শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫৪, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৪, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

মাটি মেশানো কয়লার চালান গছাতে তদবির!

বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
অনলাইন ভার্সন
মাটি মেশানো কয়লার চালান গছাতে তদবির!

কক্সবাজারের মাতারবাড়ী তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা মাটি মেশানো কয়লার চালান যেকোনো মূল্যে গছিয়ে দিতে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপের পক্ষ থেকে তদবির করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মেঘনা গ্রুপের এ ধরনের কর্মকাণ্ড নতুন কিছু নয়। এর আগেও মেঘনা গ্রুপের লাখ কোটি টাকা পাচার তদন্তে নেমেছিল এনবিআর। মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহের জন্য চুক্তিবদ্ধ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা বন্দরে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।

ওরিয়েন্ট অর্কিড নামের জাহাজে থাকা মাটি মেশানো আরো ৪০ হাজার ৬৫০ টন কয়লা তদবির করে তাঁরা আনলোড করার কৌশল আঁটছেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।

এদিকে দ্বিতীয় জাহাজের কয়লাও আটকা পড়ার আশঙ্কায় দ্রুত সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় জেটিতে আনলোড করা হচ্ছে। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ৫৭ হাজার টন মাটি মেশানো কয়লা আনলোড করা হয়েছে। লিমনিওনাস নাশাও নামের দ্বিতীয় জাহাজটিতে ৭০ হাজার টন কয়লা রয়েছে।

দ্বিতীয় জাহাজের কয়লাও প্রথম জাহাজের কয়লার মতো আনলোড করতে না দেওয়ার আশঙ্কা থেকে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপ বন্দরের শ্রমিকদের সঙ্গে অতিরিক্ত আরো শ্রমিক নিয়োগ দিয়েছে। ভেজা ও মাটি মেশানো কয়লা আনলোডের সময় বেল্ট থেকে গড়িয়ে পড়ে যায়। সেসব তুলে দিতেই মেঘনা গ্রুপ অতিরিক্ত শ্রমিক নিয়োগ করেছে। মাটি মেশানো কয়লার চালান নিয়ে শুরু থেকেই প্রতিবাদ করে আসছেন বন্দরে পণ্য লোড-আনলোডিংয়ে নিয়োজিত শ্রমিকরা।

গত ১৭ মার্চ ৬৩ হাজার টন মাটি মেশানো কয়লার চালান নিয়ে বন্দরের জেটিতে ভেড়ে ওরিয়েন্ট অর্কিড জাহাজ। পরে কয়লা আনলোড করতে গিয়ে শ্রমিকরা তাতে কাদামাটি দেখতে পান। তাঁরা মাটি মেশানো কয়লার ছবি তুলে মাতারবাড়ী তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দায়িত্বশীলদের দেখান। এ সময় বিষয়টি ম্যানেজ করতে তৎপর হয়ে ওঠেন মেঘনা গ্রুপের লোকজন। এ কারণে শুরুতে বিষয়টি নিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের অনেকে চুপ ছিলেন।

তবে মাত্র একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা মাটি মেশানো কয়লার চালান আনলোড করা বন্ধ করে দেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বন্দরের একজন শ্রমিক বলেন, ‘পর পর দুটি জাহাজের কয়লার চালানই অত্যন্ত নিম্নমানের। এত নিম্নমানের কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র কিভাবে গ্রহণ করছে বুঝতে পারছি না।’

শ্রমিকরা বলেন, ‘এই দেশ আমাদের, বিদ্যুৎকেন্দ্রটিও আমাদের। এটির মালিক দেশের ১৮ কোটি মানুষ। এই কেন্দ্রটি নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই কেন্দ্রটিও বন্ধ করার ষড়যন্ত্র চলছে।’

শ্রমিকরা জানান, গত সাড়ে তিন মাস সময়ে অন্তত ১২টি কয়লার চালান এসেছে। কিন্তু এবারের এই দুই চালানের মতো খারাপ কয়লা আর আসেনি। এমন মানহীন কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্র চালানো অত্যন্ত ঝুঁকির। এতে যেকোনো সময় কেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

শ্রমিকরা আরো বলছেন, শীত শেষে দেশের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। এ সময় বিদ্যুতের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। এ অবস্থায় মনে হচ্ছে, মাতারবাড়ী তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র হচ্ছে, যাতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যুত্সংকটে বিপাকে পড়ে।

শ্রমিকরা বলছেন, তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির সাবেক প্রকল্প পরিচালক (পিডি) আবুল কালাম আজাদ ছিলেন সাবেক ফ্যাসিস্ট সরকারের ঘনিষ্ঠ লোক। তাঁর আমলে দুর্নীতি করে প্রকল্পে অন্তত ৫০০ লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এঁদের অনেকে দলীয় পরিচয়ে চাকরি পেয়েছেন। এ কারণে মাটি মেশানো কয়লার চালান নিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনেকে নীরব। শ্রমিকরা প্রথম চালানের কয়লা নিয়ে যেমন প্রতিবাদ করেছেন, দ্বিতীয় চালানের কয়লা নিয়েও প্রতিবাদ করছেন।

আবার গত মঙ্গলবার দুপুর থেকে কয়লা অনলোডে নিয়োজিত মাতারবাড়ী বন্দরের শ্রমিকরা কর্মবিরতি শুরু করেছেন। এ কারণে জাহাজটিতে থাকা ১৩ হাজার টন কয়লা আনলোড করা বন্ধ হয়ে যায়। শ্রমিকরা জানিয়েছেন, হাশেম অ্যান্ড সন্স নামের একটি প্রতিষ্ঠানের হয়ে তাঁরা বন্দরের পণ্য লোড-আনলোড করেন। ওই প্রতিষ্ঠান এবার ঈদ বোনাস এবং মাসিক বেতন নিয়ে গড়িমসি করছিল। তবে শেষ পর্যন্ত দেনদরবার করে হাশেম অ্যান্ড সন্স কম্পানির মাধ্যমে শ্রমিকদের ঈদ বোনাস ও বেতন দেওয়ার ব্যবস্থা করে মেঘনা গ্রুপের লোকজন মঙ্গলবার রাতেই জাহাজের বাকি কয়লা আনলোডের কাজ শুরু করে দেয়।

গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, মেঘনা গ্রুপের লোকজন দ্বিতীয় জাহাজটির সব কয়লা আনলোড করা শেষ করেছেন। এখন মেঘনা গ্রুপের বহির্নোঙরে থাকা প্রথম জাহাজটির কয়লা যেকোনো মূল্যে আনলোড করাই তাঁদের কাজ। শ্রমিকদের তাঁরা (মেঘনা গ্রুপের লোকজন) বলেছেন, প্রয়োজনে মন্ত্রণালয়কে ম্যানেজ করে হলেও আটকা পড়া জাহাজের কয়লা আনলোড করার ব্যবস্থা করা হবে।

এসব বিষয়ে জানতে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেনকে মোবাইলে না পেয়ে খুদে বার্তা পাঠালেও তিনি সাড়া দেননি।

 

মেঘনা গ্রুপের লাখ কোটি টাকা পাচার তদন্তে এনবিআর

মেঘনা গ্রুপের মালিক মোস্তফা কামালের তরতর করে ওপরে উঠে যাওয়ার গল্প রূপকথাকেও হার মানায়। অর্থপাচার, শুল্ক ফাঁকি, কারসাজি, জালিয়াতিসহ নানা অপকর্মের অগণন উদাহরণ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। সততার ভাবমূর্তি তৈরি করে ভালো উদ্যোক্তার আড়ালে দুর্নীতি আর অনিয়মকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন তিনি। খোদ সরকারি দপ্তরের তথ্য-উপাত্তই বলছে, ৭০টি শিল্পের মালিক মোস্তফা কামালের টাকার কুমির হওয়ার নেপথ্যে রয়েছে অবৈধ আয়। বলা হচ্ছে, গত ২০ বছরে তিনি অন্তত এক লাখ কোটি টাকা পাচার করেছেন, যার মধ্যে অন্তত ৮০ হাজার কোটি টাকাই আন্ডার ইনভয়েসিং।

আর হাজার হাজার কোটি টাকার শুল্ক-কর ও ভ্যাট ফাঁকি তো রয়েছেই। টাকা পাচারের বিষয়টি উচ্চতর তদন্তের জন্য একটি অভিযোগ জমা পড়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। একটি গোয়েন্দা সংস্থা, দুদক ও এনবিআরের তৈরি নথিপত্র থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

মেঘনা গ্রুপের অনিয়ম-জালিয়াতির বিস্তারিত তুলে ধরে গোয়েন্দা প্রতিবেদনটি এনবিআরকে দেওয়া হয়েছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।

গত বছর ২০ জুন এনবিআর চেয়ারম্যান বরাবর প্রতিবেদনটি পাঠানো হয়। তাতে বলা হয়েছে, মোস্তফা কামাল ২০০০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ২১ বছরে আমদানিতে ৭৯ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা আন্ডার ইনভয়েসিং, শুল্কায়নযোগ্য পণ্য-মোটরযান-নৌযানের বিপরীতে বাধ্যতামূলক বীমা পলিসি এড়িয়ে গিয়ে ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্সের এক হাজার ৫১৯ কোটি টাকা, সরকারের ভ্যাট, স্ট্যাম্প ডিউটি ও ব্যাংক কমিশনের এক হাজার কোটি টাকারও বেশি আত্মসাৎ করেছেন।

অর্থপাচার ও বিভিন্ন অনৈতিক সুবিধা নিতে গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারানো আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার সুযোগ কাজে লাগিয়েছিলেন মোস্তফা কামাল। মেঘনা নদীর জায়গা দখল করে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ, অবৈধ দখলে নদী ভরাট করে নষ্ট করেছেন নদীর গতিপথ। বেসরকারি ৯টি ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে আট হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন তিনি, যার বেশির ভাগই ফেরত আসার কোনো সম্ভাবনা নেই।

সূত্র: কালের কণ্ঠ

 

 বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
বাংলাদেশ-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার শেয়ারবাজারে পারস্পরিক সহযোগিতায় ত্রিপক্ষীয় চুক্তি
বাংলাদেশ-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার শেয়ারবাজারে পারস্পরিক সহযোগিতায় ত্রিপক্ষীয় চুক্তি
এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা
এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
চুরি-ডাকাতির শঙ্কা, জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা চায় বাজুস
চুরি-ডাকাতির শঙ্কা, জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা চায় বাজুস
৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি
৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি
শিক্ষকদের বেতন দিতে আজও খোলা রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংক
শিক্ষকদের বেতন দিতে আজও খোলা রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংক
আজও খোলা থাকছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব চার ব্যাংক
আজও খোলা থাকছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব চার ব্যাংক
প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো ২৯৪ কোটি ডলার
প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো ২৯৪ কোটি ডলার
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন সীমা বাড়ল
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন সীমা বাড়ল
সর্বশেষ খবর
গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা
গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা

এই মাত্র | নগর জীবন

নড়াইলে মেডিকেল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
নড়াইলে মেডিকেল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ
বিচিত্র ফুল বোতল ব্রাশ

১৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ খুন
ছুরিকাঘাতে গৃহবধূ খুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
কিশোরগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র
তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় নিরাপত্তাকে ‘ঝুঁকির’ মধ্যে ফেলেছে : যুক্তরাষ্ট্র

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮
দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ৮

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে : এ্যানি

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন
ঠাকুরগাঁও কারাগারে ব্যতিক্রমী ঈদ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়
ওয়ানডে সিরিজেও কিউইদের কাছে পাকিস্তানের শোচনীয় পরাজয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গি সমস্যা উত্থিত হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ
বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২
গাড়িতে হাওয়া দেওয়ার মেশিন বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পৃথক সংঘর্ষে আহত অন্তত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও ফাঁকা ঢাকা
আজও ফাঁকা ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম
দুই দিনেও মেরামত হয়নি খোলপেটুয়া নদীর বাঁধ, পানিবন্দি ১১ গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়
১২ ঘণ্টা গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকবে যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা
মাছের পেটে মিলছে প্লাস্টিক কণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
পুতুল নাচের নামে অশ্লীলতা, গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ
দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ আনন্দ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন
কেমন চলছে ক্রীড়াঙ্গন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা
চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন
আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে অনেকেই পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারেনি: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক