শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শয়তান যেভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করে

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
শয়তান যেভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করে

শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু। তার কাজই হলো আদম সন্তানকে বিভ্রান্ত করা, আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত করা। তাদের বিরুদ্ধে সর্বদা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকা। এ কাজগুলো বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সে বহু ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে, নিম্নে সেগুলোর কয়েকটি সংক্ষেপে লেখা হলো—

অপরাধকে সুশোভিত করে উপস্থাপন

করে : শয়তান মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য অপরাধমূলক কাজগুলোকে সুশোভিত করে প্রদর্শন করে।

ফলে মানুষ খুব উৎসাহ নিয়ে পাপের সাগরে সাঁতরাতে পছন্দ করে। আল্লাহর পথে আহ্বানকারীদের অপছন্দ করে আর শয়তানকে প্রকৃত অভিভাবক মনে করে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহর শপথ, আমি তোমার আগে বহু জাতির নিকট রাসুল প্রেরণ করেছি। শয়তান তাদের জন্য তাদের কর্মকে শোভিত করেছে।

তাই আজ সে তাদের অভিভাবক। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৬৩)

আড়ালে থেকে ষড়যন্ত্র করে : মানুষের চোখের আড়ালে থেকে তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালানো শয়তানের অন্যতম কাজ। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে বনি আদম, শয়তান যেন তোমাদের বিভ্রান্ত না করে, যেভাবে সে তোমাদের পিতা-মাতাকে জান্নাত থেকে বের করেছিল; সে তাদের পোশাক টেনে নিচ্ছিল, যাতে সে তাদেরকে তাদের লজ্জাস্থান দেখাতে পারে।

নিশ্চয় সে ও তার দলবল তোমাদের দেখে যেখানে তোমরা তাদেরকে দেখো না। নিশ্চয়ই আমি শয়তানদের তাদের জন্য অভিভাবক বানিয়েছি, যারা ঈমান গ্রহণ করে না।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ২৭)

হিতাকাঙ্ক্ষীর বেশে ধোঁকা দেয় : শয়তান মানুষকে হিতাকাঙ্ক্ষীর বেশে ধোঁকা দেয়। সফলতার মিথ্যা স্বপ্ন দেখিয়ে বিপদে ফেলে দেয়। যেমন ধোঁকা দিয়েছিল আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর শয়তান তাদের প্ররোচনা দিল, যাতে সে তাদের জন্য প্রকাশ করে দেয় তাদের লজ্জাস্থান, যা তাদের থেকে গোপন করা হয়েছিল এবং সে বলল, তোমাদের রব তোমাদের কেবল এ জন্য এ গাছ থেকে নিষেধ করেছেন যে (খেলে) তোমরা ফেরেশতা হয়ে যাবে অথবা তোমরা চিরস্থায়ীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। সে শপথ করে তাদের বলল, আমি তোমাদের সত্যিকারের হিতাকাঙ্ক্ষী।’
(সুরা : আরাফ, আয়াত : ২০-২১)

লোভনীয় প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রতারিত

করে : সুকৌশলে মিথ্যা ও লোভনীয় প্রতিশ্রুতি দিয়ে মানুষকে প্রতারিত করা শয়তানের অন্যতম কাজ। তার ফাঁদে যারা পা দেয়, তারা নিজেদের ইহকাল-পরকাল ধ্বংস করে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সে তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দেয় এবং তাদের হৃদয়ে মিথ্যা বাসনার সৃষ্টি করে। আর শয়তান তাদেরকে যে প্রতিশ্রুতি দেয় তা ছলনামাত্র।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১২০)

অশ্লীলতায় আগ্রহী করে : শয়তান মানুষের মনে অশ্লীল কাজের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি করতে কাজ করে। সে তার দোসরদের দিয়ে মানুষের মধ্যে অশ্লীলতা ছড়ায়। ইরশাদ হয়েছে, ‘শয়তান তোমাদেরকে দরিদ্রতার ভয় দেখায় এবং অশ্লীল কাজের আদেশ করে। আর আল্লাহ তোমাদের তাঁর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও অনুগ্রহের প্রতিশ্রুতি দেন। আর আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।’
(সুরা : বাকারাহ,  আয়াত : ২৬৮)

কুমন্ত্রণা দেয় : হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, মহানবী (সা.) বলেছেন, শয়তান মানুষের শরীরে রক্তের মতো চলাচল করে। আমি আশঙ্কা করলাম যে সে তোমাদের মনে কিছু সন্দেহ ঢুকিয়ে দেবে। (বুখারি, হাদিস : ২০৩৮)

সত্য-মিথ্যার মিশ্রণে প্রপাগান্ডা ছড়ায় : শয়তান মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য সত্য-মিথ্যার মিশ্রণে প্রপাগান্ডা ছড়ায়। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, ফেরেশতামণ্ডলী মেঘমালার আড়ালে অবতরণ করেন এবং আকাশের ফায়সালা আলোচনা করেন। তখন শয়তানরা তা চুরি করে শোনার চেষ্টা করে এবং তার কিছু শুনেও ফেলে। অতঃপর তারা সেটা গণকের নিকট পৌঁছে দেয় এবং তারা তার সেই শোনা কথার সঙ্গে নিজেদের আরো শত মিথ্যা মিলিয়ে বলে থাকে। (বুখারি, হাদিস : ৩২১০)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
সর্বশেষ খবর
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে জনতার বিশাল বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে জনতার বিশাল বিক্ষোভ মিছিল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঈদের ১১ দিনে সড়কে ঝরেছে ২৪৯ প্রাণ
ঈদের ১১ দিনে সড়কে ঝরেছে ২৪৯ প্রাণ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্চে রফতানি আয় ১১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে
মার্চে রফতানি আয় ১১.৪৪ শতাংশ বেড়েছে

১০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে ঝিনাইদহে মানববন্ধন ও সমাবেশ
ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে ঝিনাইদহে মানববন্ধন ও সমাবেশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল ম্যাচে উৎসবের রঙ, ঈদ পরবর্তী মিলনমেলা
ফুটবল ম্যাচে উৎসবের রঙ, ঈদ পরবর্তী মিলনমেলা

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধ ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যা বন্ধ ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে শিশু ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় সৎমামা গ্রেফতার
মহেশপুরে শিশু ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় সৎমামা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নির্মম গণহত্যা : প্রতিবাদমুখর যশোর
গাজায় নির্মম গণহত্যা : প্রতিবাদমুখর যশোর

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরুদ্ধে দুমকিতে মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার বিরুদ্ধে দুমকিতে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা
সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে হারানো ফোন উদ্ধার করে প্রকৃত মালিককে হস্তান্তর
রাজবাড়ীতে হারানো ফোন উদ্ধার করে প্রকৃত মালিককে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে এক বৃদ্ধ গ্রেফতার
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে এক বৃদ্ধ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃষ্টির আভাস রাজশাহী-চট্টগ্রামে, তাপমাত্রা থাকবে অপরিবর্তিত
বৃষ্টির আভাস রাজশাহী-চট্টগ্রামে, তাপমাত্রা থাকবে অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলা : বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের সামনে মোবাইল ব্যবসায়ীদের মানববন্ধনের আয়োজন
গাজায় হামলা : বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের সামনে মোবাইল ব্যবসায়ীদের মানববন্ধনের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে উত্তাল রাবি
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে উত্তাল রাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় নৃশংসতার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল ফরিদপুর
গাজায় নৃশংসতার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল ফরিদপুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বিউটিশিয়ান মিমের
গুলশানে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বিউটিশিয়ান মিমের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রচারে পোস্টার নয়, আচরণবিধি মানাতে সর্বোচ্চ কঠোর হবে ইসি
প্রচারে পোস্টার নয়, আচরণবিধি মানাতে সর্বোচ্চ কঠোর হবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ফেনীতে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ফেনীতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে বাররিওসের জাদুতে আতলেতিকোর স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখা জয়
শেষ মুহূর্তে বাররিওসের জাদুতে আতলেতিকোর স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখা জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চুয়াডাঙ্গায় বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চুয়াডাঙ্গায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি কাজী কেরামত কারাগারে
সাবেক এমপি কাজী কেরামত কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল নৃশংসতার সর্বোচ্চ সীমা অতিক্রম করেছে : কর্নেল অলি
ইসরায়েল নৃশংসতার সর্বোচ্চ সীমা অতিক্রম করেছে : কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা
বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে
গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার বিপদে ইসরায়েল
এবার বিপদে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস
গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা
ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!
মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা
শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল ইরান
ট্রাম্পের সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্র-চীনসহ ৪০ দেশের বিনিয়োগকারী
বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্র-চীনসহ ৪০ দেশের বিনিয়োগকারী

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দুই চিঠি যাবে যুক্তরাষ্ট্রে
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দুই চিঠি যাবে যুক্তরাষ্ট্রে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভকারীদের প্রতিবাদ
ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভকারীদের প্রতিবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি কাজী কেরামত গ্রেফতার
সাবেক এমপি কাজী কেরামত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি
শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?

সম্পাদকীয়

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন