শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৬, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিদেশ গিয়ে বিভীষিকায়

► নানা প্রলোভনে মাদারীপুর ফরিদপুর কক্সবাজার কিশোরগঞ্জ রাজবাড়ী মেহেরপুর রাজশাহী থেকে অবৈধভাবে পাড়ি জমিয়েছেন বিভিন্ন দেশে ► বেশির ভাগই ভোগ করছেন নির্যাতন, হচ্ছেন লাশ এবং পরিবারকে গুনতে হচ্ছে মুক্তিপণের মোটা অঙ্কের টাকা
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশ গিয়ে বিভীষিকায়

বিদেশে লোভনীয় চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মানব পাচার থেমে নেই। এই ফাঁদে পা দিয়ে মাদারীপুর, ফরিদপুর, কক্সবাজার, কিশোরগঞ্জ, রাজবাড়ী, মেহেরপুর ও রাজশাহী থেকে দালালদের কথামতো ইতালি, দুবাই, মালয়েশিয়া এবং থাইল্যান্ডের পথে রওনা হয়েছেন অনেকেই। কিন্তু তাদের লোভের ফল হয়েছে উল্টো। বরং চাকরি পাওয়া তো দূরে থাক, তারা জিম্মি হয়েছেন মানব পাচার চক্রের হাতে। তাদের চাহিদামতো মুক্তিপণের মোটা অঙ্কের টাকা গুনতে সর্বস্ব হারাচ্ছেন পরিবার পরিজন। টাকা দিতে না পারলে বিদেশের পথে পা বাড়ানোদের ভোগ করতে হচ্ছে পৈশাচিক নির্যাতন। একপর্যায়ে অনেকেই হচ্ছেন লাশ। কারও কারও সমুদ্রেও সলিল সমাধি ঘটছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো বিবরণ- মাদারীপুর : মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার দক্ষিণ চরকামারকান্দি গ্রামে কমপক্ষে ৫০ যুবককে ইতালি নেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে লিবিয়ায় আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে আবুল কালাম মুন্সি নামে এক আদম দালালের বিরুদ্ধে। জানা গেছে, দালালচক্রের সদস্যরা প্রথমে ইতালিতে উন্নত জীবনযাপনের লোভ দেখায়। নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা নিয়ে আগ্রহী যুবকদের লিবিয়ায় পাঠিয়ে তুলে দেওয়া হয় সংঘবদ্ধ মাফিয়াদের হাতে। এরপর তাদের নির্যাতনের ভিডিও পরিবারকে দেখিয়ে মুক্তিপণ হিসেবে হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা। কোনো পরিবার মুক্তিপণ দিতে রাজি না হলে আটক ব্যক্তিদের দিতে হয় জীবন। মাদারীপুরে অর্ধশতাধিক যুবককে ইতালি নেওয়ার কথা বলে লিবিয়া নিয়ে মাফিয়াদের কাছে বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে দালাল আবুল কালাম মুন্সির বিরুদ্ধে। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হলেও জামিন নিয়ে তিনি রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে ওজলা পুলিশ বলছে, দ্রুত দালালদের বিরুদ্ধে নেওয়া হবে আইনগত ব্যবস্থা। স্থানীয় বাসিন্দা বিএম রাসেল বলেন, আমাদের একই গ্রামের কমপক্ষে ৫০ জন আবুল কালামের কাছে টাকা দিয়েছিল ইতালি যাওয়ার জন্য। বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে জনপ্রতি ৪০-৫০ লাখ করে টাকা নিয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষের সঙ্গেই এখন পরিবারের যোগাযোগ নেই। বেঁেচ আছে নাকি মারা গেছে- তাও জানে না পরিবারের লোকজন। এই দালালের প্রলোভনে ভিটেমাটি হারাচ্ছেন অনেকে। নির্যাতন করে তারা হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা। ভিটেমাটি বিক্রি করে টাকা দিয়েও মিলছে না মুক্তি। এরকম একজন মাসুম মোল্লার বাবা আবদুল রহিম মুন্সি বলেন, আমার ছেলেকে প্রলোভন দেখিয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মাফিয়াদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। আমার ভিটামাটি যা ছিল সব বিক্রি করে এদের ৫১ লাখ টাকা দিছি। আমার ছেলে বেঁচে আছে নাকি মারা গেছে তাও জানি না। আমরা এর বিচার চাই। আরেক নিখোঁজ সোহেল আহমেদের ভাই বিএম রুবেলও অনুরূপ কথা বলেন।

ভাঙ্গা (ফরিদপুর) : ভাঙ্গায় সাগর পাড়ি দিয়ে অবৈধ পথে ইতালি যাওয়ার সংখ্যা কম নয়। দালালদের খপ্পরে পড়া, পথিমধ্যে দালালচক্রের হাতে দিনের পর দিন নির্যাতনের শিকার হওয়া, দালালদের প্রলোভনে টাকা খোয়ানো, সর্বোপরি নৌকা বা ট্রলারযোগে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেওয়াসহ অসংখ্য ঝুঁকি মেনে নিয়েই ভাঙ্গার একশ্রেণির যুবক অভিভাবকের প্ররোচনায় দেশ ছাড়ছে। তাদের একমাত্র লক্ষ্য অবৈধ পথে হলেও স্বপ্নের ইতালি যাত্রা। স্বপ্নযাত্রা পরিণত হচ্ছে শবযাত্রায়। তারপরও এ নেশা ছাড়ছে না ভাঙ্গার অসংখ্য যুবক ও তাদের অভিভাবকদের। এভাবে ভাঙ্গা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের অসংখ্য লোক বিদেশে যাচ্ছে। এভাবে অবৈধ পথে বিদেশে বেশি যাচ্ছেন ভাঙ্গা উপজেলার ঘারুয়া, আজিমনগর ও কালামৃধা ইউনিয়নের যুবকেরা।

কক্সবাজার : কোনো মতে মালয়েশিয়া যেতে পারলেই ঘুরে যাবে ভাগ্যের চাকা, জীবনে সুখ-শান্তি নিশ্চিত হবে দালালের এমন কথার প্রলোভনে পড়ে স্ত্রী সন্তানকে সুন্দর জীবনের পরিবর্তে নিজের লাশ উপহার দিয়েছেন কক্সবাজারের রামু উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চরপাড়ার মৃত মোহাম্মদ কাসেমের  ছেলে রহমত উল্লাহ (৪০)। ভাগ্যবদলের যে স্বপ্ন বুকে নিয়ে দেশ ছাড়তে চেয়েছিলেন, তা স্বপ্নই থেকে গেল। বরং স্ত্রীসহ তিন সন্তানকে নিশ্চিত জীবনের পরিবর্তে অনিশ্চিত জীবনে ঠেলে দিয়েছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দালাল চক্রের খপ্পরে পড়ে উন্নত জীবনের স্বপ্ন নিয়ে জানুয়ারি মাসের ১৪/১৫ তারিখের দিকে ঘর থেকে বের হয়েছিলেন কক্সবাজারের রামু উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামের রহমত উল্লাহসহ ১১ জন। কিন্তু যে স্বপ্ন দেখে ঘর ছেড়েছিলেন তারা তা নিমিষেই ফিকে যায়। গুনতে থাকে অনিশ্চিত জীবনের প্রহর। এদের মধ্যে নির্যাতনের শিকার হয়ে ২১ জানুয়ারি রহমত উল্লাহ প্রাণ হারান।

কিশোরগঞ্জ : দালালের খপ্পরে পড়ে প্রায় এক বছর আগে ইতালির উদ্দেশে যাত্রা করে সাগরেই মারা যান কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার ঢাকী ইউনিয়নের কোলাহানী গ্রামের কাজল মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (২৭)। তার লাশটি এখনো ফেরত পায়নি পরিবার। জানতেও পারেনি কোথায় আছে লাশ। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, জাহাঙ্গীরকে ইতালি যেতে উদ্বুদ্ধ করে পাশের সাবাসপুর গ্রামের সাদ্দাম। ইতালিতে লোক নেওয়ার কাজটি করেন নরসিংদীর দালাল রাজীব। সাদ্দামের শ্বশুরবাড়ি নরসিংদী। সে সুবাদে রাজীবের সঙ্গে সখ্য সাদ্দামের। সাদ্দামও আগে থেকেই ইতালি প্রবাসী। সাদ্দামের আশ্বাসে ইতালি যেতে রাজি হন জাহাঙ্গীর। গত বছর রমজান মাসে ইতালি যাওয়ার উদ্দেশে প্রথমে যান লিবিয়া। দুই/ আড়াই মাস লিবিয়ায় দালালের ক্যাম্পে আরও অনেকের সঙ্গে বন্দি জীবন কাটান। অবশেষে গত কোরবানির ঈদের দিন সকালে লিবিয়া থেকে সাগরপথে রওনা হন জাহাঙ্গীর।

রাজবাড়ী : রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার বাহাদুর ইউনিয়নের পাটকিয়াবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা রাশিদুল ইসলাম রিফাত (২২)। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে দুবাই যান। সেখান থেকে জিম্মি করে ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তাকে থাইল্যান্ডে নিয়ে যায় একটি চক্র। সেখান থেকে মিয়ানমারের একটি গহিন জঙ্গলে নিয়ে শুরু করে নির্যাতন। রিফাতের মতো ৩০০ জনের বেশি বাংলাদেশি সেখানে জিম্মি রয়েছে বলে লিখিত অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে। এমন অভিযোগ করে গত বছরের নভেম্বর মাসে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন রিফাতের পিতা আ. হাকিম সরদার। ছেলে উদ্ধারে বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত রিফাতের পিতা। রিফাতের বোন মৌসুমি আক্তার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমার ভাইকে জিম্মি করেছে চাইনিজ মাফিয়া নামের একটি গোষ্ঠী। আমার ভাই গোপনে নির্যাতনের ভিডিও ও ছবি পাঠিয়েছে। সেগুলো খুবই হৃদয় বিদারক। মাফিয়া গোষ্ঠী আমার ভাইয়ের মুক্তির জন্য ৫০ হাজার ডলার মুক্তিপণ দাবি করছে। ভাইকে উদ্ধারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তিনি।

মেহেরপুর : সচ্ছলতার স্বপ্নে সহায়সম্বল বিক্রি করে মালয়েশিয়ায় গিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে মেহেরপুরের বিভিন্ন গ্রামের শতাধিক যুববক। ভালো কাজ দেওয়ার কথা বলে তাদের মালয়েশিয়ায় পাঠায় দালালরা। কয়েক মাস পেরোলেও মেলেনি কাজ। দেওয়া হচ্ছে না খাবার ও পানি, এতে মানবেতর জীবন কাটছে তাদের।

রাজশাহী : রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বেড়াগ্রামের নাসির উদ্দিনের ছেলে মাহফুজুল হক ও তার ফুপাতো ভাই মোকবুল হোসেনের ছেলে বেলাল উদ্দিনকে কম খরচে বিদেশে পাঠানোর প্রলোভন দেয় মানব পাচার চক্র। তাদের বিদেশে ৫০ হাজার টাকা মাসিক বেতনে চাকরি দেওয়ার কথা বলে তারা। প্রতারক চক্রের আশ্বাসে মাহফুজ ও বেলাল তাদের সম্পদ বিক্রি করে ২০২২ সালের ১০ নভেম্বর মানব পাচার চক্রের সদস্য পবা উপজেলার ঘোলহাড়িয়া গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে কাউসার আলী (৩৮) ও তার সহযোগী দুর্গাপুর উপজেলার বেড়াগ্রামের ইয়াকুব আলীর ছেলে আযষুল হাকিম সান্টুকে (৫৫) নগদ ১০ লাখ টাকা দেন। নির্ধারিত দিনে কাউসার আলীকে ৫ লাখ ও আযষুল হাকিম সেন্টুকে ৫ লাখ টাকা দেন ভুক্তভোগীরা।

এই বিভাগের আরও খবর
সাভারে চলন্ত বাসে ডাকাতি
সাভারে চলন্ত বাসে ডাকাতি
বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
পরীমণির বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ
পরীমণির বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ
রাজধানীতে সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজধানীতে সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
পুলিশ কনস্টেবলকে কুপিয়ে জখম
পুলিশ কনস্টেবলকে কুপিয়ে জখম
দাম বেড়েছে সবজির, কমেছে মুরগির
দাম বেড়েছে সবজির, কমেছে মুরগির
দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত
দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত
পরিবারটির আর কেউ বেঁচে থাকল না
পরিবারটির আর কেউ বেঁচে থাকল না
সরকারের ডিজিটাল তথ্যসেবার নাকাল দশা
সরকারের ডিজিটাল তথ্যসেবার নাকাল দশা
এলসি ছাড়াই হবে রপ্তানি পেমেন্ট অনলাইনে
এলসি ছাড়াই হবে রপ্তানি পেমেন্ট অনলাইনে
ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন
বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ
বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ
সর্বশেষ খবর
প্রেমা নেই, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার
প্রেমা নেই, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাল থেকে খুলছে সরকারি অফিস
কাল থেকে খুলছে সরকারি অফিস

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় প্রতিদিন ১০০ শিশু নিহত বা আহত হচ্ছে: জাতিসংঘ কর্মকর্তা
গাজায় প্রতিদিন ১০০ শিশু নিহত বা আহত হচ্ছে: জাতিসংঘ কর্মকর্তা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মায় ঘুরতে গিয়ে নৌকাডুবিতে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
পদ্মায় ঘুরতে গিয়ে নৌকাডুবিতে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আমাদের শক্তির ওপর জোর দেওয়াই আমার লক্ষ্য’
‘আমাদের শক্তির ওপর জোর দেওয়াই আমার লক্ষ্য’

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক বৃদ্ধি ‘দুর্বল ও দরিদ্রদের ক্ষতি করে’: জাতিসংঘ
শুল্ক বৃদ্ধি ‘দুর্বল ও দরিদ্রদের ক্ষতি করে’: জাতিসংঘ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে ডেঙ্গু দমনের প্রধান হাতিয়ার ‘ওলবাকিয়া’
সিঙ্গাপুরে ডেঙ্গু দমনের প্রধান হাতিয়ার ‘ওলবাকিয়া’

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পিঁয়াজ নিয়ে হতাশ মানিকগঞ্জের কৃষকরা
পিঁয়াজ নিয়ে হতাশ মানিকগঞ্জের কৃষকরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যান সিটি ছাড়ছেন ডি ব্রুইনা
ম্যান সিটি ছাড়ছেন ডি ব্রুইনা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাথায় গুলি নিয়ে চলে গেল জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধা হৃদয়
মাথায় গুলি নিয়ে চলে গেল জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধা হৃদয়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কবে মাঠে ফিরছেন বুমরাহ?
কবে মাঠে ফিরছেন বুমরাহ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের চেন্নাইয়ের অধিনায়কত্ব সামলাতে পারেন ধোনি
ফের চেন্নাইয়ের অধিনায়কত্ব সামলাতে পারেন ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলেনস্কির নিজ শহরে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ১৮ জন নিহত
জেলেনস্কির নিজ শহরে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ১৮ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সদরঘাটে রাজধানীমুখী মানুষের ঢল
সদরঘাটে রাজধানীমুখী মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকাসহ চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৌলতদিয়া ফেরিঘাট দিয়ে নির্বিঘ্নে কর্মস্থলে ফিরছেন মানুষ
দৌলতদিয়া ফেরিঘাট দিয়ে নির্বিঘ্নে কর্মস্থলে ফিরছেন মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়া ছেলের বউ, নিজের মেয়ে নয়; কেন বলেছিলেন জয়া বচ্চন?
ঐশ্বরিয়া ছেলের বউ, নিজের মেয়ে নয়; কেন বলেছিলেন জয়া বচ্চন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ঈদ খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
কেশবপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ঈদ খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা
আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোর্তোয়ার প্রত্যাবর্তনের আশায় রিয়াল, লুনিন নিয়ে শঙ্কা কাটলেও প্রস্তুত গন্সালেস
কোর্তোয়ার প্রত্যাবর্তনের আশায় রিয়াল, লুনিন নিয়ে শঙ্কা কাটলেও প্রস্তুত গন্সালেস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় একদিনে নিহত ৮৬
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় একদিনে নিহত ৮৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটককে আরো ৭৫ দিন সময় দিলেন ট্রাম্প
টিকটককে আরো ৭৫ দিন সময় দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রীষ্মকালে খাবার গ্রহণ নিয়ে কিছু কথা
গ্রীষ্মকালে খাবার গ্রহণ নিয়ে কিছু কথা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরেন্দ্র মোদিকে যে উপহার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
নরেন্দ্র মোদিকে যে উপহার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম দফায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা নিতে রাজি মিয়ানমার
প্রথম দফায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা নিতে রাজি মিয়ানমার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে
ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিশোধ নিল চীন, মার্কিন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৪% শুল্ক আরোপ
প্রতিশোধ নিল চীন, মার্কিন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৪% শুল্ক আরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প
৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন
ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ্যুত্থানের সময় গ্রেফতার, সৌদিতে জেল খেটে দেশে ফিরলেন ১০ প্রবাসী
অভ্যুত্থানের সময় গ্রেফতার, সৌদিতে জেল খেটে দেশে ফিরলেন ১০ প্রবাসী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীর্ঘ ১৫ বছর পর বঞ্চিত কমিউনিটি নেতারা দাওয়াত পেলেন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে
দীর্ঘ ১৫ বছর পর বঞ্চিত কমিউনিটি নেতারা দাওয়াত পেলেন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনূস-মোদি বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে: প্রেস সচিব
ইউনূস-মোদি বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত এনসিপি: সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত এনসিপি: সারজিস

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই দিন ধরে তুর্কি বিমানবন্দরে আটকা ২৫০ যাত্রী
দুই দিন ধরে তুর্কি বিমানবন্দরে আটকা ২৫০ যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনল্যান্ডকে এভাবে সংযুক্ত করা যায় না : যুক্তরাষ্ট্রকে ডেনমার্ক
গ্রিনল্যান্ডকে এভাবে সংযুক্ত করা যায় না : যুক্তরাষ্ট্রকে ডেনমার্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক প্রয়োজন ছিল: মির্জা আব্বাস
ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক প্রয়োজন ছিল: মির্জা আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক বৃদ্ধিতে আইফোনের দাম হতে পারে ৩ লাখ টাকা
ট্রাম্পের শুল্ক বৃদ্ধিতে আইফোনের দাম হতে পারে ৩ লাখ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত
দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের ২০৩১ বিশ্বকাপ যুক্তরাষ্ট্রে
মেয়েদের ২০৩১ বিশ্বকাপ যুক্তরাষ্ট্রে

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা