শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৩, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

সংস্কারে পাশে জাতিসংঘ

♦ ড. ইউনূস-গুতেরেস বৈঠক ♦ লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কারে পাশে জাতিসংঘ

বাংলাদেশে সফররত জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা হ্রাসের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। গতকাল তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে তিনি এসব কথা জানান।

অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, আমি সংস্কার কর্মসূচির প্রতি আমাদের সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করতে চাই। আমরা আপনাদের সংস্কার প্রচেষ্টাকে সমর্থন দিতে এখানে এসেছি। আমরা সর্বোত্তম সফলতা কামনা করি। সংস্কারের জন্য আমরা কী করতে পারি, তা জানান।

তিনি বলেন, আমি জানি সংস্কার প্রক্রিয়া জটিল হতে পারে। তবে আশা করি, সংস্কারগুলো বাংলাদেশকে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে নিয়ে যাবে এবং দেশের একটি বাস্তব পরিবর্তন আনবে। এর মাধ্যমে গত বছরের আগস্টে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর রাজনৈতিক পরিবর্তনের যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছিল তার প্রতিফলন ঘটবে। জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, রোহিঙ্গাদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করতে ও তাদের পাশে দাঁড়াতে এখানে এসেছি। আমি কখনো এমন একটি জনগণকে এত বেশি বৈষম্য সহ্য করতে দেখিনি। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গাদের ভুলে গেছে। সহায়তা কমে যাওয়া একটি অপরাধ। পশ্চিমা দেশগুলো এখন প্রতিরক্ষা ব্যয়ের ক্ষেত্র দ্বিগুণ করেছে, কিন্তু মানবিক সহায়তা সারা পৃথিবীতে কমে যাচ্ছে। তিনি বলেন, জাতিসংঘ বাংলাদেশের প্রতি অভূতপূর্ব কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য। বাংলাদেশ রোহিঙ্গা জনগণের প্রতি অত্যন্ত দানশীল হয়েছে। এ সময় অধ্যাপক ইউনূস জাতিসংঘ মহাসচিবকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সফর করার জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, আপনার আসার জন্য এর চেয়ে ভালো সময় আর হতে পারত না। আপনার সফর কেবল রোহিঙ্গাদের জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের জন্যও সময়োপযোগী। গুতেরেসকে সংস্কার প্রক্রিয়া সম্পর্কে অবহিত করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের বিষয়ে ইতোমধ্যে প্রায় ১০টি রাজনৈতিক দল তাদের মতামত জমা দিয়েছে। দলগুলো ছয়টি কমিশনের সুপারিশসমূহের সঙ্গে একমত হলে, তারা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে, যা দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পাশাপাশি রাজনৈতিক, বিচারিক, নির্বাচনসংক্রান্ত, প্রশাসনিক, দুর্নীতি দমন এবং পুলিশ সংস্কারের একটি রূপরেখা হবে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো যদি সংক্ষিপ্ত সংস্কার প্যাকেজ নিয়ে একমত হয়, তবে নির্বাচন ডিসেম্বরেই হতে পারে। তবে তারা যদি বৃহৎ সংস্কার প্যাকেজ গ্রহণ করে, তাহলে নির্বাচন আগামী বছরের জুনে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

রোহিঙ্গাদের সম্মানের সঙ্গে তাদের মাতৃভূমি রাখাইন রাজ্যে ফেরত পাঠাতে জাতিসংঘ মহাসচিবের সহযোগিতা চান। তিনি বলেন, যতদিন তারা বাংলাদেশে অবস্থান করছে ততদিন পর্যন্ত তাদের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য ও মানবিক সহায়তা যেন নিশ্চিত করা যায়। আমরা রোহিঙ্গাদের দুর্দশার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছি। বিশ্বকে জানতে হবে তারা কতটা কষ্ট পাচ্ছে। তাদের মধ্যে একটা হতাশার অনুভূতি রয়েছে। জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, তিনি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন এবং তাদের জন্য সহায়তা সংগ্রহকে অগ্রাধিকার দেবেন। বৈঠকে ভূ-রাজনীতি, সার্কের বর্তমান অবস্থা এবং বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশগুলোর সম্পর্কের বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়। অধ্যাপক ইউনূস দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক ফোরামকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য তার প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ আসিয়ানের সদস্য হতে চায়। প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম অঞ্চলে একাধিক বন্দর নির্মাণ প্রকল্প সম্পর্কেও কথা বলেন, যা নেপাল ও ভুটানসহ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে দেশকে একটি অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়ক হবে। বৈঠকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলিসংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান এবং এসডিজিবিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ, জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল রাবাব ফাতিমা ও বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গুইন লুইস উপস্থিত ছিলেন। এর আগে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ও প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা ইস্যু ও অগ্রাধিকারবিষয়ক উচ্চ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান।

কক্সবাজারে লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইউনূস-গুতেরেসের ইফতার : কক্সবাজারে লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। গতকাল উখিয়ার ২০ নম্বর ক্যাম্পে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী নিয়ে এ ইফতারের আয়োজন করা হয়। ইফতার মাহফিলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা, সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানসহ দেশি-বিদেশি সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

এ সময় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের তাদের দেশে ফেরাতে প্রয়োজনে সারা দুনিয়ার সঙ্গে লড়াই করব। অন্যদিকে রোহিঙ্গাদের মর্যাদাপূর্ণ জীবন নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সহযোগিতা বাড়াতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

দেশে ফেরাতে সারা দুনিয়ার সঙ্গে লড়াই করব-প্রধান উপদেষ্টা : প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরাতে প্রয়োজনে সারা দুনিয়ার সঙ্গে লড়াই করতে হবে। ঈদে মানুষ আত্মীয়স্বজনের কবর জিয়ারত করে। রোহিঙ্গাদের সেই সুযোগও নেই। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, রোহিঙ্গাদের দুঃখ দেখে সমাধান করতে জাতিসংঘ মহাসচিব এসেছেন। এই ঈদে না হোক আগামী ঈদে যাতে রোহিঙ্গারা নিজের দেশে ঈদ করতে পারেন সেই প্রত্যাশা করি।

খাদ্যসহায়তা কমে যাওয়ায় ঝুঁকির মধ্যে রোহিঙ্গারা-গুতেরেস : জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, খাদ্যসহায়তা কমে যাওয়ায় রোহিঙ্গারা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। রোহিঙ্গাদের মর্যাদাপূর্ণ জীবন নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সহযোগিতা বাড়াতে হবে। উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ মন্তব্য করেন জাতিসংঘ মহাসচিব।

গুতেরেস বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করে আমি দুইটি স্পষ্ট বার্তা পেয়েছি। প্রথমত, আশ্রিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়। দ্বিতীয়ত, রোহিঙ্গারা আরও ভালো পরিবেশ চায় ক্যাম্পে।

এর আগে দুপুরে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন অ্যান্তোনিও গুতেরেস। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের কথা শোনেন এবং ক্যাম্পের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। বাংলাদেশে সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব বেলা ২টা ১০ মিনিটের দিকে রোাহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছেন।

কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করার সময় ধান ভানলেন গুতেরেস। এ ছাড়া ক্যাম্পে তিনি রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গাদের সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন সাংস্কৃতিক পণ্য পরিদর্শন করেন। এ সময় জাতিসংঘ মহাসচিবকে রোহিঙ্গা ঐতিহ্যের ধারক ধান ডলনি চালনা করতে দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলে সন্তোষ আইএমএফের
দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলে সন্তোষ আইএমএফের
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল এ মাসেই
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল এ মাসেই
শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি
শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি
এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
নির্বাচনের সব কাজ এগিয়ে যাচ্ছে
নির্বাচনের সব কাজ এগিয়ে যাচ্ছে
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
সর্বশেষ খবর
ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু
ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়
গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট
বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ
ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’
‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’
‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে
বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব
রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঝালকাঠিতে খালে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে খালে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'২ মাসের মধ্যে মুন্সিগঞ্জে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হবে'
'২ মাসের মধ্যে মুন্সিগঞ্জে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হবে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৬
বগুড়ায় সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বাসচাপায় শিশু নিহত
বরিশালে বাসচাপায় শিশু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ ক্লাসেন
দক্ষিণ আফ্রিকার কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ ক্লাসেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল সিলেট
গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল সিলেট

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টস হেরে মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বেঙ্গালুরু
টস হেরে মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বেঙ্গালুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এমন ঐকমত্য গড়ে তুলতে হবে যেন প্রকৃতপক্ষেই জাতীয় হয়ে ওঠে’
‘এমন ঐকমত্য গড়ে তুলতে হবে যেন প্রকৃতপক্ষেই জাতীয় হয়ে ওঠে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন তামিম ইকবাল
রাতে সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন তামিম ইকবাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ এপ্রিল 'মার্চ ফর গাজায়' অংশ নেওয়ার আহ্বান মাহমুদউল্লাহর
১২ এপ্রিল 'মার্চ ফর গাজায়' অংশ নেওয়ার আহ্বান মাহমুদউল্লাহর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে এনআইডি সেবার নামে প্রতারণা, সতর্ক করল ইসি
ফেসবুকে এনআইডি সেবার নামে প্রতারণা, সতর্ক করল ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, ইসরায়েলি পণ্য দাবি করে কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর
দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, ইসরায়েলি পণ্য দাবি করে কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে আলোকিত হৃদয় স্কুলের কর্মসূচি
গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে আলোকিত হৃদয় স্কুলের কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা
বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে
গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বিপদে ইসরায়েল
এবার বিপদে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা
শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস
গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, ইসরায়েলি পণ্য দাবি করে কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর
দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, ইসরায়েলি পণ্য দাবি করে কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!
মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’
‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব
ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি
সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি
শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা
সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন
সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের
গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি
শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?

সম্পাদকীয়

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল

সম্পাদকীয়

কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ

সম্পাদকীয়