শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২৮, মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামের দৃষ্টিতে অভিভাবকের সাফল্য ও ব্যর্থতা

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে অভিভাবকের সাফল্য ও ব্যর্থতা

সন্তানের প্রতিপালন মা-বাবার পবিত্রতম দায়িত্ব। তবে এই দায়িত্ব পালনে সবার অবস্থান ও ভূমিকা সমান নয়, সমান সবার সাফল্য ও ব্যর্থতার পরিমাণ। দ্বিনি শিক্ষা, নীতি-নৈতিকতা, আদব-শিষ্টাচারের পাঠদানসহ নানা বিবেচনায় অভিভাবকদের সাফল্য ও ব্যর্থতা পরিমাপ করা যায়। আর হিসাবে তাদের ভেতর আছে একাধিক শ্রেণি বিভাগ।

নিম্নে ইসলামের দৃষ্টিতে অভিভাবকদের সাফল্যের শ্রেণি বিভাগ বর্ণনা করা হলো—
১. উভয় জগতে ক্ষতিগ্রস্ত : যে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের শুধু আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করাকে যথেষ্ট মনে করে, তারা তাদের দ্বিনি শিক্ষা ও তারবিয়াতের দিকে একেবারেই মনোযোগ দেয় না অথবা সামান্য মনোযোগকেই যথেষ্ট ও ফলপ্রসূ মনে করে। এ ধরনের অভিভাবকরা পরকালে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কেননা তারা ইহকালকে পরকালের ওপর প্রাধান্য দিয়েছে। আর পরকালের ক্ষতিই প্রকৃত ক্ষতি।

এই শ্রেণির লোকদের ব্যাপারে ইরশাদ হয়েছে, ‘বরং তোমরা পার্থিব জীবনকে প্রাধান্য দিয়েছ, অথচ পরকালই উত্তম ও চিরস্থায়ী।’ (সুরা : আলা, আয়াত : ১৬-১৭)
এই শ্রেণির অভিভাবক ইহকালেও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যখন ইলম (ধর্মীয় জ্ঞান) উঠে যাবে এবং মূর্খতা বাড়বে, তখন কিয়ামতের বড় বড় আলামত প্রকাশ পাবে। তন্মধ্যে একটি এই যে দ্বিনি শিক্ষাবিমুখ সন্তানরা স্ত্রীর আনুগত্য করবে, আর মায়ের অবাধ্য হবে।

অন্যদিকে তারা বন্ধুবান্ধবের খুবই খাতির-তোয়াজ করবে, কিন্তু মা-বাবার কোনো খোঁজখবর নেবে না।’
(সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২২১৬)

করণীয় : এই শ্রেণির অভিভাবকের দায়িত্ব হলো, যেভাবে তারা সন্তানের পার্থিব শিক্ষা নিশ্চিত করতে পরিশ্রম করে, একইভাবে বা তার চেয়েও বেশি মৌলিক ধর্মীয় শিক্ষা নিশ্চিত করতে সচেষ্ট হওয়া। যেন সন্তানরা বিশ্বাস ও আমল, সমাজ ও নৈতিকতা, লেনদেন ও আদব-কায়দা সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো তাদের হৃদয় ও মস্তিষ্কে বদ্ধমূল করতে পারে, যাতে ফিতনার এই যুগে নাস্তিকতা ও ধর্মত্যাগের কোনো ঢেউ সন্তানদের ঈমানের সম্পদ থেকে বঞ্চিত করতে না পারে।

২. পার্থিব জীবনে ক্ষতিগ্রস্ত : যে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের শুধু ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনে নিযুক্ত করে এবং ধর্মীয় জ্ঞানের বাইরে কোনো কিছু শেখার অবকাশ দেয় না, বরং জ্ঞাতসারে বা অজ্ঞাতসারে তাদেরকে পার্থিব জীবন পরিচালনার জন্য মৌলিক ও প্রয়োজনীয় জাগতিক শিক্ষা থেকেও বঞ্চিত করে—এই শ্রেণির অভিভাবক ও তাদের সন্তানরা পার্থিব জীবনে ক্ষতিগ্রস্ত। যদিও পরকালীন ক্ষতির তুলনায় পার্থিব জীবনের ক্ষতি খুবই সামান্য, তবু এই জেনে-বুঝে এবং সুযোগ থাকার পরও এই ক্ষতি বহন নিষেধ করে।


ইসলামের শিক্ষা হলো মুমিন পার্থিব জীবনের প্রয়োজনীয় পার্থিব জ্ঞান অর্জন করবে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ যা তোমাকে দিয়েছেন তার দ্বারা আখিরাতের আবাস অনুসন্ধান করো এবং দুনিয়া থেকে তোমার অংশ ভুলো না; তুমি অনুগ্রহ করো যেমন আল্লাহ তোমার প্রতি অনুগ্রহ করেছেন এবং পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে চেয়ো না। আল্লাহ বিপর্যয় সৃষ্টিকারীকে ভালোবাসেন না।’
(সুরা : কাসাস, আয়াত : ৭৭)

করণীয় : এই শ্রেণির অভিভাবকের দায়িত্ব হলো, পরিবর্তিত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় জাগতিক শিক্ষার পাঠদানের ব্যবস্থা করা, যেন মুসলমানের সন্তানরা কোনো পরিস্থিতির মুখাপেক্ষী না হয় এবং তাদের পার্থিব জীবনও ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

৩. উভয় জগতে লাভবান হওয়া : যে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের আধুনিক ও ধর্মীয় উভয় শিক্ষায় শিক্ষিত করে এবং সন্তানের নীতি-নৈতিকতা ও শিষ্টাচার শিক্ষা দেয়; সন্তান পার্থিব জীবনে একজন আদর্শ মানুষ হিসেবে জীবন যাপন করে এবং পরকালে মা-বাবা ও অভিভাবকদের জন্য নাজাতের মাধ্যম হয়—এই শ্রেণির অভিভাবক উভয় জগতে লাভবান। এটাই সন্তান প্রতিপালনে ইসলামের নির্দেশিত পদ্ধতি। কেননা পবিত্র কোরআনে দোয়া শেখানো হয়েছে, ‘আর তাদের মধ্যে যারা বলে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের দুনিয়াতে কল্যাণ দাও এবং আখিরাতে কল্যাণ দাও। আর আমাদেরকে জাহান্নামের শাস্তি থেকে রক্ষা করো। তারা যা অর্জন করেছে তার প্রাপ্য অংশ তাদেরই। বস্তুত আল্লাহ হিসাব গ্রহণে অত্যন্ত তৎপর।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২০১-২০২)

কাতাদা (রহ.) বলেন, দুনিয়ার কল্যাণ হলো শারীরিক সুস্থতা ও পর্যাপ্ত সম্পদ। হাসান বসরি (রহ.) বলেন, দুনিয়ার কল্যাণ হলো জ্ঞান ও আল্লাহর ইবাদত। আর সর্বসম্মতিক্রমে পরকালীন কল্যাণ হলো জান্নাত।

(তাফসিরে কুরতুবি)

করণীয় : তারা অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্য, তাদের উচিত এই পদ্ধতিকে প্রসারিত করা এবং পরিবার ও গোত্রের অন্যান্য অভিভাবকের কাছে একই পদ্ধতিতে পাঠদানে আহ্বান ছড়িয়ে দেওয়া।

৪. যাদের ক্ষতি সীমাহীন : যে অভিভাবকরা অর্থনৈতিক অক্ষমতা বা অন্য কোনো কারণে—চাই তা যৌক্তিক হোক বা অযৌক্তি, সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সঙ্গে আপস করে; তারা সন্তানদের ধর্মীয় ও জাগতিক কোনো প্রকার শিক্ষা দেয় না। তারা তাদের নিজেদের কোনো পেশার সঙ্গে যুক্ত করে। এই শ্রেণির অভিভাবকের ক্ষতি সীমাহীন। কেননা উত্তম শিক্ষাই সন্তানের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার। আল্লামা আশরাফ আলী থানবি (রহ.) তাঁর বইয়ে খলিফা ওমর (রা.)-এর যুগের একটি মামলার বিবরণ দিয়েছেন। যার মূল কথা হলো, একজন পিতা সন্তানের অত্যাচারের শিকার হয়ে খলিফার দরবারে অভিযোগ পেশ করল। ওমর (রা.) সন্তানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পারলেন, এই পিতা জন্মের পর তার জন্য ভালো নাম নির্বাচন করেনি, তাকে উত্তম শিক্ষা দেয়নি এবং ভালো নারীর সঙ্গে বিয়ে দেয়নি। তখন ওমর (রা.) এ মামলা খারিজ করে দিলেন এবং পিতাকে বললেন, তুমিই প্রথমে নিজের সন্তানের ওপর জুলুম করেছ। এর ফল তোমাকে ভোগ করতেই হবে।

(তারবিয়্যাতে আওলাদ, পৃষ্ঠা-১১৯)

করণীয় : তাদের উচিত গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি বিবেচনা করা যে তাদের এই কাজ সন্তানদের ভবিষ্যতের জন্য মারাত্মক বিষের চেয়ে কম নয়। মৌলিকভাবে ধর্মীয় ও আধুনিক শিক্ষার বিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে সন্তানদের যোগ্য করে তোলার চেষ্টা করা উচিত, যাতে জ্ঞানের আলোতে পুরো ঘর আলোকিত হয় এবং তারা দুনিয়া ও দ্বিন উভয় ক্ষেত্রেই উপকৃত ও লাভবান হতে পারে।

আল্লাহ সবাইকে সত্য উপলব্ধি করার তাওফিক দিন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে মজলুমের পক্ষে দাঁড়ানোর গুরুত্ব
ইসলামে মজলুমের পক্ষে দাঁড়ানোর গুরুত্ব
নামাজের নিষিদ্ধ ও মাকরুহ সময়
নামাজের নিষিদ্ধ ও মাকরুহ সময়
রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
সর্বশেষ খবর
নাকের অ্যালার্জির কারণ
নাকের অ্যালার্জির কারণ

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফটিকছড়িতে মা-ভাই হত্যায় অভিযুক্ত ইয়াছিন গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে মা-ভাই হত্যায় অভিযুক্ত ইয়াছিন গ্রেপ্তার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে ‘বৈসাবি’ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
খাগড়াছড়িতে ‘বৈসাবি’ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে বাস দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৬
ফরিদপুরে বাস দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৬

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ভাড়া বাসা থেকে পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে ভাড়া বাসা থেকে পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের মৌন মিছিল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের মৌন মিছিল

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে স্প্যাম মেসেজ থেকে মিলবে স্বস্তি
হোয়াটসঅ্যাপে স্প্যাম মেসেজ থেকে মিলবে স্বস্তি

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীদের বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীদের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে ইসি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে ইসি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে শুভসংঘ স্কুলের শিক্ষার্থী‌দের নি‌য়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা ক্যাম্পেইন
কুড়িগ্রামে শুভসংঘ স্কুলের শিক্ষার্থী‌দের নি‌য়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলনগরে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীকে পিটিয়ে হত্যা, আহত চার ছেলে-মেয়ে
কমলনগরে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীকে পিটিয়ে হত্যা, আহত চার ছেলে-মেয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হোয়াইটওয়াশের পর শাস্তিও পেল পাকিস্তান
হোয়াইটওয়াশের পর শাস্তিও পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষা শুরু বৃহস্পতিবার
এসএসসি পরীক্ষা শুরু বৃহস্পতিবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ওপর আরও ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
চীনের ওপর আরও ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
সীমান্তে ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ছুটি শেষে প্রাথমিকে ক্লাস শুরু, মাধ্যমিক খুলবে বুধবার
দীর্ঘ ছুটি শেষে প্রাথমিকে ক্লাস শুরু, মাধ্যমিক খুলবে বুধবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৩৬০০
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৩৬০০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শক্ত দল নিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে
শক্ত দল নিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টরন্টোয় ‘ম্যানুফ্যাকচারিং কনসেন্ট’ বই নিয়ে আলোচনা
টরন্টোয় ‘ম্যানুফ্যাকচারিং কনসেন্ট’ বই নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্লাস্টিক দূষণ রোধে দক্ষিণ এশীয় ঐক্যের ডাক দিলো বাংলাদেশ
প্লাস্টিক দূষণ রোধে দক্ষিণ এশীয় ঐক্যের ডাক দিলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ এপ্রিল থেকে ৫৮ দিন সাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ
১৫ এপ্রিল থেকে ৫৮ দিন সাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর
কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি
শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের
গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা
সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি
ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

নগর জীবন

বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ
দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী
ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ
সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ

নগর জীবন

অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি
অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি

নগর জীবন

সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ
সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!
বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!

শোবিজ

সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের
সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশংসিত শাকিব-জয়া
প্রশংসিত শাকিব-জয়া

শোবিজ