শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

সাংস্কৃতিক বিকাশই পারে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে

জাকিয়া বারী মম
অনলাইন ভার্সন
সাংস্কৃতিক বিকাশই পারে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে

‘মানুষ জন্মাচ্ছে তাও রাজনীতি
মানুষ মরছে তাও রাজনীতি’

রাজনীতির পরিপূরকতায় মানুষকে এভাবেই দেখেছেন প্রিয় কবি আবুল হাসান। রাজনীতি নিয়ে অনেক মানুষের আগ্রহ না থাকলেও মানুষকে নিয়ে আগ্রহ আছে রাজনীতির। আর চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান গোটা বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে এসেছে একই পতাকার নিচে। নিজের কাজ নিয়ে মানুষ ছিল ভালো-মন্দ, যদিও পার হতে হয়েছে নানা প্রতিবন্ধকতা।

চব্বিশের ১৪ জুলাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক ইউটোপিয়ান গল্পের শুটিংয়ে সারা রাত জেগেছি, ক্লান্ত তবু অদ্ভুত অবিশ্রান্ত। এমন এক গল্পের চরিত্রে অবতীর্ণ হয়ে রাতভর খোলা কালো আকাশের নিচে নিজেকে মেলে ধরতে চেয়েছি। কিন্তু ভাঁজে ভাঁজে স্লোগানে উঠে আসা মশাল মিছিল এড়াতে পারিনি। সারা রাতের সেই ইউটোপিয়ান গল্পে নির্দেশক যে জাদুবাস্তবতা হাজির করতে চেয়েছিলেন, তা গল্প আর রাজনীতি মিলে তৈরি করেছিল এক পরাবাস্তবতা। ছাত্ররা জেগে উঠেছিল মশালে-মিছিলে-গানে- ‘তুমি কে আমি কে? রাজাকার রাজাকার! কে বলেছে কে বলেছে? স্বৈরাচার স্বৈরাচার।’

এই তো শুরু সেই গণ-অভ্যুথানের, যা বিপ্লব না হলেও বাংলাদেশের গণমানুষের চিৎকার হয়ে উঠেছিল। যে চিৎকার শোষণ, নিপীড়ন, দুর্নীতি আর বাকস্বাধীনতা হরণের বিপক্ষে এ দেশের মানুষের তীব্র প্রতিবাদ। সাতচল্লিশের দেশভাগের পর থেকে বায়ান্ন, উনসত্তর, একাত্তর, নব্বই পার করে চব্বিশ চোখে দেখার অভিজ্ঞতা তৈরি করল।

১৪ জুলাই ছাত্ররা এক হয়েছিল কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রাজু ভাস্কর্য ঘিরে, যা পরে শোষকগোষ্ঠীর নিপীড়নের মুখে এক দফায় পরিণত হয়েছিল। ১৪ জুলাই, ১৬ জুলাই, ১৮ জুলাই শহীদ আবু সাঈদ, ফাইয়াজ, প্রিয় থেকে শহীদ মুগ্ধরা দেশের মানুষের স্বার্থ সংরক্ষণে রক্তাক্ত হয়েছে, ঝরেছে সহস্রাধিক তরুণ প্রাণ। যাদের আমরা অনেকেই ভেবেছি প্রযুক্তিতে বুঁদ হয়ে থাকা প্রায় অকার্যকর প্রজন্ম, তারাই আমাদের শিখিয়েছে দেশকে নতুন করে ভালোবাসার মন্ত্র। উনসত্তর, একাত্তর, নব্বইয়ের গণজাগরণ দেখার সুযোগ হয়নি, কিন্তু স্মৃতিতে চব্বিশ থাকবে জনজাগরণের দগদগে প্রাণবন্ত চিত্র হয়ে। চব্বিশের স্বতঃস্ফূর্ত জনজোয়ার উঠে এসেছে স্লোগানে, গর্জে উঠেছে গান-কবিতায়, জ্বলে উঠেছে পোস্টারে, প্ল্যাকার্ড আর গ্রাফিতিতে।

এ দেশের মানুষের বুকের মাঝে স্বাধীনতার প্রশ্নে এমন আগুন জ্বলেছে বারবার, এ আমার দেশের সংস্কৃতি, আমার দেশের ঐতিহ্য। স্বাধীনতা থেকে গণ-অভ্যুত্থান—নজরুল ধরে আছে বাংলার হাত। সেই সংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় এবারেও নজরুল প্রাসঙ্গিক- ‘গাহি সাম্যের গান-/মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান’ কিংবা ‘বল বীর বল চির উন্নত মম শির’-এর মতো মানুষের জয়গানে। যাত্রাপালা থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-পরবর্তী বাহাত্তরে থিয়েটার আন্দোলনে শিল্পীরা যুক্ত হয়েছিলেন দেশের মানুষের অধিকার আদায়ে। সেই সংগ্রামে পথনাটক, থিয়েটার, সাহিত্য, গান নিয়ে লড়েছেন মমতাজউদদীন আহমদ, সেলিম আল দীন, ফেরদৌসী মজুমদার, নাসির উদ্দীন ইউসুফ, সৈয়দ শামসুল হক, সৈয়দ হাসান ইমাম, জ্যোত্স্না বিশ্বাস, অমিত সরকার, আবুল হাসান, হেলাল হাফিজ এবং আরো অনেক গুণী সাংস্কৃতিক ব্যক্তি।

এই চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানেও বাংলাদেশের শিল্পী, সাহিত্যিক, শিক্ষকদের একাংশ যুক্ত হয়েছিল। যুক্ত হয়েছিল সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ, অভিভাবক, শ্রমিক, সাংবাদিক, এমনকি পথশিশুও। এই সবই কমবেশি আমাদের জানা। কিন্তু এই গণঅভ্যুত্থানে এ দেশের মানুষ কী চেয়েছে, কেন এই গণপ্লাবন তা মুখ্য বিষয়।

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বলা আছে বাংলাদেশের জনগণের সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কথা, যা একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও মুক্তচিন্তার বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার। স্বাধীনতা-পরবর্তী ৫৪ বছরেও সাধারণ মানুষ তা উদযাপন করতে পারেনি, বারবার স্বৈরাচারের দেখা মিলেছে এই বাংলায়। তাই চব্বিশে ছাত্রদের হাত ধরে, প্রযুক্তিকে নির্ভর করে এই গণ-অভ্যুত্থান। প্রযুক্তির এই জাগরণের সময়ে এসে তাই খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসাই কেবল মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে না। শারীরিক নিরাপত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, মুক্তচিন্তার বিকাশ, বাকস্বাধীনতা, ভোটাধিকার প্রয়োগ, অসাম্প্রদায়িক সমাজব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক বিকাশও এখনকার বাংলাদেশের মৌলিক চাহিদা।

১০ ডিসেম্বর ২০২৪-এ প্রকাশিত দ্য পোস্টের এক জরিপে দেখা গেছে, স্বৈরাচারের শাসনামলে ২৮ লাখ কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচার হয়েছে, যা ফিরিয়ে এনে দেশের কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে আমূল পরিবর্তন বা সংস্কার করা সম্ভব, যাতে দেশের কৃষিসম্পদ দেশের মানুষের সব চাহিদা মেটাতে পারে, মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে আর পারে মেধাপাচার ঠেকাতে। মহানগরী ঢাকা এবং বাকি সাতটি বিভাগে পাবলিক লাইব্রেরি তৈরির মাধ্যমে মানুষের মেধা বিকাশের কাজ হাতে নেওয়া খুবই জরুরি, যেন আরো ২০ বছর পরে একটা শিক্ষিত জাতি হয়ে উঠতে পারি আমরা।

এর সঙ্গে সিনেমা হল স্থাপন এবং ফিল্ম ইনস্টিটিউট খুবই অসাধারণ ভূমিকা রাখতে পারে। ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয়, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষায় সংস্কারের মাধ্যমে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারি, যা আমাদের সুকান্তের দুর্মর বাংলাদেশে পরিণত করতে পারে। এমনই সাংস্কৃতিক বিপ্লবের মাধ্যমে বিশ্বের বিস্ময় হতে পারে বাংলাদেশ। সুকান্তের ভাষায়-

‘সাবাস, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী/অবাক তাকিয়ে রয়/
জ্বলে পুরে-মরে ছারখার/তবু মাথা নোয়াবার নয়’

এমন সব আশা নিয়ে আবু সাঈদরা বুক পেতে দিয়েছিল পুলিশের গুলির সামনে, দেশজুড়ে আঁকা হয়েছিল গ্রাফিতি, স্লোগানে মুখর হয়েছিল রাজপথ, আবেগে ভেসেছিল সোশ্যাল মিডিয়া। একটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা দিয়ে শেষ করছি, সেই অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে কী হবে তা না ভেবে ছাত্রদের মৃত্যুতে মুখে শুধু আন্দোলনে সক্রিয় হয়ে ওঠাই নয়; সে অভিজ্ঞতা নিজ পরিবারের এই প্রজন্মের বাচ্চা ছেলেটার পেটে গুলি লাগার সেই রাতের অভিজ্ঞতা।

৪ আগস্ট রাতে জানতে পারি, বোনের ছেলে দীপ্র মিছিলে গুলিবিদ্ধ হয়েছে, যার বাবা লে. কর্নেল কাজী রবি পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের একজন শহীদ। মেডিক্যালে তাকে দেখতে যাই রাতেই, তখনো সে শঙ্কামুক্ত নয়। অপারেশন লাগবে, কারণ পেটের নিচে গুলি লেগে তা পেটের অন্য পাশ দিয়ে চিরে বেরিয়ে গেছে। ভয়াবহ সেই অনুভূতি। ছাত্র, শিশু, সাধারণ মানুষ মরছিল স্বৈরাচারী শাসকের গুলিতে। তার ওপর যখন সে আঘাত পরিবারের সদস্যের ওপর হয়, তা ব্যাখ্যার অতীত। পর পর একাধিকবার অস্ত্রোপচারের পর এখন সে মায়ের কোলে ফিরেছে; কিন্তু ফিরেছে রক্তাক্ত সেই বেদনা নিয়ে। জীবনের বাজি নিয়ে দীপ্র এবং দীপ্রর মতো হাজারো আহত ছাত্র, শ্রমিক, সাধারণ মানুষ এখনো লড়ছে বুলেটের স্প্লিন্টার নিয়ে, হাত-পা হারিয়ে, চোখ হারিয়ে। সেইসব বীর যোদ্ধার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা এই নতুন স্বপ্নের বাংলাদেশের পবিত্র দায়িত্ব। বায়ান্নর ভাষাসৈনিকরা, একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধারা জীবন দিয়ে বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশ ছিনিয়ে এনেছিল হায়েনার মুখ থেকে। আর চব্বিশের শহীদ আর বীর যোদ্ধারা সেই বাংলাদেশের মানুষের অধিকার আদায়ে লড়েছে, এখনো লড়ে যাচ্ছে। এই বীর সন্তানদের জানাই লাল সালাম।

কবি হেলাল হাফিজ বলেছিলেন- ‘নিউট্রন বোমা বুঝ, মানুষ বুঝ না’

যে মানুষই গণপ্রজাতান্ত্রিক বাংলাদেশের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী, সেই মানুষের চাওয়াকে বুঝতে হলে বুঝতে হবে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের মানবিক মূল্যবোধ, দিতে হবে নাগরিক ন্যায্য অধিকার। তবে এই হোক আমার শেষ কথা-আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী প্রজন্ম এই স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মেছি, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আজন্ম কৃতজ্ঞ থেকে যেন দেশের ভালোর স্বার্থে কাজ করি।

লেখক : অভিনেত্রী।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
দুবলারচরের শুঁটকি মৌসুম শেষ: ৯৯% জেলে লোকসানে বাড়ি ফিরছে
দুবলারচরের শুঁটকি মৌসুম শেষ: ৯৯% জেলে লোকসানে বাড়ি ফিরছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্ত থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
সিলেট সীমান্ত থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবি ছাত্রদলের কর্মসূচি
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবি ছাত্রদলের কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্বকী হত্যার ১৪৫ মাস: নির্ভুল অভিযোগপত্র পেশের দাবি রাফিউর রাব্বির
ত্বকী হত্যার ১৪৫ মাস: নির্ভুল অভিযোগপত্র পেশের দাবি রাফিউর রাব্বির

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শাস্তি মেসি সতীর্থ মার্তিনেজের
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শাস্তি মেসি সতীর্থ মার্তিনেজের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩
মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার
মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস
সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন
ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন
নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি
অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি পতাকা বহন করায় পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা!
ইসরায়েলি পতাকা বহন করায় পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে
হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

দরপতন বেশির ভাগ শেয়ারের
দরপতন বেশির ভাগ শেয়ারের

নগর জীবন

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজ চারদিনের রিমান্ডে
হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজ চারদিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে
টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা

নগর জীবন

সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ
সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ
পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ

নগর জীবন

বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে
বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে

নগর জীবন

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, উড়ে গেল বাংলাদেশির পা
সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, উড়ে গেল বাংলাদেশির পা

পেছনের পৃষ্ঠা