শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৯, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫

ব্যবসার বারোটা, বাণিজ্য বেশুমার

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসার বারোটা, বাণিজ্য বেশুমার

দুই দিন আগে একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে এক ব্যবসায়ী বন্ধুর সঙ্গে দেখা। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আরও কয়েকজন ব্যবসায়ী। বন্ধু একাধিক গার্মেন্ট ও টেক্সটাইল কারখানার মালিক। অন্যরাও সমপর্যায়ের। আলাপে আলাপে জানতে চাইলাম কেমন আছেন ব্যবসায়ীরা? কেমন চলছে ব্যবসা? উত্তরে একজন বললেন, ব্যবসায়ীরা কেমন আছি, তা মহান আল্লাহ ভালোই জানেন। তবে ব্যবসার বারোটা বেজে গেছে। এখন শুধু হাতে হারিকেন নেওয়া বাকি। ব্যবসার বারোটা বাজলেও দেশে-বিদেশে বাণিজ্য নাকি ভালোই চলছে। ভদ্রলোকের কথা শুনে আরও কিছু শোনার আগ্রহ জাগল। এরই মধ্যে আরেকজন নিচু স্বরে কিছু কথা বললেন। কথা বলার আগে তিনি তাঁর পেছনে ও আশপাশে চোখ বুলিয়ে নিলেন। বিষয়টি আমার দৃষ্টিগোচর হওয়ায় বললাম, কথা বলার আগে কি দেখলেন? উত্তরে তিনি বললেন, এখন সাবধানে কথা বলতে হয়। কখন কে কী শুনবে আর পতিত সরকারের দোসর হিসেবে একটা সিল মেরে দেবে। সে জন্যই একটু দেখেশুনে কথা বললাম। তারপর অন্য কথায় সবাই। তবে ব্যবসার বারোটা, হাতে হারিকেন, দেশে-বিদেশে বাণিজ্যসিলমারার মতো শব্দগুলো আমার ভাবনায় কাঠ ঠোকরার মতো ঠক ঠক করতে থাকল। আমিও আমার মতো করে হিসাবনিকাশ করছিলাম। সেই সঙ্গে নিজেকে নিজে প্রশ্ন করলাম, হানিমুন পিরিয়ড কী শেষের পথে? দেয়ালে কান পাতার সময় কি এসে গেছে?

ব্যবসা ও বাণিজ্য দুটি শব্দ। শব্দ দুটির ব্যবহার একই রকম হলেও আভিধানিক অর্থ ভিন্ন। তাত্ত্বিক আলোচনাও ভিন্ন। ব্যবসা শব্দটির অর্থ ও পরিধি খুব বিস্তৃত। ব্যবসার ইংরেজি Business। সহজভাবে ব্যাখ্যা করলে মূলত ব্যবসা হলো কোনো পণ্য বা সেবা উৎপাদনের পর তা বিক্রি করে লাভ অর্জনের একটি প্রক্রিয়া। ব্যবসার কার্যক্রম শুধু পণ্য উৎপাদন ও বিক্রির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, প্রচলিত সব ধরনের অর্থনৈতিক কার্যকলাপের চালিকাশক্তি। এর লক্ষ্য শুধু লাভ করা নয়, সমাজ উন্নয়নে দায়িত্ব পালন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করাও অন্যতম উদ্দেশ্য। ব্যবসা একটি দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড। ব্যবসার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি গতিশীল হয়, রাজস্ব আয় হয় এবং জীবনমানের উন্নয়ন হয়। অর্থাৎ একজন উদ্যোক্তা নিজের পুঁজি খাটিয়ে একটি শিল্প স্থাপন করেন। শিল্পে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন। উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করে মুনাফা করেন। অধীনস্থ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দেন। সরকারকে আয়কর দেন। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ এবং সামাজিক দায়িত্বও পালন করেন।

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৩ বছর হয়ে গেছে। পাকিস্তান আমলে ২২ পরিবারের মধ্যে ব্যবসাবাণিজ্য সীমাবদ্ধ ছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বিগত ৫৩ বছরে অনেক স্বনামধন্য শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব দেশে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করেছেন, যাঁরা দেশের উন্নয়ন এবং জাতীয় অর্থনীতির সমৃদ্ধি সাধনে অবদান রাখছেন। বিগত সরকারগুলো সরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় ব্যর্থ হলেও বেসরকারি উদ্যোক্তাদের হাতে দেশে হাজার হাজার শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে তাঁরা লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন। দক্ষ জনশক্তি তৈরি করেছেন। দেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছেন। নারীর ক্ষমতায়ন করেছেন। গাজীপুর, আশুলিয়াসহ গার্মেন্ট শিল্পাঞ্চলে সকাল অথবা সন্ধ্যায় কর্মজীবী নারীর দীর্ঘ সারি দেখলে বিস্মিত হতে হয়। বেসরকারি উদ্যোক্তাদের প্রতিষ্ঠিত শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কাজ করে এই নারীরা দেশের অর্থনীতির চাকা শক্ত হাতে ঘোরাচ্ছেন। গর্বের বিষয় হলো, আমাদের জিডিপির ৮৬ শতাংশ বেসরকারি খাতের অর্থাৎ শিল্পপতি, ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তাদের অবদান। জিডিপির মাত্র ১৪ শতাংশ অবদান সরকারের। অথচ অনেক সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আমলা বা কেরানি ছাড়া সরকারের কারখানা থেকে অন্য কোনো পণ্য আপাতত তৈরি হচ্ছে না। সরকার একটি চিনিকলও ঠিকমতো চালাতে পারে না। বিশাল বিশাল জুট মিল বন্ধ হয়ে গেল। সরকারি টেক্সটাইল মিলগুলোরও একই অবস্থা। অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কর্ণফুলী কাগজের কারখানার অবস্থাও খুব শোচনীয়।

ব্যবসার বারোটা, বাণিজ্য বেশুমারতবে এটা সত্য, সরকারের সহযোগিতা বা পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া দেশের বেসরকারি উদ্যোক্তাদের ব্যবসা করা, শিল্প স্থাপন করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা মানে নীতি সহায়তা প্রদান করা, ব্যবসার পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া, শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠা করার জন্য জমি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানিসহ উপযুক্ত অবকাঠামোগত সুবিধা প্রদান করলেই একজন ব্যবসায়ী দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারেন। বিগত সময়গুলোতে সরকার দেশের বেসরকারি শিল্প উদ্যোক্তাদের কখনো কখনো সামান্য সহযোগিতা করেছে। তবে বেশির ভাগ সময়ই গালভরা আশ্বাস এবং নানাভাবে চাপ দিয়ে ক্ষমতায় থাকার জন্য সমর্থন আদায় করে দলভারী করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। সুবিধা দেওয়ার চেয়ে প্রচারণাই বেশি করা হয়। অতীতের সব সময়ের চেয়ে গত ১৫ বছর ব্যবসায়ীরা নানাভাবে বেশি চাপে ছিলেন। কোনো চাপ ছিল প্রকাশ্য, কোনোটি অপ্রকাশ্য। বিগত সরকার অনেক ব্যবসায়ীকে নানা চাপে রেখে অনেক সুবিধা আদায় করেছে। বিনিময়ে মুখে মুখে সব দেব- বলেও প্রকৃতপক্ষে ব্যবসায়ীরা তেমন কিছুই পায়নি। বরং বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। ভয়ে আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা তা প্রকাশ করতেন না। ৫ আগস্টের পর ব্যবসায়ীরা বুঝতে পেরেছেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ব্যবসায়ীদের কী ভয়াবহ ক্ষতি করেছে। সেই ক্ষতি এখন ব্যবসায়ীরা সামাল দিতে পারছেন না। ইতোমধ্যে অনেক শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। লক্ষাধিক মানুষ বেকার হয়ে গেছেন। ব্যাংকের সুদহার বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ব্যাংকগুলো নতুন কোনো বেসরকারি বিনিয়োগে আগ্রহী নয়। সরকারি-বেসরকারি সব ব্যাংক এখন বন্ড ব্যবসায় অর্থ লগ্নি করছে। ডলারের দাম হু হু করে বাড়ছে। ব্যবসা ও ব্যবসায়ীদের বর্তমান অবস্থা মূল্যায়ন করে দেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ীব্যক্তিত্ব, এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার দেশের অর্থনীতিকে বহুমুখী সংকটে ফেলে রেখে গেছে। বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেছেন, ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। হামীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ বলতে বাধ্য হয়েছেন, আমি ব্যবসায়ী, এটা কি আমার অপরাধ? ব্যবসায়ীদের এসব কথায় দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসার প্রকৃত চিত্র ফুটে উঠেছে। দেশের বেসরকারি খাত নানামুখী চাপের মধ্যে রয়েছে। বর্তমানে সবচেয়ে বড় সংকট হলো আস্থা, নিরাপত্তা ও তারল্য সংকট। তারল্য সংকটের অন্যতম কারণ হলো, শিল্পে উৎপাদন বিঘ্নিত হওয়া, ঋণের প্রবৃদ্ধি অনেক কম এবং ঋণের উচ্চ সুদহার। সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক মন্দাবস্থা উত্তরণে ব্যবসায়ীরা সরকারের নীতি সহায়তা পাচ্ছেন না। মোট কথা, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং ব্যবসায়ীদের বাস্তব পরিস্থিতি ভয়াবহ খারাপ। এই খারাপ পরিস্থিতি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবে, ততই মঙ্গল। তা না হলে, কী হবে বলা মুশকিল। তবে এটুকু অন্তত অনুমান করা যায়, পেটে ভাত না থাকলে যেমন কারও হিতাহিত জ্ঞান থাকে না, তেমনি জাতীয় অর্থনীতি খারাপ হলে দেশের যারা প্রকৃত মালিক সেই জনগণেরও ধৈর্য ও সংযমের বাঁধ ভেঙে যেতে পারে।

তবে ওই সামাজিক অনুষ্ঠানে বাণিজ্য কথাটিও উঠেছিল। বাণিজ্যের আভিধানিক অর্থ একটু ভিন্ন। এর ইংরেজি Trade। অর্থাৎ এক স্থান থেকে পণ্য কিনে অন্য স্থানে বিক্রি করাই মূলত বাণিজ্য। যিনি বাণিজ্য করেন, তাকে বণিক বলা হয়। কিন্তু ওই ব্যবসায়ী ভদ্রলোক বাণিজ্যের বণিকদের কথা বলেননি। তিনি অন্য কিছু বলতে চেয়েছেন। কিছুটা বলেছেন, কিছুটা ঈঙ্গিত করেছেন। বাণিজ্য করার জন্য বণিকের নিজস্ব পুঁজি থাকতে হয়। সেই পুঁজি দিয়ে একজন বণিক এক স্থান থেকে পণ্য কিনে অন্য স্থানে বিক্রি করে মুনাফা করেন। কিন্তু ওই ব্যবসায়ী ভদ্রলোক যে বাণিজ্যের কথা বোঝাতে চেয়েছেন, তা করতে বণিকের পুঁজি একটু ভিন্ন। পুঁজি হলো, হয় নিজের ক্ষমতা অথবা মামা, চাচা, খালার ক্ষমতা। অর্থনৈতিক পুঁজি ছাড়া বাণিজ্য করে বিগত সরকারের সময়ে বহু লাল্লু পাঞ্জু শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছিল। তাদের টাকার গরম কমবেশি সবাই দেখেছে। সম্পদের তালিকা দেখে চোখ ছানাবড়া হয়েছে। জুলাই বিপ্লবের পর সেই টাকাওয়ালারা অনেকে এখন দেশছাড়া, অনেকে আত্মগোপনে। চোখের সামনে এসব ঘটনা দেখার পরও নতুন বণিকরা নাকি বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। শোনা যাচ্ছে, এখন নাকি পুত্রের ক্ষমতায় কিছু পিতা-মাতা ক্ষমতাবান হয়ে গেছেন। পুঁজি ছাড়া বাণিজ্য করার জন্য চেয়ার-টেবিল পেতে অফিসও নাকি খুলে বসেছেন। কেউ কেউ নাকি বিদেশে বসে বেশুমার বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। যদি তা-ই হয়, তাহলে এতগুলো তাজা প্রাণ কেন ঝরল? কয়েক হাজার মানুষ কেন আজও হাসপাতালের শয্যায় কাতরাচ্ছেন।

মুরুব্বিরা সব সময়ই বলেন, সাবধান, দেয়ালেরও কান আছে। দেয়ালের কান কেউ দেখতে না পেলেও সতর্কতার জন্য এ প্রবচন প্রচলিত। তবে দেয়ালের ভাষা আছে। ওই ভাষা প্রকাশ্য। জুলাই বিপ্লবে বিপ্লবীদের ভরসার জায়গা ছিল ওই দেয়াল। বিপ্লবীরা তাঁদের ইচ্ছার কথা, তাঁদের ত্যাগের কথা, তাঁদের আকাঙ্ক্ষার কথা, দেয়ালের কাছেই সবার আগে বলতেন। দেয়াল বিপ্লবীদের পক্ষ নিয়ে বুক উঁচিতে দাঁড়িয়ে থাকত বিপ্লবীদের  স্লোগান প্রচার করার জন্য। দেয়ালে দেয়ালে বিপ্লবীদের ভাষা স্ফুলিঙ্গের মতো ছড়িয়ে পড়ে। বুঝদার, দায়িত্বশীল মানুষ দেয়ালের ভাষা পড়ার চেষ্টা করেন এবং সৃষ্টি হয় এক নতুন অধ্যায়ের। বিপ্লবীদের ভাষায় যাকে বলা হয়, নতুন বাংলাদেশ। বিপ্লবীরা নতুন বাংলাদেশকে সঠিক নিয়মে চালানোর জন্য কিছু মানুষের ওপর আস্থা রেখেছেন। কিছু মানুষের কাছে বিপ্লবীরা তাঁদের আমানত রেখেছেন। বিপ্লবীরা চেয়েছেন, দেশের মানুষ যেন ভালো থাকে। নিত্যপণ্যের দাম যেন সহনীয় পর্যায়ে থাকে। দেশের মানুষ যেন নিরাপদে থাকে। ব্যবসাবাণিজ্য, অর্থনীতি যেন সচল ও গতিশীল থাকে। যেন আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। শিক্ষাঙ্গন যেন হয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের। জনগণের মৌলিক অধিকার যেন সমুন্নত থাকে। জনগণের দাবিগুলোই বিপ্লবীরা দেয়ালে দেয়ালে লিখেছিলেন।

ছয় মাস হতে চলল। একটু শক্ত করে বললে বলতে হয়, কেটে গেছে হানিমুন পিরিয়ড। এখন দেশের মানুষ এবং স্বয়ং বিপ্লবীরা দেয়ালের লেখাগুলো পড়তে শুরু করেছেন। দেয়ালে কান পেতে ভাষা বোঝার চেষ্টা করছেন। সুতরাং বিপ্লবীদের বিশ্বাসকে পুঁজি করে যাঁরা সরকারে আছেন, দয়া করে তাঁরা দেয়ালের লেখাগুলো পড়ুন। হিসাবের খাতা মিলিয়ে নিন। জনগণকে কী দেওয়ার কথা ছিল, কী দিলেন। দেয়ালে কান পাতুন। দেয়ালের ওপার থেকে চাপা স্বরের নানান শব্দ শুনতে পাবেন। মনে রাখবেন, সময়মতো জনগণ হিসাব মিলিয়ে নেবে। দুইয়ে দুইয়ে চার হয়, জনগণ তা জানে নিশ্চয়।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
তরমুজ-শসা খান
তরমুজ-শসা খান
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় জমির পোষাণী নিয়ে বিরোধ, গুলিবর্ষণে আহত ৪
কুমিল্লায় জমির পোষাণী নিয়ে বিরোধ, গুলিবর্ষণে আহত ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১
বাগেরহাটে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ কারাগারে
আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩০ সালের মধ্যেই মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই আসতে পারে
২০৩০ সালের মধ্যেই মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই আসতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু
ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়
গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট
বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ
ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’
‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’
‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে
বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব
রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঝালকাঠিতে খালে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে খালে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'২ মাসের মধ্যে মুন্সিগঞ্জে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হবে'
'২ মাসের মধ্যে মুন্সিগঞ্জে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৬
বগুড়ায় সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বাসচাপায় শিশু নিহত
বরিশালে বাসচাপায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ ক্লাসেন
দক্ষিণ আফ্রিকার কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ ক্লাসেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা
বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে
গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বিপদে ইসরায়েল
এবার বিপদে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, ইসরায়েলি পণ্য দাবি করে কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর
দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, ইসরায়েলি পণ্য দাবি করে কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা
শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস
গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!
মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’
‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের
গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব
ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি
শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি
সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন
সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা
সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনিদের পাশে আমরা
ফিলিস্তিনিদের পাশে আমরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চায় আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চায় আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিন জামায়াত কর্মী নিহত
গাড়ির ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিন জামায়াত কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

দেশে দেশে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ
দেশে দেশে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা
গভীর উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনন্দিত ইধিকা
আনন্দিত ইধিকা

শোবিজ

গণহত্যা বন্ধের দাবিতে তিউনিসিয়ায় ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ
গণহত্যা বন্ধের দাবিতে তিউনিসিয়ায় ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ফল মালবেরি চাষে সফলতা
বিদেশি ফল মালবেরি চাষে সফলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশংসিত শাকিব-জয়া
প্রশংসিত শাকিব-জয়া

শোবিজ

সড়কে স্কুলছাত্রীসহ নিহত ৬
সড়কে স্কুলছাত্রীসহ নিহত ৬

দেশগ্রাম

ফেস্টিভ্যালে মোশাররফ করিম
ফেস্টিভ্যালে মোশাররফ করিম

শোবিজ