শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৪, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৩৪, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫

কেইপিজেডে হাতির উপস্থিতি: দ্রুতই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেইপিজেডে হাতির উপস্থিতি: দ্রুতই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে

চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কোরিয়ান রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল (কেইপিজেড) সংলগ্ন এলাকায় তিনটি বন্য হাতি অবস্থান করছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বনাঞ্চল হ্রাস ও চলাচলের প্রতিবন্ধকতার কারণে হাতিগুলো লোকালয়ের কাছাকাছি আসছে। এই পরিস্থিতিতে কী করা উচিত- তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে নানা আলোচনা চলছে।

কেইপিজেডে হাতি ও মানুষের দ্বন্দ্ব নিরসনে ১২ সদস্যের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠিত হয়েছে। গত বছরের নভেম্বরে কমিটি তাদের প্রতিবেদন জমা দেয়। বিশেষজ্ঞ কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বনাঞ্চল কমে যাওয়ায় হাতিগুলোর চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে তারা বিকল্প পথ খুঁজতে বাধ্য হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞ কমিটির সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মুনতাসির আকাশ গণমাধ্যমকে বলেন, "প্রাকৃতিক পরিবেশ বজায় রাখা হলে হাতিরা তাদের নির্দিষ্ট করিডর ধরে চলাচল করতে পারে। বন উজাড় হলে তাদের চলার পথ সংকুচিত হয়, যা সংঘাত বাড়াতে পারে।"

বিশেষজ্ঞ কমিটির মতে- এলিফ্যান্ট রেসপন্স টিম (ইআরটি) বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হাতি ও মানুষের পারস্পরিক দূরত্ব রক্ষার কার্যকর ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়েছে। আগে এই টিমের সদস্যরা হাতির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে স্থানীয়দের সতর্ক করতেন। বন্যপ্রাণি ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের জীববৈচিত্র্য কর্মকর্তা দীপান্বিতা ভট্টাচার্য গণমাধ্যমকে বলেন, "ইআরটি থাকলে স্থানীয়দের আগেভাগে সতর্ক করা যেত। হাতিদের স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিত করতে হলে এই টিম পুনরায় কার্যকর করা প্রয়োজন।"

কেইপিজেড কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় হাতি সংরক্ষণে কাজ করছে। কেইপিজেডের সহকারী মহাব্যবস্থাপক মুশফিকুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, "আমরা ১০০ জন কর্মীকে প্রশিক্ষিত করেছি, যারা হাতি পর্যবেক্ষণ করছে। বন বিভাগের ইআরটি থাকার সময়ও সমস্যা ছিল, তাই আমরা বিকল্প উদ্যোগ নিয়েছি।"

পরিবেশবিদদের মতে, কেইপিজেড ও সংলগ্ন এলাকায় বন সংরক্ষণ নিশ্চিত করা গেলে হাতিদের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন, কেইপিজেডের পাশের বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চলের ২৪৬ একর ও ৭২ একর খাসজমি বনাঞ্চল হিসেবে সংরক্ষণ করা যেতে পারে।

পরিবেশ অধিদপ্তরের গবেষণা কর্মকর্তা মো. আশরাফ উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, "পরিবেশ সংরক্ষণ ও হাতিদের চলাচল নিশ্চিত করতে টেকসই ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি। কেইপিজেডের পরিবেশ ছাড়পত্র নবায়নের বিষয়টিও পরিবেশ সংরক্ষণের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত।"

পরিবেশবিদ ও বিশেষজ্ঞদের মতে, হাতির চলাচলের পথ সংরক্ষণ করা, বনাঞ্চল রক্ষা করা এবং স্থানীয়দের সচেতন করা গেলে মানুষ ও হাতির মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করা সম্ভব। বন বিভাগ, কেইপিজেড কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় জনগণের সমন্বিত প্রচেষ্টাই এই সমস্যার দীর্ঘমেয়াদি সমাধান দিতে পারে।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ
বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ
পাতা ঝরা শেষ সজীব হয়ে উঠছে পত্রপল্লব
পাতা ঝরা শেষ সজীব হয়ে উঠছে পত্রপল্লব
নেত্রকোনার হাওরে হাঁস পালন, খরচ কম লাভ বেশি
নেত্রকোনার হাওরে হাঁস পালন, খরচ কম লাভ বেশি
বায়ুদূষণ: ১২ সীসা ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করল পরিবেশ অধিদফতর
বায়ুদূষণ: ১২ সীসা ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করল পরিবেশ অধিদফতর
সূর্যমুখী বাগান যেন বিনোদন কেন্দ্র
সূর্যমুখী বাগান যেন বিনোদন কেন্দ্র
কক্সবাজারে পটল চাষে সফলতা
কক্সবাজারে পটল চাষে সফলতা
নদীতে ঝিনুক কুড়িয়ে জীবিকা নির্বাহ
নদীতে ঝিনুক কুড়িয়ে জীবিকা নির্বাহ
পতিত জমিতে মিষ্টি কুমড়া
পতিত জমিতে মিষ্টি কুমড়া
স্ট্রবেরি চাষ করে চমক দেখালেন কুমিল্লার গৃহিণী
স্ট্রবেরি চাষ করে চমক দেখালেন কুমিল্লার গৃহিণী
মনজুড়ানো কুয়াকাটা
মনজুড়ানো কুয়াকাটা
বন সংরক্ষণে সহ-ব্যবস্থাপনার টেকসই উন্নয়নে অর্থায়ন জরুরি
বন সংরক্ষণে সহ-ব্যবস্থাপনার টেকসই উন্নয়নে অর্থায়ন জরুরি
গাছে গাছে আমের মুকুল, ছড়াচ্ছে মিষ্টি ঘ্রাণ|
গাছে গাছে আমের মুকুল, ছড়াচ্ছে মিষ্টি ঘ্রাণ|
সর্বশেষ খবর
নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে পরিপূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে পরিপূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে : নবীউল্লাহ নবী

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নীলসাগরে উপচেপড়া ভিড়
নীলসাগরে উপচেপড়া ভিড়

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদ উৎসবে ‘পার্ক দো লা ভিলেত’ যেন একখণ্ড বাংলাদেশ
ঈদ উৎসবে ‘পার্ক দো লা ভিলেত’ যেন একখণ্ড বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারে দর্শনার্থীদের ভিড়
পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারে দর্শনার্থীদের ভিড়

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে কৃতী শিক্ষার্থী সম্মাননা অনুষ্ঠিত
নড়াইলে কৃতী শিক্ষার্থী সম্মাননা অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ
সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের ঢল নেমেছে সুন্দরবন ষাটগম্বুজে
পর্যটকের ঢল নেমেছে সুন্দরবন ষাটগম্বুজে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৩৫
দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে ফেসবুকে ইসরায়েলি বসতির প্রচার
আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে ফেসবুকে ইসরায়েলি বসতির প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু
মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ৪ খুন
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ৪ খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাইভেটকারের ধাক্কায় যুবক নিহত
প্রাইভেটকারের ধাক্কায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক দিক দিয়ে সরকার এখন অনেকটা প্রতিষ্ঠিত : প্রেসসচিব
অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক দিক দিয়ে সরকার এখন অনেকটা প্রতিষ্ঠিত : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহে রোহিঙ্গাদের জন্য ১৭ হাজার টন খাদ্য পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
চলতি সপ্তাহে রোহিঙ্গাদের জন্য ১৭ হাজার টন খাদ্য পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদ উপলক্ষে চিরিরবন্দরে মিনি ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
ঈদ উপলক্ষে চিরিরবন্দরে মিনি ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃত বেড়ে ৩০০০, ত্রাণবাহী গাড়িবহরে জান্তার গুলি
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃত বেড়ে ৩০০০, ত্রাণবাহী গাড়িবহরে জান্তার গুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কুমিল্লার বিনোদন কেন্দ্রে উপচেপড়া ভিড়
ঈদে কুমিল্লার বিনোদন কেন্দ্রে উপচেপড়া ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ দিনে ১৫ জনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ দিনে ১৫ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে নেত্রকোনায় গ্রামে গ্রামে সংঘর্ষ, আহত অর্ধশত
ঈদের ছুটিতে নেত্রকোনায় গ্রামে গ্রামে সংঘর্ষ, আহত অর্ধশত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল হাইস্কুলের এসএসসি ২০০৭ ব্যাচের ঈদ পুনর্মিলনী
বেনাপোল হাইস্কুলের এসএসসি ২০০৭ ব্যাচের ঈদ পুনর্মিলনী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিরল প্রজাতির সাদা পেঁচা উদ্ধার
বিরল প্রজাতির সাদা পেঁচা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা
লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাচির গোসলের ভিডিও ধারণ, ২ যুবক গ্রেফতার
চাচির গোসলের ভিডিও ধারণ, ২ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা
গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা
লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা
গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ
সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা
ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু
মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক