শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৫, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৮, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

অর্থ ও ক্ষমতার দাপট : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
অর্থ ও ক্ষমতার দাপট : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

মূলত যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি-পথ অনুসরণ করে বাংলাদেশের আনুক্রমিক সরকারগুলো অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন করেছে, তার নাম ‘ইনভারটেড ইউ’ বা ‘কুজনেটস হাইপোথেসিস’। নোবেলজয়ী সাইমন কুজনেটের তত্ত্ব অনুযায়ী, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুফল প্রথম দিকে বৈষম্য সৃষ্টি করে; কারণ যারা পুঁজিপ্রবাহ ঘটায় তারা অধিকতর লাভবান হয়। কিন্তু ত্বরান্বিত প্রবৃদ্ধির প্রভাব একসময় দরিদ্রের ডেরায় চুইয়ে পড়ার ফলে বৈষম্য কমতে থাকে। সুতরাং প্রথমে প্রবৃদ্ধি, তারপর বিতরণের বিতর্ক।

সন্দেহ নেই যে এই বটিকা সেবনে বাংলাদেশে বিশেষত গেল দেড় দশকে যেমন ‘ঈর্ষণীয়’ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে, তেমনি বেড়েছে নিন্দনীয় আয়বৈষম্য। বর্তমান বাংলাদেশে আয়বৈষম্য মাপার মাধ্যম গিনি সহগ প্রায় ৫-এ পৌঁছে বিপত্সীমার কাছাকাছি বলা চলে। অন্যদিকে সময়ের আবর্তনে সম্পদের অকল্পনীয় বৈষম্যের পিঠে সওয়ার বাংলাদেশ। সুতরাং সন্দেহাতীতভাবে ধরে নেওয়া যায় যে কুজনেটস সাহেবের উপচে পড়া প্রভাব নিয়ে তত্ত্বটি (ট্রিকল ডাউন এফেক্ট) অন্তত বাংলাদেশে অসার প্রমাণিত হয়েছে।

দুই.

তবে এমন পরিস্থিতি এড়ানো যেত বলে ধারণা বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানীদের। তাঁরা বলছেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত হওয়ার কালে বৈষম্য হজম করতেই হবে, এর পক্ষে সাক্ষী-সাবুদ খুব কম।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সমতা নিশ্চিতকরণ ছিল, বাংলাদেশে এর ঠিক উল্টোটা—প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অবিচার, অন্যায়, অসমতার উল্লম্ফন লক্ষণীয়। ঢাকা শহরে ধনকুবের গুলশানের পাশেই দরিদ্রের কুড়িল বস্তি দাঁড়িয়ে থেকে যেন উন্নয়নকে উপহাস করে।

ভুলে গেলে বোধ হয় ঠিক হবে না যে বাংলাদেশে পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়কালের উন্নয়ন কৌশলের প্রায় পুরোটাই কুজনেটস প্রতিপাদ্যের প্রতিফলন দেখেছে। তবে স্বীকার করতেই হয়, গেল ১৫ বছর সমাজে বিরাজিত ‘অতি মাত্রায়’ দুর্নীতি, রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন বৈষম্যকে তির্যক করে তুলে আর্থিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা উসকে দিয়েছে। এমন না হলে বোধ হয় ৫ আগস্টের জন্ম হতো না।

তিন.

কথায় বলে, ব্রিটিশরা অন্য দেশ থেকে লুট করা অর্থ নিজ দেশে পাচার করে ব্রিটেনে উন্নয়ন ঘটিয়েছে। আর বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করে বাংলাদেশের উন্নয়ন ব্যাহত করেছে। 

অনেকে মনে করেন, পাচার করা প্রায় ২০০ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশে বিনিয়োগ থাকলে দেশের অবস্থা অনেক ভালো থাকত। এক গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন বলছে : ‘এস আলম গ্রুপ ইসলামী ব্যাংকের ১৭টি শাখা থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে। শুধু টাকাই নেয়নি, আন্তর্জাতিক ব্যাংকের সঙ্গে ব্যাংকের যে সম্পর্ক ছিল, সেটাও ধ্বংস করে দিয়েছে...গত দেড় দশকে দেশের ব্যাংক খাতে নজিরবিহীন অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি ও লুণ্ঠন হয়েছে। সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট ব্যবসায়ী তথা অলিগার্করাও ব্যাংক থেকে বাছবিচার ছাড়াই ঋণের নামে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে লুটেরাদের সহযোগীর ভূমিকায় ছিল আওয়ামী লীগ সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক।’ কিছুদিন আগে এফটিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর অভিযোগ করেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো থেকে অন্তত এক লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা (১০ বিলিয়ন ডলার) পাচার করেছে সাইফুল আলম ও তাঁর সহযোগীরা’ (অর্থসূচক, ২০ নভেম্বর ২০২৪)।

একটি সূত্র বলছে, এবং জাতিসংঘও এতে একমত যে বাংলাদেশ থেকে বছরে প্রায় ৭০০ কোটি ডলার পাচার হয়। তার মানে সাত বিলিয়ন ডলার বা মোট প্রায় চার মাসের রেমিট্যান্স আয়ের সমান। গত দুই বছরে (২০২২-২৩) লোমহর্ষক কয়েকটি মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনা খবরের কাগজে এলেও সরকারি মহলে তেমন নড়াচড়া কিংবা উদ্বেগের উচ্ছিষ্ট ছিল বলে মনে হয় না এবং বেগমপাড়া, সেকেন্ড হোম ইত্যাকার বিষয়ে দুর্বলকণ্ঠ বক্তৃতা-বিবৃতির বদলে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো রকম উদ্যোগ দৃশ্যমান ছিল না। একজন সাবেক মন্ত্রীর বিদেশে ২৫০টি বাড়ির মালিকানা এবং ২০০ মিলিয়ন পাউন্ড স্টার্লিং (রিজার্ভের ১ শতাংশ) দেশান্তরিত হওয়ার যে খবর ব্লুমবার্গ দিয়েছে তার সঙ্গে অন্যান্য মুদ্রাপাচার, করমুক্ত দ্বীপরাষ্ট্রে সম্পদের নোঙর করা বৈদেশিক মুদ্রা ফিরিয়ে আনতে পারলে রিজার্ভ শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা ছিল (এবং এখনো আছে বৈকি)।

চার.

দুর্ভাগ্যবশত দীর্ঘকাল ধরে বাংলাদেশের ব্যবসা পরিবেশের ক্রমাবনতি ঘটে চলছে। নির্ভরযোগ্য এক সমীক্ষা জানায়, ‘চলতি বছরের মে মাসে ব্যবসা পরিবেশ সূচক (বিবিএক্স) ২০২৩-২৪ জরিপে উল্লেখ করা হয়, সার্বিকভাবে ২০২৩ সালে দেশের ব্যবসা পরিবেশের সূচকে ১০০ স্কোরের মধ্যে অর্জন ৫৮.৭৫, যা ২০২২ সালে ছিল ৬১.৯৫। ব্যবসার পরিবেশ নিশ্চিতেও দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান সবচেয়ে পিছিয়ে। চলতি বছরও এর খুব একটা উন্নতি হয়নি।’ তবে দেশের ১৭ শতাংশ ব্যবসায়ী মনে করে, এ বছর ব্যবসা পরিবেশের এমন করুণ দশার জন্য প্রধানতম দায়ী দুর্নীতি। সম্প্রতি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক জরিপে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, দুর্নীতির পাশাপাশি আমলাতন্ত্রের অদক্ষতা, মূল্যস্ফীতি, অর্থায়নের সীমাবদ্ধতা, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো প্রভৃতিও ব্যবসার প্রধান অন্তরায় ছিল। সুতরাং দেশে ব্যবসার প্রসার করতে হলে দুর্নীতি রোধ করা আবশ্যক হয়ে উঠেছে। পাশাপাশি ব্যবসার সার্বিক পরিবেশ সুষ্ঠু করতে বিদ্যমান সমস্যাগুলো সমাধানের দিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন।

তেমনি গত দেড় দশকে রাজনৈতিক মদদে কিছু অলিগার্ক ব্যবসায়ী শ্রেণি তৈরি হয়েছে, যাদের রয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ। এসব ব্যবসায়ী দেশের ব্যাংক খাতকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়েছে। একই সঙ্গে বিপুল পরিমাণ অর্থও পাচার করেছে। আবার ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণেও অনেক ব্যবসায়ীকে অযথা হয়রানির শিকার হতে হয়েছে, যা ব্যবসার প্রসারে বিঘ্ন ঘটিয়েছে। উপরন্তু গত ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর শিল্পাঞ্চলে অসন্তোষ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। অগ্নিসংযোগ, লুটপাটের মতো ঘটনাও ঘটেছে, যা ব্যবসা-বিনিয়োগের জন্য মোটেও উপযুক্ত নয়। এমন আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় মানুষের মধ্যে আস্থার সংকট তীব্র হয়েছে। এ অবস্থায় দুর্নীতি রোধ করে মানুষের আস্থা ফেরাতে হবে, যাতে ব্যবসা-বিনিয়োগের প্রসার ঘটে। একই সঙ্গে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাসহ অন্য সমস্যাগুলোও সমাধান করতে হবে। পাশাপাশি আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করায় মনোযোগ দিতে হবে।

শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য মনে করেন, ‘দেশের মধ্যে দুর্নীতির পক্ষে এবং সংস্কারের বিপক্ষে অদ্ভুত এক ধরনের কোয়ালিশন হয়েছে। সেই কোয়ালিশনে রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ীরা আছে। এদের সমন্বিতভাবে অলিগার্ক তৈরি হয়েছিল। অর্থনীতির প্রধান দুটি খাত—ব্যাংকিং খাতে ও এনার্জি খাতে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। এই দুটি খাত পুরো খেয়ে ফেলেছে অলিগার্করা। অলিগার্করা মাসোহারা দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রতিনিধি রেখেছে। ব্যাংক খাতের করপোরেট গভর্ন্যান্স পুরো ভেঙে ফেলা হয়েছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় অলিগার্কদের সুবিধার্থে ব্যাংকে পরিচালক নিয়োগ করা হয়েছে।’

পাঁচ.

বাংলাদেশে ব্যবসার ক্ষেত্রে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ নিম্নমুখী, বিশেষ করে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই)। এফডিআই নিম্নমুখী হওয়ার অন্যতম কারণ ব্যবসা পরিবেশের সূচকে অবনতি। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা নিরুৎসাহ হয়েছেন নতুন বিনিয়োগে। উপরন্তু রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে নতুনভাবে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়া বিনিয়োগ পরিবেশকে আরো অস্থিরতার দিকে নিয়েছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না ফিরলে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করা আরো কঠিন হয়ে উঠবে।

বিশিষ্টজনের অভিমত এই যে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করায় আরেকটি গুরুতর সমস্যা হলো পর্যাপ্ত জ্বালানির অভাব, যার সমাধানও তাই অধিক গুরুত্বপূর্ণ। জ্বালানি নিরাপত্তা ছাড়া নিরবচ্ছিন্ন শিল্পোৎপাদন সম্ভব নয়। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য নতুন গ্যাসকূপ অনুসন্ধানে গতি বাড়াতে হবে। অফশোর ও অনশোরে গ্যাস অনুসন্ধানে জোর দিতে হবে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রতাগুলোও দূর করতে হবে।

ছয়.

মূলত রাজনীতি হচ্ছে অর্থনীতির প্রধান চালক। রাজনীতি মানে হচ্ছে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে দেশের উন্নয়নকল্পে নীতিমালা প্রণয়ন; এবং রাজনীতি ভালো থাকলে অর্থনীতি খারাপ হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। বাংলাদেশের রাজনীতি নির্বাচননির্ভর, অথচ গেল তিন-তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণ তাদের সুচিন্তিত রায় দিতে পারেনি। এর ফলে আবির্ভাব ঘটে কর্তৃত্ববাদী শাসনের, জবাবদিহির জায়গা থাকে শূন্য। দেশ পরিচালিত হয় আমলা, পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা ও ব্যবসায়ী অলিগার্ক দ্বারা। বলাবাহুল্য, বাংলাদেশের অর্থনীতির ও রাজনীতির ঘাড়ে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসা এই দুষ্টচক্রের অবসান ঘটাতে একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি। তবে তার আগে চাই নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ ও দুর্নীতি দমন কমিশন সংক্রান্ত সংস্কার। আপাতত এই তিনটি সংস্কার শেষে জনপ্রতিনিধিদের সরকার ক্ষমতায় এসে জবাবদিহিমূলক প্রশাসন চালালে দেশের অর্থনীতির মানবসৃষ্ট দৈন্যদশা দূর হবে বলে দৃঢ় বিশ্বাস।

 

লেখক: অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের
গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বর হামলার প্রতিবাদে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বর হামলার প্রতিবাদে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কারোপ তিন মাসের জন্য স্থগিত চেয়ে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি
শুল্কারোপ তিন মাসের জন্য স্থগিত চেয়ে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩ জন হাসপাতালে ভর্তি

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা’র সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ইবিতে বিক্ষোভ
‘গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা’র সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ইবিতে বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে চালু হলো কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
অবশেষে চালু হলো কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু ইসরায়েলকে রুখতে মুসলিমদের ঐক্যের বিকল্প নেই : ন্যাপ
মানবতার শত্রু ইসরায়েলকে রুখতে মুসলিমদের ঐক্যের বিকল্প নেই : ন্যাপ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নড়াইলের হত্যা মামলার দুই আসামি যশোরে গ্রেফতার
নড়াইলের হত্যা মামলার দুই আসামি যশোরে গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে পশ্চিমতীরে ধর্মঘট
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে পশ্চিমতীরে ধর্মঘট

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুব মহিলা লীগ নেত্রী মিশু ও ইতি ৩ দিনের রিমান্ডে
যুব মহিলা লীগ নেত্রী মিশু ও ইতি ৩ দিনের রিমান্ডে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে হবিগঞ্জে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে হবিগঞ্জে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলা নববর্ষ উৎযাপনের নির্দেশ মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলা নববর্ষ উৎযাপনের নির্দেশ মাউশির

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চাঁদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চাঁদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে মানিকগঞ্জে বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে মানিকগঞ্জে বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে অন্নপূর্ণা-১ পর্বতের চূড়ায় বাবর আলী
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে অন্নপূর্ণা-১ পর্বতের চূড়ায় বাবর আলী

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে জনতার বিশাল বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে জনতার বিশাল বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ১১ দিনে সড়কে ঝরেছে ২৪৯ প্রাণ
ঈদের ১১ দিনে সড়কে ঝরেছে ২৪৯ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্চে রফতানি আয় ১১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে
মার্চে রফতানি আয় ১১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে ঝিনাইদহে মানববন্ধন ও সমাবেশ
ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে ঝিনাইদহে মানববন্ধন ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল ম্যাচে উৎসবের রঙ, ঈদ পরবর্তী মিলনমেলা
ফুটবল ম্যাচে উৎসবের রঙ, ঈদ পরবর্তী মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধ ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যা বন্ধ ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা
বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে
গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বিপদে ইসরায়েল
এবার বিপদে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস
গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা
শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!
মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্র-চীনসহ ৪০ দেশের বিনিয়োগকারী
বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্র-চীনসহ ৪০ দেশের বিনিয়োগকারী

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাম্পের সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল ইরান
ট্রাম্পের সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দুই চিঠি যাবে যুক্তরাষ্ট্রে
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দুই চিঠি যাবে যুক্তরাষ্ট্রে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’
‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভকারীদের প্রতিবাদ
ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভকারীদের প্রতিবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি কাজী কেরামত গ্রেফতার
সাবেক এমপি কাজী কেরামত গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব
ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ সেই গৃহবধূ পরকীয়া প্রেমিকসহ উদ্ধার
নিখোঁজ সেই গৃহবধূ পরকীয়া প্রেমিকসহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি
শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?

সম্পাদকীয়

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন