আমার বাবা ব্যাংকের কর্মচারী ছিলেন এবং পরবর্তীতে তার কর্মস্থান হয় চাঁদপুরের মতলবে। তখন আমি ক্লাস ফাইভে পড়াশোনা করি। আমি যখন হাই স্কুলে পড়ি, তখন সেখানে খুব নামকরা একটি স্কুল ছিল। সেখানে আমি ক্লাস ফাইভ, সিক্স পড়লাম এবং সেখান থেকে আমি পরীক্ষা দিয়ে মির্জাপুর ক্যাডেট স্কুলে ক্লাস সেভেনে আমি ভর্তি হই। মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে আমি মেট্রিক পরীক্ষা দেই। ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে দিয়েছি। সেখানে ইন্টারমিডিয়েটে আমি আর্টস থেকে ঢাকা বোর্ডে ফার্স্ট হয়েছিলাম। তারপর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকোনোমিক্সে ভর্তি হই। ইকোনোমিক্সে কিছুদিন ক্লাস করার পরে রাশিয়াতে সরকারি বৃত্তি নিয়ে যাই। সেখানে প্রথমে আমি আন্ডারগ্রেড করলাম। রাশিয়া যুদ্ধের কারণে পরিচিত খারকিভ শহরে আন্ডারগ্রেড করলাম ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করার পরে এবং তারপরে আমি মস্কো রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সেখানে আমি অর্থনীতিতে পিএইচডি করলাম। পিএইচডি করার পরে আমি দেশে চলে আসি।

প্রশ্ন: তো স্যার, আপনার এই লম্বা পড়াশোনা শেষ করে আপনি যখন দেশে ফিরলেন, দেশের ভিতরে আপনি কর্মজীবনে প্রবেশ করলেন। কীভাবে অর্থাৎ কোথা থেকে সেটা শুরু হলো?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: দেশে এসে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এপ্লাই করলাম শিক্ষকতার জন্য। মাঝখানে আমি বিআই বিএমে কয়েক মাস কাজ করেছি। তারপর যখন ইন্টারভিউ হলো, তখন আমি বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টিতে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ডিপার্টমেন্টে, সেখানে অর্থনীতিতে শিক্ষকতার নির্বাচিত হলাম। অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শিক্ষকতার জীবন শুরু করি। তারপর তো ২৫ বছর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা করেছি। একই সাথে যখন ১৯৯৩ সালে সেন্টার ফোর পলিসি ডায়লগ ড. রহমান সোবহান প্রতিষ্ঠিত করলেন, তার সাথে আমি অন্তরঙ্গভাবে সেখানে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: এই শিক্ষকতার মতো একটি মহান পেশা ছেড়ে আপনি গবেষণায় চলে আসলেন এবং এই সংস্থায় কাজ করার পিছনের গল্পটা যদি আপনি বলতেন। কেন আসলেন আপনি এখানে?

প্রশ্ন: আমি যেটা বুঝেছিলাম, শিক্ষকতাটা আমার খুবই ভালো লাগতো। আমার সবসময় মনে হতো যে আমার একটা ন্যাচারাল প্রবণতাই হলো শিক্ষকতার দিকে। তো ২৫ বছর আমি পড়ালাম। কিন্তু তারপরে আমার একটা কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হলো। ১৯৯৩ সালে যখন ড. রহমান স্যার সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ প্রতিষ্ঠা করলেন, তখন আমি একটা বড় অংশ আমার শিক্ষকতার বাইরে তার সাথে থাকতাম, গবেষণা করতাম। সিপিডি গড়ে তোলার ব্যাপারে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, আমি স্যারের সাথে তখন সবসময় ছিলাম এবং পরবর্তীতে যখন ড. দেবপ্রিয় দেশের বাইরে চলে গেলেন, তিনি ছিলেন স্যারের পরে প্রথম নির্বাহী। তখন আমার উপরে একটা দায়িত্ব চলে আসলো কিছুটা বলা যায়। আমি চার বছরের জন্য এক্সট্রা অর্ডিনারি লিভ উইদাউট পে নিলাম, যেটা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে আছে। কিন্তু তারপর প্রশ্ন আসলো যে, এখন কী করা হয়? বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যাওয়া, অথবা ছুটির পরে সিপিডিতে এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে এটা কন্টিনিউ করা। তখন সিপিডি গড়ে উঠছে, একটা গুরুত্বপূর্ণ সময়। তখন আমি এই সিদ্ধান্তটা নিলাম যে, সিপিডিতে আমি থেকে যাব।

প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো পড়াশোনা শেষ করলেন, তারপর কর্মজীবনে প্রবেশ করলেন। তো আপনার দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে যদি আপনি কিছু বলতেন। কবে বিয়ে করলেন, তারপর আপনার পরিবারে কে কে আছে?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: ১৯৮৯ সালে আমাদের বিয়ে হয়। আমার এক পরিচিত বড় ভাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, তার ঘটকালীর মাধ্যমে আসলে আমাদের বিয়েটা সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী পূর্বপরিচিত ছিল না। তারপরে স্ত্রী তখন একটা ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে পড়ানো শুরু করলেন। সে সময়টায় আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছিলাম। আমাদের দুটি সন্তান। আমার এক ছেলে বাংলাদেশে পড়াশোনা করে অর্থাৎ আন্ডার গ্রেড করে বাইরে এসে মাস্টার্স করেছে। তারপর আবার দেশে ফেরত এসেছে। আমাদের সাথেই থাকে। বিভিন্ন জায়গায় কাজ করেছে। আইএফসিতে ছিল, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, তারপর ইউএনডিপিতে, তারপর সম্প্রতিকালে ব্র্যাকে কাজ করছে। আমার মেয়েও মাস্টার্স বাইরে করেছে, এখন ও কানাডাতে পিএইচডি করছে মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কারদের উপরে। আর আমার স্ত্রীও একটা সময় বাচ্চাদের দেখাশোনা করার জন্য স্কুলের চাকরিটা ছেড়ে দিতে হয়েছে।

প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো সিপিডি, শিক্ষকতা, তারপর এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অনেক সংস্থার সাথেও আপনি কাজ করেছেন। সেই অভিজ্ঞতা যদি একটু বলতেন এবং কোথায় কোথায় কাজ করেছেন?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আমি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করেছি, সেখানে কুইন এলিজাবেথ হাউসে ছিলাম। তারপর আমি যুক্তরাষ্ট্রের ইএল বিশ্ববিদ্যালয়ে, সেখানে আমি সিনিয়র ফেলো হিসেবে ছিলাম। তারপর যুক্তরাজ্যে একটি ইউনিভার্সিটিতে আমি পোস্ট ডক ফেলো হিসাবে ছিলাম। তারপর সিঙ্গাপুর, দিল্লি, ইসলামাবাদ বিভিন্ন দেশে আমি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ফেলো হিসেবে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: স্যার, আমরা একটু অর্থনীতি বিষয়ে জানতে চাই। আমাদের সামনে অর্থনীতির অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। গত দিনগুলোতে এই অর্থনীতির কোথায় কোথায় চ্যালেঞ্জ ছিল, যদি একটু বলতেন আমাদের দর্শকদের উদ্দেশ্যে।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: দেখুন, মুদ্রাস্ফীতির একটি চাপ শুধুমাত্র প্রান্তিক মানুষের জন্য না, যারা নিম্নবিত্ত আছেন, যারা নিম্ন মধ্যবিত্ত আছেন, তারাও এই চাপের মধ্যে আছেন। আমাদের কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ, এ বিষয়গুলো কিন্তু একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। আবার অন্য দিক থেকে বৈদেশিক যে খাতটা রয়েছে, সেটা একটা ভালো অবস্থানে রয়েছে। আমাদের এক্সচেঞ্জ রেটটা স্টেবল অবস্থায় আছে। এছাড়াও রিজার্ভটা যেই অবনমন হচ্ছিল, সেটা রোধ করা গেছে। আমদানি আর একটু উদার করা সম্ভব হচ্ছে, যেটা এর আগে নিয়ন্ত্রিত করতে হয়েছিল। ব্যাংকিং সেক্টরকে কিছুটা পুনর্গঠন, সংস্কার করা, এগুলো আসলে সোজা না। এবং এগুলো আসলে এই সরকারও পারবেন বলে মনে হয় না। এজন্য সংস্কার কর্মসূচি গুলোকে শুরু করা এবং সেজন্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যাতে এ বিষয়ে অঙ্গীকার করেন, এছাড়া তাদের ইশতিহারে যাতে তার প্রতিফলন দেখা যায় এবং তারা এটা করবেন সেটা যাতে তারা জনগণের কাছে জানান এবং জনগণ যাতে সেটা মনিটর করতে পারে একবার ইলেকশন হয়ে যাওয়ার পরে। এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন: স্যার, আপনারা তো শ্বেতপত্র করলেন, সেখানে আপনি সদস্য ছিলেন। ড. দেবপ্রিয় স্যার সদস্য ছিলেন। আপনারা যে শ্বেতপত্র করলেন, তার মূল্যায়নটা বর্তমান সরকার কীভাবে করেছে বা করছে? আরেকটা বিষয় হচ্ছে স্যার, আপনাদের যেই প্রস্তাবগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে কোনো দৃশ্যমান কাজ করছে কিনা?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আমাদের ম্যান্ডেট ছিল, স্টেট অফ ইকোনোমি অর্থাৎ বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা কী অবস্থায় আছে, সেটা বের করা। কোন জায়গাগুলোতে সমস্যা আছে, সেটা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে হোক, টাকা পাচারের ক্ষেত্রে হোক, শিক্ষা কিংবা স্বাস্থ্য খাতে হোক, ব্যাংকিং সেক্টরে হোক। আমরা ইকোনোমিক কী অবস্থায় আছি, তার একটা স্পষ্ট ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করেছি। তথ্য উপাত্তের অনেক বড় একটা ঘাটতি ছিল, ফুলিয়ে ফাপিয়ে দেখানোর একটা প্রবণতা ছিল, সেটাকে আমরা চেষ্টা করেছি যে প্রকৃত অবস্থাটা কী, সেটা তুলে ধরার জন্য। আমরা যেটা আশা করেছিলাম, সেই আশানুরূপভাবে হয়নি। যদিও এখন প্রত্যেক মন্ত্রণালয়কে বলা হচ্ছে যে, একটা হলেও সংস্কার যাতে তারা বাস্তবায়ন করেন। কিন্তু সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা কিন্তু আরো অনেক ব্যাপক। কিন্তু এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিন্তু একটা সাময়িক সময়ের জন্য এসেছেন। তারা যে সবটা করতে পারবেন, তা না। কিন্তু একটা ভালো শুরু তারা করে দিতে পারেন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে তারা যে অঙ্গীকারগুলো নিতে চাচ্ছেন, আমার মনে হয় যে এটাও ভালো। আমরা দেখব যে, তারা অঙ্গীকার পরবর্তীতে বাস্তবায়ন কতটুকু করেন কিংবা করতে পারেন কিনা।

প্রশ্ন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার। স্যার, সামনে বাজেট আসছে, অনেকের মনেই কৌতুহল যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই যে বাজেটটা, এই বাজেট আসলে কী রকম রাখবে? এই সরকার সেই বাজেটের আকার কেমন রাখবে? কেমন বাজেট হওয়া উচিত?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: বাংলাদেশের মতো একটা উন্নয়নশীল দেশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আমাদের সামাজিক সুরক্ষা থেকে শুরু করে অবকাঠামোর অনেক চাহিদা দরকার। সুতরাং আমি সাইজটা নিয়ে অতটা তর্ক-বিতর্ক করতে চাই না এবং তর্ক বিতর্ক করার সুযোগও নেই। আমি মনে করি বড় আকারের বাজেট আমাদের রাখতে হবে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য এবং নিজস্ব যেই রাজস্ব ব্যয় আছে সেটার জন্য। সমস্যা হচ্ছে, আমাদের এর মাঝে বড় একটা অংশ করতে হচ্ছে ঋণ নিয়ে। আমার নিজস্ব সম্পদ আহরণ তো করতে পারছি না। নিজস্ব সম্পদ আহরণ কীভাবে বেশি করা যায় সেটার জন্য তো বিনিয়োগ লাগবে। আমি যদি মডার্নাইজেশন করতে চাই এনবিআরের, রাজস্ব আদায় বাড়াতে চাই, তো সেটার জন্য তোমার সেখানেও বিনিয়োগ করতে হবে। সেখানেও টাকার দরকার আছে। আমার বার্ষিক উন্নয়ন বাজেটের পুরোটাই হলো অভ্যন্তরীণ ঋণ আর বৈদেশিক ঋণ। এভাবে তো সাসটেইন করা যাবে না। সুতরাং সেদিক থেকে আমি বলব যে, এখন যে বাজেট হবে, সেখানে আমার মূল ফোকাস দিতে হবে কীভাবে আমি রাজস্ব আদায় বাড়াতে পারি প্রত্যক্ষ করের মাধ্যমে, কর যে ফাঁকি আছে সেটাকে রোধ করার মাধ্যমে, অপ্রত্যক্ষ কর সাধারণ মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে না। এবারের বাজেটের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত: ১. কীভাবে আমরা প্রত্যক্ষ কর বাড়াতে পারি? ২. সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এগুলোতে বেশি বাজেট রাখতে পারি। ৩. অবকাঠামো যেটা আছে, এটার যেগুলো শেষ করতে হবে সেগুলো তো অবশ্যই আমাদের শেষ করতে হবে, নতুন অবকাঠামো নেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।

প্রশ্ন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আপনাদেরকেও ধন্যবাদ 

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
৮ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি কমলো ৪.৪১ শতাংশ
৮ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি কমলো ৪.৪১ শতাংশ
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
বাংলাদেশ-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার শেয়ারবাজারে পারস্পরিক সহযোগিতায় ত্রিপক্ষীয় চুক্তি
বাংলাদেশ-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার শেয়ারবাজারে পারস্পরিক সহযোগিতায় ত্রিপক্ষীয় চুক্তি
এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা
এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
চুরি-ডাকাতির শঙ্কা, জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা চায় বাজুস
চুরি-ডাকাতির শঙ্কা, জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা চায় বাজুস
৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি
৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি
শিক্ষকদের বেতন দিতে আজও খোলা রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংক
শিক্ষকদের বেতন দিতে আজও খোলা রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংক
আজও খোলা থাকছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব চার ব্যাংক
আজও খোলা থাকছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব চার ব্যাংক
প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো ২৯৪ কোটি ডলার
প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো ২৯৪ কোটি ডলার
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন সীমা বাড়ল
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন সীমা বাড়ল
সর্বশেষ খবর
৮ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি কমলো ৪.৪১ শতাংশ
৮ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি কমলো ৪.৪১ শতাংশ

৫৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হঠাৎ উত্তপ্ত সিলেট: আওয়ামী লীগের ৪ নেতার বাসায় হামলা
হঠাৎ উত্তপ্ত সিলেট: আওয়ামী লীগের ৪ নেতার বাসায় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ এপ্রিল)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ প্রতিবন্ধীর লাশ মিললো ডোবায়
নিখোঁজ প্রতিবন্ধীর লাশ মিললো ডোবায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় মাহেন্দ্র-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
টুঙ্গিপাড়ায় মাহেন্দ্র-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে বোনের হাতে প্রাণ হারালো ভাই
জমি নিয়ে বিরোধে বোনের হাতে প্রাণ হারালো ভাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের তৃতীয় দিনে দেড় লাখ দর্শনার্থীতে মুখর চিড়িয়াখানা
ঈদের তৃতীয় দিনে দেড় লাখ দর্শনার্থীতে মুখর চিড়িয়াখানা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা নদীতে গোসল করতে নেমে তরুণ নিখোঁজ
মেঘনা নদীতে গোসল করতে নেমে তরুণ নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন ঘুরতে বেরিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার
ঈদের দিন ঘুরতে বেরিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!
১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্টারিকার নোবেলজয়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের মার্কিন ভিসা বাতিল
কোস্টারিকার নোবেলজয়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের মার্কিন ভিসা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবি উপাচার্যের নাম ও ছবি ব্যবহার করে প্রতারণা, থানায় জিডি
বাউবি উপাচার্যের নাম ও ছবি ব্যবহার করে প্রতারণা, থানায় জিডি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আনন্দকে বাড়াতে যমুনার চরে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
ঈদের আনন্দকে বাড়াতে যমুনার চরে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুই কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
রাজধানীতে দুই কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড়
কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’
ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশাশুনিতে নদীর ভাঙনরোধ ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
আশাশুনিতে নদীর ভাঙনরোধ ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে পরমব্রত’র সঙ্গে কৌশানীর অভিনয়ে আপত্তি ছিল বনির
যে কারণে পরমব্রত’র সঙ্গে কৌশানীর অভিনয়ে আপত্তি ছিল বনির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালুরঘাটে রেল ও সড়ক সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ১৪ মে
কালুরঘাটে রেল ও সড়ক সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ১৪ মে

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে
নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা
ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যের তরে দৈত্যের সাথে লড়াই করাই সাংবাদিকতা: কাদের গণি চৌধুরী
সত্যের তরে দৈত্যের সাথে লড়াই করাই সাংবাদিকতা: কাদের গণি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনের ছাদে টিকটক করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই যুবকের
ট্রেনের ছাদে টিকটক করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই যুবকের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে
রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দিনাজপুরে ঈদ পুনর্মিলনী
দিনাজপুরে ঈদ পুনর্মিলনী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় এক মাস ধরে বন্ধ ত্রাণ প্রবেশ, দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা
গাজায় এক মাস ধরে বন্ধ ত্রাণ প্রবেশ, দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট পেয়েছে প্রসিকিউশন
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট পেয়েছে প্রসিকিউশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা
গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে
নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা
লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ
সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা
গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু
মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে ফেসবুকে ইসরায়েলি বসতির প্রচার
আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে ফেসবুকে ইসরায়েলি বসতির প্রচার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা পেরিয়ে হামলা চালাল পাকিস্তানি সেনারা, ভারত বলছে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন
সীমানা পেরিয়ে হামলা চালাল পাকিস্তানি সেনারা, ভারত বলছে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা
ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র
হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!
১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫
সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
যদি থাকে নসিবে, আপনি আপনি আসিবে
যদি থাকে নসিবে, আপনি আপনি আসিবে

সম্পাদকীয়

চোখের পলকে চুরি-ছিনতাই
চোখের পলকে চুরি-ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বত্র ভোটের আলোচনা
সর্বত্র ভোটের আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় প্রাণহানি অর্ধশত
ঈদযাত্রায় প্রাণহানি অর্ধশত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপচে পড়া ভিড় বিনোদন কেন্দ্র ও চিড়িয়াখানায়
উপচে পড়া ভিড় বিনোদন কেন্দ্র ও চিড়িয়াখানায়

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলা
রংপুরে তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলা

নগর জীবন

শাকিবের প্রশংসায় বুবলী
শাকিবের প্রশংসায় বুবলী

শোবিজ

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই

সম্পাদকীয়

ইউনূস-মোদি বৈঠক কাল
ইউনূস-মোদি বৈঠক কাল

প্রথম পৃষ্ঠা

৩২ শহীদ পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন জামায়াত আমিরের
৩২ শহীদ পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো উঠছে টেবিলে
গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো উঠছে টেবিলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোংলায় হচ্ছে বাণিজ্য হাব
মোংলায় হচ্ছে বাণিজ্য হাব

দেশগ্রাম

কেউ ঢাকায় ফিরছেন আবার কেউ ছাড়ছেন
কেউ ঢাকায় ফিরছেন আবার কেউ ছাড়ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও ডেঙ্গু বিস্তারের শঙ্কা
আবারও ডেঙ্গু বিস্তারের শঙ্কা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের ঘটনার প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশে দেখা যায়
ভারতের ঘটনার প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশে দেখা যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মোদির চিঠি শাহবাজের টেলিফোন
মোদির চিঠি শাহবাজের টেলিফোন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়াতে নিয়ে রাতভর শিশু ধর্ষণ
বেড়াতে নিয়ে রাতভর শিশু ধর্ষণ

দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে হত্যা ভাঙচুর লুটপাট
ঈদের ছুটিতে হত্যা ভাঙচুর লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনাপ্রবণ ১৫৯ কিলোমিটার
দুর্ঘটনাপ্রবণ ১৫৯ কিলোমিটার

দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু প্রবেশ করা মাত্র গ্রেপ্তার করুন
নেতানিয়াহু প্রবেশ করা মাত্র গ্রেপ্তার করুন

পূর্ব-পশ্চিম

দেশে নদনদীর সংখ্যা এখন ১২৯৪
দেশে নদনদীর সংখ্যা এখন ১২৯৪

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদ মিছিলে মূর্তিবাদী সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ
ঈদ মিছিলে মূর্তিবাদী সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সংস্কার প্রয়োজন
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সংস্কার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণ রাজনীতিবিদদের জন্য অনুকরণীয় একজন
তরুণ রাজনীতিবিদদের জন্য অনুকরণীয় একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি মার্কিন পারমাণবিক বোমারু বিমান
ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি মার্কিন পারমাণবিক বোমারু বিমান

পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে প্রাণ ফিরেছে পর্যটনে
ঈদে প্রাণ ফিরেছে পর্যটনে

নগর জীবন

গলার কাঁটা অবৈধ অটোরিকশা
গলার কাঁটা অবৈধ অটোরিকশা

রকমারি নগর পরিক্রমা

স্বস্তির ঈদ উদ্‌যাপন
স্বস্তির ঈদ উদ্‌যাপন

প্রথম পৃষ্ঠা