শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৫, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫

রমজানে আত্মশুদ্ধি ও আত্মোন্নয়ন

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
রমজানে আত্মশুদ্ধি ও আত্মোন্নয়ন

রমজান হলো আত্মশুদ্ধির মাস, এ মাসে একজন মুমিন তার হৃদয়কে তাকওয়ার আলোয় আলোকিত করে। এটি শুধু রোজা রাখার মাস নয়, বরং আত্মনিয়ন্ত্রণ, আত্মসংযম ও আল্লাহভীতি অর্জনের শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষণের সময়। তাকওয়া শব্দটি কোরআনে বহুবার এসেছে এবং এটি মূলত আল্লাহভীতির মাধ্যমে নিজেকে গুনাহ থেকে রক্ষা করার নাম। রমজান মাসে সঠিকভাবে রোজা পালন করলে মুমিনের হৃদয়ে তাকওয়ার জন্ম হয়, যা তাকে পরবর্তী জীবনে গুনাহ থেকে দূরে রাখে এবং পরকালীন মুক্তির পথ দেখায়।


তাকওয়ার সংজ্ঞা

তাকওয়া শব্দটি আরবি ‘ওয়াক্বায়া’ মূল ধাতু থেকে এসেছে, যার অর্থ ‘রক্ষা করা’ বা ‘সুরক্ষা প্রদান করা’। ইসলামী পরিভাষায় তাকওয়া হলো আল্লাহকে ভয় করে তাঁর বিধান মেনে চলা এবং হারাম কাজ থেকে দূরে থাকা।

তাফসিরে বায়জাবিতে তাকওয়ার তিন স্তরের কথা বর্ণনা করা হয়েছে।

এক. শিরক থেকে বেঁচে চিরস্থায়ী শাস্তি থেকে রেহাই পাওয়া।

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং তাদের তাকওয়ার বিষয়ে স্থিত করে রাখলেন।’ (সুরা : ফাতহ, আয়াত : ২৬)

দুই. করণীয় কিংবা বর্জনীয়—এমন সব ধরনের কাজ হতে বিরত থাকা, যা মানুষকে পাপাচারে লিপ্ত করে। কারো কারো মতে, সগিরা গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা। তাকওয়ার এই সংজ্ঞাটি প্রসিদ্ধ।

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলার বাণী—‘আর যদি সে জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনত এবং পরহেজগারি অবলম্বন করত, তাহলে আমি তাদের প্রতি আসমানি ও পার্থিব নিয়ামত উন্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে। সুতরাং আমি তাদের পাকড়াও করেছি তাদের কৃতকর্মের কারণে।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ৯৬)

তিন. যেসব বস্তু আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীন করে তা পরিহার করে কায়মনোবাক্যে আল্লাহর প্রতি ধাবিত হওয়া। এই স্তরের তাকওয়া বেশি কাম্য।

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘হে ঈমানদাররা, আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিত তেমনি ভয় করতে থাকো।’
(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০২)

রমজান তাকওয়া চর্চার মাস : কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনরা! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৩)

এই আয়াতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে রোজার মূল উদ্দেশ্য তাকওয়া অর্জন। রোজার মাধ্যমে একজন মুমিন নিজের প্রবৃত্তির ওপর নিয়ন্ত্রণ লাভ করে এবং আল্লাহর আনুগত্যের প্রতি আরো মনোযোগী হয়। এ মাসে শয়তানকে শৃঙ্খলিত করা হয় এবং মুমিনরা তাদের ইবাদতে অধিক মনোযোগী হয়।

নিম্নে রমজানের মাধ্যমে তাকওয়া অর্জনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক আলোচনা করা হলো—


রোজার মাধ্যমে আত্মসংয

রোজা মানুষের প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করতে শেখায়। ক্ষুধা ও পিপাসার মাধ্যমে মানুষ নিজের সীমাবদ্ধতা অনুভব করে এবং আল্লাহর আদেশ পালনে আরো মনোযোগী হয়। আবু হোরায়রা (রা.) বলেন, ‘তোমাদের কারো যদি কোনো দিন রোজা পালনরত অবস্থায় ভোর হয়, তবে সে যেন স্ত্রী সম্ভোগ ও অন্যায় আচরণ না করে। যদি কেউ তাকে গালি দেয় বা ঝগড়া-বিবাদ করে, তবে সে যেন বলে আমি রোজা পালনকারী, আমি রোজা পালনকারী।’

(সহিহ মুসলিম হাদিস : ১১৫১)


গুনাহ থেকে দূরে থাকা

রমজান মাসে একজন মুমিনকে নিজের চরিত্র পরিশুদ্ধ করতে হয়। মিথ্যা বলা, গিবত করা, হারাম কাজ করা—এসব থেকে দূরে থাকার শিক্ষা রোজা দেয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘রোজা (জাহান্নামের) আগুন থেকে ঢালস্বরূপ।’

(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১০৭৮)

এখানে রোজাকে ঢাল বলা হয়েছে, যা তাকওয়া অর্জনের অন্যতম পথ। আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা এবং সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তার এই পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।

(সহিহ বুখারি  হাদিস : ১৯০৩)

আল্লাহ তাআলা আমাদের দেখেন, সর্বাবস্থায় দেখেন, তাঁর দৃষ্টি থেকে আমরা কখনোই লুকাতে পারি না—এ বিশ্বাস আমাদের মন-মস্তিষ্কে যতটা জাগরূক থাকবে, গুনাহের কাজ থেকে ততটাই বেঁচে থাকতে পারব। তাই আল্লাহ তাআলা দেখছেন—এ বিশ্বাসে কেউ যখন গোপনে পানাহার থেকে বিরত থাকছে, পরে যখন তার সামনে আরেকটি গুনাহের কাজ আসে, তখনো সে বিশ্বাসই তাকে এ গুনাহ থেকেও বাধা দিয়ে রাখে। আর রমজান মাসজুড়ে কেউ যখন এভাবে সব রকমের গুনাহের কাজ থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করে, পরবর্তী সময়গুলোতেও তার জন্য তাকওয়ার এ পথ ধরে চলা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।

এই হাদিস প্রমাণ করে যে শুধু পানাহার থেকে বিরত থাকাই যথেষ্ট নয়, বরং তাকওয়া অর্জন করতে হলে সর্বপ্রকার পাপ ও অনৈতিক কাজ থেকেও বিরত থাকতে হবে। রোজার হক পরিপূর্ণরূপে আদায় করতে হলে অন্যায় কাজ ছাড়তে হবে, অন্যায় কথা ছাড়তে হবে, পাপে জড়ানো যাবে না। তবেই হবে যথার্থ রোজা পালন হবে, অন্যথায় এ রোজা রাখার ফরজ দায়িত্বটুকু হয়তো পালিত হবে, কিন্তু এতে রোজার প্রাণ বলে কিছু থাকবে না।

না দেখেও আল্লাহ তাআলাকে ভয় করার এ প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে আমরা যে কেবলই হারাম কাজ থেকে বেঁচে থাকতে পারব, তা নয়; বরং এ প্রশিক্ষণ আমাদের যতটা পাকাপোক্ত হবে, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ইবাদতগুলোও ততটা প্রাণবন্ত হবে।


তারাবির নামাজ

রমজান মাস হলো কোরআন নাজিলের মাস। এ মাসে তারাবির নামাজের মাধ্যমে কোরআন শ্রবণ করা এবং বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করা তাকওয়া অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। আল্লাহ বলেন, ‘রমজান মাসই হলো সে মাস, যাতে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে মানুষের জন্য হিদায়াতস্বরূপ এবং সত্য পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী হিসেবে।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৫)


কোরআন তিলাওয়াত

রমজান কোরআন তিলাওয়াতের শ্রেষ্ঠ সময়। এ মাসে কোরআনের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করলে আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা সম্ভব। তাই আমাদের উচিত এ মাসকে কোরআনের আলোয় উদ্ভাসিত করা এবং এর শিক্ষা অনুযায়ী জীবন গঠন করা। আব্দুল্লাহ বিন আমর (রা.) কর্তৃক বর্ণিত, কিয়ামতের দিন রোজা এবং কোরআন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা বলবে, হে আমার প্রতিপালক! আমি ওকে পানাহার ও যৌনকর্ম থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং ওর ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করো। আর কোরআন বলবে, আমি ওকে রাত্রে নিদ্রা থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং ওর ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করো। নবী (সা.) বলেন, অতএব, ওদের উভয়ের সুপারিশ গৃহীত হবে।

(মুসনাদের আহমদ, হাদিস : ৬৬২৬)


সদকা ও দানশীলতা

রমজান মাসে দান-সদকা বৃদ্ধি পায়, যা তাকওয়ার অন্যতম বহিঃপ্রকাশ। রাসুল (সা.) রমজানে সবচেয়ে বেশি দান করতেন। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) ছিলেন সবচেয়ে দানশীল মানুষ, আর রমজান মাসে তিনি আরো বেশি দানশীল হয়ে উঠতেন।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬)

আর দান-সদকা অন্তরকে পরিশুদ্ধ করে এবং মুমিনের মধ্যে বিনয় ও আল্লাহর ভয় সৃষ্টি করে।


লাইলাতুল কদর ও দোয়া

রমজানের শেষ দশ রাত হলো সবচেয়ে মূল্যবান, কারণ এ সময় লাইলাতুল কদর রয়েছে, যা হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও উত্তম। এই রাতগুলোতে ইবাদত করার মাধ্যমে মুমিনের তাকওয়া বৃদ্ধি পায়। আল্লাহ বলেন, ‘লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়েও উত্তম।’ (সুরা : কদর, আয়াত : ৩)

আল্লাহ আমাদের সবাইকে রমজানের পূর্ণ ফায়দা অর্জন করার তাওফিক দান করুন এবং আমাদের হৃদয়ে তাকওয়ার আলো প্রজ্বলিত করুন।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
সর্বশেষ খবর
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি
ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামের রাজপথে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামের রাজপথে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত কচ্ছপ
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত কচ্ছপ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জমির পোষাণী নিয়ে বিরোধ, গুলিবর্ষণে আহত ৪
কুমিল্লায় জমির পোষাণী নিয়ে বিরোধ, গুলিবর্ষণে আহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১
বাগেরহাটে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ কারাগারে
আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩০ সালের মধ্যেই মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই আসতে পারে
২০৩০ সালের মধ্যেই মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই আসতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু
ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়
গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট
বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ
ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’
‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’
‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে
বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব
রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে
গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা
বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বিপদে ইসরায়েল
এবার বিপদে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর
কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা
শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস
গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!
মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’
‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের
গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি
শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব
ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন
সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি
সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা
সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টক্সিসিটি নিতে পারি না, সেই কারণেই ছেড়ে বেরিয়ে আসি: শ্রাবন্তী
টক্সিসিটি নিতে পারি না, সেই কারণেই ছেড়ে বেরিয়ে আসি: শ্রাবন্তী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাতাল হয়ে ৬ জনকে চাপা, নিহত ১: গ্রেফতার পরিচালক
মাতাল হয়ে ৬ জনকে চাপা, নিহত ১: গ্রেফতার পরিচালক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ
দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী
ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ
সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন

গভীর উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা
গভীর উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি
অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি

নগর জীবন

গাড়ির ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিন জামায়াত কর্মী নিহত
গাড়ির ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিন জামায়াত কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে দেশে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ
দেশে দেশে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ফল মালবেরি চাষে সফলতা
বিদেশি ফল মালবেরি চাষে সফলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়