শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মধু চাষে মধুর জীবন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মধু চাষে মধুর জীবন

বছর দুই আগের কথা। এক তরুণের খবর পেলাম। সেই তরুণের জীবনে রয়েছে মজার এক গল্প। মৌমাছিকে ঘিরে সে রচনা করেছে অ্যাডভেঞ্চারে ভরা যাযাবর এক জীবন। তরুণের নাম মুয়াজ্জিন হোসেন। বাড়ি মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরে।

শীতের এক ভোরে রওনা হয়েছিলাম মুয়াজ্জিন হোসেনের কর্মকাণ্ড দেখতে। কুয়াশাঢাকা প্রান্তর। গ্রামগুলো শীতের আড়মোড়া ভেঙে তখন জাগতে শুরু করেছে। সিঙ্গাইরের জার্মিতা ইউনিয়নের কাঞ্চননগর গ্রামের মাঠে পৌঁছতে সকালের মিষ্টি রোদ উঁকি দিচ্ছিল। আদিগন্ত হলুদ শর্ষের মাঠে রোদ্রের ঝিলিক ফুলের ওপর বিন্দু বিন্দু শিশির মুক্তোর দানার মতো চিকচিক করে উঠছে।

শর্ষের মাঠের এক কোণে একটা তাঁবু টানানো। আর তাঁবুর কাছাকাছি অনেক মৌমাছির বাক্স। তাঁবুর কাছাকাছি সকালের মধুভাঙার কাজ করছিলেন মুয়াজ্জিন। হালকা গড়নের তরুণ। বয়স ৩০ অতিক্রম করেছে বলে মনে হয়নি। আমাকে দেখে হাসিমুখে এগিয়ে এলেন।

বলছিলাম মুয়াজ্জিন হোসেনের জীবনের মজার গল্পের কথা। এ তরুণ একটু পাগলাটে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ, এমবিএ করা। স্বভাতই এ বয়সের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা শেষ করে সরকারি চাকরি কিংবা করপোরেট অফিসে কাজকর্ম করার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু মুয়াজ্জিনের স্বপ্নটাই ভিন্ন রকম। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, এমবিএ পড়ার সময় ইউটিউবে আপনার একটা ভিডিও দেখলাম মৌমাছির চাষ নিয়ে। দেখে খুব আগ্রহ হলো। মৌমাছি চাষ বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করলাম। বাসায় জানালাম, আমি মৌমাছি চাষ করতে চাই। বাবা শুনে রেগে গেলেন। পড়াশোনা করে শেষে মৌচাষি! একদিন বাসা থেকে পালিয়ে গেলাম। বাগেরহাটে এক মৌচাষির কাছে গিয়ে বললাম, আপনার সঙ্গে থেকে কাজ করে আমি মৌচাষ শিখতে চাই। তিনি রাজি হলেন। বললেন, মাইনেটাইনে কিছু দিতে পারবেন না। পেটেভাতে কাজ করতে চাইলে তাঁর সঙ্গে থাকতে পারি। আমি তাতেই খুশি। তাঁর সঙ্গে দুই মাস থেকে কাজ শিখলাম। একদিন মৌমাছির কামড় খেয়ে চেহারা পাল্টে গিয়েছিল। দশ-বারো দিন বাসা থেকে বের হতে পারিনি। তারপরও আমি তাঁর সঙ্গে কাজ করে গেছি। তৃতীয় মাসে তিনি জানালেন আমার শেখা কমপ্লিট। তিনি আমাকে চারটি বাক্স উপহার দিলেন। বললেন, মাইনেটাইনে তো কিছু দিই নাই। এইটা তোমার জন্য উপহার। সেই চারটা বাক্স দিয়ে শুরু। এখন আমার ৬৪টা বাক্স। মুয়াজ্জিনের কাছে মৌ পালনের এ কাজগুলো যতটা না বাণিজ্যিক আকর্ষণ তার চেয়ে বেশি আকর্ষণ করে মৌমাছির জীবনচক্রের প্রতিটি অংশের পাঠ। গত ছয়-সাত বছরে এ তরুণ অসাধারণ কিছু বিষয় তাঁর ধারণায় আনতে পেরেছেন। ফুলে ফুলে মৌমাছির মধু আহরণ, উড়ে উড়ে বাক্সে মধু পৌঁছানো থেকে মৌমাছিদের জীবনচক্রের এক গভীর দর্শক তিনি। ধোঁয়া দিয়ে মৌমাছিকে কিছুটা নিস্তেজ করে বাক্সে রেখে কাঠের ফ্রেম থেকে মধু আহরণ করতে করতে বলছিলেন নানান অভিজ্ঞতার কথা। মৌমাছি কখনো নষ্ট ফুল থেকে মধু আহরণ করে না। বলছিলেন মুয়াজ্জিন। মৌমাছি মূলত পরিষ্কার ও অব্যবহৃত ফুল থেকেই মধুর উপাদান সংগ্রহ করে। আধা কেজি মধুর জন্য ৬০০ মৌমাছিকে প্রায় ২০ লাখ ফুলে ভ্রমণ করতে হয়। একটি কর্মী মৌমাছিকে প্রায় ১৪.৫ লাখ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হয়। যা দিয়ে পৃথিবীকে তিনবার প্রদক্ষিণ করা সম্ভব।

মুয়াজ্জিন শুধু মধু উৎপাদনের এ সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনাটি দেখেই অভিভূত নন, প্রকৃতির এমন চমৎকার চেইন অব কমান্ড যে মানুষের জন্য শিক্ষণীয় হতে পারে, তা-ও উপলব্ধি করেন। প্রতিটি মৌবাক্স মূলত একেকটি কলোনি। প্রতিটি কলোনিতে চলছে নির্দিষ্ট এক শাসনব্যবস্থা। সেখানেও রয়েছে ক্ষমতার পালাবদল। রয়েছে কলোনির সবচেয়ে প্রভাবশালী রানি মৌমাছির সুরক্ষা ও অবিরাম সেবাযত্নের প্রাকৃতিক নজির। এত গভীরে হয়তো কখনোই আমাদের দৃষ্টি পৌঁছে না।

মধু চাষে মধুর জীবনমুয়াজ্জিন যখন মৌমাছি দেখিয়ে বর্ণনা করছিলেন আমার কানে ভাসছিল সালমান হুজুরের বয়ান। আমাদের খিলগাঁও মসজিদের ইমাম ও খতিব সালমান হুজুর। তরুণ এ খতিব আধুনিক ও বিজ্ঞানমনস্ক। শুক্রবার জুমার নামাজের আগে ইসলাম, সমাজ ও জীবনের নানান বিষয়ে তিনি চমৎকার বয়ান করেন। তাঁর বলার ধরন এত সুন্দর ও সাবলীল যে শুনতে ভালো লাগে। একদিন তিনি সুরা আল নাহল থেকে বলছিলেন। কোরআনের আয়াত বাংলায় অনুবাদ করে ব্যাখ্যা করে দিচ্ছিলেন। নাহল অর্থ মৌমাছি। সুরা আল নাহলের ৬৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে- এরপর প্রত্যেক ফল থেকে কিছু কিছু খাও, অতঃপর তোমার রবের সহজ পথ অনুসরণ কর। তার পেট থেকে নির্গত হয় বিভিন্ন রঙের পানীয়; যাতে মানুষের জন্য রয়েছে আরোগ্য। নিশ্চয় এতে রয়েছে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন। এরপর তিনি এর তাফসির বলেন, ব্যাখ্যা করেন মৌমাছির জীবন ও কর্মপদ্ধতি। তিনি বলছিলেন, মৌমাছির মাথায় দুটি অ্যান্টেনা আছে, এ অ্যান্টেনা দিয়ে রানি মৌমাছির সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখে। মধুতে যেমন আরোগ্য আছে, তেমনি মৌমাছির জীবনধারা থেকে মানুষের জন্য রয়েছে অনুসরণীয় অনুষঙ্গ। তন্ময় হয়ে শুনছিলাম সালমান হুজুরের কথা। গত চার দশকে মৌমাছি চাষ নিয়ে বহু প্রতিবেদন তৈরি করেছি। মৌমাছিকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। কিন্তু এত গভীরভাবে ভেবে কখনো দেখিনি। দেখেছি মৌমাছি চাষে বাণিজ্যিক লাভের কথা চিন্তা করেই। মুয়াজ্জিন একটা বাক্সে শত শত মৌমাছির মধ্য দিয়ে একটি রানি মৌমাছির বিচরণ দেখালেন। দেখলাম কর্মী মৌমাছি কী সুন্দরভাবে রানিকে জায়গা করে দিচ্ছে। ঘর দেখে দেখে রানি মৌমাছি ডিম ছাড়ছে। কর্মী মৌমাছিরা যত্ন নিচ্ছে। এক দারুণ জীবনব্যবস্থা। যেন তাদের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে সুষ্ঠু সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র, গণতন্ত্র সবই। মুয়াজ্জিন মধু আহরণের পাশাপাশি রানি মৌমাছি আর শ্রমিক মৌমাছির মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ ও সম্পর্কটি বোঝাপড়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিটি কলোনিতে অবস্থানরত মৌমাছির মধ্যেও রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণি ও গোত্র। এসব ভেদাভেদে প্রত্যেকেরই রয়েছে আলাদা আলাদা দায়িত্ব ও কর্তব্য। সভ্যতার এই এক অদ্ভুত নিদর্শন। সৃষ্টিকর্তা প্রকৃতিতে মানুষের কল্যাণে নানান উপাদান দিয়ে রেখেছেন, আমাদের উচিত এগুলো সম্পর্কে জানা-বোঝার চেষ্টা করা। মুয়াজ্জিন বলছিলেন, মৌমাছির জীবনচক্রের ভিতর দিয়ে নিজের জীবনকে অন্বেষণ আর মধু থেকে আয় করা জীবিকায় তাঁর মধুর জীবন। এ নিয়ে বেশ ভালো আছেন। জীবনকে উপভোগ করছেন।

আমার জানামতে, সারা দেশে মধু সংগ্রহের পেশায় যুক্ত রয়েছেন প্রায় ২৫ হাজার মৌয়াল বা মধুচাষি। যাঁদের হাতে পাল্টে গেছে মধু আহরণের হাজার বছরের পুরোনো ধ্যানধারণা। মধু চাষ বা আহরণ এখন একটি শিল্প। সাধারণত কালিজিরা, ধনিয়া, লিচু ও শর্ষে ফুল থেকে মধু উৎপাদন হয়ে থাকে। তবে শর্ষে ফুলের মধু সংগ্রহের ব্যাপারটিই বেশি দৃশ্যমান। এ ছাড়াও দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সুন্দরবনকেন্দ্রিক সারা বছরই মধু আহরণ হয়ে থাকে। দিনে দিনে দেশে মধু আহরণের পরিমাণ বাড়ছে। খবরে জেনেছি, বর্তমানে বাংলাদেশে মধুর বার্ষিক বাজারমূল্য আনুমানিক ১২০০-১৫০০ কোটি টাকা। ২০২৪ সালে প্রাকৃতিক ও চাষ থেকে মধু সংগ্রহ হয়েছে ২০-২৫ হাজার মেট্রিক টন। এর মধ্যে অবশ্য চাষের মধু ৯০-৯৫ ভাগ। বাকিটা প্রাকৃতিক। এখন অনেকেই মধু বিদেশেও রপ্তানি করছেন। গত কয়েক বছরে দেশের অনেক শিক্ষিত তরুণ বা উদ্যোক্তা বাণিজ্যিকভাবে মধু চাষে নেমেছেন।

মৌচাষের বাণিজ্যিক সম্প্রসারণ, বাজার তৈরি, মৌচাষিদের ঋণ নিশ্চিত করাসহ নানা বিষয় নিয়ে বছরের পর বছর প্রতিবেদন তুলে ধরেছি। এর সুফল হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ নীতিমালায় মৌচাষ অন্তর্র্ভুক্ত হয়েছে। অনেক আশা-নিরাশার পথ পেরিয়ে মৌচাষিরা এখন সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছেন।

আমাদের দেশি মধুর চাহিদা ও বাজার বাড়ছে। দেশি মধুর মান ও বৈশিষ্ট্যগুলোও মানুষ মূল্যায়ন করতে শিখছে। বিষয়গুলো ইতিবাচক। আরও ইতিবাচক বিষয় হলো, মুয়াজ্জিনের মতো শিক্ষিত সচেতন তরুণ উদ্যোক্তারা মৌচাষে আসছেন। আমি বিশ্বাস করি উদ্যমী এ তরুণদের অনুসন্ধানী মন, আত্মবিশ্বাস ও আন্তরিকতায় মৌচাষশিল্প বহু দূর এগিয়ে যাবে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

shykhs@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
তরমুজ-শসা খান
তরমুজ-শসা খান
সর্বশেষ খবর
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি
ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামের রাজপথে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামের রাজপথে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত কচ্ছপ
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত কচ্ছপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জমির পোষাণী নিয়ে বিরোধ, গুলিবর্ষণে আহত ৪
কুমিল্লায় জমির পোষাণী নিয়ে বিরোধ, গুলিবর্ষণে আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১
বাগেরহাটে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ কারাগারে
আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩০ সালের মধ্যেই মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই আসতে পারে
২০৩০ সালের মধ্যেই মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই আসতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু
ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়
গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট
বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ
ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’
‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’
‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে
বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব
রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঝালকাঠিতে খালে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে খালে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'২ মাসের মধ্যে মুন্সিগঞ্জে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হবে'
'২ মাসের মধ্যে মুন্সিগঞ্জে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে
গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা
বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বিপদে ইসরায়েল
এবার বিপদে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর
দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা
শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস
গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!
মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’
‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের
গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব
ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি
শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি
সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন
সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা
সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টক্সিসিটি নিতে পারি না, সেই কারণেই ছেড়ে বেরিয়ে আসি: শ্রাবন্তী
টক্সিসিটি নিতে পারি না, সেই কারণেই ছেড়ে বেরিয়ে আসি: শ্রাবন্তী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি বিএনপি নেতা বুলু
জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি বিএনপি নেতা বুলু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ
দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চায় আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চায় আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়

গভীর উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা
গভীর উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে দেশে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ
দেশে দেশে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিন জামায়াত কর্মী নিহত
গাড়ির ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিন জামায়াত কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি ফল মালবেরি চাষে সফলতা
বিদেশি ফল মালবেরি চাষে সফলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আনন্দিত ইধিকা
আনন্দিত ইধিকা

শোবিজ

সড়কে স্কুলছাত্রীসহ নিহত ৬
সড়কে স্কুলছাত্রীসহ নিহত ৬

দেশগ্রাম

গণহত্যা বন্ধের দাবিতে তিউনিসিয়ায় ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ
গণহত্যা বন্ধের দাবিতে তিউনিসিয়ায় ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম