শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম

জাতীয় নিরাপত্তা সুরক্ষিত করার অভিপ্রায়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দুটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী এবং রিফিউজি হিসেবে গ্রিনকার্ড আবেদনের প্রক্রিয়া ঝুলে গেছে অনির্দিষ্টকালের জন্য। এর ফলে কয়েক হাজার বাংলাদেশিসহ ১০ লাখের বেশি বিদেশির নিরাপদে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসের স্বপ্ন ধূলিসাৎ হতে চলেছে। কারণ এমন আদেশ রদ না হলে চলমান অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর অভিযান থেকে এসব আবেদনকারী রেহাই পাবেন না বলে অভিজ্ঞজনেরা মন্তব্য করেছেন।

অভিবাসন দপ্তরের অভিভাবক হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গণমাধ্যমে বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং তাঁর প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তাকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। তাই সাবেক প্রেসিডেন্ট বাইডেনের আমলে বেআইনিভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকে পড়া অনেক সন্ত্রাসী, খুনি, দাগি আসামি ও মাদক পাচারকারী আমাদের সমাজে মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছেন। এসব অবৈধ অভিবাসীর অনেকে ইতোমধ্যে নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছেন। চুরি-ছিনতাই-রাহাজানিতেও জড়িত থাকার অভিযোগে অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন। এমন যুক্তি অবান্তর হিসেবে অভিহিত করে ন্যাশনাল ইমিগ্রেশন জাস্টিস সেন্টারের পরিচালক আজাদেহ ইরফানি বলেছেন, সব অভিবাসীকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করে ট্রাম্প প্রশাসন ভুল পথে পরিচালিত হচ্ছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের নীতি-নৈতিকতার পরিপন্থি। এর ফলে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের স্বাভাবিক অপেক্ষার সময় ৮ থেকে ১০ মাসের চেয়ে অনেক বাড়বে। এভাবে তারা ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের শিকারও হতে পারেন। যদিও ট্রাম্প অঙ্গীকার করেছেন, কেবল গুরুতর অপরাধী অবৈধ অভিবাসীরা তাঁর টার্গেট। কিন্তু ইতোমধ্যে অনেক গ্রিনকার্ডধারী এবং ভিসাধারীকেও গ্রেপ্তারের পর বহিষ্কার করা হয়েছে। গাজায় আগ্রাসনের নিন্দা ও প্রতিবাদ সমাবেশে নেতৃত্ব দেওয়ায় গ্রিনকার্ডধারী ছাত্রীসহ ভিসাধারী শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার ছাড়াও ইতোমধ্যে ৩ শতাধিক ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টের ভিসা বাতিলের তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিয়ো।

এদিকে, সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এক বছরে অর্থাৎ বাইডেনের শেষ সময়ে ৭৬ হাজার ৮০০ বিদেশি রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন। একই সময়ে রিফিউজি হিসেবে গ্রিনকার্ডের আবেদন করেছেন ৪০ হাজার বিদেশি। এগুলো শুনানির অপেক্ষায় ছিল। এখন তা অনির্দিষ্টকালের জন্য ঝুলে গেল। এর আগের পেন্ডিং লাখ লাখ আবেদনের ভাগ্যও অনিশ্চিত হয়ে পড়ল বলে ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড সিটিজেনশিপ সার্ভিসের কর্মকর্তারা ২৮ মার্চ এ সংবাদদাতাকে জানিয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশিও আছেন যারা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল অথবা এলডিপির কর্মী-সংগঠক হিসেবে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। এ ছাড়া জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী ঘরানার অনেক নেতা-কর্মীও রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন। তাদের ভাগ্যও অনিশ্চিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বলে অ্যাটর্নিরা উল্লেখ করেছেন। যদিও ট্রাম্পের এসব আদেশ অমানবিক হিসেবে অভিহিত করে মানবাধিকার ও অভিবাসনদের অধিকার-মর্যাদা নিয়ে কর্মরত সংগঠনের পক্ষ থেকে আইনি লড়াইয়ের প্রস্তুতি চলছে বলে সর্বশেষ সংবাদে জানা গেছে। এদিকে ইউএসসিআইএস সূত্রে জানা গেছে, গ্রিনকার্ডধারীদেরও গ্রেপ্তারের পর বহিষ্কারের ঝুঁকি ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাওয়ায় সিটিজেনশিপের আবেদনের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বিশেষ করে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন বিদ্যমান সব রীতি উপেক্ষা করে এহেন বহিষ্কারের পন্থা অবলম্বন করায় গ্রিনকার্ডধারীদের মধ্যে সিটিজেনশিপের আবেদনের হিড়িক পড়েছে। জানা গেছে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিনকার্ডধারীর সংখ্যা ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি। আর গ্রিনকার্ড পাওয়ার অর্থই হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস ও কাজের আইনগত অধিকার পাওয়া। গ্রিনকার্ডধারীকেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কারের বিধি আছে যদি তারা গুরুতর কোনো অপরাধে দি ত হন, তাহলে সেই দি ত ব্যক্তির গ্রিনকার্ড কেড়ে নেওয়া হয়। এবং কেড়ে নেওয়ার নির্দেশটি জারি করেন একজন ইমিগ্রেশন জজ। একইভাবে গুরুতর কোনো অপরাধে লিপ্ত ন্যাচারালাইজড সিটিজেনের সিটিজেনশিপও বাতিলের বিধি রয়েছে, তবে সেটি খুব কম সময়ই ঘটে থাকে। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা শিক্ষাঙ্গনে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভকারীদেরও টার্গেট করেছেন, যা নিয়ে তুমুল বিতর্ক চললেও ধরপাকড় এবং ভিসা বাতিলের উদ্যোগ থেকে বিন্দুমাত্র পিছপা হয়নি ইমিগ্রেশন বিভাগ। সরকারি সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, বর্তমানে গ্রিনকার্ডধারী ১৩ মিলিয়ন অভিবাসীর মধ্যে অন্তত ১০.৮ মিলিয়ন তথা ১ কোটি ৮ লাখের মতোই সিটিজেনশিপের আবেদনের যোগ্য। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাস করছে আরিজোনা স্টেটে, ১ লাখ ৯৩ হাজার।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
ঈদ মুবারক
ঈদ মুবারক
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
ছেলের জন্য কেউ নতুন জামা আনল না
ছেলের জন্য কেউ নতুন জামা আনল না
সর্বশেষ খবর
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন
ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়
ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ
বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২
গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও ফাঁকা ঢাকা
আজও ফাঁকা ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম
দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়
১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা
মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ
দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন
কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা
চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন
আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫
সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই
সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
কুষ্টিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ শুভেচ্ছায় ভক্তদের যা বললেন শাহরুখ খান
ঈদ শুভেচ্ছায় ভক্তদের যা বললেন শাহরুখ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক