শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

ভূমিকম্পের ভয়ংকর ঝুঁকি

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভূমিকম্পের ভয়ংকর ঝুঁকি

বাংলাদেশ ভূমিকম্পের ভয়াবহ ঝুঁকিতে আছে। যে কোনো সময় মারাত্মক ভূমিকম্প হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন বাংলাদেশে ৮ দশমিক ২ থেকে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প হতে পারে। তবে এর আংশিকও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে প্রথমবারে ৭ থেকে সাড়ে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হতে পারে। পরে এর মাত্রা বাড়তে পারে। যেহেতু এ এলাকায় ৮০০ থেকে ১ হাজার বছর ধরে মাটির নিচে থাকা শক্তি বের হয়নি সে ক্ষেত্রে ৭ দশমিক ৫ থেকে ৮ মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি।

বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ঢাকা। যদিও ঢাকা থেকে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থান দেড় শ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কিন্তু ঢাকা অপরিকল্পিত ও অনিয়ন্ত্রিত নগরী হওয়ায় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা বেশি। এখানে ভবনগুলো ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমল থেকে শুরু করে স্বাধীন বাংলাদেশে নির্মিত। রাজউকের তথ্য, ঢাকার ৯৫ শতাংশ ভবনই বিল্ডিং কোড মেনে নির্মাণ করা হয়নি। এগুলো ঝুঁকির মধ্যে আছে। হিসাব বলছে, ভূমিকম্প হলে তাৎক্ষণিক ২ লাখ মানুষ প্রাণ হারাবে। ৫ থেকে ৮ লাখ মানুষ যারা উঁচু ভবনে থাকে তাদের বের হওয়ার রাস্তা বন্ধ হয়ে যাবে। এরা ভবনের ভিতর আটকা পড়বে। ভবনগুলোর বিদ্যুৎ, গ্যাসের লাইন থেকে অগ্নিকাে র মতো দুর্ঘটনা ঘটবে। পানীয় ও স্যুয়ারেজ লাইন এক হয়ে খাবার পানির অভাব হবে। উদ্ধারকারী স্বেচ্ছাসেবক পেতে দেরি হবে। অনেকেই ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর দিকে যাবে। সব মিলিয়ে ঢাকা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হবে। সরকার সে অবস্থায় ঢাকাকে পরিত্যক্ত নগরী হিসেবে ঘোষণা করতে বাধ্য হবে। এজন্য ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করার পরামর্শ দেয় বিশেষজ্ঞ মহল। দেশের পশ্চিমাঞ্চলে যেখানে ভূমিকম্পের ঝুঁকি কম সেখানে কিছু স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেয়। স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা হিসেবে ভূমিকম্প নিয়ে নগরবাসীর সচেতনতা বাড়াতে হবে। এজন্য ন্যাচারাল হ্যাজার্ড গেম তৈরি করতে হবে। এতে ভূমিকম্পের করণীয় বিষয়ে তরুণ প্রজন্মের জন্য নির্দেশনা থাকবে। ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের সাবেক অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, বাংলাদেশে ভূমিকম্পের দুটি বড় উৎসস্থান রয়েছে। একটি ইন্দো-বার্মা সাবডাকশন জোন। এটি সিলেট থেকে টেকনাফের পাহাড়ি অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত। এটি ভূমিকম্পের বড় উৎস। অন্যটি ডাউকি চ্যুতি। যেটি মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে। শেরপুর থেকে শুরু করে সিলেটের জকিগঞ্জ পর্যন্ত বিস্তৃত। এখানে অতীতে বড় বড় ভূমিকম্প হয়েছে। আরেকটি উৎস হচ্ছে ফ্রন্টার হিমালয়ানস থ্রাস্ট বেল্ট। এর মধ্যে ইন্দো-বার্মা সাবডাকশন জোন হচ্ছে সবচেয়ে ভয়ংকর। এ জোনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। একটি হচ্ছে লক জোন; যা বাংলাদেশ অংশের ভিতরে। আরেকটি স্লো স্লিপ জোন। এখানে পাঁচ থেকে ১০ বছর পরপর ভূমিকম্প হয়। এ জোনে ৩ দশমিক ৫ থেকে ৬ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। এখানে বেশি শক্তি ধরে রাখা যায় না। আর আমাদের লক জোনে গত ৮০০ থেকে হাজার বছর শক্তি ধরে রেখেছে। এ শক্তি পরিমাপ করে দেখা যায়, ৮ দশমিক ২ থেকে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার শক্তি সেখানে আছে। এ ভূমিকম্প যে কোনো সময় সংঘটিত হতে পারে। এটি একবারেও বের হতে পারে। আবার আংশিক শক্তিও বের হতে পারে। এ ধরনের সাবডাকশন জোনে ৬৫ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত শক্তি একবারে বের হতে পারে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি)-এর সভাপতি এবং নগর পরিকল্পনাবিদ আদিল মুহাম্মদ খান গতকাল বলেন, কয়েক বছর ধরেই দেশে ছোট থেকে মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প হচ্ছে। এর কিছু কিছুর উৎপত্তিস্থল ঢাকার কাছাকাছি ছিল; যা থেকে এটি স্পষ্ট যে আমাদের ভূমিকম্পের ঝুঁকি বেশি। এবার মিয়ানমারে যে ভূমিকম্প হয়েছে তা আমাদের থেকে বেশি দূরে না। আমাদের নগরগুলোতে যে ভবন তৈরি করা হচ্ছে তার ৭ মাত্রার ভূমিকম্প মোকাবিলা করার প্রস্তুতি নেই। নিম্নমধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণির জন্য যে ভবন তৈরি করা হচ্ছে তার নির্মাণকাজ খুব দুর্বল। এগুলো তদারকি করার জন্য রাষ্ট্রের যে সংস্থাগুলো আছে তাদের কোনো ধরনের প্রস্তুতি নেই। তারা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্ল্যানিং পারমিটের জন্য দলিল তৈরি করে। ঢাকার বাইরে যে নগর সম্প্রসারণ হচ্ছে সেখানে অধিকাংশ ক্ষেত্রে জলাভূমির ওপর ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। দুর্বল মাটির ওপর ভবন নির্মাণ হলে যত ভালোভাবেই তা তৈরি হোক না কেন ভূমিকম্পে সে ভবন ধসে যাবে। নিম্ন আয়ের মানুষ যেখানে থাকে সেখানকার অবস্থাও খুব বেশি ভালো না। আমাদের সরু ভবনগুলোর পাশে অনেক বড় ভবন তৈরি হচ্ছে। এগুলো ধসে পড়লে ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের পক্ষে সেখানে যাওয়া সম্ভব হবে না। আবার বিদ্যুৎ-গ্যাস সেবাগুলো নিয়মিত তদারকি না থাকায় ভূমিকম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি বাড়বে।

ফায়ার সার্ভিসের ৯ সতর্কতা : মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের মতো বাংলাদেশেও শক্তিশালী ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে। বিশেষ করে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহ শক্তিশালী ভূমিকম্পের উচ্চঝুঁকিতে আছে। গতকাল ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরের মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এরই মধ্যে ভূমিকম্প মোকাবিলার জন্য সকল পর্যায়ে পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ ও সচেতনতা তৈরির জন্য ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর বেশ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। এগুলো হচ্ছে-বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড ২০২০ অনুযায়ী ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন নির্মাণ করা। ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো ভবনগুলোর সংস্কার ও শক্তিশালী করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা। সব বহুতল ও বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নিপ্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার করা। ইউটিলিটি সার্ভিসসমূহ যেমন গ্যাস, পানি ও বিদ্যুতের লাইন ঠিক আছে কি না নিশ্চিত করা। ভূমিকম্প চলাকালে ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি পর্যায়ে বিভিন্ন করণীয় সম্পর্কে নিয়মিত মহড়া অনুশীলন ও প্রচারের ব্যবস্থা করা। জরুরি টেলিফোন নম্বর যেমন ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, পুলিশ, হাসপাতাল, অন্যান্য জরুরি নম্বরসমূহ ব্যক্তিগত পর্যায়ের পাশাপাশি সব ভবন বা স্থাপনায় সংরক্ষণ করা এবং তা দৃশ্যমান স্থানে লিখে রাখা। ভলান্টিয়ার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে দুর্যোগের সময় কার্যকর ভূমিকা রাখা। প্রয়োজনীয় ব্যবহার্য সরঞ্জামাদি যেমন টর্চলাইট, রেডিও (অতিরিক্ত ব্যাটারিসহ) বাঁশি, হ্যামার, হেলমেট/কুশন, শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি, প্রয়োজনীয় ওষুধসামগ্রী, ফার্স্ট এইড বক্স, শিশু যত্নের সামগ্রী ইত্যাদি বাসাবাড়িতে নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা যাতে ভূমিকম্প-পরবর্তীতে আটকা পড়লে তা ব্যবহার করে বেঁচে থাকার চেষ্টা করা যায়। সকল পর্যায়ে তদারকি সংস্থার কার্যক্রমে সহযোগিতা করা।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
ঈদ মুবারক
ঈদ মুবারক
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম
বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
সর্বশেষ খবর
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন
ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়
ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ
বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২
গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও ফাঁকা ঢাকা
আজও ফাঁকা ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম
দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়
১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা
মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ
দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন
কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা
চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন
আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫
সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই
সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
কুষ্টিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ শুভেচ্ছায় ভক্তদের যা বললেন শাহরুখ খান
ঈদ শুভেচ্ছায় ভক্তদের যা বললেন শাহরুখ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক