শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১০, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৭:১৮, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে মেগাসান তুরস্ক ও মেগাসান বাংলাদেশ’র যৌথ বিনিয়োগে স্থাপিত হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসেম্বলি প্লান্ট, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেড। মেগাসান তুরস্ক বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় ৮৫টি দেশে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম রপ্তানি করে। আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে দেশে এমন গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম তৈরির বিনিয়োগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ঈশ্বরদীর অরোনকোলায় এই অত্যাধুনিক অ্যাসেম্বলি প্লান্টের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জনের দিকে এক ধাপ এগিয়ে গেল।

বাংলাদেশের প্রথম মেডিকেল ইকুপমেন্ট অ্যাসেম্বলি প্লান্ট মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান লক্ষ্যগুলো হলো-

১. আমদানি নির্ভরতা হ্রাস : বাংলাদেশ বর্তমানে চিকিৎসা সরঞ্জামের জন্য ব্যাপকভাবে আমদানির উপর নির্ভরশীল। ফলে চিকিৎসা খরচ বৃদ্ধি পায় এবং জরুরি পরিস্থিতিতে সরঞ্জাম সরবরাহে বিলম্ব হয়ে থাকে। বৈদেশিক মুদ্রার উপরও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। স্থানীয়ভাবে সরঞ্জাম উৎপাদন করে আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে আনবে। এটি দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করবে। চিকিৎসা সরঞ্জামের দাম কমবে, যা সাধারণ মানুষের জন্য সুফল বয়ে আনবে। জরুরি মুহূর্তে চিকিৎসা সামগ্রী সহজলভ্য হবে। করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে আমদানি জটিলতায় অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থার প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্য দেশে আনা সম্ভব হয়নি। ভবিষ্যতে কোনো মহামারি পরিস্থিতি মোকাবিলায় মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ প্রত্যক্ষভাবে ভূমিকা পালন করবে।

২. সুলভ মূল্যে উন্নতমানের সরঞ্জাম তৈরি ও সরবরাহ : বাংলাদেশে নিম্নমানের চিকিৎসা সরঞ্জামের ব্যবহার একটি বড় সমস্যা। এটি রোগীর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এবং চিকিৎসার গুণগত মান কমিয়ে দেয়। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ আন্তর্জাতিক মানের (সিই এবং এফডিএ প্রত্যয়িত) সরঞ্জাম তৈরি করে এই সমস্যার সমাধানে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। রোগীর সুরক্ষা এবং চিকিৎসার গুণগত মান নিশ্চিত করবে। দেশের চিকিৎসা যত আরও স্বনির্ভর হবে এবং দেশে সুলভমূল্যে চিকিৎসা সেবা গ্রহণে রোগীদের আস্থা বাড়বে। সকল শ্রেণির মানুষ উন্নত মানের চিকিৎসা সেবা পাবে। এতে করে রোগীদের বিদেশমুখীতা কমবে।

৩. নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জাম প্রতিরোধ : বর্তমানে বিশেষ করে অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থায় নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামে সয়লাব হয়ে গেছে। যা রোগীর জীবন বিপন্ন করতে পারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বিভিন্ন নকল পণ্য আমদানি না করে দেশে কোনো স্ট্যান্ডার্ড না মেনে তৈরি করে সরবরাহ করা হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সরবরাহকারী আমদানির কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রদান করতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, নকল অক্সিজেন আউটলেট ব্যবহার করার ফলে দ্রুত সময়ে আউটলেটে লিকেজের সৃষ্টি হয়। এতে করে একদিকে যেমন অক্সিজেন অপচয় হয়, তেমনি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অধিকাংশ সরকারি হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, হাসপাতালের ক্রিটিকাল ইউনিটগুলোতে এই লিকেজ বিদ্যমান। এতে করে প্রচুর অক্সিজেন অপচয় ঘটে এবং সরকার প্রতিবছর ব্যাপক পরিমাণ অর্থ অক্সিজেন ক্রয়বাবদ খরচ করে।

অন্যদিকে, প্রাইভেট হাসপাতালে অপচয়কৃত অক্সিজেনের খরচ রোগীর উপরই বর্তায়, যার ফলে বেড়ে যায় চিকিৎসা খরচ। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ উন্নত মানের সরঞ্জাম তৈরির মাধ্যমে নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামের ব্যবহার প্রতিবোধ করবে। রোগীর জীবনমান বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। চিকিৎসা ব্যবস্থার উপর মানুষের আস্থা বাড়বে।

৪. খুচরা যন্ত্রাংশের সহজলভ্যতা : বর্তমানে চিকিৎসা সরঞ্জাম নষ্ট হলে খুচরা যন্ত্রাংশ পেতে অসুবিধা হয়। এর ফলে সরঞ্জাম মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কঠিন হয়ে পড়ে। এ ছাড়াও বিভিন্ন হাসপাতালে দামি সেবাপ্রদানকারী ইকুপমেন্ট খুচরা যন্ত্রাংশের অভাবে অচল হয়ে আছে। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের পাশাপাশি খুচরা যন্ত্রাংশের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করবে। সরঞ্জাম মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ সহজ হবে। ফলে চিকিৎসা সরঞ্জাম দীর্ঘস্থায়ী হবে এবং স্বাস্থ্যসেবা নিরবচ্ছিন্ন থাকবে।

৫. কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি : বাংলাদেশে বেকারত্ব একটি বড় সমস্যা। নতুন শিল্প স্থাপন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে।

৬. রপ্তানি এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন : বাংলাদেশের রপ্তানি খাতকে আরও শক্তিশালী করা মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজের অন্যতম লক্ষ্য। উৎপাদিত পণ্য এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা। যার ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়বে এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবো 

৭. কাস্টমাইজড সরঞ্জাম তৈরি : বাংলাদেশে সব হাসপাতালের কাঠামো এবং চাহিদা একরকম নয়। ফলে বিভিন্ন সময় হাসপাতালের বিভিন্ন ইউনিটে কাস্টমাইজড সরঞ্জাম সরবরাহের বিশেষ প্রয়োজন পড়ে। কাস্টমাইজড সরঞ্জাম স্বল্প পরিসরসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে। এখানে উল্লেখ্য কাস্টমাইজড সরঞ্জাম বিদেশ থেকে আমদানি করা বেশ ব্যয়বহুল। একইসাথে বিদেশি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানসমূহ সবসময় কাস্টমাইজড সরঞ্জাম উৎপাদন ও সরবরাহে আগ্রহ দেখায় না। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী কাস্টমাইজড সরঞ্জাম তৈরি করবে।

স্বাধীনতার দীর্ঘ পথ পেরিয়েও বাংলাদেশে একটি স্বনির্ভর চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্প গড়ে না ওঠা নিঃসন্দেহে দুর্ভাগ্যজনক। যেখানে উন্নত বিশ্ব চিকিৎসা খাতে নিত্যনতুন উদ্ভাবন নিয়ে এগিয়ে চলেছে, সেখানে আমাদের দেশে এখনো আমদানিনির্ভরতা এক বড় বাধা। তবে, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেডের মতো উদ্যোগ আশার আলো দেখাচ্ছে। এই সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে সরকারের সক্রিয় সহযোগিতা অপরিহার্য। সরকারের উচিত এমন শিল্প বাংলাদেশে আরও যাতে গড়ে ওঠে, সে ব্যাপারে যতটা সম্ভব সহযোগিতা করা। এক্ষেত্রে সরকার পৃষ্ঠপোষকতা, পণ্য ও খুচরা যন্ত্রাংশে শুল্ক হ্রাস, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের নিশ্চয়তা, নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করতে পারে।

বিশেষ করে দেশীয় শিল্পকে উৎসাহিত করতে সরকার আমদানি শুল্ক কমানো, স্থানীয় উৎপাদকদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ প্রদান এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার ব্যবস্থা করতে পারে। এ ছাড়া চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পের জন্য একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা যেতে পারে, যেখানে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। সরকারের সহযোগিতা এবং বেসরকারি খাতের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারে।

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে, আমরা চাই মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ শুরু থেকেই আন্তর্জাতিক গুণগত মান বজায় রেখে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখুক। এই প্রতিষ্ঠান যেন নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামাদি বাজার থেকে সম্পূর্ণরূপে দূর করে রোগীদের জীবন রক্ষায় প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য করে। দেশের স্বাস্থ্যখাতকে স্বনির্ভর করে তুলতে এবং প্রতিটি নাগরিকের জন্য উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সাফল্য কামনা করছি। সর্বোপরি, এই উদ্যোগ শুধু একটি শিল্প স্থাপনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি একটি সুস্থ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণের পথে এক বলিষ্ঠ পদক্ষেপ।

বিডি প্রতিদিন/এমআই/বিজ্ঞাপন বার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
চুলের সব সমস্যার সমাধানে জুঁই মাল্টি-ভিটামিন অয়েল
চুলের সব সমস্যার সমাধানে জুঁই মাল্টি-ভিটামিন অয়েল
জাতীয় স্মৃতিসৌধে রূপালী ব্যাংকের শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে রূপালী ব্যাংকের শ্রদ্ধা নিবেদন
অনার বাংলাদেশে নিয়ে এলো গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডধারী স্মার্টফোন
অনার বাংলাদেশে নিয়ে এলো গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডধারী স্মার্টফোন
ওয়ালটন নিয়ে এলো আর্ক ব্র্যান্ডের অনলাইন ইউপিএস
ওয়ালটন নিয়ে এলো আর্ক ব্র্যান্ডের অনলাইন ইউপিএস
ঈদের দিনে পারফেক্ট লুক: ছোটখাটো বিষয়েও মনোযোগ দিন
ঈদের দিনে পারফেক্ট লুক: ছোটখাটো বিষয়েও মনোযোগ দিন
সনি’র অফিসিয়াল স্টোর এখন গুলশানে
সনি’র অফিসিয়াল স্টোর এখন গুলশানে
বার্জার ও সিএমপি’র উন্নত কোটিং প্রযুক্তি যমুনা রেল সেতুকে দিচ্ছে দীর্ঘস্থায়ী সুরক্ষা
বার্জার ও সিএমপি’র উন্নত কোটিং প্রযুক্তি যমুনা রেল সেতুকে দিচ্ছে দীর্ঘস্থায়ী সুরক্ষা
ঈদবাজারে স্মার্টফোনপ্রেমীদের প্রথম পছন্দ ‘রিয়েলমি সি৭৫’
ঈদবাজারে স্মার্টফোনপ্রেমীদের প্রথম পছন্দ ‘রিয়েলমি সি৭৫’
বাজারে ভিভো ভি৫০
বাজারে ভিভো ভি৫০
ভিশন নিয়ে এলো সাশ্রয়ী দামে ৪ডি আল্ট্রা সিরিজের এয়ার কন্ডিশনার
ভিশন নিয়ে এলো সাশ্রয়ী দামে ৪ডি আল্ট্রা সিরিজের এয়ার কন্ডিশনার
এবার শ্রীলঙ্কায় ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণ করল ওয়ালটন এসি
এবার শ্রীলঙ্কায় ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণ করল ওয়ালটন এসি
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করলো কাউবেল
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করলো কাউবেল
সর্বশেষ খবর
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

এই মাত্র | রাজনীতি

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র
তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮
দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন
ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়
ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ
বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২
গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও ফাঁকা ঢাকা
আজও ফাঁকা ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম
দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়
১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা
মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ
দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন
কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা
চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন
আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫
সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই
সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ শুভেচ্ছায় ভক্তদের যা বললেন শাহরুখ খান
ঈদ শুভেচ্ছায় ভক্তদের যা বললেন শাহরুখ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক