শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

বাজারের অস্থিরতা, মূল্যস্ফীতি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হাহাকার ও বেকারত্বের নতুন ঝড়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে সরকারি ও বেসরকারি খাতের একসঙ্গে কাজ করার আলামত নেই। ঝুঁকি নেওয়ার শক্তি হারিয়ে ফেলছেন ছোট-বড় ব্যবসায়ীরা। শিল্প বিনিয়োগের মন্দায় গোটা অর্থনীতির শিরা-উপশিরায় রক্তশূন্যতা। অনিবার্যভাবে তা নতুন কর্মসংস্থানে বাধা। ব্যাংকের বাড়তি সুদহার অনেক হিসাব ওলটপালট করে দিয়েছে। সামনে রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কোন দিকে যায়, সেই দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা। সরকারের মধ্যে তাদের আয়ত্তে নেওয়ার বদলে আরও দূরে ঠেলে দেওয়ার প্রবণতা।

জেঁকে বসা নানা সংকট কাটিয়ে উঠতে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি বা নিচ্ছে না- এমন নয়। কিন্তু কাজে আসছে না কাক্সিক্ষত পর্যায়ে। আবার পুরনো সংকটের সঙ্গে নতুন সংকটের রসায়নও ঘটছে। তার ওপর খেলাপি ঋণ ও পাচারের টাকা উদ্ধারে দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করা যেন হিতে বিপরীত হয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই ছোটবড় কোনো না কোনো মিলকারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর আসছে। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বড়গুলোতে বন্ধের ঘোষণা দিয়ে অফিস বা কারখানার গেটে নোটিস টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার দাপ্তরিক ভাষা প্রায় একই : ‘অনিবার্য কারণে আগামীকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ থাকবে।’ এর জেরে শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বুক চাপড়ানো বিলাপ-আহাজারি। তাদের পরিবারের সদস্যদের বদদোয়া।

শিল্প বাঁচিয়ে টাকা আদায়ের কৌশল না নিয়ে চাপে ফেলার এ নীতি গোটা শিল্প সেক্টরকে আতঙ্কে ফেলেছে। যা ১০টি প্রবলেম বা দুর্বল ব্যাংককে সারিয়ে তুলতে নেওয়া পদক্ষেপের একদম বিপরীত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপানোর বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টিকিয়ে রাখা। এ ছাড়া ৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ব্যাংকগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে সরকারের এসব পদক্ষেপের সুফল এখনো দৃশ্যমান নয়। একই সময়ে টাকা আদায়ে ব্যাংকগুলো দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করেছে। এসব গ্রুপে ‘রিসিভার’ বসানোর উদ্যোগের গুঞ্জন রয়েছে। যদিও আদালতের নির্দেশ ছাড়া ‘রিসিভার’ নিয়োগের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ।

এসব না করে গ্রুপগুলোকে আয়ত্তে নিয়ে টাকা আদায়ের চেষ্টা করা যেত। এখন একদিকে টাকা আদায় অনিশ্চিত। আর নিশ্চিত হলো প্রতিষ্ঠানগুলোর আরও নাজুক দশা। চাপে-তাপে নয়, খেলাপি ঋণ আদায় কৌশলের ব্যাপার। বিষয়টি সংবেদনশীলও। সেখানে অনেকের কর্মসংস্থান। আলোচিত ১০টি গ্রুপেও লাখ লাখ মানুষ কাজ করছে। ব্যাংকের সঙ্গে এসব গ্রুপের কম-বেশি লেনদেন চলমান। উৎপাদন কর্মকাণ্ড জারি রেখেই টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করলে এখন এ অবস্থা হয় না। এত বিপুল অঙ্কের ঋণখেলাপি হওয়ার পেছনে কেবল গ্রহীতা দায়ী নয়। পর্ষদ পরিচালকরাও একা দায়ী নয়। ছিল ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহী থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের যোগসাজশও। অথচ তারা দিব্যি অন্তরালে, আলোচনার বাইরে। এসব ব্যাংক আরও ডুবেছে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ আর রাজনৈতিক মদতে ব্যাংক পরিচালক ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে টাকা লোপাটের কারণে।

এ ব্যাংকগুলোকে টেনে তুলতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হস্তক্ষেপে অন্য সবল ব্যাংক থেকে সাময়িক ধারকর্জে সহায়তা দেওয়া হলেও দেশে উৎপাদন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখা ১০টি গ্রুপকে সারিয়ে তোলার বিপরীত আয়োজন। এতে রীতিমতো মারণাস্ত্রের মতো অ্যাকশন শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে দেশের রপ্তানিবাজার হুমকিতে পড়েছে। বিদেশি অর্ডার হাতছাড়া হয়ে চলে যাচ্ছে প্রতিবেশী দেশে। যা কেবল দেশের বেসরকারি খাত ও শিল্প ধ্বংস করবে না, ব্যবসা-বিনিয়োগ ভিন্ন দেশমুখী হওয়ার পাশাপাশি কর্মহীন করবে অনেককে। এতে নতুন বছরে পুরনো ভোগান্তি তাজা হওয়ার আলামত স্পষ্ট। আরও দগদগে হয়ে উঠছে রাজস্ব আয় বাড়ানো, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা কাটানোর চ্যালেঞ্জ। সুদের হার বাড়িয়ে, কিছু শুল্ক কমানোর মতো পদক্ষেপ নিয়ে মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে না পেরে পরে টাকা ছাপিয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেছে। সামনে কী করবে? আরও টাকা ছাপলে এক যন্ত্রণা। না ছাপলে আরেক ধরনের নাহালত। কেবল মুদ্রানীতি সংকোচনে মূল্যস্ফীতি কমানোর ব্যবস্থা-অবস্থা আর নেই, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার। কম বিনিয়োগের মাঝে সুদহার বাড়ানোর তত্ত্ব মার খেয়েছে। ছোট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অপমৃত্যুর নিঃশ্বাস শোনা যাচ্ছে। সেখানে কোরামিনের বদলে হাই-অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ মৃত্যু আরও দ্রুত করার সমূহ লক্ষণ।

আর্থিক খাতের হেলথটেস্টের আর বাকি নেই। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনিয়মের মাধ্যমে দেওয়া ঋণগুলো এখন একে একে খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ, মাঝারি ও ছোট উদ্যোক্তাদেরও ব্যবসাবাণিজ্যে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। অনেকে ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করে দিয়েছেন। মুদি বা ফুটপাতের দোকানেও সেই ছাপ। সম্ভাবনাময় পোশাক খাতেও কেবল কুসংবাদ। শ্রম অসন্তোষের সঙ্গে প্রতিনিয়ত নানামুখী সংকট যোগ হচ্ছে। আগামী দিনে রপ্তানি বাড়ানোর চেয়ে যা আছে তা ধরে রাখাই কঠিন হয়ে উঠছে। একদিকে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় দেশের ইমেজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার ওপর নিরাপত্তাহীনতায় অনেক মালিক ঠিকমতো কারখানা চালাতে পারেননি। এতে বায়ারদের ভরসা কমেছে। বাড়তি যোগ হয়েছে দেশিবিদেশি নানা ষড়যন্ত্র। এ অবস্থা কাটবে বলে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ বৈশ্বিক সংস্থাগুলোর আভাস না থাকাও দুশ্চিন্তার বিষয়।

সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে পণ্যের প্রতিযোগিতা থাকলে সরবরাহে ভারসাম্য বাড়ে। গোটা বিশ্বে এভাবেই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা হয়। বিগত সরকার আমলের অনেক পলিসি এবং দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ায় তৈরি হওয়া সমস্যাগুলোর ফয়সালা আসেনি। পতনের পূর্ব পর্যন্তও উন্নয়নের কিচ্ছা শোনানো হয়েছে। অথচ তাদের পতনের দেড়-দুই বছর আগে থেকেই সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যাপক সমস্যাক্রান্ত। মূল্যস্ফীতি, ব্যালান্স অব পেমেন্ট, ফরেন এক্সচেঞ্জ প্রাইস, ব্যাংকিং খাত পার করেছে কঠিনেরও কঠিন সমস্যা। এর জেরে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি আরও ঊর্ধ্বে উঠেছে। এখন আমদানি স্বাভাবিক করার চেষ্টা কাজে দিচ্ছে না। আবার রপ্তানি বাড়ানোরও সামর্থ্য নেই।

ব্যবসায়ীদের ফাঁপরে ফেলে, ব্যাংকে কোরামিন দিয়ে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা খাইয়ে এর ফয়সালা আনার চেষ্টায় কুলাবে না- তা এরই মধ্যে প্রমাণিত। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙার চেষ্টায়ও ফল আসছে না। নিয়ত ঠিক থাকলেও পদ্ধতি-প্রক্রিয়া ঠিক না থাকলে যে ইবাদতও বরবাদ হয়ে যায়, এর জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্ত সরকারের অর্থনীতি সোজা করার সাম্প্রতিক চেষ্টাগুলো। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের প্রতি মাসে হাজার হাজার অভিযানেও বরকত মিলছে না। মহার্ঘভাতার চিন্তার মধ্য দিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকারিভাবে দরকারি মনে করা, বেসরকারিদের অগ্রাহ্য এবং ব্যাংক বাঁচানোর চেষ্টার বিপরীতে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে রুক্ষতা বৈষম্যের নামান্তর।

মহার্ঘের আভিধানিক অর্থ বড় উপহার। মহৎ+অর্ঘ দুই শব্দ মিলে মহার্ঘ। শব্দের মাঝেই অর্থ লুকানো। পিয়ন থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরের কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত রয়েছে সরকারের। অবসরপ্রাপ্তরাও মহার্ঘভুক্ত হবেন। মহার্ঘভাতার অঙ্ক ঠিক করতে কমিটি গঠনও হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৫ সালের জুলাইয়ে অষ্টম বেতন স্কেল কার্যকর হয়। সে সময় নতুন স্কেলের সুপারিশ না করলেও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে বার্ষিক ইনক্রিমেন্টের প্রস্তাব ছিল বেতন কমিশনের। ২০২৩ সালের জুলাইয়ের আগপর্যন্ত প্রতি বছর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৫ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট পান। নিত্যপণ্যের অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধি ও সংসারের অন্যান্য খরচ বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে সরকারিদের পে-স্কেল, মহার্ঘভাতা ইত্যাদির প্রচলন। বেসরকারিরা এ শুমারির বাইরে। দেশে রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস ভ্যাট। আয়কর বা কাস্টমস ডিউটি নয়। আর এই ভ্যাট পরোক্ষে আদায় করা হয় বিধায়, তা রাস্তার ফকির থেকে সর্বস্তরের মানুষকেই দিতে হয়। অথচ এসব মানুষের আয় বাড়ানো দূরে থাক, মূল্যস্ফীতির চাপে আয়-রোজগারই কমে আসছে। ২০১৫ সালে সর্বশেষ ঘোষণা করা বেতন কাঠামোতে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা দ্বিগুণ করার সময় বলা হয়েছিল, বেতন-ভাতা বাড়ালে তারা দুর্নীতিতে জড়াবে না। বাস্তবে তা হয়নি। বরং দুর্নীতি-চুরিসহ নানা পাপাচার আরও বেড়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকার অযৌক্তিক সুবিধা দিয়েও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুশি করতে বিনা সুদে গাড়ির ঋণ ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য মাসিক ভাতাও দিয়েছে। বেসরকারি খাতে এমন তুঘলকি কারবার অসম্ভব। সমাজের সব মানুষ ভাতা চায়ও না। কারও কারও কাছে তা অসম্মানের। তারা চায় কাজ। যেমন ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা চান পুঁজির গ্যারান্টি। এখন পুঁজিতে টান পড়ে গেছে তাদের অনেকের। না পারছেন সইতে, না ব্যবসা ছেড়ে দিতে। রাজনৈতিক ডামাডোলে কিছু যন্ত্রণা হজম করতে অভ্যস্ত ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা। গেল বছরের ৭ জানুয়ারি একতরফা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বাপর, জুলাই-আগস্টে গণ আন্দোলনে দেশ আরও অস্থির হয়েছে।

নতুন সরকার আসার পর রাজনৈতিক অস্থিরতা না কমে নতুন ডালপালা গজিয়েছে। এর জেরে ব্যবসা-বিনিয়োগ কমতে কমতে এখন তলানিতে। একেক দিন সমাজের একেক শ্রেণি-গোষ্ঠীর মতো তাদের দাবি বা বায়নানামা নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ার জো নেই। হুজুগে ব্যবসায়ীদের কথা ভিন্ন। জাত ব্যবসায়ীদের পুঁজি রক্ষার চেষ্টা করতে হচ্ছে। কর্মচারীর বেতন-ভাতা টানতে হচ্ছে। আবার ইমেজ রক্ষার প্রাণান্তকর লড়াইও করতে হয়। এসব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে আলাপ-আলোচনা ও সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ দরকার, সেখানে মোটাদাগের ঘাটতি। এর পরিণামে অনাস্থা না এলেও জগদ্দল অস্বস্তিতে ভুগছেন ব্যবসায়ীরা। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ নেতা ও তাদের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীর বেশির ভাগ হয় আত্মগোপনে, নইলে কারাগারে। বেদম চাপে ভুগছে তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ হয় একধরনের বোঝাপড়ার ভিত্তিতে। এখানে পুরনো বোঝাপড়া ভেঙে গেছে। নতুন বোঝাপড়ার আলামত নেই।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
সামাজিক ব্যবসা
সামাজিক ব্যবসা
রপ্তানি খাতে ধাক্কা
রপ্তানি খাতে ধাক্কা
ফিলিস্তিনের নাবলুস নগরী
ফিলিস্তিনের নাবলুস নগরী
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
রেমিট্যান্সে আশার আলো
রেমিট্যান্সে আশার আলো
ভোটের আলোচনা
ভোটের আলোচনা
বিমসটেক সম্মেলন
বিমসটেক সম্মেলন
ডিজিটাল সংস্কৃতি : ভার্চুয়াল উৎসব
ডিজিটাল সংস্কৃতি : ভার্চুয়াল উৎসব
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
ব্যাংককে বৈঠক, ঢাকা-দিল্লিতে গুঞ্জন
ব্যাংককে বৈঠক, ঢাকা-দিল্লিতে গুঞ্জন
এই সময়ের রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ
এই সময়ের রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ
সর্বশেষ খবর
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত ইয়াসিনের পরিবারের পাশে তারেক রহমান
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত ইয়াসিনের পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কু-প্রস্তাবে অসম্মতি জানানোয় বিধবাকে পিটিয়ে আহত, বসতবাড়ি ভাঙচুর
কু-প্রস্তাবে অসম্মতি জানানোয় বিধবাকে পিটিয়ে আহত, বসতবাড়ি ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ইউক্রেনের বন্দর চাইছে পোল্যান্ড
এবার ইউক্রেনের বন্দর চাইছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতার পাগল নয়, ক্ষমতা বিএনপির প্রাপ্য : ফজলুর রহমান
বিএনপি ক্ষমতার পাগল নয়, ক্ষমতা বিএনপির প্রাপ্য : ফজলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুধু মানুষের নয়, বানরও অর্থবহ ভাষা তৈরি করতে সক্ষম : গবেষণা
শুধু মানুষের নয়, বানরও অর্থবহ ভাষা তৈরি করতে সক্ষম : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক ইস্যুতে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা
শুল্ক ইস্যুতে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিমদের জিহাদের আহ্বান জানিয়ে ফতোয়া জারি
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিমদের জিহাদের আহ্বান জানিয়ে ফতোয়া জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যথাসময়ে আমরা নির্বাচন আদায় করে নেব : ইশরাক
যথাসময়ে আমরা নির্বাচন আদায় করে নেব : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসে খেলাফত মজলিসের উদ্বেগ
ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসে খেলাফত মজলিসের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘দেশে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছি’
‌‘দেশে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি আলোচনায় সময় ফুরিয়ে আসছে, রাশিয়াকে হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের
শান্তি আলোচনায় সময় ফুরিয়ে আসছে, রাশিয়াকে হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডার শিক্ষার্থীদের জন্য চ্যাটজিপিটি প্লাস ফ্রি, চলবে মে মাস পর্যন্ত
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডার শিক্ষার্থীদের জন্য চ্যাটজিপিটি প্লাস ফ্রি, চলবে মে মাস পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বদরগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বদরগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠজুড়ে সূর্যমুখী ফুলের সমারোহ
মাঠজুড়ে সূর্যমুখী ফুলের সমারোহ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভুরুঙ্গামারীতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ভুরুঙ্গামারীতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে উন্নত জাতের টমেটোর জাত উদ্ভাবন
বাকৃবিতে উন্নত জাতের টমেটোর জাত উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ এপ্রিল নিউইয়র্কে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’
১২ এপ্রিল নিউইয়র্কে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টাঙ্গাইলে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন
টাঙ্গাইলে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাওনা টাকা চাওয়ায় হামলা, ঘটনার ৪ দিন পর যুবকের মৃত্যু
পাওনা টাকা চাওয়ায় হামলা, ঘটনার ৪ দিন পর যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ৯ দিনে ২৮৭ নরমাল ডেলিভারি
সিলেটে ৯ দিনে ২৮৭ নরমাল ডেলিভারি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে পড়েছে ১২০০ বস্তুর ধ্বংসাবশেষ
মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে পড়েছে ১২০০ বস্তুর ধ্বংসাবশেষ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ধূলিঝড়ের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
ধূলিঝড়ের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শরীরে একাধিক কোপ, ডোবা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
শরীরে একাধিক কোপ, ডোবা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরেই অচল ২৪ কোটি কম্পিউটার, বিকল্প কী?
অক্টোবরেই অচল ২৪ কোটি কম্পিউটার, বিকল্প কী?

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যৌন হেনস্তার অভিযোগে ‘স্কুইড গেম’ তারকার সাজা
যৌন হেনস্তার অভিযোগে ‘স্কুইড গেম’ তারকার সাজা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুরে ৬৪ যানবাহনে তল্লাশি ও জরিমানা
চাঁদপুরে ৬৪ যানবাহনে তল্লাশি ও জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে যেসব সিদ্ধান্ত গৃহীত
বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে যেসব সিদ্ধান্ত গৃহীত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষাব্যবস্থাকে মানসম্মত করতে হবে’
‘পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষাব্যবস্থাকে মানসম্মত করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রফতানি আরও বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রফতানি আরও বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআরবিতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
সিআরবিতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব
ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা
সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন
ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে
কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম
নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প
‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার
লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি
হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে
প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিঁয়াজ নিয়ে হতাশ মানিকগঞ্জের কৃষকরা
পিঁয়াজ নিয়ে হতাশ মানিকগঞ্জের কৃষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমা নেই, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার
প্রেমা নেই, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা
আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো স্থানেই ময়লা পোড়ানো যাবে না : পরিবেশ উপদেষ্টা
কোনো স্থানেই ময়লা পোড়ানো যাবে না : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত
দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

যৌথ পরিবারের গল্প
যৌথ পরিবারের গল্প

শনিবারের সকাল

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে