শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৭, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:১৯, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

জুলাই বিপ্লবের ভবিষ্যৎ কি আমাদের ধোঁকা দিচ্ছে

সাবাহ কানেতা তারিক
অনলাইন ভার্সন
জুলাই বিপ্লবের ভবিষ্যৎ কি আমাদের ধোঁকা দিচ্ছে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বলি বা ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান বলি, এখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ছিল সর্বোচ্চ। নিম্ন মাধ্যমিক থেকে শুরু করে উচ্চ পর্যায়ের শিক্ষার্থী—সবাই এই আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু যে স্বপ্ন নিয়ে তারা অদম্য সাহসের পরিচয় দিয়েছে, তা কি পূরণ হওয়ার পথে যাচ্ছে?

যে ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এতগুলো জীবন বিসর্জন দেওয়া হলো, সেই ফ্যাসিবাদ থেকে কি আমরা আসলে রেহাই পেয়েছি? নাকি আমরা আবারও সনাতন রাজনীতির বেড়াজালে ধরা পড়তে চলেছি?

এমন অনেক প্রশ্ন বর্তমানে আমার মতো শিক্ষার্থীদের মনে জাগছে। ১৫ জুলাই রাতে যখন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হাজার হাজার শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে এসেছিল,  যখন জীবন হাতে নিয়ে মাঠে ও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরমে আমরা যুদ্ধ করছিলাম, তখন আসলে আমরা কেমন বাংলাদেশের আশা করেছিলাম?

এখানে দুই ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে—একদিকে এক শ্রেণির মানুষ, যারা বিভিন্ন ধরনের রাজনীতিতে যুক্ত এবং অন্য পক্ষে নিতান্তই সাধারণ মানুষ, যারা রাজনীতি নিয়ে তেমন আগ্রহী নয়।

যারা রাজনীতিতে যুক্ত, তারা মূলত দীর্ঘ রাজনৈতিক নিপীড়ন থেকে মুক্তির একটা পথ খুঁজছিল। মুক্তির পর বর্তমানে তারা নিজ নিজ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে নিজেদের অবস্থান গড়ে তোলার চেষ্টায় রত। তাদের মধ্যে সবাই যে জুলাই বিপ্লবের আদর্শ ধরে রেখেছে, তা নয়; তবে অনেকেই জুলাই বিপ্লবের আদর্শ ধারণ করার আশ্বাস দিচ্ছে।

অন্য পক্ষে সাধারণ মানুষের কাছে এই আন্দোলন ছিল নিতান্তই চরম অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর।

কিন্তু ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগের পর থেকেই তাদের মনে প্রশ্ন জাগতে শুরু করেছে, একেবারেই নিঃস্বার্থ দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের প্রেরণা নিয়ে তারা যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, তাদের সেই চেতনা, সেই একতা, সেই বিশুদ্ধ বিপ্লবী মনমানসিকতা আজ কোন পথে এগোচ্ছে?

এটা কেউ যতই অস্বীকার করার চেষ্টা করুক না কেন, জুলাইয়ের আন্দোলনের মূল চালিকাশক্তি ছিল সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তারা কিন্তু সব ধরনের রাজনৈতিক, ধর্মীয়, আদর্শগত বিভক্তির ঊর্ধ্বে উঠে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। পরেও যে অভিভাবকরা তাদের সঙ্গে রাস্তায় নেমে এসেছিলেন, তাঁরাও বিশেষ কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শের অনুসারী ছিলেন না। বরং নিতান্তই শিক্ষার্থী নিগ্রহের প্রতিবাদে সাধারণ মানুষ হিসেবে বিবেকের তাগিদে তাঁরা পাশে দাঁড়িয়েছিলেন।


কিন্তু পরে আমরা দেখেছি, এই আন্দোলনকে একটি সুপরিকল্পিতভাবে পরিচালিত আন্দোলন হিসেবে দাবি করা হয়েছে, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে, শহরে-গ্রামে যাঁরা সমন্বয় করছিলেন, তাঁদের সবার না হলেও, অনেকের রাজনৈতিক পরিচয় সামনে এসেছে। তখন কখনো কখনো মনে প্রশ্ন জেগেছে, আমরা কি শুধুই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে পরিচালিত একটি আন্দোলনের পুতুল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছি? আমাদের সেই চেতনার স্থান ভবিষ্যতের বাংলাদেশে কতটুকু সংরক্ষিত হবে?

আন্দোলনের সময় আমরা সবাইকে একাকার হয়ে যেতে দেখেছি। নারী-পুরুষ, শিক্ষার্থী, বোরকা ও টি-শার্ট পরা ছাত্রী—সবাই একসঙ্গে ছিল। পরস্পরের ওপর অসাধারণ একটা বিশ্বাস ছিল! বারবার স্কুলের মেয়েরা বলেছে, আমরা ভয় পাই না। তারা অত্যন্ত নিষ্পাপ, ন্যায্য ও সত্যিকারের স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে দাঁড়িয়েছিল রাস্তায়।


যেভাবে সেদিন সবাই একে অপরের বিপদের সাথি ছিল, আজ কি দেশবাসী তেমন আছে? ৫ আগস্টের পরও ‘দেশকে চালাতে হবে’—এই প্রেরণা নিয়ে ক্ষুধার্ত, ঘর্মাক্ত ছেলে-মেয়েদের রাস্তায় রাস্তায় কখনো ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে, কখনো পরিচ্ছন্নতা অভিযানে, কখনো গ্রাফিতি অঙ্কনে দেখা গেছে; সেই নিষ্পাপ শুদ্ধতাকে আমরা কতটুকু ধরে রাখতে পারছি? বা ভবিষ্যৎ সরকার কতটুকু ধরে রাখতে পারবে?
অন্যায়ের বিরুদ্ধে এত বড় লড়াইয়ের পর আজকে আমরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন অন্যায়ের শিকার হচ্ছি। যে অন্যায়টি সবচেয়ে বেশি মাথাচাড়া দিয়েছে তা হলো মব জাস্টিস।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে ভয়াবহ হারে বেড়েছে গণপিটুনির ঘটনা, যা দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও নৈতিকতার অবনতির ইঙ্গিত দেয়। মাঠে প্রশাসন সক্রিয় না থাকায় জায়গায় জায়গায় উগ্র মানসিকতার জনগণ আইন তাদের নিজের হাতে তুলে নিয়েছে। বেশির ভাগ মানুষ বিভিন্ন ঘটনায় ফ্যাক্ট চেক না করেই সিদ্ধান্তে পৌঁছে যায় এবং গণপিটুনির মতো ঘটনা ঘটায়।

গত কয়েক সপ্তাহে প্রায় দুই ডজন মানুষ গণপিটুনিতে মারা গেছে বলে উল্লেখ পাওয়া যায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো উচ্চশিক্ষার পাদপীঠে ছাত্রদের দ্বারা এমন ঘটনা ঘটেছে, যা জনগণের মধ্যে ব্যাপক উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। সন্দেহভাজন অপরাধী বা চোর বলে গণ্য করে যে ঘটনা ঘটানো হয়েছে, সেখানে ভুক্তভোগী ন্যায়বিচার পাওয়ার কোনো সুযোগই পায়নি।

বর্তমান অস্থায়ী সরকারের ওপরও জবাবদিহির দায় অনেক বড়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের কারো কারো অতীত প্রশ্নবিদ্ধ। তাঁদের পূর্ববর্তী রাজনৈতিক পরিচয় সাধারণ মানুষকে নতুনভাবে ভাবাচ্ছে। অনেকেরই ভাবনা, এই পুরো আন্দোলনের অর্জন এখন ভিন্ন খাতে পরিচালিত হয়ে যাচ্ছে কি না।

এর ভবিষ্যৎ বোঝার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো অন্তর্বর্তী ও ভবিষ্যৎ সরকার ন্যায়বিচারকে কতটা প্রতিষ্ঠা ও ধারণ করতে পারে। বর্তমানে ঘটে যাওয়া এবং জুলাই বিপ্লবের সময় বিভিন্ন পক্ষের দ্বারা সংঘটিত অন্যায়ের বিচার কেমন করা হচ্ছে।

আমরা কিন্তু অপরাধীদের নির্বিচার মুক্তির জন্য আন্দোলন করিনি, জায়গায় জায়গায় মব জাস্টিসের নামে যাকে-তাকে আইন নিজ হাতে তুলে নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আন্দোলন করিনি!

আবার স্বাধীনতার মুক্তচর্চার মাধ্যমে অন্যান্য রাজনৈতিক দল সাধারণ মানুষের ওপর কেমন প্রভাব ফেলছে, তার ওপরও অনেকাংশে নির্ভর করে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ। নির্বাচনে কোন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসছে এবং তাদের রাজনীতি চর্চায় জুলাই বিপ্লবের প্রভাবের ওপর আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে।

আমরা সুন্দর-সুখী-সমৃদ্ধ এমন এক বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে আন্দোলন করেছিলাম, যেখানে সবার নিজ স্থান অটুট ও নিরাপদ থাকবে। সবার মত প্রকাশের এবং ন্যায্য বিচার চাওয়ার অধিকার থাকবে। কাউকে তার রাজনৈতিক, ধর্মীয় বা অন্য কোনো মতাদর্শের কারণে নিগৃহীত হতে হবে না।

আজ যদি রাজনীতির কেবল ওপিঠ সামনে আসে, তাহলে আমাদের প্রয়াস, আমাদের বলিদান ব্যর্থ সাব্যস্ত হবে।

লেখক: শিক্ষার্থী, দ্বিতীয় বর্ষ, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সর্বশেষ খবর
গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা হোক : সালাউদ্দিন আহমেদ
গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা হোক : সালাউদ্দিন আহমেদ

এই মাত্র | রাজনীতি

মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই : খলিলুর রহমান
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই : খলিলুর রহমান

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঞ্জাবকে বড় ব্যবধানে হারালো রাজস্থান
পাঞ্জাবকে বড় ব্যবধানে হারালো রাজস্থান

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে দিল্লি
চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে দিল্লি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রহ্মপুত্র নদে অষ্টমীর স্নান উৎসবে লাখো পুণ্যার্থীর ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে অষ্টমীর স্নান উৎসবে লাখো পুণ্যার্থীর ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাজীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহবাগে ফুলের দোকানের আগুন নিয়ন্ত্রণে
শাহবাগে ফুলের দোকানের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহবাগে ফুলের দোকানে আগুন
শাহবাগে ফুলের দোকানে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত ইয়াসিনের পরিবারের পাশে তারেক রহমান
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত ইয়াসিনের পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কু-প্রস্তাবে অসম্মতি জানানোয় বিধবাকে পিটিয়ে আহত, বসতবাড়ি ভাঙচুর
কু-প্রস্তাবে অসম্মতি জানানোয় বিধবাকে পিটিয়ে আহত, বসতবাড়ি ভাঙচুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ইউক্রেনের বন্দর চাইছে পোল্যান্ড
এবার ইউক্রেনের বন্দর চাইছে পোল্যান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতার পাগল নয়, ক্ষমতা বিএনপির প্রাপ্য : ফজলুর রহমান
বিএনপি ক্ষমতার পাগল নয়, ক্ষমতা বিএনপির প্রাপ্য : ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুধু মানুষের নয়, বানরও অর্থবহ ভাষা তৈরি করতে সক্ষম : গবেষণা
শুধু মানুষের নয়, বানরও অর্থবহ ভাষা তৈরি করতে সক্ষম : গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক ইস্যুতে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা
শুল্ক ইস্যুতে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিমদের জিহাদের আহ্বান জানিয়ে ফতোয়া জারি
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিমদের জিহাদের আহ্বান জানিয়ে ফতোয়া জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যথাসময়ে আমরা নির্বাচন আদায় করে নেব : ইশরাক
যথাসময়ে আমরা নির্বাচন আদায় করে নেব : ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসে খেলাফত মজলিসের উদ্বেগ
ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসে খেলাফত মজলিসের উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘দেশে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছি’
‌‘দেশে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি আলোচনায় সময় ফুরিয়ে আসছে, রাশিয়াকে হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের
শান্তি আলোচনায় সময় ফুরিয়ে আসছে, রাশিয়াকে হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডার শিক্ষার্থীদের জন্য চ্যাটজিপিটি প্লাস ফ্রি, চলবে মে মাস পর্যন্ত
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডার শিক্ষার্থীদের জন্য চ্যাটজিপিটি প্লাস ফ্রি, চলবে মে মাস পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বদরগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বদরগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠজুড়ে সূর্যমুখী ফুলের সমারোহ
মাঠজুড়ে সূর্যমুখী ফুলের সমারোহ

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভুরুঙ্গামারীতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ভুরুঙ্গামারীতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে উন্নত জাতের টমেটোর জাত উদ্ভাবন
বাকৃবিতে উন্নত জাতের টমেটোর জাত উদ্ভাবন

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ এপ্রিল নিউইয়র্কে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’
১২ এপ্রিল নিউইয়র্কে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টাঙ্গাইলে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন
টাঙ্গাইলে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাওনা টাকা চাওয়ায় হামলা, ঘটনার ৪ দিন পর যুবকের মৃত্যু
পাওনা টাকা চাওয়ায় হামলা, ঘটনার ৪ দিন পর যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ৯ দিনে ২৮৭ নরমাল ডেলিভারি
সিলেটে ৯ দিনে ২৮৭ নরমাল ডেলিভারি

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব
ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা
সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে
কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন
ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম
নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিমদের জিহাদের আহ্বান জানিয়ে ফতোয়া জারি
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিমদের জিহাদের আহ্বান জানিয়ে ফতোয়া জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইউক্রেনের বন্দর চাইছে পোল্যান্ড
এবার ইউক্রেনের বন্দর চাইছে পোল্যান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প
‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি
হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার
লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ধূলিঝড়ের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
ধূলিঝড়ের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিঁয়াজ নিয়ে হতাশ মানিকগঞ্জের কৃষকরা
পিঁয়াজ নিয়ে হতাশ মানিকগঞ্জের কৃষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো স্থানেই ময়লা পোড়ানো যাবে না : পরিবেশ উপদেষ্টা
কোনো স্থানেই ময়লা পোড়ানো যাবে না : পরিবেশ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমা নেই, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার
প্রেমা নেই, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা
আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলেনস্কির নিজ শহরে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ১৮ জন নিহত
জেলেনস্কির নিজ শহরে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ১৮ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ড ইসরায়েলি ‘যুদ্ধাপরাধ’ হতে পারে : জাতিসংঘ কর্মকর্তা
গাজায় অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ড ইসরায়েলি ‘যুদ্ধাপরাধ’ হতে পারে : জাতিসংঘ কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দূরত্ব কাটাবে ঢাকা-দিল্লি
দূরত্ব কাটাবে ঢাকা-দিল্লি

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা ৫৫ আসনে
জটিলতা ৫৫ আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তপ্ত হবে রাজপথ
ফের উত্তপ্ত হবে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেন্টমার্টিন এখন অন্যরকম
সেন্টমার্টিন এখন অন্যরকম

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পকাণ্ড রুখে দেওয়ার আহ্বান ওবামার
ট্রাম্পকাণ্ড রুখে দেওয়ার আহ্বান ওবামার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো চ্যালেঞ্জিং রোহিঙ্গা ফেরত
এখনো চ্যালেঞ্জিং রোহিঙ্গা ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বুবলীতে মুগ্ধ দর্শক
বুবলীতে মুগ্ধ দর্শক

শোবিজ

ধর্ষণের শিকার দুই বোনের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ধর্ষণের শিকার দুই বোনের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপার লিগে খেলার লড়াই
সুপার লিগে খেলার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার মজা পেয়ে গেছেন উপদেষ্টা পরিষদের সবাই
ক্ষমতার মজা পেয়ে গেছেন উপদেষ্টা পরিষদের সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজবাড়ীতে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির শকুন উদ্ধার
রাজবাড়ীতে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন পণ্যে কমছে শুল্ক
মার্কিন পণ্যে কমছে শুল্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

লাহোরে নিগারদের অনুশীলন
লাহোরে নিগারদের অনুশীলন

মাঠে ময়দানে

যৌন সহিংসতার তথ্য পেয়েছে জাতিসংঘ
যৌন সহিংসতার তথ্য পেয়েছে জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ ভবন, নষ্ট এক্স-রে মেশিন
জরাজীর্ণ ভবন, নষ্ট এক্স-রে মেশিন

দেশগ্রাম

বাণিজ্য ছাড়িয়েছিল হাজার কোটি ডলার
বাণিজ্য ছাড়িয়েছিল হাজার কোটি ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

লিচুর ফলন শঙ্কায় চাষি
লিচুর ফলন শঙ্কায় চাষি

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৪০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৪০

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষেই নির্বাচন দিতে হবে
সংস্কার শেষেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে খোলা মাঠ যেন যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে খোলা মাঠ যেন যুদ্ধক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা
ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিনে দুই বিয়ে
একই দিনে দুই বিয়ে

শোবিজ

জংলি নিয়ে দর্শকদের সাড়া দেখে আমি আনন্দিত
জংলি নিয়ে দর্শকদের সাড়া দেখে আমি আনন্দিত

শোবিজ

ট্রাম্পের শুল্কনীতির কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে

সম্পাদকীয়

তেহরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প
তেহরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে মানবিক সহায়তার সিংহভাগ যুক্তরাষ্ট্র আর বহন করবে না
বিশ্বজুড়ে মানবিক সহায়তার সিংহভাগ যুক্তরাষ্ট্র আর বহন করবে না

পূর্ব-পশ্চিম

অভিযোগের জবাবে পরী
অভিযোগের জবাবে পরী

শোবিজ