শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ মার্চ, ২০২৫

কধুরখীল উচ্চ বিদ্যালয়

মোগল স্থাপত্যশৈলীর শতবর্ষী মাটির স্কুল

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
মোগল স্থাপত্যশৈলীর শতবর্ষী মাটির স্কুল

কধুরখীল উচ্চ বিদ্যালয়। কক্ষ আটটি। পিলার ৭৫টি। এটি দেশের একমাত্র ১০৮ বছর বয়সি মাটির স্কুল। স্কুলটির ছাদ কাঠ ও টিনের তৈরি। এটির দৈর্ঘ্য ২০৩ ফুট এবং প্রস্থ ৪৫ ফুট। স্কুলটির পুরো অবয়ব নান্দনিক স্থাপত্যের। এটির নকশা মোগল আমলের স্থাপত্যশৈলীর কথাই জানান দেয়। কালের সাক্ষী হয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে।

....চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার আকুবদন্ডী গ্রামে অবস্থিত এ স্কুলটি। ১৯১৭ সালের ১ জানুয়ারি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় স্থানীয়দের শিক্ষা প্রসারে স্কুলটি নির্মিত হয়। স্কুলের পাশেই আছে ঐতহাসিক ‘পার্বতী চরণ দীঘি’। ২০১৫ সালের ৩ ডিসেম্বর স্কুলটিকে দেশের অন্যতম প্রাচীন মৃৎভবন ঘোষণা দিয়ে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে তালিকাভুক্ত করে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। এ স্কুলেই আছে দেশের স্কুল পর্যায়ে নির্মিত প্রথম শহীদ মিনার। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১৮ সালে স্কুলটিকে জাতীয়করণ করে।

তবে শতবর্ষী এ স্কুলটির অবস্থা এখন নাজুক। ফাটল ধরেছে মাটির দেয়ালগুলোর। ছাদে টিনের চালার নিচে দেওয়া কাঠ ও বাঁশের চাটাইগুলো বিভিন্ন স্থানে খুলে পড়েছে। দেয়ালের কয়েকটি জায়গায় গর্ত তৈরি হয়েছে। বর্ষাকালে ছাদের বিভিন্ন জায়গা থেকে বৃষ্টির পানি পড়ে। গেজেট জারির পর প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ স্কুলের একটি কক্ষের দেয়ালের কিছু অংশ সংস্কার করলেও পরে আর কোনো কাজ হয়নি।

স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎ বড়ুয়া বলেন, এটি দেশের একমাত্র শতবর্ষী মাটির স্কুল। তাই এটিকে পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আমরা চাই, এটির মূল অবকাঠামো ঠিক রেখে সংস্কার করা হোক। তিনি বলেন, বর্তমানে স্কুলে ৭৩৯ জন শিক্ষার্থী ও ১৪ জন শিক্ষক আছেন। মাটির স্কুলটাও এখন ক্লাস, শিক্ষক রুমসহ নানা কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিন্তু সব কাজ করা হয় ঝুঁকি নিয়ে।

বোয়ালখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, আমি ইতোমধ্যে স্কুলটি পরিদর্শন করেছি। এটি দেশের অন্যতম একটি পুরাকীর্তি। আমরা এ পুরাকীর্তির মূল কাঠামো অক্ষত রেখেই নতুন করে ঢেলে সাজাতে একটা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে নতুন করে সৌন্দর্যবর্ধন করা হবে। এ নিয়ে আমরা এ অর্থবছরেই একটি বাজেট পরিকল্পনা করব। দেশের অন্যতম বৃহৎ প্রাচীন এ মৃৎভবনকে নান্দনিক অবয়ব দেওয়া হবে।

ইতিহাস সূত্রে জানা যায়, গ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে এ অঞ্চলের কয়েকজন শিক্ষাবিদ স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেন। শুরুতে বোয়ালখালীর প্রাণকৃষ্ণ চৌধুরীর দান করা ৯ একর জমিতে বাঁশের বেড়া ও মাটি দিয়ে একটি অস্থায়ী ঘর বানানো হয়। প্রথমে স্কুলটিতে শুধু সপ্তম এবং অষ্টম শ্রেণির কার্যক্রম ছিল। পরে অন্যান্য শ্রেণির কার্যক্রম শুরু করা হয়। সেই সময় ভারতবর্ষজুড়ে চলা স্বদেশি আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বাঁশের বেড়া, মাটি, ছন এবং অন্যান্য স্থানীয় উপকরণ ব্যবহার করে স্কুল ভবনটি তৈরি করা হয়। স্কুলের নির্মাণকাজ শেষ করতে ১৯১৮ থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত প্রায় দুই বছর সময় লেগেছিল। বিধুভূষণ চৌধুরী ছিলেন স্কুলের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক। তিনি ছিলেন তৎকালীন ভারতবর্ষের ‘অল বেঙ্গল টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের’ একজন প্রভাবশালী শিক্ষক নেতা। তিনি ১৯১৭ থেকে ১৯২১ এবং ১৯২৫ থেকে ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। স্কুলটি প্রথম ১৯১৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভ করে এবং ১৯৪৬ সালে একই প্রতিষ্ঠান থেকে স্থায়ী স্বীকৃতি পায়। এ মাটির স্কুলের একটি কক্ষেই ১৯৪৩ সালের বাংলার কিশোর কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য ‘ক্ষুধার্ত বাতাসে শুনি এখানে নিভৃত এক নাম চট্টগ্রাম : বীর চট্টগ্রাম’ কবিতাটি লিখেছিলেন। বর্তমানে ওই কক্ষটি শিক্ষার্থীদের কাছে ‘সুকান্ত কক্ষ’ নামে পরিচিত। এ স্কুলে আছে প্রাচীন একটি গ্রন্থাগার। এখানে সংরক্ষিত আছে ব্রিটিশ আমলের নানা বই। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হন এ স্কুলের চার ছাত্র ও দুই শিক্ষক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদপুরের গোল্ডেন বয়
চাঁদপুরের গোল্ডেন বয়
ফুলবাড়ীর নারীদের টুপি দেশ ছাড়িয়ে রোমানিয়ায়
ফুলবাড়ীর নারীদের টুপি দেশ ছাড়িয়ে রোমানিয়ায়
এখনো কাঁসার থালাবাসন
এখনো কাঁসার থালাবাসন
শতবর্ষের লাইব্রেরি
শতবর্ষের লাইব্রেরি
নিবেদিতপ্রাণ এক শিক্ষক
নিবেদিতপ্রাণ এক শিক্ষক
ব্যাপক সাফল্য জাহিদের
ব্যাপক সাফল্য জাহিদের
হাসপাতাল চত্বরে ফুল-ফসলের মুগ্ধতা
হাসপাতাল চত্বরে ফুল-ফসলের মুগ্ধতা
বয়সের কাছে হার না মানা ষাটোর্ধ্ব গুলবানু
বয়সের কাছে হার না মানা ষাটোর্ধ্ব গুলবানু
অন্যরকম বাইকের হাট
অন্যরকম বাইকের হাট
কাদায় গোবরে দম্পতির আনন্দ খোঁজ
কাদায় গোবরে দম্পতির আনন্দ খোঁজ
লাউ বেগুন চাষে বিপ্লব
লাউ বেগুন চাষে বিপ্লব
কোয়েল পাখির খামারে স্বাবলম্বী
কোয়েল পাখির খামারে স্বাবলম্বী
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে মেডিকেল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
নড়াইলে মেডিকেল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ
বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ খুন
ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ খুন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
কিশোরগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র
তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮
দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন
ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়
ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ
বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২
গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও ফাঁকা ঢাকা
আজও ফাঁকা ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম
দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়
১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা
মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ
দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন
কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা
চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন
আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক