শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৯:৫২, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক

হাসান হাফিজ
প্রিন্ট ভার্সন
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য চিরকালীন, সাংবাদিকতা তাৎক্ষণিক। সাহিত্য কালজয়ী, অন্যদিকে সাংবাদিকতা কাজ করে সদ্য ঘটে যাওয়া ঘটনাবলি, তার গুরুত্ব, তাৎপর্য, প্রভাব সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে। সাহিত্যের যে আবেদন, তার যে সৌকুমার্য ও নান্দনিকতা তথা সৌরভ, সেটা মানবমনে দাগ কাটে...

 

সাহিত্য ও সাংবাদিকতার মধ্যে মিল যেমন আছে, অমিলও রয়েছে। সহজেই অনুমেয়, সাহিত্যের উন্মেষ ঘটেছে আগে। সাংবাদিকতার বিকাশ পরবর্তী কালের ঘটনা। মানুষ যখন লেখাপড়া শেখেনি, কাগজ-মুদ্রণ শিল্পের উদ্ভব ঘটেনি, তখনো সাহিত্য ছিল। সময়ের বাঁকবদলে কালক্রমে মানুষ পড়াশোনা শিখল, সভ্যতার উৎকর্ষ সাধিত হলো। প্রসারিত হলো জ্ঞানবিজ্ঞান-প্রযুক্তির চর্চা। আমরা জানি, গুহাচিত্রের মধ্যেও প্রতিফলন ঘটেছে আদিম সমাজের মানবম লীর শিল্পতৃষ্ণার। মানুষ মুখে মুখে ছড়া কেটেছে, ছন্দের দুলুনি অনুরণন তুলেছে তাদের মনে। গল্প বলিয়েরাও রূপকথার বয়ন ও বয়ান করেছেন। মুগ্ধ তন্ময়তাসহকারে মানুষ সেগুলোর কদর করেছে। পরিচয় দিয়েছে সমঝদারিত্বের। এভাবেই দেশে দেশে উদ্ভব ঘটেছে লোকছড়ার, লোকসাহিত্যের। পরম্পরাক্রমে সেই ঐতিহ্য, সেই নান্দনিকতা এসে পৌঁছেছে হালফিল ডিজিটাল বিশ্বে।

সর্বসাম্প্রতিক ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ এ ভূমণ্ডলের জনসংখ্যা ছিল ৮২০,৬৮,০৯, ৯১৩ (৮২০ কোটি ৬৮ লাখ ৯ হাজার ৯১৩)। গুগল এ তথ্য দিচ্ছে জাতিসংঘের বরাত দিয়ে। বর্তমান বিশ্বে দেশ রয়েছে ১৯৫টি। এর মধ্যে ১৯৩টি জাতিসংঘের সদস্য। ভবিষ্যতে স্বাধীন দেশের সংখ্যা অবশ্যই আরও বাড়বে। বর্তমানে জনসংখ্যা ও দেশ প্রচুর হলেও প্রাচীনকালে এর পরিধি, আয়তন ছোট ছিল। সাহিত্যচর্চার সুবাদে আমি বিশ্বের বেশির ভাগ দেশের রূপকথা-লোককথা বাংলা ভাষায় রূপান্তর করেছি। বিপুলায়তন এ কাজ করতে গিয়ে আমার প্রতীতি ও পর্যবেক্ষণ এটাই, লোককথা-রূপকথার মধ্যে অন্তর্নিহিত একটা ঐক্য রয়েছে। সেটা গল্পের নৈতিক শিক্ষা বা Moral-এর ক্ষেত্রে তো বটেই, গল্পের কাহিনি ও বুননের ক্ষেত্রেও। সাংবাদিকতা যেহেতু পরে এসেছে, সেটা নিয়ে বিস্তর গবেষণার সুযোগ অবারিত। বিশ্ব পটভূমির বিশদ অঙ্গনে আপাতত প্রবেশ করতে চাচ্ছি না। আমাদের পাক-ভারত-বাংলা উপমহাদেশে সাংবাদিকতার উন্মেষ ঘটেছিল শাসক শ্রেণির গোয়েন্দা তৎপরতা হিসেবে। সেটা মুঘল আমলের ঘটনা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে আশির দশকে আমরা যখন শিক্ষার্থী ছিলাম, তখন এ বিষয়টি আমাদের সিলেবাসে ছিল। মুঘল গোয়েন্দারা গোপনে প্রজাদের তৎপরতা, কর্মকা  লিখিত আকারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সমীপে পেশ করতেন। সেই মুসাবিদায় থাকত তথ্য। প্রজারা কোথাও কোনো বিদ্রোহ বিক্ষোভে ষড়যন্ত্রে চক্রান্তে লিপ্ত কি না, সেসব তথ্য গোয়েন্দা রিপোর্টে উপস্থাপন করা হতো। সে ধারা ক্রমে ক্রমে বিকশিত হয়ে বাঁকবদল করেছে। গোয়েন্দা তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে জন তথ্য আকারে। তথ্য জানার অধিকার আধুনিক যুগে স্বীকৃত একটি কনভেনশন। প্রায় মৌলিক অধিকারের মধ্যেই পড়ে। গোয়েন্দা রিপোর্টিং কিন্তু আজও অব্যাহত রয়েছে। গোয়েন্দা সূত্রে উত্থিত ও বিকশিত তথ্য সংগ্রহ ও তার বিস্তার বা পাবলিক করার যে ব্যাপার, তা সাংবাদিকতা হিসেবে অন্য ধারায় প্রবাহিত হয়েছে। সেটার যে উৎকর্ষ, তাকে আমরা আপাতত চরমই বলতে পারি। কালে কালে সময়ের বিবর্তনে হয়তো অন্যরকম রূপ আমরা দেখব কিংবা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম প্রত্যক্ষ করবে।

সাহিত্য চিরকালীন, সাংবাদিকতা তাৎক্ষণিক। সাহিত্য কালজয়ী, অন্যদিকে সাংবাদিকতা কাজ করে সদ্য ঘটে যাওয়া ঘটনাবলি, তার গুরুত্ব, তাৎপর্য, প্রভাব সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে। সাহিত্যের যে আবেদন, তার যে সৌকুমার্য ও নান্দনিকতা তথা সৌরভ, সেটা মানবমনে দাগ কাটে। গভীর সূক্ষ্ম আলোড়ন তোলে; মনের পটে তা একপ্রকার স্থায়ী আসন করে নিতে সমর্থ হয়।

সাহিত্যের যে আবেদন, তার মধ্যে রয়েছে বিশ্বজনীনতা, চিরন্তনতার আস্বাদ ও ঐতিহ্য। বিশ্বের এক প্রান্তের মানুষের সঙ্গে অন্য প্রান্তের মানুষের কমিউনিকেট করার ক্ষেত্রে ভাষা অন্তরায় সৃষ্টি করে বটে, কিন্তু ভাবসম্পদ উপলব্ধির ক্ষেত্রের বাধা অনতিক্রম্য নয়। মানবিক অনুভূতি, উপলব্ধি, বোধ, সংবেদন যা-ই বলি না কেন, তার মধ্যে একটি সূক্ষ্ম নীরব ঐক্য বা সম্বন্ধ সূত্র ভিতরে ভিতরে কিন্তু স্থাপিত হয়ে যায়। সেটাই হলো সাহিত্যের শক্তি, সম্পদ ও ঐশ্বর্য এবং কালজয়ী হওয়ার মজবুত ভিত্তি। সে তুলনায় সাংবাদিকতা এমন বৈভব ও লাবণ্য থেকে দুর্ভাগ্যক্রমে বঞ্চিত।

সাহিত্য একক ব্যক্তির কাজ, একপ্রকার নিভৃত সাধনা। এই যে সৃজনকর্ম, সেটি সময়সাপেক্ষও হতে পারে। বিপরীতে সাংবাদিকতা হচ্ছে সামষ্টিক উদ্যোগ। গণমাধ্যমের (প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক বা বৈদ্যুতিন) মূলমন্ত্র আমি নয় আমরা। অতি অবশ্যই এটি একটি টিমওয়ার্ক। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একজন রিপোর্টার চাঞ্চল্যকর, জনগুরুত্বসম্পন্ন কোনো ব্রেকিং নিউজ পেয়ে গেলেও এককভাবে সেটা শ্রোতা-দর্শক-পাঠকের কাছে তিনি পৌঁছাতে পারেন না। তাকে নির্ভরশীল থাকতে হয় আরও কয়েকজনের ওপর-সম্পাদনার টেবিল, ছাপা বা ব্রডকাস্টিংয়ে নিয়োজিত কর্মীদের ওপর।

সাহিত্য হচ্ছে সৃষ্টিশীল কাজ। কবি বা লেখকের একান্ত সাধনার বিষয়। তাকেও পাঠক-শ্রোতার কাছে পৌঁছাতে হলে অন্যের সহায়তা নিতে হয়। সাংবাদিক যে তথ্যসংবলিত রিপোর্টটি তার টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছানোর জন্য প্রাণপাত পরিশ্রম করে থাকেন; সেই তথ্য কিন্তু একাধিক সাংবাদিকেরও করতলগত হতে পারে। কিন্তু সাহিত্য হচ্ছে মৌলিক বিষয়, সেটি লেখকের মস্তিষ্ক ও মননজাত পণ্য। সেখানে তিনি একক। কোনো অংশীদারির বিষয় নেই। কেউ কেউ হয়তো আপত্তি করতে পারেন পণ্য শব্দটির ব্যবহার নিয়ে। আমরা যদি খতিয়ে দেখি, তাহলে দেখব সেটি তো অন্যকে প্রাণিত, বিনোদিত, উদ্বুদ্ধ, উদ্দীপিত করার জন্যই রচিত হয় বা হয়ে এসেছে। সাহিত্যের যে সৃষ্টি, তার সঙ্গে পাঠক যদি নিজের অনুভূতি, চিন্তন, কল্পনার সঙ্গে কিছুটা হলেও সাযুজ্য খুঁজে পান, তাহলে বলা যায় সাহিত্য সৃষ্টি সার্থক ও সফল।

কিন্তু সাংবাদিকতার বেলায় চিত্রটা প্রকৃত প্রস্তাবে ঠিক কেমন ধরনের? সংবাদকে বলা হয় পচনশীল পণ্য। এক দিন পরই তা বাসি বলে পর্যবসিত, মূল্যহীন। ঘটনার পর ঘটনা ঘটেই চলেছে, বিশ্বজোড়া তথ্যভান্ডার থেকে রাশি রাশি অগণন তথ্য আসছে; সে এক এলাহি কা কারখানা। সেখান থেকে বাছাই ও নির্বাচনের ব্যাপার আছে। আরও আছে গেটকিপিংয়ের বিষয়। সব সংবাদই কিন্তু পাঠক বা দর্শক-শ্রোতার কাছে পৌঁছায় না। সংবাদপত্রকে বলা হয় it is always local, local and local. উদাহরণত বলি, কেনিয়ায় পাঁচজন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত- এ খবরের চেয়ে আমাদের ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে একজনের মৃত্যুর খবর তুলনামূলকভাবে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বেশি তাৎপর্যবহ এবং পাঠকচাহিদার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।

দ্বিতীয় অধ্যায় : আমরা জানি সাংবাদিকতা সব সময় তথ্য নিয়েই কাজ করে। ঘটনার অবিকৃত, সত্যনিষ্ঠ উপস্থাপনই তার ব্রত এবং অভীষ্ট লক্ষ্য। সাংবাদিকতা অন্য দশটি পেশা থেকে নিঃসন্দেহে ভিন্ন। এ পেশায় রয়েছে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা ও অঙ্গীকার। সাংবাদিকের সামান্য একটু ভুল দেশ ও সমাজের বড় ধরনের ক্ষতি ও বিপর্যয়ের কারণ হয়ে উঠতে পারে। সাংবাদিকতা যেমন প্রগতি, শান্তি, সাম্য, মানবিকতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিবেদিত, তেমন অসাম্প্রদায়িকতা, বৈষম্য, অনাচার, অসংগতির  বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম, তার অঙ্গীকার ও শ্রম-সাধনার বিনিময়ে প্রাপ্তির ফসল জনগণের ঘরে উঠতে পারে, তার প্রমাণ আমরা বারবার পেয়েছি। দেশের ক্রান্তিকালে, সংকট সময়ে সাংবাদিকতা আলোর দিশারি; সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করে, ভুলত্রুটি চিহ্নিত-শনাক্ত করে জনগণের কল্যাণসাধনে সমর্থ হয়। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, সাংবাদিকতার ভূমিকা ও অবদান একেবারেই সরাসরি, প্রত্যক্ষ। স্বৈরশাসকরা সব সময় সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ভয় পায়, কণ্ঠ রোধ করার চেষ্টা করে নানান কৌশল ও কায়দায়। সত্য তাদের জন্য ভীতিকর ও ক্ষমতায় টিকে থাকার ক্ষেত্রে হুমকি।

অন্যদিকে সাহিত্যের ক্ষেত্রে চিত্রটা মূলত কী? সাহিত্য কোনো ঘটনা কেন্দ্র করে রচিত হতে পারে, কিন্তু সেটা কিছুতেই হুবহু হবে না। তার মধ্যে কল্পনার মিশেল থাকবে, ক্ষেত্রবিশেষ অতিরঞ্জনও যুক্ত হতে পারে। পাঠক সাহিত্যপাঠে এমন কিছু উপলব্ধি, বোধের স্ফুরণ-অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে পারেন, যেটা সংবাদপাঠে কখনো সম্ভব নয়। সাহিত্যে এমন উপস্থাপনা থাকবে, যা কাল অতিক্রমী, চিরকালীন বোধে জারিত। মোদ্দা কথায়, সাহিত্যের ভূমিকা সব সময় পরোক্ষ। শিল্পোত্তীর্ণ সাহিত্যকর্ম কালে কালে বেঁচে থাকে। আনন্দ জোগায়। এটাই বরাবর আমরা দেখে আসছি।

সাংবাদিকতাকে বলা হয় লিটারেচার ইন আ হারি, কেউ বা বলেন চব্বিশ ঘণ্টার সাহিত্য। একজন রিপোর্টার নির্মোহ নিরাসক্তভাবে কোনো ঘটনার বিবরণী তুলে ধরেন। তার নিজস্ব কোনো মতামত সেখানে সংযোজনের নিয়মরীতি নেই। অনুসন্ধানী প্রতিবেদক পরিশ্রম করে ঝুঁকি নিয়ে গোপন সত্যের উন্মোচন ঘটান; যা পাঠকমন আলোড়িত আন্দোলিত করে। এর ফলে সাধিত হয় সমাজ ও দেশের উপকার তথা কল্যাণ। অনাচার, বৈষম্য, অসংগতি-অনিয়মের প্রতিকার প্রতিরোধের প্রশ্নটি অবলীলায় সামনে এগিয়ে আসে। রিপোর্টিংয়ের বাইরেও সাংবাদিকতার ক্ষেত্র প্রসারিত, বিস্তৃত রয়েছে। আছে অভিমত, পর্যালোচনা, মন্তব্য, খুঁটিনাটি বিশ্লেষণের সুযোগ। কিন্তু সেসবও তাৎক্ষণিক। দ্রুতই বিস্মৃতির অতলে বিলীয়মান হওয়ার অপেক্ষায়। তবে সেসব শতভাগই যে বিস্মৃতির ধুলোয় ম্লান হয়ে যায়, তা নয়।

কোনো কোনো রিপোর্ট, কোনো কোনো সম্পাদকীয় বহুল আলোচিত, প্রশংসিত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করে। মানুষের মুখে মুখে ফেরে। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নিক্সনের ক্ষমতার ভিত যে রিপোর্ট নড়িয়ে দিয়েছিল, সেই ওয়াটার গেট কেলেঙ্কারির কথা মনে আছে অনেকের। আমাদের দেশেও প্রখ্যাত সাংবাদিক নির্মল সেনের একটি উপসম্পাদকীয় ছিল অত্যন্ত জনপ্রিয়। সেটির শিরোনাম ছিল স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই। এ রকম দৃষ্টান্ত আরও অনেক দেওয়া যাবে। নিবন্ধের কলেবর বৃদ্ধির আশঙ্কায় তা থেকে বিরত রইলাম।

আন্তসম্পর্কের খুঁটিনাটি

সাংবাদিকতা যদি সাহিত্য গুণান্বিত হয়, তাহলে পাঠকমনে আনন্দরসের সৃষ্টি করে। অন্যপক্ষে সাংবাদিকতা যদি হয় নিছক পরিসংখ্যানে কণ্টকিত, নীরস বিবরণে পর্যবসিত, তাহলে মুশকিল। তখন আকর্ষণের পরিবর্তে বিকর্ষণই মুখ্য হয়ে দাঁড়ায়। সাহিত্য ও সাংবাদিকতা- প্রবহমান এ দুই ধারার মধ্যে কিছুটা নিবিড় ঐক্যসম্পর্ক বিদ্যমান। সাংবাদিকতাকেই প্রধানত আশ্রয় নিতে হয় সাহিত্যের। রূপ রস লাবণ্য সৌরভ যদি সংবাদশরীরে নিপুণ মুনশিয়ানায় কিছুটা হলেও সংযোজন সংমিশ্রণ করা যায়, তাহলে মঙ্গল। পরিবেশনা তখন হয়ে উঠতে পারে অধিকতর মনোগ্রাহী, আকর্ষক। সুতরাং সাংবাদিকতাকে সাহিত্যগুণ সমৃদ্ধ করার ব্যাপারটি নিয়ে সংবাদজগতের কর্মী-নেতাদের আরও মনোযোগী ও যত্নবান হওয়া জরুরি। ভাষা একটি বড় ব্যাপার। অর্থবহভাবে তথ্য পৌঁছানোর ক্ষেত্রে, সহজ, সুললিত ভাষায় সংবাদ গাঁথুনি, বুনন সম্পন্ন করা গেলে তা সহজেই পাঠক আদৃত হতে পারে। সংবাদের ওজন গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক গভীর হলেও ভাষ্য ও পরিবেশনা যদি হয় খটমটে, নীরস, জটিল দীর্ঘ বাক্যবিশিষ্ট, তবে তার মধ্যে কোনো প্রাণ থাকে না। পাঠকের তুষ্টি অর্জনের চাইতে সেটা বিরক্তি উৎপাদনই করে বেশি। সুতরাং সংশ্লিষ্ট সবার এ ব্যাপারে সতর্ক ও যত্নশীল থাকাটা বাঞ্ছনীয়। লন্ডনের অবজারভার পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক সিরিল কলোনি সাহিত্য ও সাংবাদিকতা সম্পর্কে বলেছিলেন, Literature is the art of writing something that will be read twice, journalism what will be grasped at once.. বিশ্বের বহু খ্যাতিমান মানুষ সাংবাদিকতা থেকে সাহিত্যজগতে গেছেন। আবার অনেকে সাহিত্য থেকে সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে প্রবেশ করেছেন। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম যে সাংবাদিকতায় নিবেদিতপ্রাণ ছিলেন, তার খুঁটিনাটি বিস্তারিত আমরা অনেকেই বিশেষ একটা জানি না। এ উপমহাদেশে অনেকেই একসঙ্গে দুই সত্তায় দেদীপ্যমান। যেমন ভারতের শিবলি নোমানি, হাসরত মোহানি, আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশের আজাদ সম্পাদক মওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ, ভাষাসংগ্রামী আবুল কালাম শামসুদ্দীন, কথাশিল্পী রম্যলেখক আবুল মনসুর আহমদ প্রমুখের নাম উল্লেখ করতে পারি। পরবর্তীকালে আমাদের প্রধান দুই কবি শামসুর রাহমান, আল মাহমুদের কথা সগৌরবে বলা চলে। দুজনই ছিলেন সম্পাদক, কলামিস্ট। একজন দৈনিক বাংলায়, একজন দৈনিক গণকণ্ঠে। কবি আল মাহমুদকে কারানির্যাতনও সহ্য করতে হয়েছে।

কেউ কেউ মনে করেন, সাংবাদিকতা পেশা সাহিত্যচর্চার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এ তত্ত্বের মধ্যে আংশিক সত্যতা আছে নিঃসন্দেহে। কারণ দেখা যায়, সাংবাদিকতা যেহেতু প্রতিনিয়ত রূঢ় বাস্তব নিয়ে কাজ করে, সে কারণে সংবাদজীবী লেখকের লেখায় প্রামাণ্যতার দিকটি গুরুত্ব পেয়ে যেতে পারে। এটা হতে পারে অবচেতনেও। এ বৈশিষ্ট্যটি সব সময় তাৎক্ষণিকতার ঝুঁকিতে থাকে। অনেককে জীবিকা হিসেবে সাংবাদিকতা পেশা নিতে হয়। সাহিত্য হচ্ছে নেশার বিষয়। তাকে বিসর্জন দেওয়ার প্রশ্ন আসে না। বাংলাদেশে নিছক সাহিত্যচর্চা করে জীবন ধারণ করা এখনো সম্ভব হয়ে ওঠেনি।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের এ-সংক্রান্ত একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনে। সেখানে তিনি বলেছেন,

...বাংলাদেশে বিশ্বের আর সব দেশের মতো সব পেশার মানুষই সাহিত্য রচনা করেন, যদিও কিছু উন্নত অর্থনীতির দেশ এবং দু-এক ব্যতিক্রম বাদ দিলে অন্য অনেক দেশের মতো শুধু গল্প-উপন্যাস বা কবিতা লিখে কেউ সংসার চালাতে পারেন না। বাংলাদেশে অনেক সাংবাদিকও সাহিত্যিক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। বিশ্বের সব দেশেই তা আছে। আমার প্রিয় কয়েকজন লেখক- চার্লস ডিকেন্স, আর্নেস্ট হেমিংওয়ে, মার্ক টোয়েন সাংবাদিক ছিলেন, গার্সিয়া মার্কেজও সাংবাদিকতা করেছেন। গার্সিয়া মার্কেজ একটি বই লিখেছেন, নিউজ অব এ কিডন্যাপিং নামে, যা প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৬ সালে। এটি একটি নন-ফিকশন বই, অর্থাৎ এটি একটি প্রকৃত ঘটনার ওপর ভিত্তি করে লেখা (পাবলো এস্কোবার নামের এক দুর্ধর্ষ মাদকসম্রাট ১৯৯০-এর শুরুর দিকে বিখ্যাত কজন মানুষকে অপহরণ করে জিম্মি করার ঘটনা), কিন্তু বইটি অনেকে উপন্যাস বলেই বিবেচনা করেন। বইতে যা বর্ণনা করা হয়েছে তার বেশ কিছু লেখকের কল্পনাপ্রসূত। গার্সিয়া মার্কেজ একজন অসাধারণ ঔপন্যাসিক। তিনি প্রকৃত গল্প ও কল্পিত কিছু গল্প-উপাদান একত্র করে বইটি লিখেছেন। পড়তে বসলে মনে হয় একজন সাংবাদিক-ঔপন্যাসিকই পারেন একটি অপহরণের সংবাদ এমন মনোগ্রাহীভাবে লিখতে, একটি সত্যিকারের গল্প উপন্যাসধর্মী লেখার ফ্রেমে নিয়ে আসতে।

বাংলাদেশেও অনেক প্রখ্যাত কবি-লেখক সাংবাদিক ছিলেন, এখনো আছেন। শামসুর রাহমান একটি পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। আল মাহমুদও। আহসান হাবীব একটি পত্রিকায় কাজ করতেন। আমার বন্ধু কবি হেলাল হাফিজও পত্রিকায় কাজ করেছেন। এ সময়ের ইমতিয়ার শামীম কাজ করেন একটি পত্রিকায়, আমি নিজেও করছি। এ রকম উদাহরণ আরও অনেক দেওয়া যাবে, তবে তার প্রয়োজন নেই। যে বিষয়টি বরং এতে গুরুত্ব পায় তা হচ্ছে একজন সাংবাদিক যখন সাহিত্য রচনা করেন অথবা কথাটা একটু ঘুরিয়ে বললে, একজন সাহিত্যিক যখন সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেন, তাতে তাদের কাজে এর কোনো প্রভাব পড়ে কি না, পড়লে কীভাবে পড়ে? কারণ দুটি ক্ষেত্রের দুই দাবি থাকে- সাংবাদিকতা দাবি করে তাজা খবর, ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ, নির্মোহ, সত্যনিষ্ঠ দৃষ্টিভঙ্গি। সাহিত্য দাবি করে কল্পনার সর্বোচ্চ শক্তি, ভাষাকে অধিকারে এনে তার মাধ্যমে বাস্তবতার প্রকৃত (যদিও অনেকটাই পরিবর্তিত) অথবা পুরোপুরি কল্পিত প্রতিফলন ঘটানো। আমার পাঠ-অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, একজন সাহিত্যিকের পেশা যা-ই হোক, তা থেকে প্রাপ্ত তাঁর জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা এবং ছোটবড় ঘটনার একটা প্রতিফলন এবং অভিঘাত তার সাহিত্যকর্মে পড়তে পারে এবং তা ওই সাহিত্যের বৈচিত্র্য এবং আকর্ষণ তৈরি করতে পারে। চরিত্রের গভীরতা সৃষ্টি অথবা কাহিনি-রেখার চড়াই-উতরাইয়ের জোগান দিতে পারে। আবার পেশা হিসেবে সাংবাদিকতার একটা বড় সুবিধা হচ্ছে, প্রতিদিনের খবরগুলোর ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া ছোট ছোট, আপাত অনুল্লেখ্য গল্পগুলো; যেখানে সমাজের তথাকথিত নিম্নতলের মানুষজনের আশা-বাসনা এবং প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির বিষয়গুলো থাকে সেগুলো এবং যারা খবরের কেন্দ্রে থাকেন, তাদের জীবনের নানা দিক (যার কিছু অন্ধকারেই থাকে) সম্বন্ধে একজন সাংবাদিকের গোচরে আসে। তিনি যদি একজন কথাশিল্পী বা কবি হন, সহজেই এসব তাঁর লেখায় স্থান দিতে পারেন। তাতে তাঁর লেখায় জীবনঘনিষ্ঠতা তীব্র হয়, অনেক সহজে তিনি এসব বিষয় পাঠকের সামনে তুলে ধরতে পারেন। একজন সাংবাদিকের চোখ শুধু সংবাদের দিকেই থাকে না, সংবাদের পেছনে থাকা অনেক কিছুই তাঁর অনুসন্ধানী দৃষ্টিতে আসে। তিনি চাইলে এগুলো নিয়েও লিখতে পারেন। বস্তুত একসময় সাংবাদিকদের মানুষ তাদের পক্ষে সক্রিয় অধিকারকর্মী বিবেচনা করত, যারা মানুষের বিপন্নতার সময়, প্রকৃতির বিপন্নতার সময় তাদের পক্ষে কলাম ধরবেন। আমি বাংলাদেশের চারণ-সাংবাদিক বলে খ্যাত মোনাজাত উদ্দিনকে চিনতাম, তাঁকে গভীরভাবে শ্রদ্ধা করতাম তাঁর সততা এবং উত্তরবঙ্গের বিপন্ন, দুর্যোগপীড়িত মানুষজনের প্রতি তাঁর গভীর দরদ ও ভালোবাসার জন্য। তিনি সাংবাদিকতার মাধ্যমে তাদের জন্য যেভাবে যুদ্ধ করেছেন, তা ছিল এক অবাক করা বিষয়। মোনাজাত উদ্দিন একদিন আমাকে বলেছিলেন, একজন সাংবাদিকের কাজ হলো অন্ধকারে আলো ফেলা। অন্ধকারটা কোথায়, তা মোনাজাত উদ্দিনকে বলে দিতে হয়নি। অন্ধকারটা আমাদের পরিচিত। এটি তাঁর সময়ে যা ছিল, এখন আরও গভীর হয়েছে।

একজন সাহিত্যিকও অন্ধকারে আলো ফেলেন। তাঁর অন্ধকারও ওই বিবেকের অনুপস্থিতির, আদিম প্রবৃত্তির লোভ এবং পরশ্রীকাতরতা, ঈর্ষা এবং অমানবিকতার। তালিকাটা আরও বড়, তাই সংক্ষেপ করতে হলো।

ভালো সাংবাদিকের ভাষার ওপর ভালো দখল থাকে। ডেইলি স্টারের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক এস এম আলীর ইংরেজি ছিল অসাধারণ, আবু জাফর শামসুদ্দীনের বাংলা ছিল অসাধারণ, যেহেতু তিনি সাহিত্যিকও ছিলেন। এ সময়ের অনেক সাংবাদিক ঝরঝরে ভাষায় লেখেন, কিন্তু একসময় যা অনেকটা স্বতঃসিদ্ধ ছিল যে, সাংবাদিকরা যে ভাষার কাগজে কাজ করবেন, সে ভাষায় একটা দখল নিয়েই আসবেন, অথবা লিখতে লিখতে সে দখলটা তৈরি করে নেবেন, তা এখন আর স্বতঃসিদ্ধ নয়। এখন অনেক কাগজে পরিবেশিত খবরে, এমনকি সম্পাদকীয়তেও ভাষাগত ভুলভ্রান্তি চোখে পড়ে। ভাষাগত দুর্বলতা, অস্পষ্টতা লেখাকে অস্বচ্ছ করে। এ সমস্যাটা তৈরি হয়েছে সংবাদ পড়ার দিন যখন সংবাদ দেখার দিনে পৌঁছে গেল। যখন রেডিওর সুদিন ছিল, রেডিও সাংবাদিকতা বলে একটি পেশা ছিল, তার চাহিদাও ছিল প্রচুর; কারণ রেডিও সবখানে শোনা যায়, দ্রুতি আর ব্যাপ্তি তার চরিত্র। কিন্তু রেডিও সাংবাদিকতায় ভাষার ক্ষেত্রে কেউ ছাড় দিত না। যা শ্রোতা শুনবে, তা যেন আকর্ষণীয় হয়, সে রকম ধারণা থেকে ভাষা আকর্ষণীয় করতে চেষ্টা করতেন সাংবাদিকরা। কিন্তু টেলিভিশনে খবর দেখানো শুরু হলে ভাষায় শৈথিল্য এলো। এখন অনেক টিভি চ্যানেলে যখন কোনো প্রতিবেদক অর্থাৎ সাংবাদিক সরাসরি তাঁর কথাগুলো শোনান, তখন আমার মনে হয়, আসলে এবং কিন্তু নামের দুই লাঠি ছাড়া তিনি চলতে পারছেন না এবং মাতৃভাষায় গুছিয়ে, ক্রমান্বয়ে কথা বলাটা যেন পৃথিবীর সবচেয়ে দুরূহ কাজের একটি।

ভালো সাংবাদিক তাঁর লেখার জন্য যে ভাষা ও শৈলীর ব্যবহার করেন, তা তাঁকে পাঠকের অন্তরের ভিতর ঠাঁই দেয়। যেহেতু তিনি সত্য নিয়ে কারবার করেন, স্বচ্ছতার কোনো বিকল্প তাঁর নেই। সে স্বচ্ছতা থাকবে তাঁর চিন্তায়, বর্ণনায় এবং তাঁর ভাষায়। সেজন্য ভালো সাংবাদিক যা লেখেন, পাঠক তা সকালের সব কাজ ভুলে পড়েন। যেমন পাঠক পড়েন একজন ভালো সাহিত্যিকের কাজ। এজন্য সাহিত্য ও সাংবাদিকতা একে অন্যের পরিপূরক, দুই জল-অচল প্রকোষ্ঠে আবদ্ধ দুই আলাদা ক্ষেত্র নয়।

উপসংহারে আমরা বলতে পারি, সাহিত্য ও সাংবাদিকতা একে অন্যের বৈরী নয়। একে অন্যের সম্পূরকও বলা চলে। সাংবাদিকতায় ঘটনাকে উপজীব্য করেও কিন্তু কালজয়ী সাহিত্য রচিত হতে পারে। সাংবাদিকতা যদি সাহিত্য আশ্রয়ী হয়, তবে তা সার্থকতামণ্ডিত করে তোলা সম্ভব। পরিসংখ্যানের গোলকধাঁধায় আবর্তিত না হয়ে সেদিকেই নজর দেওয়া বাঞ্ছনীয়।

* এবিএম মূসা-সেতারা মূসা ফাউন্ডেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রদত্ত (২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫) স্মারক বক্তৃতা

লেখক : কবি। সম্পাদক, দৈনিক কালের কণ্ঠ

সভাপতি,  জাতীয় প্রেস ক্লাব

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
আইএমও কাউন্সিলের সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা
আইএমও কাউন্সিলের সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এল ১৪৬৪ কোটি টাকা
পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এল ১৪৬৪ কোটি টাকা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন গ্যারি স্টিড
নিউজিল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন গ্যারি স্টিড

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩ জুন দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
আগামী ৩ জুন দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গঙ্গাচড়ায় ফটো সাংবাদিকের ওপর হামলা, গ্রেফতার ২
গঙ্গাচড়ায় ফটো সাংবাদিকের ওপর হামলা, গ্রেফতার ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে চিহ্নিত সন্ত্রাসীসহ গ্রেফতার ৪
ফরিদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে চিহ্নিত সন্ত্রাসীসহ গ্রেফতার ৪

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনায় জুলাই সনদের বড় ভূমিকা থাকবে : আলী রীয়াজ
সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনায় জুলাই সনদের বড় ভূমিকা থাকবে : আলী রীয়াজ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

২৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম
যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় বর্বরতার প্রতিবাদে রংপুরে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
গাজায় বর্বরতার প্রতিবাদে রংপুরে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে দিনে গরম রাতে শীত, তাপমাত্রার ব্যবধান ১৪ ডিগ্রি
রংপুরে দিনে গরম রাতে শীত, তাপমাত্রার ব্যবধান ১৪ ডিগ্রি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট গালায় হাঁটবেন অন্তঃসত্ত্বা কিয়ারা!
মেট গালায় হাঁটবেন অন্তঃসত্ত্বা কিয়ারা!

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রংপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আবাদ হয়েছে আলু-পিঁয়াজ
রংপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আবাদ হয়েছে আলু-পিঁয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো ব্যাজ ধারণ
ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো ব্যাজ ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকাসহ ১২ জেলায় রাতে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ১২ জেলায় রাতে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জাটকা অভিযানে হামলা, আটক ৫
বরিশালে জাটকা অভিযানে হামলা, আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ছাদ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ছাদ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আধিপত্য বিস্তারে খুনের পর এবার বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ
আধিপত্য বিস্তারে খুনের পর এবার বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে মাথায় ইটের আঘাতে যুবক খুন
খিলগাঁওয়ে মাথায় ইটের আঘাতে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে গুইসাপ শিকারের দায়ে অর্থদণ্ড
লক্ষ্মীপুরে গুইসাপ শিকারের দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফেরার পথে স্বামী, ঘরে পড়েছিল স্ত্রীর নিথর দেহ
দেশে ফেরার পথে স্বামী, ঘরে পড়েছিল স্ত্রীর নিথর দেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চোরের ছুরিকাঘাতে স্বামী-স্ত্রী জখম
রাজধানীতে চোরের ছুরিকাঘাতে স্বামী-স্ত্রী জখম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার, পাঠকের দোরগোড়ায় বই
আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার, পাঠকের দোরগোড়ায় বই

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিলেটে ভাঙচুর ও লুটের ঘটনায় পুলিশের জালে ১৭ জন
সিলেটে ভাঙচুর ও লুটের ঘটনায় পুলিশের জালে ১৭ জন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বাংলা নববর্ষ উদযাপন প্রস্তুতি সভা
কুড়িগ্রামে বাংলা নববর্ষ উদযাপন প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি
ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

নগর জীবন

বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ
দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী
ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি
অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি

নগর জীবন

সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ
সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ

নগর জীবন

সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ
সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!
বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!

শোবিজ

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়

প্রশংসিত শাকিব-জয়া
প্রশংসিত শাকিব-জয়া

শোবিজ

সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের
সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন