শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৪, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

শবেকদরের সন্ধানে করণীয়

মাইমুনা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
শবেকদরের সন্ধানে করণীয়

বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ রাত পবিত্র লাইলাতুল কদর বা শবেকদর। মহান আল্লাহ এই রাতকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন। এই রাতের বিশেষ ফজিলত সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আমি একে নাজিল করেছি শবেকদরে। তুমি কি জানো কদরের রাত কী? কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম।’
(সুরা : কদর, আয়াত : ১-৩)

এই রাতে আল্লাহ তাঁর অফুরন্ত রহমত ও মাগফিরাতের দরজা খুলে দেন। এই রাতে যারা আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকে, তাদের ক্ষমা করে দেন। আমাদের প্রিয় নবীজি (সা.)-ও এই রাতের অনুসন্ধান করতেন। সাহাবায়ে কিরামও এই রাতের অনুসন্ধান করত গুরুত্ব সহকারে ইবাদত-বন্দেগি করতেন।

বর্তমান যুগেও আল্লাহর সৌভাগ্যবান বান্দারা এই রাতের অনুসন্ধানে রমজানের শেষ দশকে মসজিদে ইতিকাফ করেন। অনেকে আবার ঘরেও এই রাতের অনুসন্ধানে নির্ঘুম আমলময় রাত কাটান। নিম্নে রাতের করণীয় কিছু আমল তুলে ধরা হলো—

কোরআন তিলাওয়াত

রমজান মাস এবং এই বরকতময় রাতে মুসলমানদের জন্য সর্বোত্তম কাজ হলো কোরআন তিলাওয়াত, তা গভীর চিন্তা-ভাবনা ও অধ্যয়নের মাধ্যমে হোক কিংবা নিয়মিত পাঠের মাধ্যমে হোক। এটি নবী (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণের একটি অন্যতম মাধ্যম।

কেননা জিবরাইল (আ.) প্রতিবছর রমজানে নবী (সা.)-এর সঙ্গে কোরআন তিলাওয়াত করতেন। নবী (সা.)-এর ইন্তেকালের বছর জিবরাইল (আ.) দুইবার কোরআন খতম করান।
ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, নবী (সা.) কল্যাণের কাজে ছিলেন সর্বাধিক দানশীল, বিশেষভাবে রমজান মাসে। (তাঁর দানশীলতার কোনো সীমা ছিল না) কেননা, রমজান মাসের শেষ পর্যন্ত প্রত্যেক রাতে জিবরাইল (আ.) তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন এবং তিনি তাঁকে কোরআন তিলাওয়াত করে শোনাতেন। যখন জিবরাইল (আ.) তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন তখন তিনি কল্যাণের জন্য প্রবহমান বায়ুর চেয়েও বেশি দানশীল হতেন।
(বুখারি, হাদিস : ৪৯৯৭)

ইমাম ইবনে আব্বাস (রা.)-এর বর্ণনায় পাওয়া যায় যে নবী (সা.) ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ দানশীল ব্যক্তি, আর রমজান মাসে তিনি আরো বেশি দানশীল হয়ে উঠতেন। এর কারণ ছিল জিবরাইল (আ.) প্রতি রাতে তাঁর সঙ্গে কোরআন পাঠ করতেন। এই শিক্ষার অনুসরণে পূর্ববর্তী মনীষীরা রমজান মাসে কোরআন পাঠ ও অধ্যয়নের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতেন। ইমাম শাফেয়ি (রহ.) রমজানে ৬০ বার কোরআন খতম করতেন। আর ইমাম মালিক (রহ.) রমজান এলে তাঁর অন্যান্য বই বন্ধ করে দিতেন এবং সম্পূর্ণরূপে কোরআন পাঠে মনোনিবেশ করতেন।

তারাবি ও তাহাজ্জুদ নামাজ

আল্লাহ তাআলা রাতে নামাজ আদায়ের প্রতি উৎসাহিত করেছেন এবং এটিকে মুমিনের সম্মানের প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। রাতের নামাজ আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের মাধ্যম এবং এটি দুনিয়ার বিভিন্ন সমস্যার সমাধান ও পরকালের কল্যাণের পথ প্রশস্ত করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমান ও সওয়াবের প্রত্যাশায় রমজান মাসে কিয়ামুল লাইল (রাতের নামাজ) আদায় করবে, তার পূর্ববর্তী গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।’
(বুখারি, হাদিস : ৩৭)

জিকির ও দোয়া

রমজান মাসে প্রতিটি নেক আমলের প্রতিদান বহুগুণে বৃদ্ধি পায় এবং এই মাসে দোয়া কবুল হওয়ার বিশেষ সময় রয়েছে। তাই বেশি বেশি দোয়া করা উচিত, বিশেষ করে আল্লাহর রহমত ও মাগফিরাত লাভের জন্য।

আয়েশা (রা.) একবার রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করেন, ‘আমি যদি শবেকদর পেয়ে যাই, তবে কোন দোয়া পড়ব?’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, পড়বে ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি।’ (হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল, ক্ষমাকে ভালোবাসেন, আমাকে ক্ষমা করুন)।
(তিরমিজি, হাদিস : ৩৫১৩)

এ ছাড়া অন্যান্য সময়ের মতো রমজানে যেকোনো জিকির করা যেতে পারে।

দান-সদকা

রমজানের যেকোনো দিন দান-সদকা করা ফজিলতপূর্ণ, তবে শেষ দশকের মধ্যে এটি আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু লাইলাতুল কদর হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। যে রাতের ব্যাপারে আল্লাহ বলেন, ‘লাইলাতুল কদর হলো হাজার মাসের চেয়েও উত্তম।’
(সুরা : কদর, আয়াত : ৩)

ইতিকাফ

রমজানের শেষ দশকে ইতিকাফ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) ইন্তেকাল পর্যন্ত প্রতি রমজানের শেষ দশকে ইতিকাফ করতেন। এরপর তাঁর স্ত্রীরাও এ আমল অনুসরণ করতেন।’
(বুখারি, হাদিস : ২০২৬)

এক কথায় এই রাতের মূল আমল হলো—নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত, জিকির, দোয়া, তওবা ও ইস্তিগফার এবং দান-সদকা। আল্লাহ এই রাতের বরকত আমাদের নসিব করুন। আমিন!

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
চাঁদ দেখা ও প্রমাণিত হওয়ার কিছু বিধান
চাঁদ দেখা ও প্রমাণিত হওয়ার কিছু বিধান
ইবাদতের আবহে মুমিনের ঈদ উদযাপন
ইবাদতের আবহে মুমিনের ঈদ উদযাপন
রাজধানীতে কখন কোথায় ঈদ জামাত
রাজধানীতে কখন কোথায় ঈদ জামাত
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
ঈদের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া
ঈদের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া
আজ চাঁদ উঠলে সৌদি আরবে কাল ঈদ
আজ চাঁদ উঠলে সৌদি আরবে কাল ঈদ
মুুমিন যেভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেন
মুুমিন যেভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নেন
রমজানের শেষ মুহূর্ত: ফিরে আসার এক সুবর্ণ সুযোগ
রমজানের শেষ মুহূর্ত: ফিরে আসার এক সুবর্ণ সুযোগ
রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি
রমজানে মুসলিম-বাঙালি সংস্কৃতি
দেশকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় পবিত্র জুমাতুল বিদা
মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনায় পবিত্র জুমাতুল বিদা
সর্বশেষ খবর
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র
তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮
দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন
ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়
ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ
বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২
গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও ফাঁকা ঢাকা
আজও ফাঁকা ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম
দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়
১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা
মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ
দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন
কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা
চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন
আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫
সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই
সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক